Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

হাইপোস্কিল্লিয়া
এখন অভাব রোগ ধরার দক্ষতাতেই 

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একটি দুর্ভাগ্যজনক বিষয়ের জন্য আমরা চিকিৎসকরাই দায়ী। আর এই নির্দিষ্ট কারণে বহু রোগীও নিত্যদিন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। প্রশ্ন হল, কী সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়? বিষয়টিকে হাইপোস্কিল্লিয়া বলা হয়। অর্থাৎ চিকিৎসকের ক্লিনিক্যাল স্কিল কম থাকা। আরও সহজ করে বললে, অসুখের উপসর্গ দেখে রোগ সম্বন্ধে অনুমান করার পারদর্শিতা কম থাকা। এই ধরনের চিকিৎসকদের হাইপোস্কিল্লিয়াক্স বলা হয়। বলতে কোনও অসুবিধে নেই, প্রতিবছর মেডিক্যাল কলেজগুলি থেকে অসংখ্য হাইপোস্কিল্লিয়াক্স বেরিয়ে আসছেন। এই চিকিৎসকরা রোগীর অসুখের ইতিহাস নেন না, রোগীর জরুরি শারীরিক পরীক্ষাও প্রায় করেন না, নিজেদের বিচারবুদ্ধি কাজে লাগিয়ে তথ্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণও করেন না। তাই স্বাভাবিকভাবেই এই চিকিৎসকরা রোগীর চিকিৎসা পরিকল্পনাও সঠিক পদ্ধতিতে গড়ে তুলতে পারেন না। পাশাপাশি রোগী ও তাঁর আত্মীয়দের সঙ্গে ঠিকভাবে কথাও বলেন না।
এখন চিকিৎসকরা রোগীর অসুখ সম্বন্ধে বিশদে জানার জন্য প্রয়োজনীয় সময়টুকুও ব্যয় করেন না। কারণ তাঁরা তাড়াতাড়ি কাজ সারতে চান। সময়ের অভাবে রোগীর অসুখের ইতিহাসটাই অজানা রয়ে যায়। তাঁরা বিভিন্ন ধরনের রোগ পরীক্ষা সম্বন্ধে গভীরে জানেন। কিন্তু অনেকসময় কখন কোন টেস্ট করাতে হবে বা সেই টেস্টের রিপোর্টগুলিকে বিশ্লেষণই করতে পারেন না। বেশিরভাগক্ষেত্রেই তাঁরা সংখ্যার উপর বেশি জোর দেন। তাই রোগীর বদলে রোগীর রিপোর্টের চিকিৎসা চলে। এই অদ্ভুত পরিস্থিতি গড়ে তোলার পিছনে স্বাস্থ্যব্যবস্থা পরিচালনকারীদেরও দোষ কম নয়। তাঁর চান, একজন চিকিৎসক কম সময়ের মধ্যে সর্বাধিক পরিমাণে রোগী দেখুক। তাই চিকিৎসকদের শুধু দায়ী করে লাভ নেই।
কোনও চিকিৎসকের ক্লিনিক্যাল স্কিল কম থাকা একটি জটিল ও দীর্ঘকালীন সমস্যা। অসম্পূর্ণ শিক্ষাই এই সমস্যার মূল কারণ। এই হিসেবে দেখলে, আমরা যাঁরা মেডিক্যাল কলেজে পড়াই তাঁরাও এই সমস্যার জন্য দায়ী।
তাহলে কেন আমরা জেনেবুঝে আমাদের পড়ুয়াদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে অবহেলা করতে শেখাই? এই প্রশ্নের উত্তরের দু’টি দিক রয়েছে বলে আমার মনে হয়। প্রথমত, সামগ্রিকভাবে গোটা সমাজের মুল্যবোধ ও অগ্রাধিকার বদলেছে। উদাহরণ হিসেবে বলি, ১৯৫০-এর দশকে আমরা যখন ছাত্র ছিলাম, তখন কঠোর শ্রম, আত্মমর্যাদা, কর্তব্যের প্রতি নিষ্ঠা, দায়বদ্ধতা এবং শ্রেষ্ঠত্বর পিছনে ধাওয়া করাটাই ছিল নিয়ম। আর এখন নির্দিষ্ট সময় কাজ করা, নিজের ব্যক্তিগত লাভ, নিজেকে পলিটিক্যালি কারেক্ট রাখার মতো কাজগুলিতেই সবাই ব্যস্ত থাকে। আত্মমর্যাদা এবং দায়বদ্ধতা প্রায় হারিয়ে গিয়েছে। তার ফল হিসেবে স্বাস্থ্যব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা প্রায় সকলেই নিজেদের মাঝারি মান নিয়েই বেশ খুশিতে রয়েছেন।
