Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

স্পেস স্টেশনের অন্দরমহলে

পৃথিবীর ঠিক উপরে মহাকাশে ভেসে বেড়ায় স্পেস স্টেশন। এখানে বাস করেন মহাকাশচারীরা। কেমন এখানকার জীবনযাত্রা, কী ধরনের কাজ হয়? স্পেস স্টেশন সম্বন্ধে নানান প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন এম পি বিড়লা তারামণ্ডলের অধিকর্তা ডঃ দেবীপ্রসাদ দুয়ারি। শুনলেন সায়ন নস্কর।

আকাশ পানে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এক রকেট। রকেটটির নীচের দিক থেকে দপদপিয়ে বেরচ্ছে আগুন। কাউন্টিং চলছে। ফাইভ, ফোর, থ্রি, টু, ওয়ান... ব্যস! এক মহাকাশযানকে (স্পেস ক্রাফট) সঙ্গী করে ঊর্ধ্বমুখে রওনা দিল রকেটটি। কয়েক পলকের অপেক্ষা। চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য হয়ে গেল সেই রকেট। প্রচণ্ড গতিতে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে অতিক্রম করে উপরে উঠতে থাকল। একসময় তা বিশ্বের সমস্তরকম টানাটানিকে উপেক্ষা করে ছিটকে বেরিয়ে গেল। পৌঁছে গেল মহাকাশে। এরপর রকেটটি নিজেকে মহাকাশযানটির থেকে আলাদা করে নিল। তবে এখনও যাত্রা শেষ হয়নি। মহাকাশযান নিজের লক্ষ্যে অবিচল। একসময় তা পৌঁছে গেল মহাকাশে ভেসে চলা এক বিরাট যন্ত্রের কাছে। মহাশূন্যে সাঁতরে চলা যন্ত্রটি হল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন। তারপর স্পেস স্টেশনের সঙ্গে জুড়ে গেল মহাকাশযান। স্পেস ক্রাফ্টের ভিতরে থাকা মানুষগুলি চলে গেলেন স্পেস স্টেশনে। এখানেই তাঁরা আগামী কয়েকদিন থাকবেন। মহাবিশ্বের নানা রহস্যভেদ করতে লেগে পড়বেন। চলবে নিরন্তর গবেষণা এবং রক্ষণাবেক্ষণ। 
আমার অনুসন্ধানী বন্ধুরা, তোমরাও নিশ্চয়ই পৌঁছে যেতে চাও স্পেস স্টেশনে! তবে তোমাদের প্রথমেই জানিয়ে রাখি, স্পেস স্টেশনে যাওয়ার পথটি কিন্তু বেজায় কঠিন। অনেক প্রতিকূলতাকে জয় করেই একজন মানুষ যান স্পেস স্টেশন। এখানে পৌঁছানোর জন্য যেমন বুদ্ধিমান হওয়া প্রয়োজন, তেমনই দরকার শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা। নইলে এমন এক জায়গায় থাকাটাই অসম্ভব। তাই বন্ধুরা এখন থেকেই তৈরি হয়ে যাও। শুরু করে দাও প্রস্তুতি।
স্পেস স্টেশন
স্পেস স্টেশন হল একটি মহাকাশযান। চাঁদের মতোই স্পেস স্টেশন পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে বছরের পর বছর। পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকজন বিজ্ঞানী স্পেস স্টেশনে বাস করেন। চলে গবেষণা। বুঝে নেওয়ার চেষ্টা হয় মহাকাশের পরিস্থিতি কীভাবে মানুষ, গাছগাছালি এবং অন্যান্য প্রাণীর উপর প্রভাব ফেলে। মহাকাশে পৃথিবীর জীবিত প্রাণী ও উদ্ভিদেরা কেমন আচরণ করে, সেটাও গবেষণার বিষয়। এছাড়া বিভিন্ন রাসায়নিক ও উপাদান মহাকাশে কেমন আচরণ করে, তাদের প্রকৃতির কোনও বদল হয় কি না, তাও নজরে রাখা হয়। পাশাপাশি মহাকাশ সম্পর্কিত নানা জটিল প্রশ্নের উত্তর খোঁজার কাজও চলে এখানে। এই ধরনের গবেষণা মানবজাতির তথ্যভাণ্ডারকে প্রতি মুহূর্তে সমৃদ্ধ করছে। তাই মহাকাশ বিজ্ঞানে স্পেস স্টেশনের ভূমিকা অপরিসীম।
সময়ে সময়ে বিভিন্ন মহাকাশযান স্পেস স্টেশনে যায়। সেই মহাকাশযানে চেপেই পৃথিবী থেকে মহাকাশচারীরা স্পেস স্টেশনে পৌঁছন। এর পাশাপাশি মহাকাশযানগুলি সেখানে বসবাসের রসদ যেমন খাবারদাবার, যন্ত্রাংশ সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস বয়ে নিয়ে যায়। এছাড়া এই যানে চেপেই স্পেস স্টেশনে থাকা মহাকাশচারীরা পৃথিবীতে ফিরে আসেন। জানলে অবাক হবে, বিভিন্ন দায়িত্ব নিয়ে এখনও পর্যন্ত ২১৮ বার নানা মহাকাশযান স্পেস স্টেশন গিয়েছে।
