ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
সমীক্ষায় ধরা পড়েছে, যাঁরা অনলাইনে অহরহ কেনাকাটা করে থাকেন তাঁদের বেশিরভাগই মানসিক সমস্যায় জর্জরিত, ডিপ্রেশনে ভোগেন। আর তাঁরা অসুখের কারণেই কেনাকাটা করে ফেলেন। এই কেনাকাটার কোনও সীমা-পরিসীমা থাকে না। এই সমস্যাকে বলা হচ্ছে বাইং-শপিং ডিজঅর্ডার।
সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, এই ধরনের মানুষ সর্বদাই একাকিত্বে ভোগেন। তাই সবসময় কেনাকাটা, সাজগোজ, বাড়ি সাজানো, পাপোষ বদলানোর মধ্যে দিয়ে নিজেদের ব্যস্ত রাখেন। এরা নিজেরাও টের পান না যে তাঁরা এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন!
চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতি সপ্তাহে এঁদের নতুন কিছু চাই।
এই রোগ শুরুতেই সামাল দিতে না পারলে পরিস্থিতি অন্য দিকে যেতে পারে। অবিলম্বে এঁদের কাউন্সেলিং করানো উচিত। ‘কগনেটিভ বিহেভেরিয়াল থেরাপি’র মধ্যে দিয়ে গেলে অনেকাংশেই এই সমস্যা সেরে যায়। এছাড়াও প্রয়োজন পারিবারিক সহযোগিতা।