Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

তৃতীয় ঢেউ কি
আদৌ আসছে?

লিখেছেন বাদু’র ইনস্টিটিউট অব জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বায়োটেকনোলজি’র শিক্ষক ডঃ  অনির্বাণ মিত্র।

মাইকেল ক্রাইটনের সাড়া-জাগানো  ‘জুরাসিক পার্ক’ উপন্যাসে সহজভাবে একটি বৈজ্ঞানিক দর্শনের কথা বলা আছে— ‘আধুনিক বিজ্ঞান এখন অত্যন্ত সমৃদ্ধ। ফলে এই পৃথিবী ও মহাবিশ্বের বহু ঘটনা সম্বন্ধে সত্যের অনুসন্ধান করতে পারে। শরীরের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অণুর কী কাজ বা বহু দূরের নক্ষত্রে কী ঘটছে, তা  নির্ভুলভাবে জানাতে পারে। অথচ এমনও বেশ কিছু জিনিস আছে যার সম্বন্ধে নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করা সম্ভব হয় না।’ 
কোনও বিষয়ে বলতে পারা সম্ভব নয় মানে কিন্তু তা বিজ্ঞানের ব্যর্থতা নয়, বরং এও বৈজ্ঞানিক উপলব্ধিরই অংশ। উদাহরণ হিসেবে আবহাওয়ার পূর্বাভাসের কথা বলা যায়। এখন ‘ওয়েদার ফোরকাস্ট’ অনেক বেশি উন্নত। সামনের সপ্তাহে কোথায় কখন বৃষ্টি হতে পারে বা রাক্ষুসে ঘূর্ণিঝড় উপকূলের ঠিক কোথায় আছড়ে পড়বে সেটা আজকের আবহাওয়াবিদরা অনেক নির্ভুলভাবে জানাতে পারেন। এমনকী ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, সেই ব্যাপারে আগাম এবং অনেকখানি সঠিক আভাসও দিতে পারে। তবে হ্যাঁ, চার মাস দূরের শীতকালে ঠিক কোন দিনে কোথায় কতক্ষণ এক পশলা বৃষ্টি হবে সেটা বলতে পারবে না। তার কারণ, আবহাওয়া, বিভিন্ন ইকোসিস্টেম, আন্তর্জাতিক শেয়ার বাজার, অস্ট্রেলিয়ার দাবানল, হাইতির ভূমিকম্প বা পাহাড়ে ধস এমনই শৃঙ্খলহীন রীতির অন্তর্গত যে তার গতিপ্রকৃতি সম্বন্ধে কিছুটা আন্দাজ পাওয়া গেলেও একেবারে নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় না।  
তার ওপর  মহামারী, অতিমারী রয়েছে। প্যানডেমিক, এনডেমিক হল দ্বিতীয় পর্যায়ের বিশৃঙ্খল অবস্থা। অর্থাৎ, প্রতি মুহূর্তে বড় ও ক্ষুদ্র তথ্যের ভিত্তিতে অতিমারীর গতিপ্রকৃতি অল্পস্বল্প পাল্টে যেতে থাকে। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। ধরা যাক, আপনি কর্মসূত্রে কোনও অফিসে গিয়েছেন।  সেখানে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা হল এবং দুই-তিন মিনিট কথাবার্তার মধ্যে অবধারিতভাবে এল ‘আজকেই খবরে দেখলাম আবার থার্ড ওয়েভ আসবে রে...’ ইত্যাদি। এই আড্ডার সময়ে আপনারা দু’জনেই নাকের ওপরে মাস্কটা ভাল করে আটকে নিলেন। আপাতদৃষ্টিতে ঘটনাটি সামান্য। অথচ বন্ধুর সঙ্গে তথ্যের আদানপ্রদানের কারণে ঘটা এই ছোট্ট পরিবর্তন আপনার করোনা আক্রান্ত হওয়া আর না-হওয়ার মধ্যে তফাৎ করে দিল। কারণ আপনার অজান্তে ওই অফিসে হয়তো  একজন  উপসর্গহীন আক্রান্ত ছিলেন!  মাস্ক আলগা থাকলে ডেল্টা-ভাইরাস ঠিকই আপনার নাকে ঢুকে যেত। অর্থাৎ, দুই ব্যক্তির মধ্যে ‘তৃতীয় ঢেউ এল বলে’ নিয়ে যে কথাবার্তা হচ্ছিল, সেই আলাপই তাঁদের করোনা আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করল। আর তৃতীয় ঢেউয়ের আগমনী থেকে এক পয়েন্ট কমিয়ে দিল। অবশ্য, আপনার সঙ্গে তো ওই বন্ধুর দেখা নাও হতে পারত! তাহলে? কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তি অফিসে কামাই করতেও পারতেন?  রোজ  সমাজে  এরকমই অসংখ্য সম্ভাব্য ঘটনা  ঘটে চলে এবং মানুষ ও ভাইরাস এই দুই প্রজাতির মধ্যে যোগাযোগের তারতম্য ঘটাতে থাকে। সেই জন্যেই, দুই-তিন সপ্তাহ পরে কী হবে ভালো আন্দাজ পাওয়া গেলেও তিন মাস পরে কী হবে তার সম্পর্কে ‘দিনক্ষণ বলে দেওয়া’ কার্যত অসম্ভব। তাই, আজ ‘নানা মুনির নানা মত’ শোনা যাচ্ছে।
