কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব হেল্থ অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার ম্যুর বলেন, গবেষণায় বিপজ্জনক হিসেবে যেসব খাবারের কথা উঠে এসেছে, তার মধ্যে সবার উপরে রয়েছে অতিরিক্ত মাত্রার লবণ। মাত্রাতিরিক্ত নুনের জন্যই শুধু বছরে ৩০ লক্ষ মানুষের প্রাণ সংশয় হয়! রক্তচাপ বাড়ানোর পাশাপাশি হার্ট ও রক্তনালীর ওপরও লবণ সরাসরি প্রভাব ফেলে লবণ, যা হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি তৈরি করে।
সমীক্ষায় এও জানানো হয়েছে, দানা শস্যজাতীয় খাদ্য কম খাওয়ার কারণে প্রাণ হারান ৩০ লক্ষ মানুষ। ফল কম খাওয়ায় ২০ লক্ষ মানুষের অকাল প্রাণহানি ঘটে। এছাড়া বাদাম, বীজ, শাকসব্জি, সামুদ্রিক খাবার থেকে পাওয়া ওমেগা-থ্রি ও আঁশজাতীয় খাবার কম খাওয়াও প্রাণহানির অন্যতম কারণ।
গবেষণাথেকে জানা যাচ্ছে, নিম্নমানের খাদ্যে অভ্যস্ত হওয়ার কারণে শুধু হার্টের রোগেই বছরে মারা যাচ্ছে কোটির বেশি মানুষ। অথচ আস্ত দানাশস্যজাতীয় খাদ্য, ফল ও সব্জি উপকারই করে। এই ধরনের খাদ্য হৃদ্যন্ত্রকে সুস্থ ও সবল রাখার সঙ্গে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমায়।
অধ্যাপক ম্যুর বলেছেন, দিনে শস্য জাতীয় খাবার খেতে হবে ১২৬ গ্রাম, রেড মিট ২২ গ্রামের বেশি কখনই নয়, প্রক্রিয়াজাত মাংস ২.১ গ্রামের কম, লবণ ৩.২ গ্রামের কম খেতে হবে।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিতা ফারাউহি বলেছেন, বাদাম ও বীজজাতীয় খাবারগুলিতে উপকারী ফ্যাট আছে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই এগুলোকে গুরুত্বই দেন না।