Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

নিকোটিন থেরাপি
কতটা কাজের?

পরামর্শে পিয়ারলেস হাসপাতাল এবং বি কে রায় রিসার্চ সেন্টারের কনসালটেন্ট ইএনটি হেড অ্যান্ড নেক সার্জেন ডাঃ মনোজেন্দ্র নারায়ণ ভট্টাচার্য।

শুধু সিগারেট খাওয়াই কিন্তু তামাক ব্যবহার নয়। গুটকা খাওয়ার অভ্যেস, গুড়াকু (তামাক ও গুড়ের মিশ্রণ) দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা, রেডিমেড পান-মশলা, চুন দিয়ে খইনি খাওয়া, সুগন্ধিমেশানো জর্দা ব্যবহারও কিন্তু তামাক সেবনের অধীনেই পড়ে। এই ধরনের বেশিরভাগ বস্তুতে থাকে নিকোটিন, যা আমাদের আসক্ত করে তোলে। তবে ওই সমস্ত বস্তুতে নিকোটিন ছাড়াও থাকে আরও কিছু উপাদান, যা শরীরের পক্ষে ভয়ঙ্কর ক্ষতিকারক।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, অনেকেই খইনির সঙ্গে চুন মিশিয়ে খান। মুখগহ্বর জুড়ে থাকা দেওয়ালের ক্ষয় করতে থাকে চুন এবং খইনি। তৈরি হয় ক্ষত ও ক্যান্সার। খইনি ছাড়াও পান-মশলা, গুটকা, জর্দার মতো দীর্ঘ সময় ধরে মুখে রেখে সেবন করার নেশাসামগ্রীর ক্ষেত্রেও মুখে একইরকম প্রভাব দেখা যায়। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠতে পারে ধূমপানকেও কেন ক্ষতিকর বলা হয়? আসলে সিগারেট বা বিড়ি সেবনে শুধু যে তামাক পোড়ে তা নয়, পোড়ে কাগজ এবং পাতাও। ফলে তৈরি হয় কার্বন ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড ইত্যাদি। তামাক নিজে পুড়ে তৈরি করে টার। এই সমস্ত উপাদান ফুসফুসে ঢুকে অঙ্গটির প্রবল ক্ষতি করে। সুতরাং ক্যান্সার সহ নানাবিধ শারীরিক ক্ষতির জন্য শুধু নিকোটিন নয়, বরং দায়ী থাকে অন্যান্য উপাদানও। আর নিকোটিনের কাজ মূলত আসক্তি তৈরি করা।

নিকোটিন থেরাপি
তামাক সেবনে আসক্তি ছাড়াতে যেসব থেরাপি ব্যবহার করা হয়, তার মধ্যে অন্যতম হল নিকোটিন প্যাচ ব্যবহার। নিকোটিন প্যাচ নিয়ে নানা দেশে নানাসময়ে একাধিক সমীক্ষা হয়েছে। তবে প্রায় সব স্টাডিই ছয় মাসের। স্টাডিতে যোগ দেওয়া অর্ধেক অংশগ্রহণকারীকে দেওয়া হয় সত্যিকারের নিকোটিন প্যাচ। বাকি অর্ধেকদের দেওয়া হয় প্লাসিবো। এই প্লাসিবো নিকোটিন প্যাচের মতো দেখতে। তবে তার মধ্যে নিকোটিন থাকে না।
ছ’মাসের স্টাডি শেষে দেখা যায় প্লাসিবো ব্যবহারকারীর তুলনায় নিকোটিন প্যাচ ব্যবহারকারীদের ৩০-৭০ শতাংশেরও বেশি ব্যক্তি সফলভাবে ওই ছয় মাস সরাসরি তামাক সেবন ছাড়া থাকতে পারছেন।
এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে, একজন তামাকে আসক্ত ব্যক্তি না হয় ছয় মাস অবধি সফলভাবে তামাক সেবন ছাড়া থাকলেন। কিন্তু তারপর? তিনি কি সত্যিই তামাকের দিকে আর ফিরেও তাকাচ্ছেন না? নাকি ক’মাসেই ফিরছেন তামাকের আশ্রয়ে? অতএব একটা বিষয় পরিষ্কার, তামাক ছাড়ার ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় বিষয় হল মানসিক দৃঢ়তা।

