Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

দুঃসাহসিক দক্ষিণ
মেরু অভিযান

অ্যাডভেঞ্চারের খোঁজে আঠাশ জন সঙ্গীকে নিয়ে আন্টার্কটিকার উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন শ্যাকলটন। অভিযান চলাকালীন হঠাৎ বরফ জমা সাগরে ভেঙে পড়ল জাহাজ। কী হল তারপর? লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক।

তুষার দেশ
দুম করে একটা শব্দ হল। কোনও কিছুর সঙ্গে জোর ধাক্কা লেগেছে জাহাজের। জাহাজটা দুলেও উঠল প্রবলভাবে। কেবিনে বসেছিলেন শ্যাকলটন। হাতের ম্যাপটা পাশে সরিয়ে রেখে সঙ্গে সঙ্গে কেবিন থেকে বেরিয়ে এসে দাঁড়ালেন ডেকে। ফের ধাক্কার শব্দ! শ্যাকলটন দ্রুত ডেক থেকে জাহাজের নীচে তাকালেন। এতক্ষণ সাগরের ওপর জমে থাকা বরফের চাদর ছিল তুলনায় পাতলা। সেই বরফের চাঙড় ভাঙতে ভাঙতে এগিয়ে চলছিল জাহাজ। তবে বরফের চাদর ক্রমশ মোটা হচ্ছে। তাই ধাক্কা লাগছে বারবার। গতি কমছে জাহাজের। শ্যাকলটন সাগরের দিকে নজর ফেরালেন।
যেদিকে চোখ যায়, সেদিকেই শুধু বরফ। দানবাকৃতি কিছু হিমশৈলকে দূরে ভেসে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। শুভ্র বরফে রোদ পড়ে তৈরি হচ্ছে সাতরঙা আলোর বিভ্রম! এ দৃশ্য যেমন সুন্দর, তেমনই ভয়ঙ্কর! তিন মাস্তুল আর ৩৫০ অশ্বশক্তির এই ওক কাঠের জাহাজটির নাম এনডিওরেন্স। সেই জাহাজ বরফের চাদর ভেঙে এগিয়ে যাচ্ছে মৃদুমন্দ গতিতে। কিন্তু জাহাজের অবস্থান ঠিক কোথায়? শ্যাকলটন ডেকে পাঠালেন ফ্র্যাঙ্ক ওর্সলিকে। ওর্সলি জাহাজের ক্যাপ্টেন। ওর্সলির কাছে জাহাজের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলেন শ্যাকলটন। ওর্সলি দিকনির্দেশক সেক্সটান্ট যন্ত্র বের করে নিজেদের অবস্থান বুঝে নিয়ে শ্যাকলটনকে বললেন— ‘আজ ১৯১৫ সালের ১১ জানুয়ারি। আমরা ওয়েডেল সাগরের পূর্ব দিকে রয়েছি। ভেহসেল উপসাগর থেকে চারশো মাইল দূরে। এভাবে চলতে থাকলে দিন দশেক পরে কূলে পা রাখা সম্ভব হবে।’
পাঁচদিনে ২০০ মাইল এগনো গেল এভাবেই। তবে ব্যাপারটা যতখানি সহজ ভাবা হয়েছিল ততখানি সহজ হল না। ১৬ জানুয়ারি হঠাৎ শুরু হল প্রবল ঝড়! ক্রুদ্ধ প্রকৃতি যেন রাগ প্রকাশের জন্য বেছে নিয়েছিল এই বিশাল তুষারাবৃত সমুদ্রকে। হাওয়ার তাণ্ডব দেখে মনে হচ্ছিল এই বুঝি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে এনডিওরেন্স! সবকটা পাল নামিয়ে চুপটি করে বরফের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া অন্য উপায় রইল না এনডিওরেন্সের। 
