যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
গল্পের কেন্দ্রে রক্তিম মজুমদার। সাধারণ ব্যাঙ্ক চাকুরে। চাকরি খুইয়ে মরিয়া হয়ে চাকরির খোঁজ করছেন। বিপন্ন এই পরিস্থিতিতে সংসারের হাল ধরতে এগিয়ে আসে রক্তিমের স্ত্রী পর্ণা। জুটে যায় একটা চাকরি। আচমকা এই ‘সুখী’ দাম্পত্যে কালবৈশাখীর মতো প্রবেশ করে প্রসেন। তার বন্ধুত্বে কোন দিকে মোড় নেবে রক্তিম-পর্ণার রসায়ন?
প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির কাছেও এই ছবি ভীষণ স্পেশাল। নায়ক বলেন, ‘কৌশিকের মতো পরিচালকের সঙ্গে কাজ করা প্রত্যেক অভিনেতার কাছেই আনন্দের। সবচেয়ে বেশি স্পেশাল হল ঋতুর আর আমার ৫০তম ছবি। পর্দার ম্যাজিক আজও অব্যাহত। দর্শক এখনও আমাদের জুটিকে ভালোবাসছেন, এটাই প্রাপ্তি।’ ঋতুপর্ণার কথায়, ‘বছরের পর বছর ধরে দর্শক আমাদের জুটিকে ভালোবাসা দিয়েছেন। তাঁদের সমর্থন না থাকলে এটা সম্ভব হতো না। কৌশিকদার সঙ্গে কাজ করতে পারাও আশীর্বাদস্বরূপ।’
যাঁর কাঁধে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির ৫০তম ছবি তৈরির দায়িত্ব ছিল, সেই কৌশিক বলেন, ‘জুটি হিসাবে ওঁদের ৫০তম কাজ। এটাই তো ছবিটির অন্যতম ইউএসপি। এমন একটা ছবি পরিচালনা করতে পারা সৌভাগ্যের। অনেক গবেষণা করে করা একটা কাজ। আমার বিশ্বাস ঋতুপর্ণা ও প্রসেনজিৎকে এই ধরনের প্রেমের গল্পে আগে কখনও দেখেননি দর্শক।’