অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
সমবেত সঙ্গীত ‘ওই উজ্জ্বল দিন’ দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় ছয় ও সাতের দশকের গান, যা আজও আমাদের মনে আলোড়ন তোলে। ভালো লাগে ব্রহ্মতোষ চট্টোপাধ্যায়ের ‘পল্লবিনী গো সঞ্চারিণী’, সুচিন সিংহের ‘সারা দিন তোমায় ভেবে’ ও ‘আজ মনে হয়’। এছাড়া
অলোক মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার হৃদয় নিয়ে’, শীলা চক্রবর্তীর ‘চন্দ্র যে তুই সূর্য যে তুই’, সুমিতা রক্ষিতের ‘হৃদয়ের গান শিখে তো’, বেলা সাধুখাঁর ‘এমন মধুর সন্ধ্যায়’ শ্রোতারা অভিভূত হয়ে শোনেন। প্যারোডি গানে সচ্চিদানন্দ ঘোষ ছিলেন অনবদ্য।
কবিতা পাঠে লোপামুদ্রা সরকার এবং দীপক মুখোপাধ্যায় যথাক্রমে আধুনিক কবিতা ও কাজি নজরুল ইসলামের কবিতা আবৃত্তি করে শোনান।
সঞ্চালনায় মৌ গুহ ও সৈকত নন্দী ছিলেন যথাযথ। যন্ত্রানুষঙ্গে কি-বোর্ডে ছিলেন উত্তম মুখোপাধ্যায়, তবলায় সঞ্জয় কর্মকার ও পারকাশনে তপন বক্সী।