দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
ছবিটি এখন হলেই আছে। তিনি মত দিলেন, গল্প দরকারি কিন্তু শুধু কনটেন্ট বা গল্প ভালো হলেই হবে না, সেই গল্পকে সঠিক চিত্রনাট্য এবং সংলাপে এমন ভাবে সাজিয়ে তুলতে হবে যে সেটা যেন একটা আলাদা মাত্রা পায়। হঠাৎ এ ধরনের ছোট ছবি নিয়ে কাজ করা কেন? ইচ্ছা করলেই ফিচার তৈরির ক্ষমতা রাখে যাঁরা। তার উত্তরে প্রত্যেকেই বললেন, বর্তমানে বেশ কিছু ছবি হচ্ছে যার গল্প হয়তো খুব ভালো কিন্তু তার জন্য আড়াই ঘণ্টার বড় ছবি তৈরির দরকার পরে না। তিরিশ মিনিটের ছোট ছবি যথেষ্ট। তাহলে সেই সব গল্প নিয়ে ছোট ছবি তৈরি করে দর্শকের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়াই উচিত। অনিল কাপুর ছিলেন এদিনের বিশেষ আকর্ষণ। তিনি শোনালেন তার অভিনয় জগতের শুরুর দিনগুলির কথা। ভারতীয় সিনেমার নানা বাঁকে নানা রদবদল হয়েছে। এখন ছোট ছবির সময়। অনেকেই ভালো কাজ করছেন এই ঘরানায়। সেই জন্যই এই অভিনব উদ্যোগ। এখনও পর্যন্ত ওদের সব ক’টি শর্ট ফিল্ম বেশ প্রশংসা পেয়েছে। কুমুদ মিশ্র অভিনীত ‘লাড্ডু’ শুধু দর্শকের ভালো লেগেছে তাই নয়, তার নানা ক্লিপিং সোশ্যাল মিডিয়াতে এখনও প্রচার পেয়ে চলেছে। এছাড়াও ‘কার্বন’, ‘নয়নতারার নেকলেস’ এর মতো ছোট ছবির পরিচালক এবং অভিনেতারা কেউই খুব একটা ছোট নাম নয়। ফলে ইতিমধ্যেই এই প্ল্যাটফর্মটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এরপর আরও কিছু নতুন শর্ট ফিল্ম নিয়ে আসছে এরা। জিমি শেরগিল, জোয়া আখতার, রণদীপ হুডার মতো অনেকেই যুক্ত রয়েছেন এই প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে। আশা রাখা যায় এঁদের হাত ধরেই ছোট ছবি ভারতে তার স্থানটি আরও পোক্ত করতে পারবে।
ছবি: দীপেশ মুখোপাধ্যায়