Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে জনপ্রিয় বিভাগ মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবন বিজ্ঞান।

মাধ্যমিকে বেশি নম্বরের জন্য জীবন বিজ্ঞান খুঁটিয়ে পড়তে হবে

পরামর্শে ইউনাইটেড মিশনারি গার্লস হাই স্কুলের জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা লীনা ভট্টাচার্য। 

জীবন বিজ্ঞানে MCQ বা SAQ প্রশ্নের জন্য জীবজগতের নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়, জীবনের প্রবাহমানতা এবং বংশগতি ও কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ—এই তিনটি অধ্যায়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে জীবনের প্রবাহমানতা অধ্যায়টি ভালোভাবে না বুঝলে পরবর্তী বংশগতি ও কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ অধ্যায়টি বোঝা অসম্ভব। এগুলোর মধ্যে বংশগতি ও কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ এই অধ্যায়টি নিয়ে একটু বলি।
বংশগতি একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে জনিতৃজীবের জিন নিয়ন্ত্রিত বৈশিষ্ট্যগুলি পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারিত হয়। গ্রেগর জোহান মেন্ডেল বেশ কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে এই বিষয়ে দু’টি সূত্র দেন, যার মাধ্যমে কীভাবে কোনও বৈশিষ্ট্য এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে যায় তার সহজ ব্যাখ্যা সম্ভব। তাই ওনাকে Father of Genetics বলা হয়।
এরপর মিউটেশন ও প্রকরণ (Variation) কী তাও জানা দরকার। আমরা জানি কোষের মধ্যে যে ক্রোমাটিন জালিকা থাকে তার মধ্যে থাকে জিন যারা জীবের কোনও এক বা একাধিক বৈশিষ্ট্য বহন করে। যার মাধ্যমে এক প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য গ্যামেট বা রেণু বা জনন এককের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারিত হয়। কিন্তু আগের অধ্যায় জীবনের প্রবাহমানতাতে যে মিওসিসের তাৎপর্য আমরা পড়েছি তাতে ক্রসিং ওভার বিষয়টি থেকে জানা যায় যে গ্যামেটের অ্যালোজোমগুলির মধ্যে জনিতৃ জীব সদৃশ লক্ষণ অবিকলভাবে থাকে না, তার মিশ্রণ ঘটে বলা ভালো পুনর্বিন্যাস হয়। ফলে পরিবেশের বিভিন্ন শর্তের সাপেক্ষে কোনও জীবের আকার আয়তন, আচরণগত বৈশিষ্ট্যের একই প্রজাতিভুক্ত জীবের মধ্যে যে পার্থক্য বা বৈসাদৃশ্য দেখা যায় সেটাই প্রকরণ। প্রকরণের কারণ হতে পারে মিউটেশান, জীনের পুনঃসংযুক্তি বা ক্রসিং ওভার।
প্রকরণের প্রকারভেদ আছে— অনেকগুলি জিন ও পরিবেশ যখন ধারাবাহিকভাবে কোনও প্রকরণ তৈরি করে যেমন মানুষের উচ্চতা, ত্বকের বর্ণ তা হল ধারাবাহিক আবার বিচ্ছিন্নভাবে জিনের মিউটেশন ঘটে প্রকরণ হলে তা হল বিচ্ছিন্ন প্রকরণ যেমন হেটারোডাকটাইলি (পাঁচের বেশি আঙুল)। মানুষের কানের লতি (যুক্ত/ মুক্ত) কিংবা রোলার/ স্বাভাবিক জিভ সবই প্রকরণের উদাহরণ। জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় বংশগতি নিয়ে আলোচনা হয় তা হল সুপ্রজনন বিদ্যা বা জেনেটিক্স। এখানে কয়েকটি শব্দের ব্যাখ্যা খুব ভালোভাবে বুঝে নিতে হয় যেমন ট্রেইট বা প্রলক্ষণ, জিন, লোকাস, অ্যালিল (খুবই গুরুত্বপূর্ণ), হোমো ও হেটারো জাইগাস, ফিনোটাইপ জিনোটাইপ, প্রকট ও প্রচ্ছন্ন বৈশিষ্ট্য, অপত্য ও জনিতৃ জনু, সংকরায়ণ ইত্যাদি।
