Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

করোনা ভাইরাস কি দুর্বল হচ্ছে?

পরামর্শে পিয়ারলেস হাসপাতালের কনসালটেন্ট ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজিস্ট এবং ইনফেকশন কন্ট্রোল অফিসার ডাঃ ভাস্করনারায়ণ চৌধুরী।
 
দিন কয়েক আগেই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে আমাদের রাজ্যে ‘শিখর ছুঁয়ে কমছে সংক্রমণের হার’ প্রকাশিত ওই সংবাদ অনুসারে সংক্রমণ শিখরে পৌঁছেছিল আগস্ট মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। ততদিনে করোনা পরীক্ষার সংখ্যা পেরিয়েছে ৩৬ হাজার। টেস্ট অনুপাতে পজিটিভ কেসের হার ছিল ৮.৯ শতাংশ। নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩,২৪৫ জন। সুস্থতার হার ছিল ৭৬.৯৬ শতাংশ। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুসারে এই ঘটনার প্রায় মাস খানেক পরে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে পরীক্ষার সংখ্যা বেড়েছে ১০ হাজার। অথচ আক্রান্তের সংখ্যা আটকে আছে তিন হাজারের কিছু বেশি বা কমে! সুস্থতার হারও বেড়েছে। হোয়াটস অ্যাপ, ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি মেসেজ— ক্রমাগত মিউটেশন করে দুর্বল হয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস! তাই সাধারণ মানুষের মনে উঠে আসছে একটাই প্রশ্ন— করোনা ভাইরাস কি তাহলে দুর্বল হচ্ছে?

লকডাউন ও প্রাণহানির হার
চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে লকডাউন শুরু হয়েছিল ভারতে। সম্পূর্ণ নতুন ধরনের এই ভাইরাসটির সম্পর্কে বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকের কাছে সেভাবে কোনও তথ্য ছিল না। ফলে সাধারণ মানুষের কাছেও সঠিক তথ্য পৌঁছচ্ছিল না। তাই বহু মানুষ উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষা করাচ্ছিলেন না। শারীরিক পরিস্থিতি জটিল হওয়ার পরেই অসুস্থরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছিলেন। সেইসময় নিয়মমাফিক পরীক্ষা করানোর পরে বহু ব্যক্তির করোনা ভাইরাসের রিপোর্ট পজিটিভ আসছিল! অর্থাৎ করোনা রোগীর যেটুকু খোঁজ মিলছিল তা ওই হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যেই। বাইরেও যে বিরাট সংখ্যক রোগী ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন, তাঁদের হিসেব ছিল না।
এখানেই শেষ নয়, প্রথমদিকে এদেশে করোনা পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যাও কম ছিল। পরীক্ষাও হচ্ছিল কম। এদিকে, করোনায় মৃত্যুহার নির্ণয় করা হচ্ছিল, মোট মৃতের সংখ্যাকে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে তার সঙ্গে ১০০ গুণ করে।
স্বাভাবিক কারণেই মোট করোনা আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা প্রথমদিকে পাওয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে ৬০ শতাংশ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির কোনও উপসর্গ থাকে না। ২০ শতাংশ রোগীর মধ্যে মৃদু উপসর্গ দেখা দেয়। আর বাকি ২০ শতাংশের ক্ষেত্রে মাঝারি বা জটিল ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। প্রথমদিকে এই শেষের ২০ শতাংশকেই চিহ্নিত করা সম্ভব হচ্ছিল। ৮০ শতাংশ রয়ে যাচ্ছিলেন চোখের আড়ালে। ফলে মাত্র ২০ শতাংশের রোগীর মধ্যে নির্ণয় হচ্ছিল প্রাণহানির হার! স্বাভাবিকভাবেই প্রাণহানির হারও বেশিই মিলছিল। প্রায় ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ!

পরিস্থিতির উন্নতি
ভাইরাসের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে সামান্য পরিচয় হতেই দেশে আরও টেস্ট সেন্টারের অনুমোদন দেওয়া হয়। টেস্ট-এর সংখ্যা বাড়ল। কিছু মানুষ সচেতন হয়ে নিজেরাই পরীক্ষা করাতে থাকে। ক্রমাগত আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। মোট আক্রান্তের তুলনায় প্রাণহানির হার কমতে দেখা যায়। প্রশ্ন হল, তারপরেও কি আদৌ প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা পাওয়া গিয়েছিল? একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
মে মাস নাগাদ কলকাতায় সেরো সার্ভাইলেন্স করা হয়েছিল। তাতে দেখা যায় কলকাতার ৩০ শতাংশ মানুষ ইতিমধ্যেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন! শুধু পরীক্ষার অভাবে প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা পড়ছিল না। কারণ ওই পর্যবেক্ষণেই ধরা পড়ে, বহু করোনা পজিটিভ রোগী উপসর্গহীন!

