শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
জ্বর, ব্যথা— আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য এই সময়টাতে শিশুদের প্রায়শই জ্বর হয় এবং সঙ্গে গা-হাত-পায়ে যন্ত্রণা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাসজনিত কারণেই জ্বর হয়। এর জন্য অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ। বাজারে বিভিন্ন নামে এই ওষুধ কিনতে পাওয়া যায়। এই ওষুধটি ৪ থেকে ৬ ঘণ্টার ব্যবধানে খেতে দেওয়া যেতে পারে। জ্বর না থাকলেও শুধু ব্যথা কমানোর জন্যও প্যারাসিটামল দেওয়া হয়।
কাশি, সর্দি— শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা সবথেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। কাশির কারণ অনুযায়ী ওষুধ দেওয়া উচিত। যাদের হাঁপানি বা টানের কষ্ট আছে, তাদের ক্ষেত্রে স্যালবুটামল জাতীয় ওষুধ উপকারী। বাজারে এর সিরাপ এবং ইনহেলার— দু’রকমই কিনতে পাওয়া যায়। যেসব শিশুদের অ্যাল্যার্জি জনিত সমস্যা আছে তাদের প্রমেথাজিন বা সেট্রিজিন জাতীয় ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ বাধ্যতামূলক।
বমি বা ডায়ারিয়া— বদহজম বা পেটের সংক্রমণ যে কারণেই বমি হোক না কেন ডমপেরিডোন বা ওনডানসেট্রন জাতীয় ওষুধ দুই ক্ষেত্রেই কার্যকরী। তবে ডিহাইড্রেশন এড়াতে সঙ্গে অবশ্যই ওআরএস বা ওর্যাল রিহাইড্রেশন সল্ট দিতে হবে। ডায়ারিয়া বা পাতলা পায়খানার জন্যও ওআরএস দিতে হবে। প্রয়োজনে মেট্রোনিডাজোল এবং প্রোবায়োটিক জাতীয় ওষুধ রাখা যেতে পারে।