আমরা মোটামুটি তিন ধরনের খাবার খাই— কার্বহাইট্রেট, ফ্যাট ও প্রোটিন। এছাড়া ফাইবার, ভিটামিন ও খনিজের জন্য শাকসব্জি এবং ফলও খাই। শাকসব্জি, ফলের মধ্যেও কিছু কার্বোহাইড্রেট থাকে। প্রোটিন ও ফ্যাট থাকে কম মাত্রায়।
প্রাচীন যুগ থেকেই মানুষ শরীরে উল্কি আঁকাতো। কিছু কিছু উপজাতি আপন গোষ্ঠীকে আলাদা করে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে শরীরে উল্কি খোদাই করাতো। এছাড়া শরীরে আরাধ্য দেবী ও দেবতার আদল খোদাই করাও ছিল নানা উপজাতির প্রথা।
যে কোনও জ্বর তা ডেঙ্গু হোক বা ম্যালেরিয়া— দেহে প্রোটিনের চাহিদা একটু বাড়ে। কারণ জ্বরের সময় শরীরে ‘ক্যাটাবলিক প্রসেস’ চলে। অর্থাৎ দেহকোষে থাকা বড়সড় অণুগুলি ধ্বংস হতে থাকে। প্রোটিনও নষ্ট হতে থাকে। তাই জ্বরের সময় খাদ্যে প্রোটিনের জোগান বজায় থাকা দরকার।
সাত্যকি একজন ব্যস্ত তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদার। মাথায় অনেক চিন্তা। গত দু’বছরে বাড়ি থেকেই ক্রমাগত কাজ চলেছে। দিনে দশ বারো ঘণ্টা একটানা কম্পিউটারের সামনে বসে কোডিং আর মিটিং। তাই কখনও টেবিলে বসে, কখনও বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে কাজ করেছে সাত্যকি। এমনিতে খুব ফিট ছেলে, আগে তো নিয়মিত জিমে যেত।
যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
ভারতে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ক্রমাগত বাড়ছে। এছাড়া বয়স্কদের দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাও ক্রমবর্ধমান। এহেন পরিস্থিতিতে বুর্ৎজর্গ ইন্ডিয়া পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু জেলায় তাদের পরিষেবা শুরু করছে। বিশেষ করে কোভিড পরবর্তী সময়ে এল্ডারলি হোম কেয়ার সার্ভিস নিয়ে বহু মানুষের আগ্রহ বেড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ‘কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ যখন আছড়ে পড়ে তখন আমরা ৩৩টি দেশ থেকে ফোন পাই। কারও বাবা অসুস্থ, কারও বা মা, আবার কারও নিকট পরিজন ছিলেন রোগগ্রস্ত। তাঁদের দেখভাল করার কেউ ছিল না। আমরা ওই সময় কলকাতায় ৪২ জন অসুস্থ মানুষের শুশ্রূষা করে ৪০ জনকে সুস্থ করে তুলতে সক্ষম হই।’— বলেন বুর্ৎর্জগ এডুগ্রিন নেবারহুড কেয়ার ইন্ডিয়া-এর সিইও দেবজিৎ সরকার। তিনি আরও জানান, কোভিডের অভিঘাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তির জন্য স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। তাই সকলেই চাইছেন পরিবারের বয়স্ক সদস্য অসুস্থ হলে তাঁর পরিচর্যার দিকটি যেন নিশ্চিত থাকে। বর্তমানে, এই সংস্থার পরিষেবা কলকাতা ছাড়াও ভুবনেশ্বর, কটক, লখনউ ও বারাণসীতেও চালু আছে। ২০২২ সালে আসানসোল, দুর্গাপুর, শিলিগুড়ি, সম্বলপুর, কানপুর, প্রয়াগরাজ ও নয়ডাতেও এই পরিষেবা চালু হতে চলেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে ভারতের শহর ও জেলা মিলিয়ে প্রায় একশোটি জায়গাতেও এই পরিষেবা শুরু করার লক্ষ্য রয়েছে বলে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট ও সিইও ডাঃ স্টিফেন ডাইকরহফ্ জানান। তিনি আরও বলেন, ‘অন্য সংস্থার সঙ্গে আমাদের পার্থক্য হল আমরা স্থানীয় মানুষদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের মাধ্যমেই রোগীকে পরিষেবা প্রদান করে থাকি। অর্থাৎ আমরা সমাজকে দু’রকমভাবে সহায়তা করে থাকি— স্থানীয় মানুষদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থান দেওয়া এবং একইসঙ্গে অসুস্থ ও বয়স্কদের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান।’