আনলক পর্ব
আনলক পর্ব শুরু হতেই বহু অফিস কাছারি খুলে যায়। অফিসের নিয়ম অনুসারে কর্মীরা নিজের কোভিড টেস্ট করাতে থাকেন। অসংখ্য উপসর্গহীন ব্যক্তির কোভিড পজিটিভ হওয়ার রিপোর্ট মেলে। বহু মানুষ সচেতন হয়ে নিজেরাই পরীক্ষা করাচ্ছে। বর্তমানে সারা দেশে রোজ প্রায় ১২ লাখ পরীক্ষা করানো হচ্ছে। দেশে মৃত্যুহার কমে হয়েছে ১.৭ শতাংশ!

রাজ্যের হাল
পশ্চিমবঙ্গে এখন রোজ ৪৫ হাজারের বেশি পরীক্ষা হচ্ছে। অথচ পজিটিভ রোগীর সংখ্যা আটকে আছে ৩ হাজার বা তার চাইতে সামান্য কিছু বেশি সংখ্যার মধ্যে। প্রতিদিন প্রাণহানি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ জনের। প্রাণহানির হার ১.৯ শতাংশ।

মৃত্যুহার ও ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা
অতএব একটা বিষয় পরিষ্কার। করোনায় প্রাণহানির হার ২ শতাংশেরও নীচে! ফলে যে ভাইরাসের ডেথ রেট এত নীচে, তাকে মারাত্মক ক্ষতিকারক এমন বলা যাবে না। তুলনামূলকভাবে ডেঙ্গু ভাইরাস অনেক বেশি ভয়ঙ্কর। মৃত্যুহার প্রায় ৫ থেকে ১০ শতাংশ। স্ক্রাব টাইফাসেও ডেথ রেট প্রায় ১০ শতাংশ, যদিও স্ক্র্যাব টাইফাস ব্যাকটেরিয়া ঘটিত অসুখ। এমনকী প্রথমদিকে এইচ১এন১ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও মৃত্যুহার ২ শতাংশের বেশি ছিল।
আসলে কোনও ভাইরাসের বংশবৃদ্ধির জন্য দরকার পড়ে বাহক বা কোনও লিভিং অর্গ্যানিজম-এর। এখন ভাইরাসের প্রকোপে বাহকের (এক্ষেত্রে মানুষ) মৃত্যু হলে, ভাইরাস সেই মৃতদেহেই আটকে পড়ে। একসময় মারাও যায়। অর্থাৎ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্য বাহকের বেঁচে থাকা খুব জরুরি।
নিপা, ইবোলা ভাইরাসের ক্ষেত্রে প্রাণহানির হার ছিল অত্যন্ত বেশি। কিন্তু এই ভাইরাসগুলির সংক্রমণের হার ছিল কম। তাই নিপা বা ইবোলা সারা পৃথিবীতে অতিমারী ডেকে আনতে পারেনি।
মোট কথা যে ভাইরাসের সংক্রমণে প্রাণহানির হার বেশি, সেই ভাইরাসের সংক্রমণের হার কম। নোভেল করোনা ভাইরাস মারাত্মক প্রাণঘাতী নয় বরং অনেক বেশি সংক্রামক। একজন থেকে চারজনের মধ্যে রোগ ছড়াতে পারে।

মিউটেশন কতটা সত্যি!
নানা সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স-এর পরিবর্তন হয়েছে এবং বেশ কতগুলি মিউটেশন হয়ে গিয়েছে। তবে মিউটেশন হওয়ার পরে ভাইরাস যে বিরাট ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে বা দুর্বল হয়েছে, এমন নয়। মিউটেশনের আগে ও সংক্রমণের পরে কোনও ব্যক্তির দেহে যেমন ধরনের শারীরিক উপসর্গ দেখা যাচ্ছিল, মিউটেশনের পরেও একই ধরনের উপসর্গ প্রকাশ পাচ্ছে। আর একটা কথা, সদ্য করোনা ভাইরাস রূপ দেখাতে শুরু করেছে। এত দ্রুত ভাইরাস মিউটেশনের মাধ্যমে দুর্বল হতে পারে না। আরও সময় লাগবে।

