নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ২০ মে: দাঁতের ডাক্তারখানা থেকে ব্যাপক হারে ছড়াতে পারে করোনার ভাইরাস। তাই একান্ত জরুরি ছাড়া দাঁতের অস্ত্রোপচার করতে বারণ করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। রোগী দেখার ক্ষেত্রেও জারি হল বিধি নিষেধ।
লন্ডন, ৩ মে (পিটিআই): করোনায় মৃত্যু এড়াতে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে ভারতীয়দের সতর্ক করলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ চিকিৎসক ডাঃ অসীম মালহোত্রা। ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস)-এর সঙ্গে যুক্ত স্বনামধন্য কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ মালহোত্রা আবার ‘এভিডেন্স বেসড মেডিসিন’-এর অধ্যাপক।
লকডাউন কবে উঠবে? তার চাইতেও অনেক বড় প্রশ্ন হল আমাদের আগামী দিনে জীবন কেমন হবে? সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক, স্যানিটাইজারের ব্যবহার করে যেতেই হবে লকডাউন শেষ হওয়া পর্যন্ত।
নোভেল করোনার দাপট রুখতে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। মোটের উপর ঘরবন্দি দেশের অধিকাংশ মানুষ। অবশ্য এই ঘরবন্দি অবস্থাতেও বাড়িতে বসেই কাজ করে যাচ্ছেন অনেকে।
নোভেল করোনার করাল গ্রাস থেকে রক্ষা পেতে সাবান এবং স্যানিটাইজারের কদর প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। চাহিদা এতটাই বেশি যে বাজারে স্যানিটাইজার তো প্রায় পাওয়াই যাচ্ছে না। আর সাবান পাওয়া গেলেও তার বিক্রি বেড়েছে কয়েক গুণ।
বাসন মাজা, ঘর মোছা, কাপড় কাচা, সব্জি কাটার কারণে হাতে বেশ কিছু ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। তার উপর এখন লকডাউন চলছে। ঘরের কাজ একটু বেশিই করতে হচ্ছে। এদিকে কাজ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার উপায় নেই।
দীর্ঘ লকডাউনে বাড়িতে বন্দী ছোট থেকে বড় সকলেই। খেয়াল করে দেখেছেন কি, ইতিমধ্যেই বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিশেষতঃ ঘাড়ে, কাঁধে, কনুই ও কবজিতে একটা ব্যথা এবং শক্তভাব টের পাচ্ছেন? আসুন জেনে নিই বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন এবং এই সমস্য দূরই বা করবেন কীভাবে।
সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লকডাউনে বেড়ে চলা গার্হস্থ্য হিংসার ঘটনা শিশুমনেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে তাদের মধ্যে নানা আচরণগত পরিবর্তন হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এমনই আশঙ্কা রাজ্য শিশু কমিশনের। তাদের মতে, এরকম পরিবেশে দিনের পর দিন কাটানোর পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে পারে বাচ্চারা।
শিশুদের উপর কেমন প্রভাব পড়তে পারে? কমিশনের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সর্বপ্রথম বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। রোজ রোজ বাড়িতে বাবা-মায়ের মধ্যে ঝগড়া এবং হিংসার মতো ঘটনা দেখতে দেখতে তাদের মধ্যে একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়াও তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাচ্চাদের মধ্যে অবিশ্বাসের প্রবণতা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি তাদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকতে পারে। তাদের পড়াশোনার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়।
ঝগড়ার সময় অশালীন শব্দ প্রয়োগ করা হলে, বাচ্চারা কিন্তু তা চট করে রপ্ত করে নিতে পারে। কারণ, তাদের ঠিক-ভুল বোঝার মতো বুদ্ধি থাকে না। কমিশনে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ না এলেও, তার জেরে সমস্যায় পড়ছে বাচ্চারা, এমন একাধিক অভিযোগ এসেছে বলে জানা গিয়েছে। আরও একটি বিষয় নিয়ে চিন্তিত কমিশন। সেটি হল, লকডাউনের মধ্যেই পকসো সংক্রান্ত নানা অভিযোগ এসেছে তাদের কাছে। তাতে অনেক ক্ষেত্রেই বাড়ির কোনও সদস্যের বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠেছে।
শিশুদের উপর কেমন প্রভাব পড়তে পারে? কমিশনের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সর্বপ্রথম বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। রোজ রোজ বাড়িতে বাবা-মায়ের মধ্যে ঝগড়া এবং হিংসার মতো ঘটনা দেখতে দেখতে তাদের মধ্যে একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়াও তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাচ্চাদের মধ্যে অবিশ্বাসের প্রবণতা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি তাদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে ঠেকতে পারে। তাদের পড়াশোনার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়।
ঝগড়ার সময় অশালীন শব্দ প্রয়োগ করা হলে, বাচ্চারা কিন্তু তা চট করে রপ্ত করে নিতে পারে। কারণ, তাদের ঠিক-ভুল বোঝার মতো বুদ্ধি থাকে না। কমিশনে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ না এলেও, তার জেরে সমস্যায় পড়ছে বাচ্চারা, এমন একাধিক অভিযোগ এসেছে বলে জানা গিয়েছে। আরও একটি বিষয় নিয়ে চিন্তিত কমিশন। সেটি হল, লকডাউনের মধ্যেই পকসো সংক্রান্ত নানা অভিযোগ এসেছে তাদের কাছে। তাতে অনেক ক্ষেত্রেই বাড়ির কোনও সদস্যের বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠেছে।