১৯৭১ সালে পৃথিবীর প্রথম স্পেস স্টেশনটি মহাকাশে পৌঁছে দেয় রাশিয়া। সেই স্টেশনটির নাম ছিল স্যালইউট ওয়ান। সেটাই ছিল মহাকাশ গবেষণার অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিন। এরপর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। পরবর্তী নানা সময়ে পৃথিবীর উন্নত দেশগুলি স্পেস স্টেশন তৈরি করেছে এবং তা পৌঁছে দিয়েছে মহাকাশে। 
এদিকে চীন চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল তিয়ানগঙ্গ নামের একটি স্পেস স্টেশন মহাকাশে পাঠিয়েছে। পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে চলা এই স্পেস স্টেশনটিতে তিনজন মহাকাশচারী ২৫ দিন বসবাস করতে সক্ষম হয়েছেন। অপরদিকে ভারতের ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গ্যানাইজেশন (ইসরো) প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে মহাকাশে দেশীয় স্পেস স্টেশন স্থাপন করার। 
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস)
মানব সভ্যতার আশ্চর্য কীর্তিগুলির মধ্যে একটি হল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন! কারিগরিবিদ্যা, মহাকাশ গবেষণার চূড়ান্ত নিদর্শন। এখনও পর্যন্ত মহাকাশে মানুষের তৈরি করা সবথেকে বড় আকারের স্পেস স্টেশন হল আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন। এর আকার প্রায় একটি ফুটবল মাঠের সমান। ওজন প্রায় ৪২০ টন। 
আমেরিকার ‘ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ (নাসা),  রাশিয়ার ‘রসকসমোস স্টেট কর্পোরেশন ফর স্পেস অ্যাক্টিভিটি’ (রসকসমোস), জাপানের ‘জাপান এরোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জ্যাক্সা), ইউরোপ মহাদেশের ‘ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি’ (ইএসএ) এবং কানাডার ‘কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি’— এই পাঁচটি মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা মিলে আইএসএস তৈরি করে। এই পাঁচটি মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা বিশ্বের ১৫টি দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। মূলত এই ১৫টি দেশই এখানে নানা ধরনের গবেষণা চালায়।   
বিশালকায় এই স্টেশনটিকে পৃথিবীতে বানিয়ে একবারে মহাকাশে পৌঁছনো সম্ভব হয়নি। বরং ধীরে ধীরে একটি একটি করে অংশ মহাকাশে পৌঁছে দেওয়া হয়। তারপর সেই সকল অংশগুলিকে মহাকাশেই জুড়ে তৈরি করা হয় আইএসএস। অবাক করা তথ্য হল, মহাকাশে এই অতিকায় স্টেশনটিকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে লেগেছে এক দশকেরও বেশি সময়। ১৯৯৮ সালে শুরু হয় কাজ, শেষ হয় ২০১১ সালে। এই দীর্ঘ সময়ে ৩০ বার রকেট উৎক্ষেপণ করে স্টেশনটির সরঞ্জাম মহাকাশে পৌঁছনো হয়। অবশ্য ২০০০ সাল থেকেই এই স্টেশনে মানুষ বসবাস করছেন। 
পৃথিবী থেকে ৪২০ কিমি উপরে আইএসএস-এর অবস্থান। এই উচ্চতায় ঘণ্টায় ২৮ হাজার কিমি গতিবেগে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে এই মহাকাশযান। এই দ্রুততায় প্রতি ৯২.৭ মিনিটে পৃথিবীর চারদিকে একবার চক্কর দিয়ে ফেলে আইএসএস। 
স্পেস স্টেশনের অন্দর
মানুষের বসবাসযোগ্য প্রায় সমস্ত রকম ব্যবস্থাই থাকে স্পেস স্টেশনে। আছে অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি। এখানেই বিভিন্ন গবেষণার কাজ নির্বিঘ্নে চলে। এছাড়া খাওয়ার জন্য, শোয়ার জন্য নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। সবথেকে বড় কথা, বসবাসরত মহাকাশচারীদের শরীরচর্চার জন্যও নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে স্পেস স্টেশনে।
ভেসে ভেসে কাজ
স্পেস স্টেশন মহাকাশে অবস্থান করে। আর মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি প্রায় থাকে না বললেই চলে। ফলে এখানে আসা মহাকাশচারীরা নিজের ওজন অনুভব করেন না। স্পেস স্টেশনের ভিতরে কাজ করার সময় তাঁরা ভেসে ভেসে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। হাঁটার প্রয়োজনই পড়ে না। 