উত্তরের দ্বিতীয় পর্যায়ে বলব, শিক্ষকরা তেমন শিক্ষাই দিচ্ছেন যা তাঁরা নিজেরা পেয়েছেন। আজকের বেশিরভাগ মেডিক্যাল শিক্ষকরাই ৭০ দশকের আগে-পিছু প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। সেই সময়েই আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার চিকিৎসাবিজ্ঞানে খুব বেশি মাত্রায় শুরু হয়। তাই তাঁরা নিজেরা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চিকিৎসা করতে শিখেছেন। এই বিষয়টিকে হাই-টেক মেডিসিন হিসেবে দেখা হয়। আর তাঁরা নিজেরা যেই পদ্ধতিতে শিক্ষিত, আজ নিজেদের ছাত্রছাত্রীদেরও সেই হাই-টেক মেডিসিন শিক্ষাই দিয়ে চলেছেন। অনেক শিক্ষক নিজেরাও হাই-টাচ মেডিসিন বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারেননি।
এবার প্রশ্ন আসতে পারে, হাই-টাচ মেডিসিন বিষয়টি কী? উত্তর হল, রোগীর অসুখের ইতিহাস জেনে এবং রোগীর যথাযথ শারীরিক পরীক্ষা করে একজন চিকিৎসক অনেক তথ্য পান। এই তথ্যগুলিকে চিকিৎসক নিজের বিচারবুদ্ধির মাধ্যমে বিশ্লেষণ করেন। তথ্যের বিশ্লেষণ করার পর দেখতে হয় আদৌ কোনও রোগ পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে কি না। এবার রোগ পরীক্ষার প্রয়োজন হলে প্রথমে সহজ পরীক্ষাগুলি আগে করাতে হয়। এই গোটা বিষয়টিই হল হাই-টাচ মেডিসিন।
অন্যদিকে হাই-টেক মেডিসিন-এর ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ই চিকিৎসক রোগীর অসুখের ইতিহাস জানতে চান না এবং জরুরি শারীরিক পরীক্ষাগুলিও এড়িয়ে যান। এক্ষেত্রে চিকিৎসক সরাসরি রোগীর কাছ থেকে মূল সমস্যার কথা জানতে চান। তারপর সেই সমস্যার বিষয়ে জানতে একগাদা রোগ পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
যেহেতু হাই-টেক মেডিসিন পদ্ধতিতে চিকিৎসকরা রোগীর কাছ থেকে অসুখের ইতিহাস জানেন না এবং রোগীর শারীরিক পরীক্ষাও করেন না, এই কারণে চিকিৎসক ও রোগীর মধ্যে নিবিড় সম্পর্কও গড়ে ওঠে না। অন্যদিকে হাই-টাচ মেডিসিন পদ্ধতিতে চিকিৎসক রোগীর মধ্যে ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়। এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার অর্থ— রোগ নয়, আমরা রোগীর চিকিৎসা করছি।
অর্থাৎ আধুনিক প্রযুক্তি যেমন রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে, ঠিক তেমনই চিকিৎসকদের অনেকাংশে মানসিকভাবে অলস করে দিয়েছে। প্রুযুক্তির উপর বিশ্বাস রাখতে রাখতে তাঁরা নিজেদের সর্বোত্তম হাতিয়ার মস্তিষ্কের ব্যবহারই কমিয়ে এনেছেন। তবে এই সমস্যার সমাধান কোথায়? সমাধান বেশ কঠিন। গোটা চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থাকেই নতুন করে ঢেলে সাজাতে হবে। আমাদের এমন শিক্ষক চাই যাঁদের ভালো ক্লিনিক্যাল স্কিল রয়েছে, যাঁরা রোগীর অসুখের ইতিহাস নেওয়া শেখাবেন, যাঁরা রোগীর যথাযথ শারীরিক পরীক্ষা করতে শেখাবেন, যাঁরা কোন রোগ পরীক্ষা কখন করতে হবে সেই হিসেব জানেন, যাঁরা রিপোর্টের ফলাফল বিশ্লেষণ করা শেখানোর মতো আরও অনেক জরুরি কাজ করতে পারবেন। সর্বোপরি পড়ুয়াদের ভালো মূল্যবোধ তৈরি করার শিক্ষক চাই। পাশাপাশি ক্লাস রুমের বদলে আরও বেশি করে রোগীর মধ্যে পড়ুয়াদের ক্লাস নিতে হবে। হাতেকলমে তাঁদের আরও পক্ত করে তোলা দরকার। এভাবেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
(ধন্যবাদন্তে ডাঃ অখিল কে সঙ্গল)
অনুবাদক: সায়ন নস্কর 
04th  July, 2019
তীব্র দাবদাহ: বাচ্চাদের স্কুল চলছে কী কী সতর্কতা নেবেন?