দুঃস্বপ্নের মতো ভয়াবহ সেই ঝড় থামল ক’দিন পর। ইঞ্জিন চালু করে এগনো শুরু হল। তখনও কেউ জানত না, সামনের দিনগুলোয় অপেক্ষা করে আছে আরও বড় দুর্যোগ। মাইল দশেক এগনোর পরে বোঝা গেল পথ বন্ধ। পুরু বরফের চাদরে, হিমশৈলে জলপথ বন্ধ হয়ে গিয়েছে! জাহাজ সম্পূর্ণভাবে আটকে পড়ল সেই বরফের ফাঁদে। ক্রমশ জাহাজের ওপর বাড়তে শুরু করল বরফের চাপ। জাহাজে ছিলেন আঠাশ জন যাত্রী। প্রত্যেকেরই রাতে ঘুম এল না এক ফোঁটা। কারণ বিকট শব্দে মাঝেমধ্যেই ফেটে যাচ্ছিল বিশালাকৃতি বরফের চাঙড়! শ্যাকলটন বুঝতে পারছিলেন যে কোনও সময় বরফের চাপে দেশলাই বাক্সের মতো গুঁড়িয়ে যাবে কাঠের এনডিওরেন্স! তারপর কী হবে কেউ জানে না। যা ভয় করা হয়েছিল তাই ঘটল। মড়মড় শব্দে ভেঙে পড়ল এনডিওরেন্স। কনকনে ঠান্ডা জল ঢুকতে শুরু করলে জাহাজে। শ্যাকলটন সকলকে জাহাজ ছেড়ে বরফে নেমে আসতে বললেন। তবে নামার আগে জাহাজ থেকে তিনটে ছোট নৌকা, বেঁচে থাকা খাবারদাবার নামিয়ে নিতে বললেন। এভাবেই সভ্যজগৎ থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে, তুষার ও মারাত্মক ঝড়ের সাম্রাজ্যে সম্পূর্ণ অদৃষ্টের হাতে পড়ল আঠাশ জন মানুষ। কিন্তু কে এই শ্যাকলটন? পৃথিবীর কোন প্রান্তে এসে আটকে পড়লেন তাঁরা?
অভিযান
পৃথিবীর যে কোনও অংশে, আজকাল বিপদে পড়লে মোবাইল ফোনের সাহায্যে ডেকে নেওয়া যায় বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে। একশো বছরের বেশি সময় আগে জীবন এত সহজ ছিল না। পরিবহণ ব্যবস্থাও এতটা সহজ হয়নি। যে কেউ যখন খুশি যেখানে সেখানে যেতে পারত না। এরোপ্লেন তখন সবে আবিষ্কার হয়েছে। রেডিও ব্যবস্থারও তেমন উন্নত হয়নি। স্যাটেলাইট আর মোবাইল ফোন তো অনেক দূরের ব্যাপার। যোগাযোগের মাধ্যম বলতে ছিল টেলিগ্রাম, চিঠি আর ল্যান্ডলাইন টেলিফোন। তারপরেও মানুষ দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে ভয় পেত না। হিংস্র প্রকৃতির আড়ালে লুকিয়ে থাকা অজানা, দুর্গম প্রদেশকে চিনে নেওয়ার, জয় করার নেশা ছিল মানুষের রক্তে। আর্নেস্ট শ্যাকলটন ছিলেন এমনই একজন। আয়ারল্যান্ডে এক অ্যাংলো-আইরিশ পরিবারে জন্ম শ্যাকলটনের। পরে তাঁরা দক্ষিণ লন্ডনে চলে আসে। বড় হয়ে শ্যাকলটন নানা ভয়ঙ্কর অভিযানে শামিল হয়েছিলেন। তাঁর বুকে ছিল অ্যাডভেঞ্চারের প্রবল নেশা। ১৯১৪ সাল নাগাদ শ্যাকলটন ঠিক করলেন দক্ষিণ মেরুর দিকে যাত্রা করবেন। শুরু হল জোগাড়যন্ত্র। সঙ্গে নিলেন ভরসার কিছু মানুষ, বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার, চিকিৎসক, আবহাওয়াবিদ, ভূ-বিদ, রান্নার লোক। পরিকল্পনা মতো ১৯১৪ সালের আগস্ট মাসে শুরু হল যাত্রা।
পরিকল্পনা
শ্যাকলটন পরিকল্পনা করেছিলেন, ইস্ট ইন্ডিয়া ডক থেকে এনডিওরেন্সকে নিয়ে বেরিয়ে পড়বেন। যাত্রা শুরুর দু’মাস পরে সমুদ্রপথে তাঁরা পৌঁছবেন আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ারসে। সেখান থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পেরিয়ে পৌঁছবেন দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপে। দ্বীপের একদিকে খাড়া বরফে ঢাকা পাহাড়। অন্য প্রান্তে একখানি ছোট বন্দর। বন্দর সংলগ্ন জায়গায় রয়েছে কয়েকটি কারখানা। এই কারখানায় তিমি মাছের তেল বের করা হয়। আসলে সেই সময় তিমি মাছই ছিল জ্বালানি তেলের অন্যমত উৎস। শ্যাকলটনের পরিকল্পনা ছিল, দক্ষিণ জর্জিয়া থেকে তাঁরা যাবেন দক্ষিণ মেরুর গা ঘেঁষে থাকা ওয়েডেল সাগরে। তারপর ভাসতে ভাসতে পৌঁছবেন ভেহসেল উপসাগরে। এরপর তীরে নামার পর পায়ে হেঁটে পোঁছবেন দক্ষিণ মেরুতে। দক্ষিণ মেরুর মাঝামাঝি বিন্দু স্পর্শ করবেন। তারপর এগিয়ে যাবেন সামনে। থামবেন দক্ষিণ মেরুর অপর প্রান্তের রস সাগরে। সেখানে পরিকল্পনা মতো দাঁড়িয়ে থাকবে অরোরা নামে একখানি জাহাজ। সেই জাহাজে চেপে কাছাকাছি মহাদেশে পা রাখবেন।
বরফের সাম্রাজ্যে
পরিকল্পনা মতোই ১৯১৪ সালের নভেম্বর মাসের প্রথমদিকে দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপে নোঙর করল এনডিওরেন্স। যাত্রা শুরুর পর থেকে ইতিমধ্যে কেটে গিয়েছে প্রায় চার মাস। দক্ষিণ জর্জিয়ায় আরও মাসখানেক কাটিয়ে শ্যাকলটন বেরিয়ে পড়লেন ওয়েডেল সাগরের দিকে। ১৯১৫ সালের জানুয়ারি মাসে ওয়েডেল সাগরে প্রবেশের পর বরফ ঠেলে অনেকখানি এগিয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। তারপরেই আন্টার্কটিকা মহাদেশের ভূখণ্ড থেকে প্রায় ১০০ মাইল দূরে তাঁদের জাহাজ আটকে পড়ল বরফে। লক্ষ্যের কাছাকাছি পৌঁছেও তাঁদের হাল ছাড়তে হল। 
টিকে থাকার যুদ্ধ
জাহাজ আটকে পড়ায় বরফে নেমে আসতে হয়েছে সবাইকে। শ্যাকলটনের তখন একটাই উদ্দেশ্য— যে করেই হোক সঙ্গীদের সভ্য জগতে পৌঁছে দিতে হবে। তিনি হিসেব করে দেখলেন তাঁদের কাছে রয়েছে তিনটি নৌকা। শ্যাকলটন জানতেন গ্রীষ্মকালে বরফ গলতে শুরু করবে। তখন নৌকায় চেপে কাছাকাছি কোনও দ্বীপে আশ্রয় নেওয়া যাবে। ততদিন যেভাবেই হোক টিকে থাকতে হবে। কিন্তু টিকে থাকার জন্য দরকার খাদ্যের। অথচ যেটুকু খাবার ছিল তার সবটাই প্রায় শেষ হতে শুরু করল। পায়ে হেঁটে বরফের ওপর দিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। কারণ বরফের চাদরে সব জায়গায় সমান পুরু নয়। যখন তখন ফাটল ধরছে বরফে। তৈরি হচ্ছে বিরাট ফাঁক। যে কোনও সময় তলিয়ে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা। তার সঙ্গে মাঝেমধ্যেই ক্যাম্পে আক্রমণ করছে সামুদ্রিক চিতা! এখানেই শেষ নয়। প্রকৃতি এখানে সর্বদাই ক্রুদ্ধ। ফলে একটানা ঝড়, তার সঙ্গে তুষারপাত ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সূর্যের মুখ প্রায় দেখাই যেত না। কয়েকজনের শরীরে নোনা জল আর বরফ লেগে তৈরি হল দগদগে ঘা। গরম জামাকাপড়গুলিও ক্রমশ ছিঁড়ে যেতে শুরু করল। আর প্রবল ঠান্ডায় প্রত্যেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার উপক্রম হতো। শ্যাকলটন দেখলেন এভাবে চললে সবাই বেঘোরে মারা পড়বে। ওদিকে খাবারের সঙ্কট তৈরি হয়েছে। শরীরে রক্ত যাতে না জমে যায় তাই তিনি সকলকে শারীরিক প্ররিশ্রমের কাজে যুক্ত করলেন। খাদ্য সংগ্রহে কয়েকজনকে পাঠালেন সিল মাছ শিকারে। বেশ কয়েকটা সিল মাছ পাওয়া গেল। তাই দিয়ে কয়েকদিনের খাদ্য সঙ্কট দূর হল। তবে সবসময় কি আর সিল মাছ মেলে? কখনও কখনও খালি হাতেও ফিরতে হতো। অনাহার, অর্ধাহারে থেকে ক্রমশ শীর্ণকায় হয়ে যাচ্ছিলেন অভিযাত্রীরা। এভাবে শেষ হয়ে গেল ১৯১৫ সাল। অর্থাৎ যাত্রা শুরুর পর থেকে কেটে গেল প্রায় দীর্ঘ দেড় বছর। 
