Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

অ্যান্টিবায়োটিক মাঝপথে
বন্ধ করলে কী হয়?

পাঁচদিন ওষুধ খেতে বলেছেন ডাক্তারবাবু। আপনি দু’দিন ওষুধ খেয়েই ট্যাবলেট খাওয়া বন্ধ করে দিলেন! অদূর ভবিষ্যতে এর ফলাফল কিন্তু ভয়াবহ হতে পারে। পরামর্শে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ফার্মাকোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ অঞ্জন অধিকারী।

 অ্যান্টিবায়োটিক কীভাবে তৈরি হয়?
 দু’টি শব্দ আছে। একটি অ্যান্টিবায়োটিক অন্যটি হল অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল। আমাদের যেমন ঘাম হয় তেমনি ছোট ছোট মাইক্রোদের গা থেকে জলের মতো জিনিস বের হয়। এটা নিজেদের বাঁচার জন্যই ওরা বের করে। এই নিঃসরণ থেকেই ওষুধ বানিয়ে ব্যাকটেরিয়া মারার কাজ করি। অ্যান্টি মাইক্রোবিয়ালের অধীনে অ্যান্টি বায়োটিক, অ্যান্টি ভাইরাল বা অ্যান্টি ফাঙ্গাস সবই পড়ে।
 আচ্ছা। অ্যান্টিবায়োটিকের তো একটা ডোজ আছে। ডাক্তাররা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খেতে বলেন। যদি তার আগেই রোগ সারে, তাহলেও কি পুরো ডোজ সম্পূর্ণ করতে হবে?
 ডাক্তাররা রোগীর শরীর ও রোগের উপর নির্ভর করেই ওই ডোজ দেন। ব্যাকটেরিয়া সাধারণত দ্রুত দেহে বংশবৃদ্ধি করে। অ্যান্টিবায়োটিক হয় সেটিকে ধ্বংস করে, না হয় তার বংশবৃদ্ধি রোধ করে দেয়। যাতে একটা সময় পরে দেহের সক্ষমতা বা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে সেই ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে পরোক্ষে মেরে দেয়। তাই ওই ডোজ সম্পূর্ণ করাটাই উচিত।
 যদি সেই ডোজ সম্পূর্ণ না করি, তবে কী ক্ষতি হতে পারে?
 সেক্ষেত্রে দু’টো জিনিস হতে পারে। প্রথমত ওই ব্যাকটেরিয়া পুরোপুরি ধ্বংস হল না। সেক্ষেত্রে যেগুলি বেঁচে থাকবে, সেগুলি কিন্তু ওই ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ফেলল। ফলে রোগ আবার হবে। কিন্তু তখন ওই অ্যান্টিবায়োটিক আর কাজ করবে না। শুধু তাই নয়, সমগ্র সমাজই এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ, ওই প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাকটেরিয়া হাঁচি, কাশি, কথা বলার মধ্য দিয়ে অন্যের শরীরে ঢুকে যায়। এভাবে জীবাণু ছড়াতে ছড়াতে প্রায় সকলেরই দেহে ব্যাকটেরিয়ার অনুপ্রবেশ ঘটবে। তখন দেখা যাবে ওই এলাকাতেই কারও ক্ষেত্রেই ওই অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর হবে না। দ্বিতীয়ত, ওই ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য কোনও ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। এই নতুন ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কোনও ওষুধ কাজ করতে পারে না। ক্রিটিকাল কেয়ার বা বাচ্চাদের ইউনিটে গেলে দেখতে পাবেন মাঝে মধ্যে কী অসহায় অবস্থা তৈরি হয়। কোনও অ্যান্টি বায়োটিক কাজ করছে না। আসলে, ডোজ কমপ্লিট না করার ক্ষতিটা তখনই হয়তো রোগী বুঝতে পারেন না। বোঝেন অনেক পরে, বিশেষ করে যখন তিনি দেখেন কিডনিটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বা অন্য বড় কিছু হয়েছে।
