বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নানা গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে, মহিলাদের সার্ভাইক্যাল ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ক্ষেত্রে আমরা ততটা সচেতনই নই। ব্রেস্ট ক্যান্সার নিয়ে তাও যদি বা কিছু কর্মসূচি দেখা যায়, সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার নিয়ে প্রচার কই! এই ক্যান্সারে গ্রামীণ মহিলারা বেশি আক্রান্ত হন। সেখানেই সচেতনতার হার উদ্বেগজনক। প্রাইভেট পার্টস নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা সমাজে আজও গ্রহণযোগ্য নয়। ফলে আক্রান্ত মহিলারা পরিবারে তাঁদের অসুখের কথা খুলে বলতে চান না। আশাকর্মীদের মতো স্বাস্থ্যকর্মীরা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। তাঁরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই রোগ নিয়ে বাড়ির মহিলাদের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন ও সম্ভাব্য রোগীকে চিহ্নিতও করতে পারেন। এছাড়াও দরকার শিক্ষার বিস্তার।