ইতিমধ্যে বরফ গলতে শুরু করল। আর ওর্সলি একটা জরুরি তথ্য শ্যাকলটনকে জানালেন। তাঁরা বরফের চাদরের উপরে ক্যাম্প করে আছেন ঠিকই। তবে বরফের চাদর আসলে ভাসছে সাগরের জলের ওপর। সাগরের স্রোত সেই বরফের চাদরকে ভাসিয়ে নিয়ে চলেছে ক্রমশ এলিফ্যান্ট আইল্যান্ডের দিকে। শ্যাকলটন চোয়াল শক্ত করলেন। কারণ এলিফ্যান্ট দ্বীপের অবস্থান আন্টার্কটিকা মহাদেশের ভূমি থেকে অনেক দূরে। তাছাড়া ওই দ্বীপের কাছের সমুদ্র সর্বদাই থাকে প্রবল উত্তাল। ভয়ঙ্কর ঝড়ের দাপটে সেখানে কী হবে কেউ জানে না। এদিকে বরফের চাদর আরও গলে গেল। শেষ পর্যন্ত আর বরফে ভেসে থাকা যাবে না বুঝে তিনটি নৌকায় উঠে পড়লেন সকল যাত্রীরা। আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল প্রবল ঝড়। চারদিক আঁধার হয়ে এল। প্রবল হাওয়ায় দাপটে নৌকা ডুবে যাওয়ার জোগাড়! জল ঢুকতে শুরু করল নৌকার ভিতরে। তবে মৃতপ্রায় ও ক্ষুধার্ত অবস্থায় সকলে এলিফ্যান্ট দ্বীপে পৌঁছতে সক্ষম হলেন।
এলিফ্যান্ট দ্বীপ 
বসবাসের জন্য এলিফ্যান্ট দ্বীপ অনুপযুক্ত। সর্বক্ষণ সামুদ্রিক ঝড় আছড়ে পড়ছে দ্বীপে। তার সঙ্গে খাদ্যের অভাব তো আছেই। শ্যাকলটন কয়েকদিন এলিফ্যান্ট দ্বীপে রইলেন। অভিযাত্রীদের নির্দেশ দিলেন পাথর দিয়ে ঘর তৈরি করার। সব ব্যবস্থা পাকা করে শ্যাকলটন ঠিক করলেন, পাঁচজনকে সঙ্গে নিয়ে নৌকা করে পাড়ি দেবেন সাহায্যের খোঁজে। ঠিক করা হল সাড়ে আটশো মাইল দূরে দক্ষিণ জর্জিয়ায় পৌঁছবেন তাঁরা। এই সেই দ্বীপ, যেখানে তিমি থেকে তেল বের করার কারখানা আছে। 
একটা ছোট নৌকায় চেপে ওর্সলি এবং আরও চারজনকে সঙ্গে নিয়ে শ্যাকলটন ভেসে পড়লেন আটলান্টিক মহাসাগরের বিপদসঙ্কুল পথে। কথাটা শুনতে যত সহজ, বিষয়টা ছিল ঢের বেশি কঠিন। একটা মোচার খোলার মতোই সমুদ্রে ভাসছিল শ্যাকলটনের নৌকা। পাহাড়প্রমাণ ঢেউ বারবার নাস্তানাবুদ করতে চাইছিল শ্যাকলটনের নৌকাকে। তার সঙ্গে ছিল ভয়াবহ বৃষ্টি আর ঝড়। প্রায় প্রতি ঘণ্টায় পালা করে নৌকা থেকে জল বের করতে হচ্ছিল যাত্রীদের। একসময় খাবার জলটুকুও শেষ হয়ে গেল। গলা শুকিয়ে কাঠ। তৃষ্ণায় জিভ হয়ে গিয়েছিল মোটা। নৌকার দুলুনির চোটে কেউ ঘুমোতে পারত না। ২২ দিন পর, শারীরিক ও মানসিকভাবে সকলে যখন ক্লান্ত ঠিক তখনই দেখা মিলল দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপের। তবে দ্বীপের যে প্রান্তে বন্দর, তার ঠিক বিপরীত প্রান্তে পৌঁছল নৌকা। দ্বীপের এই প্রান্তে বিশালকায় খাড়া পাহাড়। শ্যাকলটন হতাশ হলেন। তবে ভেঙে পড়লেন না।
বরফে ঢাকা পাহাড়
