লন্ডন, ৩ মে (পিটিআই): করোনায় মৃত্যু এড়াতে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে ভারতীয়দের সতর্ক করলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ চিকিৎসক ডাঃ অসীম মালহোত্রা। ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস)-এর সঙ্গে যুক্ত স্বনামধন্য কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ মালহোত্রা আবার ‘এভিডেন্স বেসড মেডিসিন’-এর অধ্যাপক।
লকডাউন কবে উঠবে? তার চাইতেও অনেক বড় প্রশ্ন হল আমাদের আগামী দিনে জীবন কেমন হবে? সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক, স্যানিটাইজারের ব্যবহার করে যেতেই হবে লকডাউন শেষ হওয়া পর্যন্ত।
নোভেল করোনার দাপট রুখতে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। মোটের উপর ঘরবন্দি দেশের অধিকাংশ মানুষ। অবশ্য এই ঘরবন্দি অবস্থাতেও বাড়িতে বসেই কাজ করে যাচ্ছেন অনেকে।
নোভেল করোনার করাল গ্রাস থেকে রক্ষা পেতে সাবান এবং স্যানিটাইজারের কদর প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। চাহিদা এতটাই বেশি যে বাজারে স্যানিটাইজার তো প্রায় পাওয়াই যাচ্ছে না। আর সাবান পাওয়া গেলেও তার বিক্রি বেড়েছে কয়েক গুণ।
বাসন মাজা, ঘর মোছা, কাপড় কাচা, সব্জি কাটার কারণে হাতে বেশ কিছু ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। তার উপর এখন লকডাউন চলছে। ঘরের কাজ একটু বেশিই করতে হচ্ছে। এদিকে কাজ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার উপায় নেই।
দীর্ঘ লকডাউনে বাড়িতে বন্দী ছোট থেকে বড় সকলেই। খেয়াল করে দেখেছেন কি, ইতিমধ্যেই বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিশেষতঃ ঘাড়ে, কাঁধে, কনুই ও কবজিতে একটা ব্যথা এবং শক্তভাব টের পাচ্ছেন? আসুন জেনে নিই বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন এবং এই সমস্য দূরই বা করবেন কীভাবে।
সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ২০ মে: দাঁতের ডাক্তারখানা থেকে ব্যাপক হারে ছড়াতে পারে করোনার ভাইরাস। তাই একান্ত জরুরি ছাড়া দাঁতের অস্ত্রোপচার করতে বারণ করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। রোগী দেখার ক্ষেত্রেও জারি হল বিধি নিষেধ। কন্টেইনমেন্ট জোনে খোলা যাবে না দাঁতের ডাক্তারখানা। অরেঞ্জ এবং গ্রিন জোনে ডাক্তারখানা খুললেও একান্ত জরুরি ছাড়া অস্ত্রোপচার নয়। স্রেফ রোগীকে দেওয়া যেতে পারে পরামর্শ। রেড জোনে আবার অত্যন্ত জরুরি নাহলে পরামর্শ দেওয়ার কাজও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে আপাতত যাবতীয় রুটিন চেকআপ তথা জাতীয় কর্মসূচির অধীন ওরাল ক্যানসার স্ক্রিনিংও বন্ধ।
একান্তই যদি ব্যথা, যন্ত্রণা সহ অন্য সমস্যায় ডাক্তারখানা যেতেই হয়, তাহলে কোনও গয়না পরে যাওয়া চলবে না। পরা যাবে না ঘড়িও। সঙ্গে কোনও ব্যাগও নয়। ডাক্তারখানা সংক্রমণমুক্ত রাখার লক্ষ্যেও একগুচ্ছ নিয়মাবলী জারি করে বলা হয়েছে, প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর মেঝে পরিষ্কার করতে হবে। প্রতিটি রোগী দেখার পর স্যানিটাইজ করতে হবে যাবতীয় যন্ত্রপাতি। উপসর্গহীন ব্যক্তিও করোনা ভাইরাসের বাহক হতে পারেন। তার ওপর দাঁত তথা মাড়ির সমস্যার মতো বিষয় যেখানে থুতু বা লালারসের প্রসঙ্গ জড়িত। তাই করোনা পরিস্থিতিতে দাঁতের ডাক্তারখানা বা চিকিৎসাকেন্দ্র ব্যাপক ঝুঁকির কারণ বলেই সতর্ক করেছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
একান্তই যদি ব্যথা, যন্ত্রণা সহ অন্য সমস্যায় ডাক্তারখানা যেতেই হয়, তাহলে কোনও গয়না পরে যাওয়া চলবে না। পরা যাবে না ঘড়িও। সঙ্গে কোনও ব্যাগও নয়। ডাক্তারখানা সংক্রমণমুক্ত রাখার লক্ষ্যেও একগুচ্ছ নিয়মাবলী জারি করে বলা হয়েছে, প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর মেঝে পরিষ্কার করতে হবে। প্রতিটি রোগী দেখার পর স্যানিটাইজ করতে হবে যাবতীয় যন্ত্রপাতি। উপসর্গহীন ব্যক্তিও করোনা ভাইরাসের বাহক হতে পারেন। তার ওপর দাঁত তথা মাড়ির সমস্যার মতো বিষয় যেখানে থুতু বা লালারসের প্রসঙ্গ জড়িত। তাই করোনা পরিস্থিতিতে দাঁতের ডাক্তারখানা বা চিকিৎসাকেন্দ্র ব্যাপক ঝুঁকির কারণ বলেই সতর্ক করেছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