কিন্তু, এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই।  ঢেউ-এর সূচনা ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে বাড়বে না ১৭ অক্টোবর কী এসে যায়? গুরুত্বপূর্ণ হল এই যে অতিমারীর কেন্দ্রে আছে  দু’টি জৈবিক প্রজাতি— মানুষ আর ভাইরাস। দুইয়ে মিলে অতিমারী। আর বিশৃঙ্খল অবস্থা বলে যেমন আমরা নিখুঁত পূর্বাভাস করতে পারি না, তেমনই অনস্বীকার্য যে নিজেদের আচরণ বিজ্ঞানসম্মত করে আমরা এই সমীকরণ থেকে যদি মানুষকে বাদ দিতে পারি, তাহলে অতিমারীর ঢেউ কমতে বাধ্য। অর্থাৎ, আজকের সমাজের অধিবাসীরা কী কী করছেন সেটাই ঠিক করে দেবে তৃতীয় ঢেউ-এর উচ্চতা বড় হবে কি না। 
একই কথা কালান্তক দ্বিতীয় ঢেউ-এর ক্ষেত্রেও সত্যি ছিল। বিজ্ঞানীরা-ডাক্তাররা বারবার সাবধান করেছিলেন যে সেকেন্ড ওয়েভ আসবে। হ্যাঁ, অনেকেই ভেবেছিলেন সেটা গত বছর ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে আছড়ে পড়বে। সেই পূর্বাভাস মেলেনি। কারণ ওই যে— বিশৃঙ্খল অবস্থার নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী করা সম্ভব নয়। তাই, দিনক্ষণ মেলেনি, আমরা বেপরোয়া হয়ে উৎসব করেছি, আট-দফা ভোটও হয়েছে। আর সেই সুযোগেই হিংস্র দ্বিতীয় ঢেউ দেশের কয়েক কোটি পরিবারকে ছারখার করে দিয়েছে। তার মূল কারণ, মানুষ ভাইরাসকে ‘সাহায্য’ করেছিল!
তবে সেই তুলনায় এবার আমরা কিছুটা প্রস্তুত। কারণ, বেশ কয়েক কোটি মানুষ অন্তত এক ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছেন, আর তার  মাধ্যমে আমরা ভাইরাসের পথে একাধিক প্রাচীর গড়ে তুলতেও পারব। যেমন পশ্চিমবঙ্গে ১৪ শতাংশ নাগরিক দু’টি ডোজ পেয়েছেন এবং আরও ২২ শতাংশ পেয়েছেন এক ডোজ।  বড়-জনসংখ্যার রাজ্যগুলির মধ্যে এই টিকাকরণের গতি উল্লেখযোগ্য।  এবং রাজ্যের অতিমারীর এপিসেন্টার দুই জেলা কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা মিলিয়ে ৪৬ শতাংশ নাগরিক এক ডোজ পেয়েছেন এবং ২৪ শতাংশ নাগরিকের টিকাকরণ সম্পূর্ণ।   তাই এই সব অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও (কারণ ভাইরাস তো বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে) গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আশঙ্কা যথেষ্ট কম।  
কিন্তু, একই তথ্য এও জানান দিচ্ছে যে যেসব  অঞ্চলে হাসপাতাল অপ্রতুল সেখানে দ্রুত টিকাকরণ খুবই প্রয়োজনীয়। এছাড়া, এখনও পর্যন্ত যদি এক হাজার পুরুষ ভ্যাকসিন পেয়ে থাকেন, মহিলাদের মধ্যে সেই সংখ্যা মাত্র ৯০১। এইসব বৈষম্য দূর না হলে গ্রামেগঞ্জে একাধিক ছোট ঢেউ হওয়ার বিপদ থেকে যাচ্ছে। ভাইরাস ধুরন্ধর। আমাদের ডিফেন্সে ফাঁক পেলেই গোল দিতে দ্বিধা করবে না! 
তাছাড়া, অন্যান্য যা করণীয় সে তো আমরা এতদিনে জেনেই গিয়েছি। তবে অফিস, ব্যাংক, পোস্টঅফিস, ট্যাক্সি, মল, রেস্তোরাঁ এসব জায়গায় জানলা-দরজা খুলে দিয়ে হাওয়া-বাতাস চলাচল অত্যন্ত জরুরি। 
মনে রাখতে হবে,  একটিমাত্র ভাইরাস কণা সংক্রমণ করতে পারে না। সংক্রমণের জন্যে একটি নির্দিষ্ট ভাইরাস-ঘনত্ব  প্রয়োজন  (যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় ভাইরাল লোড বলে)। আর এই  ভাইরাস-ঘনত্ব কমিয়ে দেওয়ার সবচেয়ে সোজা উপায় জানলা-দরজা খুলে দেওয়া। সেইজন্যেই এখন বিভিন্ন দেশের ‘কী কী করণীয় লিস্টে’ ইনডোর ভেন্টিলেশন-এর ওপরে খুব বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে যখন স্কুল-কলেজ খুলবে (১৭৫টি দেশে স্কুল খুলে গিয়েছে) তখনও প্রত্যেক ক্লাসরুমে এই হাওয়া-বাতাস চলাচল খুবই প্রয়োজনীয় হবে।
02nd  September, 2021
তীব্র দাবদাহ: বাচ্চাদের স্কুল চলছে কী কী সতর্কতা নেবেন?