শ্যাকলটনকে এবার পৌঁছতে হবে দ্বীপের বিপরীত প্রান্তের বন্দরের কারখানায়। কিন্তু সেখানে যেতে হলে পেরতে হবে বরফে ঢাকা পাহাড়। সমুদ্রপথে ঘুরে সেখানে যাওয়া যেতে পারে। তবে তাতে সময় লাগবে অনেক বেশি। তাই শ্যাকলটন ঠিক করলেন হাঁটা পথেই পেরবেন দ্বীপ। ওর্সলি আর ক্রেন নামে এক ব্যক্তিকে নিয়ে শ্যাকলটন শুরু করলেন যাত্রা। ভয়াবহ সেই রাস্তা। কখনও তাঁদের পেরতে হচ্ছিল খাড়া পাহাড়। আবার কখনও গড়িয়ে নামতে হচ্ছিল সেই লম্বা পাহাড় থেকে। হাতে যন্ত্রপাতি বলতে ছিল একটা ছোট কোদাল আর দড়ি। সেই দড়ি দিয়েই পরস্পরকে বেঁধে শ্যাকলটন ও তাঁর সঙ্গীরা এগিয়ে চললেন তুষারে মোড়া পাহাড়ি পথে। এমনকী রাতে চাঁদের আলোয় ওরা পেরলেন বরফের চাদরে ঢাকা উপসাগর। তিনদিন একটানা পথ চলে তাঁরা পৌঁছলেন বন্দরে। ততদিনে ওদের তিনজনের অবস্থা খুব খারাপ। মাথার চুলে জট পাকিয়ে গিয়েছে। মুখে দাড়ির জঙ্গল। জামাকাপড় শতছিন্ন।
এলিফ্যান্ট দ্বীপে যাত্রা
বন্দরের লোকজন তাঁদের দেখতে পেয়ে ঘরে নিয়ে গেল। স্নান, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হল। দ্বীপের অপর প্রান্তের বাকি তিনজনকেও নিয়ে আসার ব্যবস্থা হল। খাবারদাবার খেয়ে, বিশ্রাম নিয়ে খানিক সুস্থ হলেন তাঁরা। তবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে ফিরেও নিজের কর্তব্য ভোলেননি শ্যাকলটন। চেষ্টা চালিয়ে গেলেন একটা জাহাজ জোগাড় করে ফেলে আসা সঙ্গীদের কাছে যাওয়ার। বহুবার ব্যর্থ হলেন। এভাবেই কেটে গেল আরও তিনমাস। অবশেষে চিলি সরকারের দেওয়া ছোট একটি জাহাজ ‘ইয়েলকো’য় চেপে রওনা দিলেন এলিফ্যান্ট দ্বীপের উদ্দেশ্যে। সঙ্গী হলেন ওর্সলি। ১৯১৬ সালের আগস্টের ৩০ তারিখে ওর্সলি তাঁর ডায়েরিতে লিখলেন— ‘সকাল ১১ টা ১০ মিনিট। দূর থেকে এলিফ্যান্ট দ্বীপের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছে!’
বেঁচে আছে ওরা?
দ্বীপ থেকে কয়েক মাইল দূরে জাহাজ থামল।
একটা ছোট নৌকায় চেপে শ্যাকলটন এলেন দ্বীপের কাছাকাছি। দেখলেন কূলে দাঁড়িয়ে আছেন তার কবেকার সঙ্গী ফ্রাঙ্ক ওয়াইল্ড। ওয়াইল্ড-এর ভরসাতেই বাকিদের রেখে এসেছিলেন শ্যাকলটন। 
‘সবাই কেমন আছ?’— নৌকা থেকে চেঁচিয়ে প্রশ্ন করলেন শ্যাকলটন।
শীর্ণকায় ওয়াইল্ড তীর থেকে জবাব দিলেন— ‘অল সেফ, অল ওয়েল’। 
শ্যাকলটন কি চোখ মুছলেন? দেখা গেল না। শুধু বললেন, যে যেমন অবস্থায় আছেন তাদের সেই অবস্থাতেই নৌকায় উঠে আসতে বলুন। আমরা জাহাজে চেপে ফিরে যাব বাড়িতে।
সকলকে নৌকায় চাপিয়ে জাহাজে ওঠালেন শ্যাকলটন। এবার পূর্ণ গতিতে ছুটে চলল ইয়েলকো— সভ্য জগতের দিকে।
শ্যাকলটন ছিলেন যোগ্য নেতা। ভয়ঙ্কর দুর্যোগে, সাক্ষাৎ মৃত্যুর হাতে পড়েও তিনি সঙ্গীদের ছেড়ে পালাননি। সবাইকে উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ঘরে। এমনকী তাঁর অভিজ্ঞতা দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে অনেক অজানা দিক খুলে দিয়েছিল। তাই যাত্রা সফল না হওয়ার পরেও, তাঁর দুঃসাহসিক অভিযানের কথা এখনও ফেরে লোকমুখে।
29th  August, 2021
সোনি বিবিসি  আর্থ-এর শো
‘অ্যানিমাল আইনস্টাইনস’