হাঁসফাঁস গরম। হিট ওয়েভ চলছে। নেহাত বাধ্য হয়ে ছোটদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে গরমের ছুটি পড়তে এখনও কয়েক সপ্তাহ বাকি। শিশুদের অসুস্থতা এড়াতে কী করবেন এই সময়? পরামর্শে বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরুণ মাঙ্গলিক।  বিশদ

18th  April, 2024
অস্থির গরমে সুস্থ থাকতে রোজ পাতে থাক টক দই

আমাদের আজকের আলোচনা মূলত টক দই নিয়ে। টক দই সাধারণত শুভ্র বর্ণের হয়। অনেকের আবার সাদা দই এবং ইয়োগার্ট নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইয়োগার্ট এবং দই-এর প্রস্তুতির মধ্যে একটু ছোট্ট পার্থক্য আছে।  বিশদ

18th  April, 2024
অতিরিক্ত ঘাম কি অসুখের লক্ষণ

বেশি ঘামেন, কিংবা হয়তো ঘাম হতেই চায় না। লোকে ভয় দেখায় কোনও অসুখ আছে বলে। আদৌ কি তাই? জানালেন আমরি হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
 ডাঃ শাশ্বতী সিনহা।
বিশদ

18th  April, 2024
কাহোকন‌ ২০২৪

সম্প্রতি বিশ্ববাংলা‌ কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য‌ পরিষেবা নিয়ে অনুষ্ঠিত হল‌ বিশ্বব্যাপী‌ স্বাস্থ্য সম্মেলন ‘কাহোকন‌ ২০২৪’।  এই উপলক্ষে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ডাঃ‌ বিজয় আগর‌ওয়াল‌, ডাঃ‌ লালু জোসেফ, রূপক‌ বড়ুয়া, ডাঃ‌ শংকর‌ সেনগুপ্ত প্রমুখ। বিশদ

18th  April, 2024
কাটাছেঁড়া ছাড়াই হার্টে ফুটোর অপারেশন!

হার্টে একটা ফুটো নিয়েই যেখানে ভয়ে, দুশ্চিন্তায় একশেষ হতে হয়, সেখানে একটি নয়, দু’-দুটো ফুটো ছিল অর্চনা বাগের। চিকিৎসা পরিভাষায় যার পোশাকি নাম এরটেরিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট এবং পেটেন্ট ডাকটাস আর্টেরিওসাস। বিশদ

18th  April, 2024
রোবটিক, জেনারেল সার্জারি না ল্যাপারোস্কপি এগিয়ে কে?

পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট রোবটিক সার্জেন ডাঃ পার্থপ্রতিম সেন ও বিশিষ্ট জিআই ও ক্যানসার সার্জেন ডাঃ শুদ্ধসত্ত্ব সেন। বিশদ

11th  April, 2024
হার্টের রোগী কি ডাবের জল খেতে পারেন? 