হাঁসফাঁস গরম। হিট ওয়েভ চলছে। নেহাত বাধ্য হয়ে ছোটদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে গরমের ছুটি পড়তে এখনও কয়েক সপ্তাহ বাকি। শিশুদের অসুস্থতা এড়াতে কী করবেন এই সময়? পরামর্শে বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরুণ মাঙ্গলিক।  বিশদ

অস্থির গরমে সুস্থ থাকতে রোজ পাতে থাক টক দই

আমাদের আজকের আলোচনা মূলত টক দই নিয়ে। টক দই সাধারণত শুভ্র বর্ণের হয়। অনেকের আবার সাদা দই এবং ইয়োগার্ট নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইয়োগার্ট এবং দই-এর প্রস্তুতির মধ্যে একটু ছোট্ট পার্থক্য আছে।  বিশদ

অতিরিক্ত ঘাম কি অসুখের লক্ষণ

বেশি ঘামেন, কিংবা হয়তো ঘাম হতেই চায় না। লোকে ভয় দেখায় কোনও অসুখ আছে বলে। আদৌ কি তাই? জানালেন আমরি হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
 ডাঃ শাশ্বতী সিনহা।
বিশদ

কাহোকন‌ ২০২৪

সম্প্রতি বিশ্ববাংলা‌ কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য‌ পরিষেবা নিয়ে অনুষ্ঠিত হল‌ বিশ্বব্যাপী‌ স্বাস্থ্য সম্মেলন ‘কাহোকন‌ ২০২৪’।  এই উপলক্ষে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ডাঃ‌ বিজয় আগর‌ওয়াল‌, ডাঃ‌ লালু জোসেফ, রূপক‌ বড়ুয়া, ডাঃ‌ শংকর‌ সেনগুপ্ত প্রমুখ। বিশদ

কাটাছেঁড়া ছাড়াই হার্টে ফুটোর অপারেশন!

হার্টে একটা ফুটো নিয়েই যেখানে ভয়ে, দুশ্চিন্তায় একশেষ হতে হয়, সেখানে একটি নয়, দু’-দুটো ফুটো ছিল অর্চনা বাগের। চিকিৎসা পরিভাষায় যার পোশাকি নাম এরটেরিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট এবং পেটেন্ট ডাকটাস আর্টেরিওসাস। বিশদ

রোবটিক, জেনারেল সার্জারি না ল্যাপারোস্কপি এগিয়ে কে?

পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট রোবটিক সার্জেন ডাঃ পার্থপ্রতিম সেন ও বিশিষ্ট জিআই ও ক্যানসার সার্জেন ডাঃ শুদ্ধসত্ত্ব সেন। বিশদ

11th  April, 2024
হার্টের রোগী কি ডাবের জল খেতে পারেন? 