মানব মস্তিষ্ককে সর্বোৎকৃষ্ট মনে করা হয়। কিন্তু এমন অনেক জীবজন্তু রয়েছে, যাদের বুদ্ধি রীতিমতো পাল্লা দিতে পারে মানুষের মস্তিষ্ককেও। সোনি বিবিসি আর্থ এই সব জীবজন্তুদের নিয়ে আয়োজন করেছে একটি বিশেষ শো-এর। শো-টির নাম রাখা হয়েছে— ‘অ্যানিমাল আইনস্টাইনস’। বিশদ

26th  September, 2021
অকৃতকার্যদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়

 নামটা শুনে ভীষণ অবাক হয়ে গেছো, তাই না ছোট্ট বন্ধুরা! যেখানে শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীরা দাঁতে দাঁত চেপে দিনরাত পড়াশোনা করছে নিজেকে প্রথম সারিতে রাখার জন্য, সেখানে অকৃতকার্যদের জন্য আবার কি না বিশ্ববিদ্যালয়! হ্যাঁ, ‌শুনতে ভারী অদ্ভুত লাগলেও এটা সত্যি। বিশদ

26th  September, 2021
ম্যাজিকে লেখাপড়া
 

ম্যাজিক মানে শুধুই খেলা? পড়ার লেশমাত্র নেই? মোটেও না, ম্যাজিকে এবার লেখাপড়ার বিষয়গুলোও ভরে দেওয়া হল। পড়াশোনার বিভিন্ন বিষয়ের ওপর দারুণ ম্যা঩জিক দেখাবেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। এখন থেকে প্রতি মাসের একটা করে রবিবার তোমাদের জন্য থাকবে ম্যাজিকে লেখাপড়া। এবার অর্থনীতি। ম্যাজিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

26th  September, 2021
শিউলি ফুলের সকাল
কার্তিক ঘোষ

একটাই মাটির ঘরের সামনে তখন একটা উঠান।আর সেই উঠোনের মাঝখানে তখন একটাই গাছ।শিউলি ফুলের সাজ পরে দিব্যি কেমন হাসি-খুশি।হিসেব করলে বয়সটা মেলে না।হাসি-খুশি মা তখন গোটা পাড়ার উমা।কিন্তু কলকাতার একটা কড়া-বালতি আর পেরেকের দোকানের দেড়শো টাকা মাইনের হাসি-খুশি মানুষটা তখন মহাদেব। বিশদ

26th  September, 2021
হাতেখড়ি
বিনতা রায়চৌধুরী

অপরাজিতা নিজেকে ইদানীং অশিক্ষিতই ভাবেন। অথচ তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি পেয়েছেন। ইতিহাস তার প্রিয় বিষয় ছিল। তাতেই এমএ-টা করেছেন। বিশদ

19th  September, 2021
ভয়ঙ্কর কোমোডো ড্রাগন!