পরামর্শে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস বিশদ

11th  April, 2024
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ডাবের গুণাগুণ

পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুমিত সুর বিশদ

11th  April, 2024
স্টেন্টের জন্ম

ব্যাঙ্ক থেকে সদ্য বাড়ি ফিরেছেন সোমনাথবাবু। চেয়ারে বসতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গেলেন। ছুটে এলেন ষাটোর্ধ্ব প্রতিমাদেবী। স্বামীর এমন অবস্থা দেখে খানিক ঘাবড়ে গিয়েও সামলে নিলেন। ছুটলেন প্রতিবেশীদের কাছে। সকলে মিলে ধরাধরি করে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে। বিশদ

11th  April, 2024
এবার জয়েন্টের সার্জারি করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

অস্থিসন্ধির অপারেশন নিখুঁতভাবে করার সুবিধার জন্য এতদিন ধরে রোবটিক সার্জারির ব্যবহার হয়ে আসছিল। বিশদ

11th  April, 2024
পজিটিভ থাকবেন কীভাবে?
 

আজকাল সবাই ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ত কারণ আমরা সকলেই বেশি বেশি উপার্জন করে ভীষণ ভালো থাকতে চাই। এই করতে গিয়ে একসময় আমরা সামাজিক সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলি। আরও বড় জটিলতা হল, ব্যস্ততার বাইরে, রোজকার কাজের বাইরে যেটুকু সময় থাকে, সেই সময়টাতেও আমরা তাত্ক্ষণিক আনন্দ লাভের জন্য মাথা গলিয়ে দিই সোশ্যাল মিডিয়ার ছত্রছায়ায়। বিশদ

07th  April, 2024
লাগামছাড়া তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বিপদ কি নিজেরাই ডেকেছি?

হু হু করে চড়ছে পারদ। প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার নেপথ্যে দায়ী কে? প্রতিকারই বা কী? লিখছেন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের প্রাক্তন অতিরিক্ত নির্দেশক দীপঙ্কর সাহা ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়। বিশদ

07th  April, 2024
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?

মার্চ থেকেই গুছিয়ে গরম পড়েছে এবার। চড়চড় করে চড়ছে পারদ। খর বেলায় যাঁরা কাজেকর্মে বেরচ্ছেন, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ভাজা ভাজা হওয়ার মর্ম! বাইরে বেরলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের সঙ্গে শরীরের জল তো বেরচ্ছেই। পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশিস মিত্র।
বিশদ

04th  April, 2024
রাতে কাঁদলে ভালো ঘুম! 

কাঁদলে চোখের জল পড়ার জন্য যে ইন্দ্রিয় দরকার হয়, তা তৈরি হতে শিশুদের সাত আট মাস সময় লাগে। জন্মলগ্ন থেকেই কান্নার সঙ্গে মানুষের একটি বিশেষ সংযোগ আছে। জন্মের পর প্রথম কান্নার সঙ্গে প্রথমবার সরাসরি নিজে পৃথিবীর অক্সিজেন গ্রহণ করে শিশু
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মিঠুন চক্রবর্তীকে গো-ব্যাক স্লোগান
মিঠুন চক্রবর্তীকে গো-ব্যাক স্লোগান তৃণমূল নেতৃত্বের। উত্তর মালদহের বিজেপি প্রার্থী ...বিশদ

06:16:29 PM

নিজের মোবাইল থেকে একাধিক ছবি ও তথ্য ডিলিট করেছে রাজারাম, ফরেন্সিকে পাঠানো হল ফোন

06:11:00 PM

বক্তৃতা দিতে দিতে জ্ঞান হারালেন নীতিন গাদকারি
নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দিতে দিতে আচমকাই জ্ঞান হারালেন কেন্দ্রীয় সড়ক ...বিশদ

04:41:33 PM

দেবাংশুর প্রচারে উত্তেজনা
নন্দীগ্রামের ভেকুটিয়ায় তমলুক লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যের প্রচারের সময় ...বিশদ

04:28:51 PM

বর্ধমান পূর্ব ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে জনসভায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:08:00 PM

২৮ এপ্রিল, রবিবার অবধি রাজ্যে বজায় থাকবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি, জানাল আবহাওয়া দপ্তর

03:45:13 PM