পরামর্শে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস বিশদ

11th  April, 2024
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ডাবের গুণাগুণ

পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুমিত সুর বিশদ

11th  April, 2024
স্টেন্টের জন্ম

ব্যাঙ্ক থেকে সদ্য বাড়ি ফিরেছেন সোমনাথবাবু। চেয়ারে বসতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গেলেন। ছুটে এলেন ষাটোর্ধ্ব প্রতিমাদেবী। স্বামীর এমন অবস্থা দেখে খানিক ঘাবড়ে গিয়েও সামলে নিলেন। ছুটলেন প্রতিবেশীদের কাছে। সকলে মিলে ধরাধরি করে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে। বিশদ

11th  April, 2024
এবার জয়েন্টের সার্জারি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

অস্থিসন্ধির অপারেশন নিখুঁতভাবে করার সুবিধার জন্য এতদিন ধরে রোবটিক সার্জারির ব্যবহার হয়ে আসছিল। বিশদ

11th  April, 2024
পজিটিভ থাকবেন কীভাবে?
 

আজকাল সবাই ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ত কারণ আমরা সকলেই বেশি বেশি উপার্জন করে ভীষণ ভালো থাকতে চাই। এই করতে গিয়ে একসময় আমরা সামাজিক সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলি। আরও বড় জটিলতা হল, ব্যস্ততার বাইরে, রোজকার কাজের বাইরে যেটুকু সময় থাকে, সেই সময়টাতেও আমরা তাত্ক্ষণিক আনন্দ লাভের জন্য মাথা গলিয়ে দিই সোশ্যাল মিডিয়ার ছত্রছায়ায়। বিশদ

07th  April, 2024
লাগামছাড়া তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বিপদ কি নিজেরাই ডেকেছি?

হু হু করে চড়ছে পারদ। প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার নেপথ্যে দায়ী কে? প্রতিকারই বা কী? লিখছেন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের প্রাক্তন অতিরিক্ত নির্দেশক দীপঙ্কর সাহা ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়। বিশদ

07th  April, 2024
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?

মার্চ থেকেই গুছিয়ে গরম পড়েছে এবার। চড়চড় করে চড়ছে পারদ। খর বেলায় যাঁরা কাজেকর্মে বেরচ্ছেন, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভাজা ভাজা হওয়ার মর্ম! বাইরে বেরলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের সঙ্গে শরীরের জল তো বেরচ্ছেই। পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশিস মিত্র।
বিশদ

04th  April, 2024
রাতে কাঁদলে ভালো ঘুম! 

কাঁদলে চোখের জল পড়ার জন্য যে ইন্দ্রিয় দরকার হয়, তা তৈরি হতে শিশুদের সাত আট মাস সময় লাগে। জন্মলগ্ন থেকেই কান্নার সঙ্গে মানুষের একটি বিশেষ সংযোগ আছে। জন্মের পর প্রথম কান্নার সঙ্গে প্রথমবার সরাসরি নিজে পৃথিবীর অক্সিজেন গ্রহণ করে শিশু
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা ...

এরাজ্যে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রথম কারখানা খুলবে মাদার ডেয়ারি। তা থেকে সরাসরি কর্মসংস্থান হতে পারে প্রায় ৪০০। কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের ...

নির্বাচনী কাজে চরম ব্যস্ততা রয়েছে পুলিসের। এছাড়া ভোট আবহে নিত্যদিন বিভিন্ন সভা থেকে মিছিলে নিরাপত্তার ব্যবস্থা সহ নাকা চেকিংয়ে চরম ব্যস্ত পুলিস-প্রশাসন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দিল্লি

17-04-2024 - 10:27:17 PM

আইপিএল: ১৯ রানে আউট সাই হোপ, দিল্লি ৬৭/৪ (৫.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

17-04-2024 - 10:14:08 PM

আইপিএল: ১৫ রানে আউট অভিষেক পোরেল, দিল্লি ৬৫/৩ (৫ ওভার) টার্গেট ৯০

17-04-2024 - 10:08:47 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত এক পরিযায়ী শ্রমিক

17-04-2024 - 10:01:42 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট পৃথ্বী শ, দিল্লি ৩১/২ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

17-04-2024 - 09:53:34 PM

আইপিএল: ২০ রানে আউট জ্যাক, দিল্লি ২৫/১ (২ ওভার) টার্গেট ৯০

17-04-2024 - 09:50:47 PM