কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অসমের শিল্পী জুবিন গর্গের বিস্ময়কর কণ্ঠের পরিবেশনা শ্রোতাদের উদ্বেল করে তুলল।
তৃতীয় দিনে নবীন প্রতিভা তৃণা ও তৃষা মজুমদারের সুন্দর সঙ্গীত শেষে বলিউডের বাঙালি গায়িকা মধুশ্রী ভট্টাচার্যের বাংলা গান শ্রোতাদের ভীষণ আকৃষ্ট করে। অভিজিৎ ভট্টাচার্য ধুতি, পাঞ্জাবি পরে মঞ্চে এসে নেচে গেয়ে বলিউড ও টলিউডের নানা জনপ্রিয় গান গেয়ে শীতের ঠান্ডাকে ম্লান করে দিলেন। শেষ দিনের শিল্পী তালিকায় ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের নতুন প্রতিভা লগ্নজিতা চক্রবর্তী। তরুণ প্রজন্মের ভালো লাগানো কয়েকটি জনপ্রিয় গান শেষে শোনাতে আসেন বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী জেমস। সেন্ট মেরিজ স্কুলের মাঠ ও পরিপূর্ণ শ্রোতাদের আনন্দ সাগরে ভাসিয়ে নিয়ে যায় তাঁর ব্যান্ড। চারদিনের এই সফল আনন্দবাসরের সফল সঞ্চালক ছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।
বিভিন্ন দিন উপস্থিত ছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সৌগত রায়, পার্থ ভৌমিক সহ বহু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।