নিকোটিন প্যাচ কী?
নিকোটিন প্যাচ দেখতে অনেকটা ব্যান্ড এইড-এর মতোই। এক্ষেত্রেও চামড়ার সঙ্গে প্যাচ লেগে থাকে আঠার সাহায্যে। প্যাচে থাকে শুধু নিকোটিন। প্যাচ থেকে ধীরে ধীরে ত্বক নিকোটিন শোষণ করে ও এরপর সেই নিকোটিন রক্তে মিশে যায়। মোটামুটি ৭, ১৪ এবং ২১ মিলিগ্রাম মাত্রার নিকোটিন প্যাচ পাওয়া যায়। কার কোন মাত্রার নিকোটিন প্যাচ দরকার পড়বে, তা নির্ভর করে আসক্ত ব্যক্তির তামাক সেবনের মাত্রার উপর। সাধারণভাবে বলা যায়, যাঁরা দিনে ১০ থেকে ১৫ সিগারেট খান তাঁদের ক্ষেত্রে ২১ মিলিগ্রাম নিকোটিন প্যাচ ব্যবহার দিয়ে শুরু হয় তামাক ত্যাগের প্রক্রিয়া। ধীরে ধীরে নিম্ন মাত্রার নিকোটিনের প্যাচ ব্যবহার শুরু হয়। একটি প্যাচ ২৪ ঘণ্টার জন্য কার্যকরী। শরীরের রোমহীন জায়গায় প্যাচ লাগাতে হয়। অনেকে অবশ্য তামাকে আসক্তি ছাড়তে প্যাচ লাগানোর সঙ্গে নিকোটিন গামও ব্যবহার করেন।
তামাক ছাড়তে কি নিকোটিন প্যাচ জরুরি?
একটা বিরাট সংখ্যক মানুষ কিন্তু নিকোটিন প্যাচ ছাড়াও তামাক সেবন ছাড়তে সক্ষম হয়েছেন। তবে হ্যাঁ, বাড়তি সহায়তার দরকার পড়লে প্যাচের সাহায্য নিতে পারেন।
তামাক ছাড়া জরুরি কেন?
১. মুখের ক্যান্সার হওয়ার পিছনে সবচাইতে বড় কারণ হল মুখগহ্বরে তৈরি হওয়া দীর্ঘদিনের ঘা। চিবানোর তামাক যেমন জর্দা, পান-মশলা, গুটকা, খইনি থেকে মুখে এমন ঘা তৈরি হয়। এমন ধরনের আলসার তৈরি হওয়ার পিছনে শুধু চিবানোর তামাক নয়, দায়ী থাকতে পারে জারিত কাঁচা সুপারি সেবনের অভ্যেসও। কারণ, এই ধরনের নেশাসামগ্রী মুখের অন্দরে একধরনের ক্ষত তৈরি করার ক্ষমতা রাখে। এই ধরনের সুপারি থেকেও তাই ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এমনকী কৃত্রিম দাঁত (আর্টিফিশিয়াল ডেঞ্চার) সঠিকভাবে লাগানো না হলেও সেখান থেকে মুখে ঘা ও পরবর্তীকালে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এমনকী ক্ষয়ে যাওয়া বা ভেঙে যাওয়া দাঁতের তীক্ষ্ণ অংশ থেকে মুখে ঘা হওয়া ও সেখান থেকে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
২. অন্যদিকে ধূমপানের ফলে ফুসফুসে ঢোকে একাধিক ভয়ঙ্কর ক্ষতিকর পদার্থ। এই ধরনের পদার্থগুলি ফুসফুসের কোষের অন্দরের দেওয়ালে, কোষে, শ্বাসনালীতে কুপ্রভাব ফেলে। নিকোটিনের প্রভাবে ফুসফুসের কোষে ফাইব্রোসিস হওয়ার ভয় থেকে যায়। অর্থাৎ কোষের নমনীয়তা হ্রাস পায়। ফুসফুসের কোষগুলি শক্ত হওয়ায় কার্বনডাইঅক্সাইড ত্যাগ ও অক্সিজেন গ্রহণের ক্ষমতা হ্রাস পায়। কোষগুলি স্থিতিস্থাপকতা হারিয়ে দড়ির মতো হয়ে যায়। বাতাস ঢুকলেও ফুসফুস প্রসারিত হতে পারে না। রক্তে অক্সিজেন পৌঁছয় না। তৈরি হয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা।
৩. আমাদের নাসাগহ্বর, শ্বাসনালী, ফুসফুস, সাইনাসে থাকে চুলের মতো দেখতে আণুবীক্ষণিক সিলিয়া। সিলিয়া নিজের জায়গায় দাঁড়িয়েই একভাবে দোলে। এই দোলনের ফলে রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট, সাইনাসে জমে থাকা নানা পদার্থ, শ্লেষ্মা দেহের বাইরে বেরিয়ে আসে। শ্বাস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয় না। ধূমপানের ফলে সিলিয়াগুলি নষ্ট হতে থাকে। সাইনাস, শ্বাসনালী, ফুসফুসে জমতে থাকে শ্লেষ্মা সহ নানা পদার্থ। ফলে দীর্ঘদিনের ধূমপায়ীর অল্প পরিশ্রমেই শ্বাসকষ্ট হতে থাকে। এমনকী সাইনুসাইটিস, ব্রঙ্কাইটিস, ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। সর্বক্ষণের সঙ্গী থাকে খুকখুকে কাশি। ধূমপান বাড়ায় লাং ক্যান্সারের আশঙ্কাও।
৪. ক্যান্সার না হলেও দীর্ঘদিনের ধূমপায়ীর একসময়ে শ্বাসের সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা নিশ্চিতভাবে থাকে।
৫. যে কোনও জটিল রোগের কবলে পড়ার পর সুস্থ হতে ধূমপান করেন না এমন ব্যক্তিদের তুলনায় ধূমপায়ীদের সময়ও বেশি লাগে।
মনে রাখবেন
বিনা বাক্যব্যয়ে চট করে যে কোনও ধরনের তামাক সেবন ত্যাগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাছাড়া, মদ্যপান, ড্রাগ সেবন ছেড়ে দেওয়ার পর যে রকম উইথড্রল এফেক্ট হয়, অতটা হয় না তামাক ছেড়ে দিলে। নিকোটিনের জন্য একটু চাহিদা তৈরি হয় ঠিকই, তবে তার সঙ্গে যুঝে নেওয়ার ক্ষমতা সকলেরই থাকে। আপনারও আছে।
লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক
23rd  December, 2021
তীব্র দাবদাহ: বাচ্চাদের স্কুল চলছে কী কী সতর্কতা নেবেন?