গুটিগুটি পায়ে হেলতে-দুলতে এগিয়ে আসছে এক অদ্ভুত দর্শন চারপেয়ে প্রাণী। মুখ থেকে ক্ষণে ক্ষণে বেরিয়ে আসছে চেরা জিভ। একবার তাকালে মনে হতে পারে, একটা বড় টিকটিকি হেঁটে চলেছে। তবে তোমাদের মধ্যে অতীব সাহসীরা টিকটিকি দেখে যেমন হেলাফেলা মনোভাব দেখাও, এই প্রাণীকে দেখে তেমনটা করতে পারবে না। বিশদ

19th  September, 2021
মাধ্যমিকের প্রস্তুতিতে এই
সময়টাকে কাজে লাগাও

কমবেশি আর সাড়ে চার মাস বাকি তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা— মাধ্যমিক। তাই সময় নষ্ট না করে এখন থেকেই পরিকল্পনা মাফিক জোর কদমে শুরু করতে হবে পরীক্ষার চূড়ান্ত প্রস্তুতি। আজ তোমাদের জন্য মার্কশিট বিভাগে রইল বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, জীবনবিজ্ঞান, ভৌতবিজ্ঞান ও অঙ্ক পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার টিপস। আলোচনা করেছেন বিভিন্ন স্কুলের বিশিষ্ট শিক্ষক। বিশদ

12th  September, 2021
কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র
চট্টোপাধ্যায় -এর ছেলেবেলা

 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষের ছেলেবেলার কথা। এবার কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।  বিশদ

12th  September, 2021
স্মরণ করি, 
বরণ করি তোমায়

পাঠশালার দিন গিয়েছে। কিন্তু ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের মাধুর্য আজও অম্লান। স্কুলে শিক্ষক কখনও অভিভাবক, কখনও মনের-মানুষ। আপনজন। তিনি যেন ঈশ্বরতুল্য। যাকে সব বলা যায়। আমাদের জীবনের অনেকের আদর্শ এই মানুষটির যেন পূজারই দিন শিক্ষকদিবস। আজ ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে নিজেদের মন কেমন করা নানা অনভূতির কথা মেলে ধরল বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা।
বিশদ

05th  September, 2021
শরীরচর্চা ও খাদ্যাভ্যাস
নিয়ে বিশেষ উদ্যোগ

স্বাধীনতার ৭৫তম দিবস উদযাপনের পাশাপাশি টোকিও অলিম্পিকে ভারতের সফল ক্রিড়াবিদদের অভিনন্দন জানাল ফিটনেস সংস্থা ক্লাবফিট। শুধু তাই নয়, বারাসতে হওয়া এই অনুষ্ঠানে অল্প বয়সিদের জন্যও সংস্থাটি একটি বিশেষ কর্মসূচি নিয়েছিল। বিশদ

05th  September, 2021
ম্যাজিকে লেখাপড়া

ম্যাজিক মানে শুধুই খেলা? পড়ার লেশমাত্র নেই? মোটেও না, ম্যাজিকে এবার লেখাপড়ার বিষয়গুলোও ভরে দেওয়া হল। পড়াশোনার বিভিন্ন বিষয়ের ওপর দারুণ ম্যাজিক দেখাবেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। এখন থেকে প্রতি মাসের একটা করে রবিবার তোমাদের জন্য থাকবে ম্যাজিকে লেখাপড়া। এবার ভূগোল। ম্যাজিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন কমলিনী চক্রবর্তী।  বিশদ