এখানে আসা মহাকাশচারীরা মূলত গবেষণার কাজই করেন। পাশাপাশি স্পেস ক্রাফ্টটির রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার দায়িত্বও তাঁদের মধ্যে নির্দিষ্ট মানুষজনকে সামলাতে হয়। সেই মানুষগুলিই স্পেস ক্রাফটের কোনও অংশ বিকল হলে তা ঠিক করেন। 
স্পেস ওয়াক
স্পেস স্টেশনের বাইরে মহাশূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছ তুমি। অসংখ্য তারা, গ্রহদের সঙ্গে তালে তাল রেখে উড়ে চলেছ। এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা! এই হল স্পেস ওয়াক। বিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম একস্টা ভেহিক্যুলার অ্যাক্টিভিটি। স্পেস স্টেশনের বাইরের অংশের রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই মূলত স্পেস ওয়াকে বেরতে হয়। মহাকাশে গা ভাসিয়ে দেওয়ার আগে মহাকাশচারীরা বিশেষ পোশাক পরেন। এই পোশাক তাঁদের বাইরের আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পৌঁছে দেয়।
স্পেস ওয়াক করার সময় মহাকাশচারী সেফটি টিথার নামক এক ধরনের দড়ি দিয়ে নিজেকে স্পেস ক্রাফটের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। এই সেফটি রোপ তাঁকে দূরে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতে দেয় না। 
খাওয়াদাওয়া
খাওয়া নিয়ে কোনও চিন্তা করো না বন্ধু। খাবারের কোনও অভাব এখানে নেই। মাছ, মাংস, ডিম, শাকসব্জি, স্ন্যাকস, চা, কফি— প্রায় সবধরনের খাবারই স্পেস স্টেশনে মজুত থাকে। তবে এক্ষেত্রে খাবার তৈরি এবং সংরক্ষণ করা হয় একটু অন্যভাবে। পৃথিবী থেকে বিশেষভাবে বানানো খাবার স্পেস স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। এই   ধরনের খাবারকে বলে ‘ফ্রিজ ড্রায়েড   মিল’। খাওয়ার আগে এই প্যাকেটবন্দি খাবারকে জল দিয়ে গরম করে নিতে      হয়। আবার কিছু খাবার একবারে তৈরি করা অবস্থাতেই আসে। সেই খাবার শুধু গরম করে মুখে পুরে দিলেই হল।
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি না থাকার কারণে মহাকাশযানের ভিতর খাবারদাবার উড়ে ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই স্পেস স্টেশনের অন্দরে খাবার খাওয়ার সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। খাওয়ার সময় খাবারের প্যাকেটগুলি যাতে এদিকওদিক উড়ে না যায়, সেই জন্যও বিশেষ প্লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। এই প্লেটগুলির মধ্যে প্যাকেটবন্দি খাবারকে আটকে রাখা যায়। এছাড়া প্লেটের মধ্যেই থাকে চুম্বক। এই চুম্বকে খাবারের প্যাকেট কাটার কাঁচি, খাবার কাটার ছুরি ও চামচ আটকে থাকে।   
এখানে জলও থাকে প্যাকেটবন্দি। জলের প্যাকেটের মুখে একটি ছোট নল লাগানো থাকে। সেই নল মুখে পুরে জল পান করতে হয়। মনে রাখতে হবে, জল প্যাকেটের বাইরে গেলে তা বিন্দুর আকারে ভেসে বেড়াবে। তখন আর এক সমস্যা! এখানে আশ্চর্য আরও এক তথ্য বলে ফেলা যাক। স্পেস স্টেশনে সমস্ত ধরনের বর্জ্য জলকে পরিশোধিত করে পানীয় জলে রূপান্তরিত করা হয়। অর্থাৎ ফেলনা জল বলে কিছুই নেই। 
ঘুম
এখানে শোয়ার জন্য রয়েছে স্লিপ স্টেশন। একটা বড় কিয়স্ক বা আগেকার দিনের টেলিফোন বুথের মতো আকারের হয় এই স্লিপ স্টেশন। ঘরে কম্পিউটার, জামাকাপড়, বই সহ প্রয়োজনের বেশ কিছু জিনিস থাকে। এছাড়া থাকে স্লিপিং ব্যাগ। এর উপর শরীর রেখেই মহাকাশচারীরা ঘুমিয়ে থাকেন। 
স্নান