 অসম্পূর্ণ ডোজ কি কিছুদিন বাদে আবার চালু করা যায়?
 কখনও হয় ঠিকই। যদি দেখা যায় ওই একই ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ব্যক্তি সংক্রামিত হয়েছেন। কিন্তু অন্য ধরনের জীবাণু দ্বারা ব্যক্তিটি সংক্রামিত হলে সেই ডোজ চালু করে লাভ নেই। কিন্তু প্রশ্ন হল সমস্যাটা একই কি না। এটা তো কোনও রোগী ধরতে পারবেন না। উপসর্গ বোঝা সাধারণ মানুষের কাজ নয়। মানুষ জ্বর বাড়ছে না কমছে, পেটে ব্যথা হচ্ছে কি না, সেটা বুঝতে পারে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কী তফাৎ সেটা তাঁরা ধরতে পারবেন না। তাই ওষুধ হঠাৎ বন্ধের পর শরীর ফের খারাপ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতেই হবে।
 অ্যান্টিবায়োটিকের ক্ষেত্রে যে কথা বললেন, তা কি যে কোনও ওষুধের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য?
 না সব ওষুধের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য নয়। নন কমিউনিকেবল রোগ যেমন হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিসের মতো রোগের ক্ষেত্রে ওষুধ নিয়মিত খাওয়া উচিত। লাইফ স্টাইল ঠিক রাখতে হয়। এগুলি কিন্তু দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া মাঝপথে ওষুধ ছাড়াও উচিত নয়, মাত্রাও পরিবর্তন করা উচিত নয়। তবে সাধারণ সংক্রমণ বা জ্বরের মতো রোগের ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য নয়। বরং বলাই হয়, এটা হলে তবেই খাবেন। যেমন বলা হয়, জ্বর এলে তবেই এটা দেবেন। কাশি হলে কাফ সিরাপ খাও।
 আমরা তো সাধারণ নানাবিধ রোগের জন্য দোকান থেকে ওষুধ কিনি। অথবা কেউ কেউ বলেও দেন এই ওষুধটা ব্যবহার করুন, রোগ সেরে যাবে। এই অভ্যেস কতটা বিজ্ঞানসম্মত?
 একেবারেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। যিনি দিচ্ছেন তিনি হয়তো ভালোর জন্যই দিচ্ছেন। কিন্তু এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আমরা হয়তো পয়সা বাঁচানোর জন্য ডাক্তার এড়িয়ে যাই। কিন্তু এই অভ্যেস ক্ষতিই করে। কারণ মনে রাখা দরকার সব কিছুতেই বিশেষজ্ঞ রয়েছেন। তাই আদতে কী রোগ হয়েছে সেটা আমরা সঠিকভাবে না বুঝেই ওষুধ খেয়ে ফেলি। দোকানদার রোগীর মুখের কথা শুনে একটা ওষুধ দিয়ে দেন। গায়ে ব্যথা হচ্ছে শুনে, হয়তো বিশেষ গোত্রের বেদনানাশক দিয়ে দিলেন। সেই ওষুধ খেয়ে আপনার ব্যথা কমে গেল! কিন্তু কেউ জানলই না, ওই ব্যথার আসল কারণ হয়ত কিডনিতে সমস্যার কারণে। ফলে ব্যথা কমে গেল, কিন্তু মূল সমস্যাটা রয়ে গেল। এভাবে দিনের পর দিন ধরে বেদনানাশক খেয়ে উপসর্গ কমানো হল, কিন্তু মূল সমস্যাটা আয়ত্ত্বের বাইরে চলে গেল। ফলে রোগীর যখন প্রকৃতপক্ষেই কিডনির সমস্যা হয়তো যখন জানবে তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। তাই না জেনেই ওই ওষুধ দিলে পরোক্ষে ক্ষতিই হয়ে যায়।