29th  August, 2021
রাখিবন্ধন

রাখিবন্ধন শব্দটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে একরাশ ভালোবাসা। ভাই আর বোনের চিরকালীন এক সম্পর্কের বন্ধনকে মূর্ত করে এই দিনটি। বোনেরা ভাইয়ের হাতে রাখি পরিয়ে দিয়ে অপেক্ষায় থাকে মিষ্টি একটা উপহারের জন্য। সবাই মিলে একসঙ্গে হইচই আর খেলাধুলোয় মেতে ওঠে তারা। এটাই সেই ভালোবাসা। লিখে জানাল ছোট্ট বন্ধুরা।  
বিশদ

22nd  August, 2021
শোনো শোনো গল্প বলি

গৃহবন্দি সময়ে একরাশ খুশির খবর নিয়ে হাজির হলেন কাহানি নানি। ছোটদের জন্য মিষ্টি মধুর গল্প তাঁর ঝুলিতে সবসময় রেডি। গল্পের খোঁজ দিলেন কমলিনী চক্রবর্তী।    বিশদ

22nd  August, 2021
ঋষি অরবিন্দ -এর ছেলেবেলা

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষের ছেলেবেলার কথা। এবার ঋষি অরবিন্দ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।  বিশদ

15th  August, 2021
একনজরে
রাজ্যের শস্যভাণ্ডার পূর্ব বর্ধমানে চিন্তা বাড়াচ্ছে ‘শস্য গ্যাং’এর দাপট। জেলার বিভিন্ন গোডাউন থেকে শস্য লুটের ঘটনায় ঘুম উবেছে পুলিসের। গত ১০দিনের ব্যবধানে জেলায় দুই জায়গায় ...

ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে মৃত্যু হল তিন জনের। ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার মন্টানায়। শিকাগো থেকে সিয়াটেলের মধ্যে রেল পরিষেবা প্রদানকারী আমট্রাক কর্পোরেশনের ট্রেনটিতে মোট ১৪১ জন যাত্রী ও ১৬ জন ক্রু ছিলেন। ...

লোকসভা এবং রাজ্যসভায় দলের সদস্য সংখ্যার বিচারে একাধিক সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতির পদ ধরে রাখা কংগ্রেসের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। ...

শান্তিস্বরূপ ভাটনাগর পুরস্কার ঘোষণা হবে, আর তাতে বাঙালি বিজ্ঞানীদের রমরমা থাকবে না, এমন ছবি বহু বছর দেখা যায়নি। এবারের ১১ জন পুরস্কার প্রাপকদের তালিকাতেও রয়েছেন চারজন বাঙালি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন।
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৮৩৩: বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৩২: ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
২০০৮: প্রখ্যাত ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার    
পাউন্ড    
ইউরো    
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম)  
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম)  
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম)  
রূপার বাট (প্রতি কেজি)  
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি)  
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

 ১০ আশ্বিন ১৪২৮, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১। ষষ্ঠী ২৫/৩৩ দিবা ৩/৪৪। রোহিণী নক্ষত্র ৩০/২৮ সন্ধ্যা ৫/৪২। সূর্যোদয় ৫/৩০/২১, সূর্যাস্ত ৫/২৫/১১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে পুনঃ ৮/৪০ গতে ১১/৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৯ গতে ১১/৪ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/০ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/২৭ গতে ৩/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে। 
১০ আশ্বিন ১৪২৮, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১। ষষ্ঠী দিবা ১/৮। রোহিণী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/২৭। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ৮/৪১ গতে ১০/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৭ গতে ১০/৫৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/০ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ২/২৮ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৮ গতে ১১/২৯ মধ্যে।
 ১৯ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল ২০২১ : রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে জয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের

11:06:59 PM

আইপিএল ২০২১ : হায়দরাবাদ : ৯১/১ (১০ ওভার)

10:14:16 PM

আইপিএল ২০২১ : সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জয়ের জন্য প্রয়োজন ১৬৫ রান

09:38:30 PM

আইপিএল ২০২১ : রাজস্থান ৮১/৩ (১১ ওভার)

08:27:31 PM

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে অনেকটাই কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ
গতকালের তুলনায় রাজ্যে অনেকটাই কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ...বিশদ

08:25:56 PM

কয়লাপাচার কাণ্ডে গ্রেপ্তার লালা ঘনিষ্ঠ ৪ অভিযুক্ত
আজ, সোমবার কয়লাপাচার কাণ্ডে লালা ওরফে অনুপ মাজি ঘনিষ্ঠ ৪ ...বিশদ

05:31:00 PM