কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
হাত জীবাণু মুক্ত করার জন্য সাবান এবং পরিষ্কার জল ব্যবহারের মাধ্যমে ২০ সেকেন্ড ধরে ভালো করে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
হাতের কাছে সাবান ও পরিষ্কার জলের ব্যবস্থা না থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। অবশ্য এক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল রয়েছে, এমন হ্যান্ড স্যানিটাইজারই ব্যবহার করতে হবে।
চোখ, নাক এবং মুখে যখন তখন হাত দেবেন না। একমাত্র হাত পরিষ্কার করে তবেই নাক, চোখ, মুখে হাত দিতে পারেন।
সুস্থ মানুষের সাধারণত ফেস মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। তবে নোভেল করোনা আক্রান্তের চিকিৎসক, অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মী এবং তাঁর পারিবারিক পরিচর্যাকারীদের অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
এই নির্দিষ্ট সময়ে যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলা দরকার।
হাঁচি, কাশির সময় টিস্যু ব্যবহার করে মুখ ঢেকে ফেলতে হবে। ব্যবহারের পর সেই টিস্যু মুখবন্ধ ডাস্টবিনে ফেলে দিন। টিস্যু ফেলে দেওয়ার পরই হাত পরিষ্কার করে নিন।
হাতের কাছে টিস্যু না থাকলে কনুইয়ের ভিতরের অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচতে-কাশতে পারেন। তারপর যত শীঘ্র সম্ভব জায়গাটা ধুয়ে নিন।
নিজের আশপাশ ভালো করে পরিষ্কার করে জীবাণু মুক্ত করুন। বিশেষত মোবাইল ফোন, ল্যান্ড ফোন, টেবিল, ইলেকট্রিক সুইচ, দরজা-জানলার হাতল, কম্পিউটার কি বোর্ড, টয়লেট ইত্যাদি।
চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত নোভেল করোনায় আক্রান্ত রোগী বা আক্রান্ত হতে পারেন, এমন সন্দেহভাজন ব্যক্তির খুব কাছে না যাওয়াই ভালো।
কাশি, জ্বর, শ্বাসকষ্টের লক্ষণ থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যান। বাধ্যতামূলকভাবে ফেস মাস্ক পরুন। এমন শারীরিক পরিস্থিতিতে বাড়িতে আলাদাভাবে থাকাই আপনার এবং সমাজের পক্ষে মঙ্গল।
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এবং অন্যান্য সরকারি নির্দেশিকা।