পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
রুদ্রনীল অবশ্য এই জল্পনা নিয়ে খুব একটা বিচলিত নন। ফোনে বলছিলেন, ‘জন্মদিনের দিন তো আমার সঙ্গে অনেকেই দেখা করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী শুভেচ্ছাবার্তা ও ফুল পাঠিয়েছেন। শঙ্কুকেও অনেকদিন চিনি, তাই ও এসেছিল। ভোটের আগে তো সবরকমের আলোচনার মধ্যেই রাজনীতি ঢুকে পড়ে। তাই আমাদের মধ্যেও সবকিছু নিয়ে কথা হয়েছে।’ তবে শঙ্কু যে রুদ্রকে বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সঙ্গে দেখা করতে অনুরোধ করেছেন সেকথা স্বীকার করে নিয়ে রুদ্র বললেন, ‘আমি ওকে বলেছি যে বিষয়টা ভেবে দেখব।’ তার মানে কি রুদ্রনীল এবারে বিজেপিতে যোগদান করতে চলেছেন? ‘সমাজ বা রাজনীতি নিয়ে আমার নিজস্ব দর্শন আছে। সেটা কারও সঙ্গে মিলতেও পারে, আবার নাও পারে। ভবিষ্যতে কী হবে তা এখনই বলা কঠিন।’ উল্লেখ্য, রাজ্যের তৃণমূল শাসনেই এক সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন এই অভিনেতা। প্রথমে ভোকেশনাল এডুকেশনের পর্ষদ সভাপতি ছিলেন। পরে জন পরিষেবা অধিকার কমিশনের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
শঙ্কুদেবের তরফে অফার গিয়েছিল কি না তা নিয়ে মুখ না খুললেও এই প্রসঙ্গে শঙ্কুর ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, ‘রুদ্রদাকে আমি শুধুই শিল্পী মনে করি না। আর দু’জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যখন আলোচনায় বসবেন, সেখানে তো রাজনীতি নিয়ে কথা হওয়াটাই স্বাভাবিক। সঠিক সময়ে সকলে সবকিছু জানতে পারবেন।’