মেন্ডেলের পরীক্ষায় জনিতৃ নির্বাচন ও সংকরায়ণ সংক্রান্ত কিছু বিশেষ টার্ম বা শব্দ ব্যবহৃত হয়। ইমাসকুলেশান এমন একটি শব্দ যেখানে উভয়লিঙ্গ ফুলের পূর্ণতা প্রাপ্তির আগেই পুংস্তবক কেটে বাদ দেওয়া হয়। কিংবা পুং স্তবককে নিষ্ক্রিয় করা হয়। ইতঃ পরাগযোগের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। স্বাভাবিকভাবেই ইমাসকুলেশানে উভয়লিঙ্গ ফুলটি পাত্রী ফুলে পরিণত হয়।
জেনেটিক্সের পরীক্ষায় মেন্ডেল কেন মটর গাছ ব্যবহার করেছিলেন তারও কারণগুলি খুব গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। একই সঙ্গে মটর গাছের বিভিন্ন বিপরীত ধর্মীয় ট্রেইট পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। তার মধ্যে লক্ষণগুলির প্রকট ও প্রচ্ছন্ন গুণগুলিকে আলাদাভাবে মনে রাখতে হবে। প্রতিটি পাঠ্যবইতেই একটি ছকের মাধ্যমে তা দেওয়া থাকে। সাত জোড়া (কাণ্ডের দৈর্ঘ্য, ফুলের অবস্থান, বীজের আকৃতি, বীজপত্রের বর্ণ, ফুলের বর্ণ, ফলের আকৃতি, ফলের বর্ণ) বৈশিষ্ট্যের প্রতিটির একজোড়া অ্যালিলের প্রকার, কোনটি প্রকট কোনটি প্রচ্ছন্ন তা শিখতে হবে। এর থেকে একই সঙ্গে MCQ/ SAQ এবং বড় প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব।
এবার আসা যাক মেন্ডেলের পরীক্ষার কথায়। একসংকর জননের (উদ্ভিদ ও প্রাণী) ও দ্বিসংকর জননের পরীক্ষার বর্ণনা প্রতিটি পাঠ্য বইতে সুন্দরভাবে দেওয়া থাকে। এক্ষেত্রে লেখার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ক্রশটি দেখানো ও চেকারবোর্ড তৈরি। পরীক্ষার্থীরা ওটি প্রায়শই ভুল করে তা হল ক্রশ করার সময় বাম দিকে P (Parental)/ জনিতৃ জনু, G1 (গ্যামেট), F1 (First Filial Generation বা প্রথম অপত্য জনু), G2 (গ্যামৌ), F2 (Second filial generation বা দ্বিতীয় অপত্য জনু)। দ্বিতীয় অপত্য জনু চেকার বোর্ডের মাধ্যমে দেখাতে হবে। জিনোটাইপ ও ফিনোটাইপ অনুপাত (এক সংকর জননের ক্ষেত্রে) লেখার ভাষা হবে এরকম
ফিনোটাইপ— লম্বা গাছ : খর্ব গাছ= ৩:১
জিনোটাইপ— বিশুদ্ধ লম্বা গাছ : সংকর লম্বা গাছ : খর্ব গাছ = ১:২:১
এক সংকর জনন থেকে প্রাপ্ত মেন্ডেলের সূত্র লিখতে বললে অবশ্যই প্রথম সূত্র বলে লিখলে হবে না— লিখতে হবে ‘পৃথকীভবনের সূত্র’ এবং এটি লেখার সময় ‘এক জোড়া বিপরীত বিশিষ্ট যুক্ত জীবের মধ্যে ইতর সংকরায়ণ ঘটালে....’ এইভাবে লিখতে হবে। এখানে উল্লেখ্য ‘প্রকটতার সূত্র’ কিন্তু অনুসিদ্ধান্ত। ওটি সূত্র হিসেবে গণ্য হয় না।
ঠিক একইভাবে দ্বিসংকর জননের পরীক্ষা, পদ্ধতি ও ফলাফল চেকার বোর্ড সহ লিখতে হবে। সেখান থেকে ফিনোটাইপ বার করতে হবে। শব্দছক ব্যবহার করলে লিখতে সুবিধে হবে। চেকার বোর্ডের জন্য আলাদা নম্বর ধার্য থাকে। তাই পরিষ্কার করে স্কেল দিয়ে টেনে ঘর কাটবে। ওপরের ডান দিকের ঘরে চিহ্ন অবশ্যই দেবে। এগুলো লক্ষ করেন পরীক্ষকেরা। দ্বিসংকর জনন থেকে প্রাপ্ত সূত্র বললে ‘স্বাধীন বিন্যাস সূত্র’ উল্লেখ করে লিখতে হবে।