প্রকৃত সত্য
এই আলোচনা থেকে একটা বিষয় পরিষ্কার। ভাইরাস দুর্বল হয়েছে বলে মৃত্যুহার কমেছে, এমন নয়। বরং পরীক্ষার সংখ্যা বেড়েছে বলেই প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। সেই কারণেই মৃত্যুহার কমেছে। এমনই মনে হচ্ছে।

তবে কি ভ্যাকসিনই শেষ কথা?
আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ‘অ্যান্টিবডি’ দিয়ে
এই ধরনের ভাইরাস পুরোপুরি প্রতিহত করতে পারে না। বরং সেল মিডিয়েটেড ইমিউনিটি দিয়ে রোগ আটকানোর চেষ্টা করে। এই ধরনের ইমিউনিটি’র কিছু মেমরি সেল রয়ে যায় শরীরে।
ফলে পরবর্তীকালে ওই একই গোত্রের ভাইরাস বা ওই ভাইরাস শরীরে ঢুকলে মেমরি সেলগুলি সতর্ক হয়ে গিয়ে ভাইরাসকে প্রতিহত করে।
অতএব কোনও ব্যক্তিকে ভ্যাকসিন দেওয়া হলে, তার দেহে কিছু ‘মেমরি টি সেল’ বা রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তৈরি সৈনিক কোষ তৈরি হবে। এই টি সেল-এর মেয়াদ কতদিন, তা ভবিষ্যৎই বলবে। তাই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে হলে দূরত্ববিধি মেনে চলা, মাস্ক আর অতি অবশ্যই ভ্যাকসিন—এই তিনটিই হতে চলেছে সভ্যতার প্রধান অস্ত্র।
লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক
 
24th  September, 2020
তীব্র দাবদাহ: বাচ্চাদের স্কুল চলছে কী কী সতর্কতা নেবেন?

হাঁসফাঁস গরম। হিট ওয়েভ চলছে। নেহাত বাধ্য হয়ে ছোটদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে গরমের ছুটি পড়তে এখনও কয়েক সপ্তাহ বাকি। শিশুদের অসুস্থতা এড়াতে কী করবেন এই সময়? পরামর্শে বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরুণ মাঙ্গলিক।  বিশদ

অস্থির গরমে সুস্থ থাকতে রোজ পাতে থাক টক দই

আমাদের আজকের আলোচনা মূলত টক দই নিয়ে। টক দই সাধারণত শুভ্র বর্ণের হয়। অনেকের আবার সাদা দই এবং ইয়োগার্ট নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইয়োগার্ট এবং দই-এর প্রস্তুতির মধ্যে একটু ছোট্ট পার্থক্য আছে।  বিশদ

অতিরিক্ত ঘাম কি অসুখের লক্ষণ

বেশি ঘামেন, কিংবা হয়তো ঘাম হতেই চায় না। লোকে ভয় দেখায় কোনও অসুখ আছে বলে। আদৌ কি তাই? জানালেন আমরি হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
 ডাঃ শাশ্বতী সিনহা।
বিশদ

কাহোকন‌ ২০২৪

সম্প্রতি বিশ্ববাংলা‌ কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য‌ পরিষেবা নিয়ে অনুষ্ঠিত হল‌ বিশ্বব্যাপী‌ স্বাস্থ্য সম্মেলন ‘কাহোকন‌ ২০২৪’।  এই উপলক্ষে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ডাঃ‌ বিজয় আগর‌ওয়াল‌, ডাঃ‌ লালু জোসেফ, রূপক‌ বড়ুয়া, ডাঃ‌ শংকর‌ সেনগুপ্ত প্রমুখ। বিশদ

কাটাছেঁড়া ছাড়াই হার্টে ফুটোর অপারেশন!

হার্টে একটা ফুটো নিয়েই যেখানে ভয়ে, দুশ্চিন্তায় একশেষ হতে হয়, সেখানে একটি নয়, দু’-দুটো ফুটো ছিল অর্চনা বাগের। চিকিৎসা পরিভাষায় যার পোশাকি নাম এরটেরিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট এবং পেটেন্ট ডাকটাস আর্টেরিওসাস। বিশদ

রোবটিক, জেনারেল সার্জারি না ল্যাপারোস্কপি এগিয়ে কে?

পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট রোবটিক সার্জেন ডাঃ পার্থপ্রতিম সেন ও বিশিষ্ট জিআই ও ক্যানসার সার্জেন ডাঃ শুদ্ধসত্ত্ব সেন। বিশদ

11th  April, 2024
হার্টের রোগী কি ডাবের জল খেতে পারেন? 

পরামর্শে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস বিশদ

11th  April, 2024
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ডাবের গুণাগুণ

পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুমিত সুর বিশদ

11th  April, 2024
স্টেন্টের জন্ম

ব্যাঙ্ক থেকে সদ্য বাড়ি ফিরেছেন সোমনাথবাবু। চেয়ারে বসতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গেলেন। ছুটে এলেন ষাটোর্ধ্ব প্রতিমাদেবী। স্বামীর এমন অবস্থা দেখে খানিক ঘাবড়ে গিয়েও সামলে নিলেন। ছুটলেন প্রতিবেশীদের কাছে। সকলে মিলে ধরাধরি করে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে। বিশদ

11th  April, 2024
এবার জয়েন্টের সার্জারি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

অস্থিসন্ধির অপারেশন নিখুঁতভাবে করার সুবিধার জন্য এতদিন ধরে রোবটিক সার্জারির ব্যবহার হয়ে আসছিল। বিশদ

11th  April, 2024
পজিটিভ থাকবেন কীভাবে?
 

আজকাল সবাই ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ত কারণ আমরা সকলেই বেশি বেশি উপার্জন করে ভীষণ ভালো থাকতে চাই। এই করতে গিয়ে একসময় আমরা সামাজিক সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলি। আরও বড় জটিলতা হল, ব্যস্ততার বাইরে, রোজকার কাজের বাইরে যেটুকু সময় থাকে, সেই সময়টাতেও আমরা তাত্ক্ষণিক আনন্দ লাভের জন্য মাথা গলিয়ে দিই সোশ্যাল মিডিয়ার ছত্রছায়ায়। বিশদ

07th  April, 2024
লাগামছাড়া তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বিপদ কি নিজেরাই ডেকেছি?

হু হু করে চড়ছে পারদ। প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার নেপথ্যে দায়ী কে? প্রতিকারই বা কী? লিখছেন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের প্রাক্তন অতিরিক্ত নির্দেশক দীপঙ্কর সাহা ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়। বিশদ

07th  April, 2024
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?

মার্চ থেকেই গুছিয়ে গরম পড়েছে এবার। চড়চড় করে চড়ছে পারদ। খর বেলায় যাঁরা কাজেকর্মে বেরচ্ছেন, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভাজা ভাজা হওয়ার মর্ম! বাইরে বেরলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের সঙ্গে শরীরের জল তো বেরচ্ছেই। পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশিস মিত্র।
বিশদ

04th  April, 2024
রাতে কাঁদলে ভালো ঘুম! 

কাঁদলে চোখের জল পড়ার জন্য যে ইন্দ্রিয় দরকার হয়, তা তৈরি হতে শিশুদের সাত আট মাস সময় লাগে। জন্মলগ্ন থেকেই কান্নার সঙ্গে মানুষের একটি বিশেষ সংযোগ আছে। জন্মের পর প্রথম কান্নার সঙ্গে প্রথমবার সরাসরি নিজে পৃথিবীর অক্সিজেন গ্রহণ করে শিশু
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
আকাশপথে ইউক্রেনে হামলা চালাল রাশিয়া। এবার বেলারুশ সীমান্তবর্তী চেরনিহিভ শহরের একটি আটতলা ভবনকে নিশানা করে মিসাইল ছোড়ে পুতিনের দেশ। এই হামলায় ১৩ জন সাধারণ নাগরিক ...

নির্বাচনী কাজে চরম ব্যস্ততা রয়েছে পুলিসের। এছাড়া ভোট আবহে নিত্যদিন বিভিন্ন সভা থেকে মিছিলে নিরাপত্তার ব্যবস্থা সহ নাকা চেকিংয়ে চরম ব্যস্ত পুলিস-প্রশাসন ...

এরাজ্যে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রথম কারখানা খুলবে মাদার ডেয়ারি। তা থেকে সরাসরি কর্মসংস্থান হতে পারে প্রায় ৪০০। কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের ...

পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:11:07 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:48:50 PM

দিল্লির ওয়াকফ বোর্ডে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপ বিধায়ক আমানাতুল্লা খানকে গ্রেপ্তার করল ইডি

10:42:03 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট হরপ্রীত সিং ভাটিয়া, পাঞ্জাব ৪৯/৫ (৬.৫ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:31:28 PM

আইপিএল: ১ রানে আউট লিয়াম লিভিংস্টোন, পাঞ্জাব ১৪/৪ (২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

10:06:57 PM