তোমরা যেমন মাথায় জল ঢেলে স্নান করো, সেই সুখ মহাকাশচারীদের নেই। তাঁরা তরল সাবান, সামান্য জল ব্যবহার করে টাওয়েল দিয়ে গা মুছে নেন। চুল পরিষ্কার রাখতে তাঁরা ব্যবহার করেন ওয়াটার লেস শ্যাম্পু। চুলে জল একেবারেই না দিয়ে বা সামান্য জল দিয়ে এই শ্যাম্পু মাথায় দেওয়া হয়। তারপর টাওয়েল দিয়ে মুছে নিতে হয় চুল। এই হল শরীর পরিষ্কার রাখার পদ্ধতি।
মহাশূন্যের বিপদ
মহাশূন্যে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির অনুপস্থিতি মানবশরীরে নানা সমস্যা তৈরি করে। মহাকাশে পৌঁছানোর পরই শরীরের তরল মাথার দিকে বইতে শুরু করে। এরফলে ঠান্ডা লাগা, নাক বন্ধ হওয়া, মুখ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। এই সমস্যারই নাম স্পেস সিকনেস। এছাড়া মাধ্যাকর্ষণ বল না থাকায় এখানে কাজ করার জন্য শরীরকে বেশি খাটতে হয় না। এই কারণে পেশির ক্ষমতা কমে যেতে পারে। মানুষ দুর্বল হয়ে পড়তে পারেন। এই সমস্যা দূর করতে স্পেস স্টেশনে এক্সারসাইজ করতেই হয়। তবেই মাংসপেশি নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে পারে। আবার মাধ্যাকর্ষণের অভাবে হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এই সমস্যার দিকেও নজর রাখতে হয়। 
এছাড়াও মহাশূন্যে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। সেই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে মহাকাশচারীরা নিজেদের শরীরের দিকে কঠোর নজর রাখেন। বিভিন্ন শারীরিক পরীক্ষা করে দেখে নেন শরীর কেমন রয়েছে ইত্যাদি। এছাড়া মানসিকভাবেও মহকাশচারীদের সুস্থ ও সতেজ থাকা ভীষণ জরুরি। 
স্পেস ট্রেনিং
প্রথমেই বলেছি, মহাশূন্যে যাওয়ার রাস্তাটা সহজ নয়। মহাকাশচারীদের প্রত্যেককে বিভিন্ন প্রযুক্তি ও গবেষণামূলক বিষয়ে পারদর্শী হতে হয়। পাশাপাশি ফিট থাকতে হয় শরীর ও মন উভয় দিক থেকেই। এক্ষেত্রে ট্রেনিং হল সবথেকে জরুরি।    কারণ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাটিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত দ্রুত     গতিতে রকেট চলে। এই অত্যধিক গতি শরীরের উপর চাপ বাড়িয়ে দেয়। এই অবস্থায় মাথা ঘোরা, বমি পাওয়া বা   অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই প্রথমেই মহাকাশচারীদের জি ফোর্স ট্রেনিং করতে হয়। এক্ষেত্রে একটি যানের মধ্যে বসিয়ে গোল করে ঘোরানো হয়। দেখা হয় মানুষটির শরীর কতটা চাপ সহ্য করতে পারে। এছাড়া মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ নেই। অর্থাৎ মহাকাশচারী নিজের ওজন অনুভব করবেন না। এই অবস্থায় কীভাবে থাকতে হয়, তারও ট্রেনিং রয়েছে। বিশেষ পোশাক পরিয়ে জলের ভিতরে ট্রেনিং দেওয়া হয়। কারণ জলের তলায়ও মানুষের ওজন অনেকটাই কমে যায়। পাশাপাশি কৃত্রিম ‘ওয়েটলেস ভল্ট’-ও রয়েছে। এখানেও মানুষ নিজের ওজন অনুভব করেন না। ওয়েটলেস ভল্টেও ট্রেনিং চলে।
এছাড়াও স্পেস স্টেশনে কীভাবে থাকবে, কীভাবে ঘুমাবে, কীভাবে খাবে ইত্যাদি দৈনন্দিন নানা অপরিহার্য কাজ করার ট্রেনিংও দেওয়া হয়। সর্বোপরি স্পেস স্টেশন সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান থাকাও খুবই জরুরি। সবমিলিয়ে অত্যন্ত কঠিন ট্রেনিংয়ের মধ্যে দিয়ে মহাকাশচারী যান। সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই মেলে রকেটে ওঠার ছাড়পত্র। 
এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছ, মহাকাশে বাস করতে চাইলে বেশ কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে তোমাদের। তাই এখন থেকেই নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে তৈরি করো। মন দাও পড়াশোনায়। তবেই স্পেস স্টেশনে বসে নীচের নীল পৃথিবী দেখতে পাবে। 
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
18th  July, 2021
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
লাগল যে দোল