 আচ্ছা একাধিক অ্যান্টিবায়োটিক কি একসঙ্গে খাওয়া যায়?
 হ্যাঁ, খাওয়া তো যেতেই পারে। প্রয়োজন পড়লে দেওয়া হয়ও। একাধিক অঙ্গের প্রয়োজনে একাধিক অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। আবার দেখা যায়, রোগীকে একটা ওষুধ দিয়ে বাঁচানো যাবে না। তখন দ্বিতীয় অ্যান্টিবায়োটিক যোগ করা হয়। তবে সবটাই হয় রোগীকে পরীক্ষা করে।
 অনেক সময়ই দেখা যায় ডাক্তারবাবু অ্যান্টিবায়োটিক পাল্টে দিলেন বা মাত্রা বাড়িয়ে দিলেন...
 দেখুন, চিকিৎসা বিজ্ঞান ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। মূল্যায়ণ করতে হয়। আমরা রোগীকে পরীক্ষা করে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দিয়ে একটা অ্যান্টিবায়োটিক দিলাম। কিন্তু তার সঙ্গে কয়েকটা পরীক্ষাও দিলাম। এর ফলে চিকিৎসক রোগীর অসুখ সম্পর্কে ভাবনাটা ঠিক কি না, তা মিলিয়ে নিতে পারেন। এটা একটা পুনর্মূল্যায়নের বিষয়। কিন্তু আবার বলছি, এই ডোজ বা ওষুধ পরিবর্তনের যৌক্তিকতা রয়েছে। দেখবেন, ডাক্তারবাবু হয়তো প্রথমে ৫০০ এমএল ডোজের ওষুধ দিলেন। কিন্তু পরে তিনিই বললেন ১০০০ খাও। সবটাই রোগ আর রোগীর উপর নির্ভর করে। কিন্তু রোগী নিজে থেকে কম ডোজ খেল বা সময় কমালো, সেটা ঠিক নয়।
 একই গ্রুপের সব অ্যান্টিবায়োটিকের গুণগত মান এক?
 হিসেব মতো এক হওয়ার কথা। কিন্তু আমাদের দেশে গুণগত মান নিশ্চিত করা কঠিন। তার উপর ওষুধের দাম নিয়ে লড়াই করতে গিয়ে দেখা যাবে জাল ওষুধ বিক্রি হচ্ছে, কম গুণের ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। তাই দেখবেন অনেক সময় একটা অ্যান্টিবায়োটিক ভালো কাজ দিয়েছে। কারণ সেটার গুণগত মান ভালো। কিন্তু অন্য ওষুধটা তেমন কাজ দিচ্ছে না।
 ঘন ঘন বা যখন তখন অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াটা কি ঠিক?
 অযথা ওষুধ খাওয়াই ঠিক নয়। দোকানদার বা লোকের পরামর্শ মেনে ওষুধ না খেয়ে ডাক্তারের কথা শোনা উচিত। নিজের ডাক্তারি নিজে করা ঠিক নয়। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া তো উচিত নয়ই। এমনিতেই খুব কম সংখ্যক অ্যান্টিবায়োটিক আমাদের হাতে রয়েছে। তার উপর যথেচ্ছ এবং ভুল পদ্ধতিতে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারের ফলে বহু অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী জীবাণু তৈরি হচ্ছে। তাই বিশ্বে অ্যান্টিবায়োটিকের সংখ্যাও ক্রমশ কমে আসছে। তাই বারবার বলা হচ্ছে, খুব প্রয়োজন না হলে অ্যান্টি বায়োটিক ব্যবহার করবেন না। এখন মানুষের সচেতনতাই আমাদের ভরসা।
সাক্ষাৎকার প্রীতম দাশগুপ্ত
13th  June, 2019
শ্রবণশক্তি ভালো রাখতে
চকোলেট খান