হাঁসফাঁস গরম। হিট ওয়েভ চলছে। নেহাত বাধ্য হয়ে ছোটদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে গরমের ছুটি পড়তে এখনও কয়েক সপ্তাহ বাকি। শিশুদের অসুস্থতা এড়াতে কী করবেন এই সময়? পরামর্শে বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরুণ মাঙ্গলিক।  বিশদ

অস্থির গরমে সুস্থ থাকতে রোজ পাতে থাক টক দই

আমাদের আজকের আলোচনা মূলত টক দই নিয়ে। টক দই সাধারণত শুভ্র বর্ণের হয়। অনেকের আবার সাদা দই এবং ইয়োগার্ট নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইয়োগার্ট এবং দই-এর প্রস্তুতির মধ্যে একটু ছোট্ট পার্থক্য আছে।  বিশদ

অতিরিক্ত ঘাম কি অসুখের লক্ষণ

বেশি ঘামেন, কিংবা হয়তো ঘাম হতেই চায় না। লোকে ভয় দেখায় কোনও অসুখ আছে বলে। আদৌ কি তাই? জানালেন আমরি হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
 ডাঃ শাশ্বতী সিনহা।
বিশদ

কাহোকন‌ ২০২৪

সম্প্রতি বিশ্ববাংলা‌ কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য‌ পরিষেবা নিয়ে অনুষ্ঠিত হল‌ বিশ্বব্যাপী‌ স্বাস্থ্য সম্মেলন ‘কাহোকন‌ ২০২৪’।  এই উপলক্ষে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ডাঃ‌ বিজয় আগর‌ওয়াল‌, ডাঃ‌ লালু জোসেফ, রূপক‌ বড়ুয়া, ডাঃ‌ শংকর‌ সেনগুপ্ত প্রমুখ। বিশদ

কাটাছেঁড়া ছাড়াই হার্টে ফুটোর অপারেশন!

হার্টে একটা ফুটো নিয়েই যেখানে ভয়ে, দুশ্চিন্তায় একশেষ হতে হয়, সেখানে একটি নয়, দু’-দুটো ফুটো ছিল অর্চনা বাগের। চিকিৎসা পরিভাষায় যার পোশাকি নাম এরটেরিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট এবং পেটেন্ট ডাকটাস আর্টেরিওসাস। বিশদ

রোবটিক, জেনারেল সার্জারি না ল্যাপারোস্কপি এগিয়ে কে?

পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট রোবটিক সার্জেন ডাঃ পার্থপ্রতিম সেন ও বিশিষ্ট জিআই ও ক্যানসার সার্জেন ডাঃ শুদ্ধসত্ত্ব সেন। বিশদ

11th  April, 2024
হার্টের রোগী কি ডাবের জল খেতে পারেন? 

পরামর্শে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস বিশদ

11th  April, 2024
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ডাবের গুণাগুণ

পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুমিত সুর বিশদ

11th  April, 2024
স্টেন্টের জন্ম

ব্যাঙ্ক থেকে সদ্য বাড়ি ফিরেছেন সোমনাথবাবু। চেয়ারে বসতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গেলেন। ছুটে এলেন ষাটোর্ধ্ব প্রতিমাদেবী। স্বামীর এমন অবস্থা দেখে খানিক ঘাবড়ে গিয়েও সামলে নিলেন। ছুটলেন প্রতিবেশীদের কাছে। সকলে মিলে ধরাধরি করে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে। বিশদ

11th  April, 2024
এবার জয়েন্টের সার্জারি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

অস্থিসন্ধির অপারেশন নিখুঁতভাবে করার সুবিধার জন্য এতদিন ধরে রোবটিক সার্জারির ব্যবহার হয়ে আসছিল। বিশদ

11th  April, 2024
পজিটিভ থাকবেন কীভাবে?
 

আজকাল সবাই ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ত কারণ আমরা সকলেই বেশি বেশি উপার্জন করে ভীষণ ভালো থাকতে চাই। এই করতে গিয়ে একসময় আমরা সামাজিক সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলি। আরও বড় জটিলতা হল, ব্যস্ততার বাইরে, রোজকার কাজের বাইরে যেটুকু সময় থাকে, সেই সময়টাতেও আমরা তাত্ক্ষণিক আনন্দ লাভের জন্য মাথা গলিয়ে দিই সোশ্যাল মিডিয়ার ছত্রছায়ায়। বিশদ

07th  April, 2024
লাগামছাড়া তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বিপদ কি নিজেরাই ডেকেছি?

হু হু করে চড়ছে পারদ। প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার নেপথ্যে দায়ী কে? প্রতিকারই বা কী? লিখছেন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের প্রাক্তন অতিরিক্ত নির্দেশক দীপঙ্কর সাহা ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়। বিশদ

07th  April, 2024
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?

মার্চ থেকেই গুছিয়ে গরম পড়েছে এবার। চড়চড় করে চড়ছে পারদ। খর বেলায় যাঁরা কাজেকর্মে বেরচ্ছেন, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভাজা ভাজা হওয়ার মর্ম! বাইরে বেরলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের সঙ্গে শরীরের জল তো বেরচ্ছেই। পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশিস মিত্র।
বিশদ

04th  April, 2024
রাতে কাঁদলে ভালো ঘুম! 

কাঁদলে চোখের জল পড়ার জন্য যে ইন্দ্রিয় দরকার হয়, তা তৈরি হতে শিশুদের সাত আট মাস সময় লাগে। জন্মলগ্ন থেকেই কান্নার সঙ্গে মানুষের একটি বিশেষ সংযোগ আছে। জন্মের পর প্রথম কান্নার সঙ্গে প্রথমবার সরাসরি নিজে পৃথিবীর অক্সিজেন গ্রহণ করে শিশু
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
এরাজ্যে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রথম কারখানা খুলবে মাদার ডেয়ারি। তা থেকে সরাসরি কর্মসংস্থান হতে পারে প্রায় ৪০০। কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের ...

আটের দশকের শেষ দিক। নাইজেরিয়া থেকে ভারতীয় ফুটবলে পা রেখেছিলেন দীর্ঘদেহী মিডিও। নাম এমেকা এজুগো। পরবর্তীতে ১৯৯৪ বিশ্বকাপে তিনি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ময়দানের তিন প্রধানের ...

১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে শ্রীরামপুর লোকসভায় জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সাত বিধানসভার মধ্যে একমাত্র শ্রীরামপুরেই লিড পাননি ঘাসফুলের দাপুটে প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এই কেন্দ্রে পুরনো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কপ্টারে করে পুরাতন মালদহে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:18:28 PM

৪০৬ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

03:36:13 PM

পূঃ বর্ধমানের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে কালনায় গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

02:56:28 PM

বিজেপি হটাও, দেশ বাঁচাও: মমতা

02:45:58 PM

মোদি জিতলে এটাই শেষ নির্বাচন: মমতা

02:39:36 PM

রাজ্য ৫০ দিনের কাজের গ্যারান্টি দিয়েছে: মমতা

02:37:39 PM