গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এ তো গেল গল্পের ঝলক। যশ কি নিজে কখনও স্টার্টআপ শুরুর কথা ভেবেছিলেন? মৃদু হেসে তাঁর উত্তর, ‘এখন ভাবছি। বিনোদন জগতের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু করার পরিকল্পনা রয়েছে।’ বিনোদন জগত্ মানে কি প্রযোজনা সংস্থা খুলবেন যশ? ‘এখন কিছু বলছি না। চলুন ছবি নিয়ে কথা বলি,’ সুকৌশলে এড়িয়ে গেলেন নায়ক। এতদিন বাণিজ্যিক ছবিতেই যশকে দেখা গিয়েছে। শিলাদিত্য মৌলিকের ‘চিনে বাদাম’ বেশ আলাদা। ‘এই ছবিতে হিরোগিরি নেই। নো মেকআপ লুক। অভিনেতা হিসেবে মাঝেমধ্যে এরকম ছবি দর্শকদের উপহার দিতে ইচ্ছে হয়,’ বিষয় নিয়ে বলতে গিয়ে উপলব্ধি তাঁর।
আর পাঁচটা ডেটিং অ্যাপের মতো নয় ‘চিনে বাদাম’। ‘ মানুষ এখন সারাক্ষণ মোবাইলে মুখ গুঁজে থাকে। আজকের দিনে আত্মীয়স্বজনের বাড়িতেও যায় না। কীভাবে ওই অ্যাপ ব্যবহার করে সম্পর্কগুলো ফিরে পাওয়া যায়, এটা তারই গল্প,’ বলছিলেন যশ। তবে, ব্যক্তি জীবনে তিনি কিন্তু বাড়ির লোকের সঙ্গেই সময় কাটাতে ভালোবাসেন। ছবির অফার এলে তিনি কি নুসরতের সঙ্গে কথা বলেন? ‘সেটা ঠিক হয় না। যেমন এই ছবির গল্প নিয়েও আলোচনা হয়নি। আমি আর নুসরত একসঙ্গে ‘মাস্টারমশাই’ ছবিতে অভিনয় করেছি। তখন আলোচনা হয়েছে। তবে কাজ থেকে ফিরে ভালো দৃশ্যে অভিনয় করলে সেই নিয়ে কথা হয়। আর কাজের ক্ষেত্রে আমি বা ও কারওর উপর রেগে থাকলে, সেখানে আমরা একে অপরের ক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারী হওয়ার চেষ্টা করি।’