 বয়সের সঙ্গে সঙ্গে শ্রবণশক্তি কমে আসা একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে ইদানীং নানা কারণে কম বয়সেই অনেকের শ্রবণ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ছে, তাই অকালে হিয়ারিং এড-এর ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। তাই মধ্য বয়সে কানে এই যন্ত্র গুঁজতে না চাইলে চকোলেট খেতে থাকুন। অবাক হচ্ছেন?
বিশদ

13th  June, 2019
দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে
কী সমস্যা হতে পারে

 অফিসে টানা ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা এসি’র ঠান্ডায় কাটিয়ে বাড়িতে ফিরে ফ্যানের হাওয়া যেন গায়েই লাগতে চায় না। তাই ভাবছেন বাড়িতেও চাই এই ঠান্ডা মেশিন! আসলে আমরা ক্রমশই এয়ারকন্ডিশনারের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি। কিন্তু এই অতিরিক্ত এসি নির্ভরশীলতা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।
বিশদ

13th  June, 2019
স্লিপ অ্যাপনিয়া কী বিপদ ডাকতে পারে

 ঘুম সংক্রান্ত একটি জটিল সমস্যা হল স্লিপ অ্যাপনিয়া। এই সমস্যায় আক্রান্তদের ঘুমের মধ্যেই আটকে যায় শ্বাসপ্রশ্বাস। তারপর ব্যক্তি হঠাৎই জোরে শ্বাস নিয়ে ওঠেন। নাক ডাকা হল এই রোগের অন্যতম লক্ষণ। সমস্যা হল, সাধারণত আক্রান্ত নিজেও এই অসুখের কথা বুঝে উঠতে পারেন না।
বিশদ

13th  June, 2019
 স্ট্র নিয়ে টানাটানি

ঘর হোক বা রেস্তোরাঁ— জ্যুস, কোল্ড ড্রিঙ্ক পানের সময় অনেকেই স্ট্র ব্যবহার করেন। যেন পানীয় এবং স্ট্র একে অপরের দোসর! কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, রং-বেরঙের স্ট্র দিয়ে পানীয় পান করা কতখানি অস্বাস্থ্যকর?
বিশদ

13th  June, 2019
বর্ষা আসছে, মশা থেকে সাবধান

বর্ষা প্রায় দোরগোড়ায়। আর কয়েকদিনের মধ্যেই এ রাজ্যে ঢুকে পড়বে বৃষ্টির মরশুম। মিলবে চাঁদিফাটা গরম থেকে নিস্তার। তবে জল-কাদার এই মরশুমে বাড়বে মশাবাহিত রোগের আক্রমণ। আর বিশেষত বাচ্চাদের মধ্যে এই রোগের প্রভাব অনেকটাই বেশি বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।
বিশদ

13th  June, 2019
স্পাইনাল মাস্কুলার অ্যাট্রফি নিয়ে আলোচনা

  স্নায়ুর একটি জটিল রোগ হল স্পাইনাল মাস্কুলার অ্যাট্রফি (এসএমএ)। জিনের পরিবর্তনই এই রোগের পিছনে দায়ী। এক্ষেত্রে মেরুদণ্ডের মধ্যে থাকা মোটর নিউরনের ক্ষয় বা মৃত্যু ঘটে। আক্রান্তের শরীরের স্কেলিটল পেশি দুর্বল হয়ে যায়। খাবার খাওয়া, শ্বাস নেওয়া, হাঁটাচলার কাজে ব্যবহৃত পেশিগুলি কর্মক্ষমতা হারাতে শুরু করে।
বিশদ

13th  June, 2019
দাঁতে ব্যথা  কী করবেন?

দাঁতে ব্যথার পিছনে দায়ী আমাদের নানা কু’অভ্যেস। তবে সঠিক চিকিৎসায় সুস্থ হওয়া সম্ভব। পরামর্শে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতালের কনজারভেটিভ ডেন্টিস্ট্রি এবং এন্ডোডন্টিক্স বিভাগের প্রধান ডাঃ হরিদাস দাস অধিকারী
বিশদ

06th  June, 2019
দাঁতের ব্যথায়
ভে ষ জ চি কি ৎ সা

পরামর্শে বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস-এর প্রিন্সিপাল ইন-চার্জ ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
বিশদ

06th  June, 2019
১৬৮ কেজি যুবকের ভুঁড়ি
কমানোর অপারেশন

 মরবিড ওবেসিটি বা অত্যধিক স্থূলত্বের সমস্যায় আক্রান্তদের অন্যতম চিকিৎসা হল বেরিয়াট্রিক সার্জারি। এবার তেমনই এক চ্যালেঞ্জিং সার্জারিতে সফলতা পেল রুবি হাসপাতালের বেরিয়াট্রিক অ্যান্ড মেটাবলিক সার্জারি বিভাগ।
বিশদ

30th  May, 2019
  ‘প্রেগন্যান্সি যত্ন নিন’

বন্ধ্যত্ব নিরাময় প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল ইনফার্টিলিটি অ্যান্ড রিপ্রোডাকটিভ থেরাপি হসপিটাল (বার্থ) পূর্ণ করল এক যুগ। সেই উপলক্ষে সংস্থার পক্ষ থেকে কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বিশদ

30th  May, 2019
বাংলায় ডক অনলাইন

 হায়দরাবাদের টেলিমেডিসিন সংস্থা ডক অনলাইন এবার পশ্চিমবঙ্গে পা রাখল। এই উপলক্ষে তাঁরা গাঁটছড়া বেঁধেছে ওকিরা হেল্‌থ ঩কেয়ার প্রাইভেট লিমিটেড-এর সঙ্গে। সংস্থার তরফে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, এই রাজ্যে অনেকদিন ধরেই পরিষেবা দিয়ে আসছে ওকিরা।
বিশদ

30th  May, 2019
 ব্যাবসা বাড়বে, আশাবাদী ডিভাইস ইন্ডাস্ট্রি

 দীর্ঘদিন ধরেই দেশের মেডিক্যাল ডিভাইস প্রস্তুতকারক বিভিন্ন সংস্থা চাইছে উচ্চ গুণসম্পন্ন এবং সাধারণের সাধ্যের মধ্যে চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রযুক্তির সুবিধা দেওয়ার। লোকসভা ভোটে মোদির সাম্প্রতিক জয়ে এই লক্ষ্যের পালে হাওয়া লাগবে বলেই মনে করছে মেডিক্যাল ডিভাইস ইন্ডাস্ট্রি।
বিশদ

30th  May, 2019
‘না’ বলুন তামাকে 

 এসএসকেএম হাসপাতালের অঙ্কোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ কৌশিক চট্টোপাধ্যায় জানালেন, এই বছর ওয়ার্ল্ড হেল্‌থ অর্গ্যানাইজেশনের তরফে তামাকের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে ডাক দেওয়া হয়েছে।
বিশদ

30th  May, 2019
মাথা ঠান্ডা রাখার ডায়েট
রঞ্জিনী দত্ত (ডায়েটিশিয়ান)

বেশ কিছু খাদ্য আছে যেগুলি মাত্রাতিরিক্ত হারে গ্রহণ করলে হজম হতে দেরি হয়। ফলে আমাদের মেটাবলিজম প্রক্রিয়া অর্থাৎ খাদ্য গ্রহণ শোষণ এবং আত্তীকরণের যে প্রক্রিয়া তা ঢিমে হয়ে যায়। উদাহরণ হিসেবে মাংস, রসুন, পেঁয়াজের কথা বলা যায়। এছাড়া ভাজাভুজি, ফাস্টফুডের কথাও বলা দরকার।
বিশদ

23rd  May, 2019
একনজরে
 সৌম্যজিৎ সাহা  কলকাতা: রাজ্যে ক্রমশ কমছে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের আসন। গতবার যেখানে ৩১ হাজারের বেশি আসন ছিল, এবার তা আরও কমে হয়েছে ২৯ হাজার ৬৫৯টি আসন। প্রাথমিক হিসেবে এই তথ্য মিলেছে। যদিও এখনও দু’টি কলেজ এবং কয়েকটি বিষয়ের আসন যুক্ত হওয়ার ...

 দীপ্তিমান মুখোপাধ্যায়, হাওড়া: জেলার সেচবাঁধ ও শর্ট কাট চ্যানেলগুলির অবস্থা খতিয়ে দেখে পঞ্চায়েত সমিতিগুলিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল জেলা প্রশাসন। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই রাজ্যে বর্ষা ঢুকবে বলে জেলা প্রশাসনের কর্তারা মনে করছেন। ...

  চেন্নাই, ১৭ জুন: তামিলনাড়ু পুলিসের এক সাব-ইন্সপেক্টরের বিশেষ রিপোর্টের ভিত্তিতে তিন আইএস সমর্থনকারীকে গ্রেপ্তার করল বিশেষ তদন্তকারী শাখা (এনআইএ)। ওই তিনজন কোয়েম্বাটোরের বিভিন্ন ধর্মীয়স্থানে আত্মঘাতী হামলার ছক করেছিল বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের নাম মহম্মদ হুসেন, শাহজাহান এবং শেখ সইফুল্লা। ...

সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: বিধানসভা ভোটের দিকে লক্ষ্য রেখে আলিপুরদুয়ারে জেলা জুড়ে ফের সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নামছে বিজেপি। কিভাবে এই সদস্য সংগ্রহ হবে তার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে দলের জেলা ও মণ্ডল কমিটির চার নেতার নাম কলকাতায় পাঠানো হয়েছে।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৩৬- রুশ সাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কির মৃত্যু
১৯৮৭- পরিচালক হীরেন বসুর মৃত্যু
২০০৫- ক্রিকেটার মুস্তাক আলির মৃত্যু
২০০৯- প্রখ্যাত সরোদ শিল্পী আলি আকবর খানের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৯ টাকা ৭০.৬৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৩৪ টাকা ৮৯.৫৫ টাকা
ইউরো ৭৬.৭৯ টাকা ৭৯.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৩২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,০৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১৮ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, প্রতিপদ ২৩/৫৮ দিবা ২/৩১। মূলা ১৭/১৬ দিবা ১১/৫০। সূ উ ৪/৫৬/০, অ ৬/১৮/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৬ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১২/৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে ৪/৩১ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৭ মধ্যে পুনঃ ১/১৮ গতে ২/৫৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩৯ গতে ৮/৫৮ মধ্যে। 
২ আষাঢ় ১৪২৬, ১৮ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, প্রতিপদ ২২/২২/৩৮ দিবা ১/৫২/৩৩। মূলানক্ষত্র ১৭/২৭/২৯ দিবা ১১/৫৪/৩০, সূ উ ৪/৫৫/৩০, অ ৬/২১/২৮, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ মধ্যে ও ৯/২৭ গতে ১২/৮ মধ্যে ও ৩/৪২ গতে ৪/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ মধ্যে ও ১২/২ গতে ২/৯ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৬/১৫ গতে ৮/১৬/৫৯ মধ্যে, কালবেলা ১/১৯/১৩ গতে ২/৫৯/৫৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৪০/৪৩ গতে ২/৫৯/৫৯ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৪ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। বৃষ: কর্মসূত্রে সন্তানের দূরে যাবার সম্ভাবনা। মিথুন: কাজের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৩৬- রুশ সাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কির মৃত্যু১৯৮৭- পরিচালক হীরেন বসুর মৃত্যু২০০৫- ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: আফগানিস্তানকে ১৫০ রানে হারাল ইংল্যান্ড

10:48:34 PM

স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নিরাপত্তা, চালু কলকাতা পুলিসের হেল্প লাইন 
গতকাল মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়ার পর স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নিরাপত্তা জনিত সমস্যার ...বিশদ

09:48:24 PM

বিশ্বকাপ: আফগানিস্তান ৮৬/২ (২০ ওভার) 

08:17:00 PM

দার্জিলিং পুরসভায় প্রশাসক নিয়োগ করল রাজ্য সরকার 

08:08:39 PM