মেন্ডেলের বংশগতি সংক্রান্ত সূত্রের ব্যতিক্রম হিসেবে অসম্পূর্ণ প্রকটতার ব্যাখ্যা ভালো ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এর উত্তরে অবশ্যই প্রকটতার অনুসিদ্ধান্ত উল্লেখ করে, কোথায় প্রথম অপত্য জনুতে উৎপন্ন উদ্ভিদে তার ব্যতিক্রম ঘটল তা ক্রশের সাহায্যেই ব্যাখ্যা করতে হবে। মনে রাখবে এই ক্রশগুলির জন্য আলাদা করে নম্বর ধার্য থাকে। অসম্পূর্ণ প্রকটতায় ফিনোটাইপ ও জিনোটাইপ একই হয়। সেটা ক্রশ করে বৈশিষ্ট্য (অর্থাৎ লাল : গোলাপি ফুল : সাদা ফুল= ১:২:১) লিখলেই বোঝা যাবে।
এই অধ্যায়ে এরপর আসে লিঙ্গ নির্ধারণ পদ্ধতি। সেক্ষেত্রে মানুষের স্ত্রী (XX) ও পুরুষ (XY) অ্যালোজোম বা সেক্স ক্রোমোজোম প্রাপ্ত। তাদের গ্যামেট তৈরির সময় ডিপ্লয়েড ক্রোমোজোম সংখ্যা (2n), হ্যাপ্লয়েড (n) হয়। মহিলারা হোমোগ্যামেটিক যেহেতু দুটি গ্যামেটের প্রতিটিই X থাকবে; পুরুষ (XY) হেটারোগ্যামেটিক অর্থাৎ গ্যামেটের একটি X ক্রোমোজোমধারী অন্যটি Y ক্রোমোজোমধারী। হোমো শব্দের অর্থ এক (Same) আর ‘হেটারো’ শব্দের অর্থ আলাদা (Different), মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণে বাবার ভূমিকা বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেন? এটি একটি সম্ভাব্য প্রশ্ন। এটিও ক্রশের মাধ্যমে বোঝাতে হবে। সাধারণ পুরুষ গ্যামেটের জিন সজ্জা (22A+X) এবং (22A+Y), মহিলার (22A+X) [A হল অটোজোম। এই ধরনের লিঙ্গ নির্ধারণ পদ্ধতিকে ‘XX-XY’ টাইপ বলে।
এই অধ্যায়টি না বুঝে পড়লে বা মুখস্থ করলে প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দেওয়া সম্ভব নয়। পড়ার সঙ্গে লেখার অভ্যেস গুরুত্বপূর্ণ। অনেকাংশেই দেখা যায় খাতায় পরীক্ষার্থী যা বলতে চাইছে, সেটা লিখিত আকারে বোঝাতে পারছে না। তাই মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এ বিষয়ে বিশেষ ধ্যান দিতে হবে।
21st  February, 2021
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
৫ কোটি টাকা ‘তোলা’ চেয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠন কেএলও (কোচ ন্যাশনালিস্ট) এবার সরাসরি হুমকি চিঠি দিল রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে। ...

একটা নেটে অনবরত হাত ঘুরিয়ে চলেছেন সুয়াশ শর্মারা। আর একটা নেট পেসারদের দখলে। মূল পিচের ঠিক পাশের নেটে আবার থ্রো ডাউনের বিরুদ্ধে টক টক করে ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

লক্ষ্য মহিলা ভোট নিজেদের দিকে আনা। সেই লক্ষ্যে সন্দেশখালির মহিলাদের সামনের সারিতে রেখে আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারের কৌশল নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রীর মতো প্রকল্পকে নিয়ে প্রচারের কৌশল তারা ভোঁতা করতে উদ্যত হয়েছে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM