সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
২০১৬ থেকে বিভিন্ন দেশের একাধিক অঞ্চলের ইংরেজি ভাষা নিয়ে কাজ শুরু হয়। ব্রিটেন ও আমেরিকা ছাড়া যেসব দেশে ইংরেজিতে কথাবার্তা হয়, তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা চলতে থাকে। তারমধ্যে থেকে বহুল প্রচলিত শব্দগুলিকে নিজেদের অভিধানে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেয় এই অভিধানের প্রকাশকরা। ব্রিটেন ও আমেরিকার ইংরেজির পর অবশ্যই ভারতীয় ইংরেজিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে অক্সফোর্ড।
এবিষয়ে সংস্থার উচ্চারণ সংক্রান্ত বিভাগের সম্পাদক ক্যাথারিন স্যাংস্টার বলেন, ‘বিভিন্ন দেশের ইংরেজি দিয়ে আমাদের শব্দভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার কাজ শুরুর পর থেকেই ভারতীয় ইংরেজিকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ দেওয়া হয়েছে।’ কাজটা অবশ্য খুব একটা সহজ ছিল না। তবে, শেষ পর্যন্ত এতগুলো ভারতীয় শব্দকে নিজেদের অভিধানের অন্তর্ভুক্ত করতে পেরে খুবই আনন্দিত ক্যাথারিন ও তাঁর টিম।
ঠিক কীভাবে কাজ করে এই অডিও অভিধান? প্রথমে অভিধানে একটি ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ শোনা যাবে। একটি বিশেষ মডেলের উপর ভিত্তি করে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের বাসিন্দাকে দিয়ে সেই শব্দটির সঠিক উচ্চারণ রেকর্ড করা হবে। এরপর ইংরেজিতে সেই শব্দটির অর্থ পড়তে পারবেন পাঠক।
একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে মানুষের প্রধান অস্ত্র ভাষা। একটি অঞ্চলের মানুষের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ঐতিহ্য ও ইতিহাসকে বহন করে ভাষা। বিভিন্ন অঞ্চল ও দেশের ভাষা মিশে একটি ভাষাকে সমৃদ্ধ করে। ঠিক যেমন আরবি, ফারসি, পর্তুগিজ সহ বিভিন্ন ভাষার শব্দ জায়গা করে নিয়েছে বাংলা শব্দভাণ্ডারে। আজ অজান্তেই আমরা বাংলা ভাষায় একাধিক বিদেশি শব্দ ব্যবহার করে থাকি। এভাবেই ভারত সহ বিভিন্ন দেশের শব্দকে অভিধানের অন্তর্ভুক্ত করে নিজেদের শব্দভাণ্ডারকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলা হয়েছে অক্সফোর্ডের অডিও ইংরেজি অভিধানে।