ম্যাজিক মানেই অজানাকে নতুন করে জানা। ম্যাজিকের অলীক দুনিয়ায় একবার ঢুকে পড়লে ঘোর লাগে চোখে। জাদুর দুনিয়ায় নানা ধাঁধা। প্রতিটাই পরখ করে দেখতে মন চায়। এবার সেই সুযোগই তোমাদের সামনে হাজির করলেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। তিনি মাসে দুটো করে ম্যাজিক শেখাচ্ছেন তোমাদের। তাঁর থেকে সেই ম্যাজিক বৃত্তান্ত জেনে তোমাদের সামনে হাজির করলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  March, 2024
চাঁদের  তাপমাত্রা

খন বিভিন্ন দেশ চন্দ্রাভিযানে নেমেছে। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছিল। চাঁদের বুকে ঘোরাফেরা করে গবেষণা চালিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর রোভার প্রজ্ঞান। এখন অবশ্য চিরঘুমে ঢলে পড়েছে সে।  
বিশদ

17th  March, 2024
মহাসাগরের গভীরে ঘুমন্ত ‘অষ্টম’ মহাদেশ

সাতটি মহাদেশের কথা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন অষ্টম মহাদেশের কথা। আশ্চর্যের বিষয় এই আট নম্বর মহাদেশটিকে আমরা পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও সেভাবে দেখতে পাই না। কারণ এই মহাদেশটি  সমুদ্রের গভীরে নিমজ্জিত ।       
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ১৭ রানে আউট গায়কোয়াড়, চেন্নাই ৩৩/২ (৪.২ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:51:58 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রবীন্দ্র, চেন্নাই ৪/১ (১.১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:47:07 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:44:56 PM

আইপিএল: চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:38 PM

দীঘার সমুদ্র সৈকতে মিলল নীল ডলফিন!
টিভি বা সিনেমার পর্দায় নয়, নীল রঙের বিরল প্রজাতির ডলফিনের ...বিশদ

06:36:06 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে ৫৯.০২ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৬৫.০৮ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৩.২৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৪.৮৫ শতাংশ, মণিপুরে ৬৭.৬৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM