Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

শিউলি ফুলের সকাল
কার্তিক ঘোষ

না, এটা ঠিক গল্প নয়। গল্পের মতো শুনতে।
হিসেব মতো সত্তর বছর আগের পুজোর গন্ধটা ছিল একটু অন্য রকম। মনে পড়লে এখনও যেন মন কেমন করে আমার।
মা ছিলেন এমনিতেই গোটা গ্রামের হাসি-খুশি উমা। আর বাবা ছিলেন গরিব মহাদেব। কলকাতায় কাজ করতেন বড়বাজারের একটা লোহা-লক্কড়ের দোকানে। মাসে বোধ হয় বার দুয়েক আসতেন শনিবার দেখে।
তাই দুটো দিন খুব খুশি থাকতুম বাবাকে পেয়ে।
পাড়ার লোকেরাও তখন ছিল কেমন যেন অন্যরকম। গরিব বলে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করত না কোনও পাড়ায়।
বাড়ির গা-ঘেঁষে থাকা কানা নদীটাও ছিল দারুণ ডাকা-বুকো। বর্ষায় প্রায়ই বন্যা আসত মাঠ-ঘাট ডুবিয়ে।
আহা, বেচারিকে এখন দেখলে কেমন মায়া হয়।
যেমন রোগা-ভোগা হাড় জিরজিরে চেহারা! তেমন ঘোলা জলের দশা। একটা পুঁটি মাছেরও দেখা মেলে না বর্ষাকালে।
তবু তো একটা নদী।
ছোট বেলায় কী দস্যি ছিল বলার নয়।
বর্ষাকালে বন্যা আসত ঘন ঘন।
তখন কী মজা হতো আমাদের।
কথায় কথায় কত রকমের মাছ উঠে আসত ডাঙা জমির ভেতর। গামছা পেতে মায়ের সঙ্গে ধরতুম খুব হইচই করে।
কতরকম নাম ছিল তাদের।
কেউ গাগর তো, কেউ চিতল। কেউ বোয়াল তো কেউ ট্যাংরা, পুঁটি, চিংড়ি। কেউ আবার রুপোয় গড়া ইলিশ।
জলের দামে সে সব মাছ বিকিয়ে যেত পাড়ায় পাড়ায়।
সে সময় মায়ের নাকছাবিটাও যেন কেমন করে হারিয়ে যেত জানতুম না।
বাবাও অবশ্য রাগ করতেন না সে সব নিয়ে।
বরং কথা ঘুরিয়ে দিতেন উঠোনের শিউলি গাছটাকে দেখে।
শরৎকাল এলেই ফুলের গন্ধে যেন উথাল-পাথাল হতো গোটা পাড়া।
মা বলতেন, আর কী— এই তো পুজো এসে গেল। এখন একটু ভোর ভোর উঠবি বাবা। ফুল কুড়িয়ে বকুলতলার মন্দিরে দিয়ে আসবি।
কিন্তু বকুলতলার মন্দির নয়, আমার মাথায় তখন ঘুরপাক খেত ঢাকের বাদ্যি। আসলে সরকার পাড়ার দিক থেকে সকালবেলার সোনার রোদ এক পা, এক পা করে এগিয়ে আসত আমাদের বাড়ির দিকে।
তখন কেমন যেন উসখুস করতুম মনে মনে।
নদীর ধারে কাশবনে কী ফুল ফুটছে! চামর দুলবে কখন! তবেই না ঢাক বাজবে দুগ্গা তলায়।
কিন্তু সরকার পাড়ায় দুগ্গা দালানে হরাদিত্য থেকে মিস্ত্রি দাদুটা এসে পড়লেই মনে হতো বুকের ভেতর ছুটির ঘণ্টাটা যেন বেজে উঠেছে ঢং ঢং করে। আর তখন পায় কে?
নীলকণ্ঠ পাখিটাও একদিন দেখি উড়ান দিলে সকাল সকাল।
মা বললেন, জানিস তো— ও যাচ্ছে মায়ের কাছে কৈলাসে। মা-কে আনবে রাস্তা দেখিয়ে।
ওপাড়ার কেষ্টদা, গণেশদা আর দেবুদাই তখন আমার সবচে পছন্দের। ওঁদের কাছেই সাহস করে কিছু বলতুম।
ওঁরাও কেন জানি না একটু বেশি প্রশ্রয় দিতেন আমাকে।
বাতাবি লেবু বলি হলেই কেষ্টদা আগে ছুঁড়ে দিতেন আমার দিকে। পুজোর ফল-পাকড় বিলি করার সময় আমাকে দিতেন আপেল, খেজুর আর কিসমিস। নিজের তিন বোন, শানু, মিন্টু আর সাবি তখন ঠাট্টা করত আমাকে।
বলত, আহারে! কী কপাল তোমার। দাদা এখন আর নিজের বোনেদেরই চিনতে পারছে না। ‘ইস্‌।’
তবু পুজোর আসল কর্তা ছিলেন ডাক্তারদাদু। ভবানীবাবু বলতে বিরাটির ডাক্তার শরৎ মিত্রও তখন খুব কাছের মানুষ ছিলেন ওপাড়ার।
আর দিদা?
তিনি ছিলেন যেন গোটা গ্রামের মা। কেউ কেউ বলত, জ্যান্ত দুর্গা।
পুজোর ক’দিন কেউ শুধুমুখে ফিরে আসত না ওবাড়ি থেকে।
একটাই ছেলে, ঘোঁতাদা। মাস্টারমশাই হয়েছিলেন আমাদের বড়বেলায়। তবু কেষ্টদার বাবাকে আমরা একটু মান্য করতুম বেশি।
কলকাতার একটি বিখ্যাত সংবাদপত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। দাদা ছিলেন সেই সময়ের সুখ্যাত গোয়েন্দা লেখক শশধর দত্ত। তাঁকেও খুব কাছে পেয়েছিলুম ছোটবেলায়।
সত্যি বলতে, কলকাতা যেতে তখন হাঁটতে হতো মাইলের পর মাইল। মুণ্ডেশ্বরী আর দামোদরে ব্রিজ হয়নি তখনও। ছোট ছোট কামরার মার্টিন ট্রেন চলত চাঁপাডাঙা থেকে। জানলার ধারে বসে বসে দেখতুম, কী সুন্দর সব স্টেশনগুলির নাম। কোনওটা পিয়াসাড়া, হাওয়াখানা, আঁটপুর।
কোনওটা আবার বড়গাছিয়ায় নেমে মায়ের সঙ্গে মামাবাড়ি যেতুম আমতা লাইনে। সেখানেও সব ছোট ছোট স্টেশন। কোনওটা মাজু, দক্ষিণমাজু, জালালসি, তারপর পানপুর। সব শেষে ছিল আমতা।
স্টেশনে নেমে মায়ের সঙ্গে শালতি চেপে বোসপাড়ার দিদার কাছে যেতাম। মামা তো ছিল না। ছিল সাতসাতটা মাসি। ইস্কুলের বন্ধুরা বলত, তাহলে আর মামাবাড়ি— মামাবাড়ি বলিস কেন? বলবি মাসির বাড়ি যাচ্ছি।
তবু আমার রাগ হতো না তখন।
ছান্দ্রা ইস্কুল থেকে তো বেশির ভাগ দিন বাড়ি ফিরতাম না আমি। চলে যেতাম আমগ্রামে।
সেখানেই তখন কামাল, মিরাজ আর মাসুম। খালি গলায় গান শোনাব বলে ভেতর বাড়ি থেকে পর্দার আড়ালে ভিড় জমে যেত যখন তখন।
সত্যি বলতে, সেই থেকেই আর যেমন তেমন রান্না পছন্দ হয় না মন থেকে। পদবি নিয়ে তো একটাও কথা নয়।
কিন্তু ছোটবেলাটা?
শিউলি ফুল ফুটলেই সে যেন কেমন ইশারা করে ডাকে জানলা দিয়ে। চুপি চুপি বলে, চ, পালিয়ে চ।
সরকার পাড়ার সদরপুকুরের সিঁড়িতে এখনই ভিড় জমে গেছে ছোটদের। যখন ঘট উঠবে তখনই শাঁক বাজাবে মেয়েরা। উলু দেবে।
বড়রা বাজাবে কেউ কাঁসর, কেউ ঘণ্টা। ঢাকিরা ছুটির বোল তুলবে ঢাকে।
এইটুকু শুনেই বিরুমপুরের শিশিরদের কী মনখারাপ।
গ্রামে গ্রামে এমন দুগ্গাপুজো হয় না কেন?
তাহলেই তো আর মন খারাপ হতো না ছোটদের।
মায়াপুরের হাটতলায় জমজমাট যাত্রার আসর বসে ক’দিন।
গড়বেতা থেকে নামী দল আসে যাত্রা গাইতে।
তখন কী শুধু প্রতাপনগর?
রাইপুর, রাগপুর, তাজপুর, সিয়াড়া, ঘোলগুড়ো— আশপাশের গ্রাম থেকে মানুষ আসত অশ্বিনী বাঁড়ুজ্যেকে দেখতে। তাঁর ‘মুচির ছেলে’ আর ‘দুর্গেশনন্দিনী’ দেখে মানুষ তখন আনন্দে আর বাড়ি ফিরত না সে রাতে। শুয়ে থাকত হাটতলায়।
পাড়ার বড়দের সঙ্গেই আমরাও তখন ভিড়ে পড়তুম কেউ কেউ।
শুধু মনটা একটু খারাপ হয়ে যেত শেষকালে।
যাত্রা ভেঙে গেলেই আগে ছুটতাম সাজঘরে।
‘সোনাই দিঘি’র সোনাইকে তখন আর একবার দেখব বলে ছুট দিতুম সাজঘরে।
কিন্তু কী আশ্চর্য! সোনাই কোথায়? শাড়ি খুলে তখন দেখি একটা লাজুক ছেলে পাজামা পরে সাজের বাক্সের ওপর বসে রং তুলছে মুখের।
পাড়ার পৌরদাদু আর সরকার পাড়ার শৈলরা বললে উনি হচ্ছেন বিজয় মল্লিক! শোন, কলকাতার বড়ফণী আর ছোটফণীরাও ওকে পছন্দ করেন খুব।
না।
সে সময় বেলা সরকার বলে কেউ যাত্রা দলে আসেননি।
চন্দননগরের মনু, যে এখন হাইকোর্টের নামী উকিলবাবু, আমাদের ছোটবেলার বড় বন্ধু সে-ই তাঁকে প্রথম এনেছিলেন আরামবাগে।
হাড়হিম করা শীতে সেদিন ঘুমিয়ে ছিলেন খড়ের বিছানায়।
সত্যি বলতে স্বপ্নের মতো এই ছোটবেলাটার গল্প শুনতে জানি না কার ভালো লাগবে এখন। দাপুটে আর দস্যি সেই কানা নদীটাও বড্ড রোগা আর হাড় জিরজিরে হয়ে গেছে। এখন আর কে চিনতে পারবে তাকে?
চিনুক আর না চিনুক, মায়ের হাতে বসানো সেই শিউলি ফুলের গাছটায় এখনও কী ফুল ফোটে কী বলব!
গল্প ও ছড়ার অলংকরণ : সুব্রত মাজী 
27th  September, 2020
ছোটদের রান্নাঘর

করোনার দাপটে স্কুল বন্ধ। সুতরাং বাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা খাওয়ারও জো নেই। তাই বলে কি লকডাউনে কোনও ভালো খাবারই চেখে দেখার সুযোগ হবে না? চিন্তা নেই, ছোটদের রান্নাঘর-এ শুধু তোমাদের জন্যই দুটি লোভনীয় রেসিপি দিয়েছেন হায়াত রিজেন্সি কলকাতা হোটেলের শেফ ডি  কুইজিন সঞ্জয় রাউত। এগুলি আগুনের সাহায্য ছাড়াই তৈরি করা যাবে। তোমরাই করে চমকে দাও বড়দের। বিশদ

27th  September, 2020
জা না অ জা না
গাছেরাও কথা বলে

১৯০১ সাল। ওই বছরেই আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু প্রমাণ করে দিয়েছিলেন গাছেরও প্রাণ আছে। তিনি তাঁর আবিষ্কৃত ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন, আলো, তাপ, শব্দ এবং অন্যান্য উদ্দীপনায় সাড়া দেয় উদ্ভিদও! সেই আবিষ্কারের একশো বছর পরে, এখনও গাছেদের নিয়ে হয়ে চলেছে নতুন অনেক গবেষণা। বিশদ

27th  September, 2020
দখল
শমীন্দ্র ভৌমিক

শরৎ দিল উড়াল
মেঘের ডানায়–
শরৎ দিল দেশ দেশান্তে
রুগ্ন ঘরে হানা। বিশদ

27th  September, 2020
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

20th  September, 2020
ঘুমকাতুরে চোর
অভীক বসু

ভরদুপুরে করতে চুরি
যেই ঢুকেছে ঘরে,
ছোটকাকা পেছন থেকে।
জাপটে গিয়ে ধরে।  বিশদ

20th  September, 2020
মনের  পাখি ও
ভূতনাথ  স্যার
বাণীব্রত চক্রবর্তী 

বিকেলবেলায় স্কুলের দালানে দাঁড়িয়ে নিশিদাদা ঢং ঢং করে ছুটির ঘণ্টা বাজায়। ঠিক তখনই স্কুল কম্পাউন্ডের নিমগাছের ডালে বসে একটা টিয়াপাখি সবুজ ডানা ঝাপটায় এবং লাল টুকটুকে ঠোঁট বাড়িয়ে নিমফল খায়। ইদানীং রোজ টিটো পাখিটাকে দেখতে পাচ্ছে।  বিশদ

20th  September, 2020
অ্যাভোকাডো অ্যান্ড স্মোকড স্যামন স্যান্ডউইচ 

 ব্রাউন অথবা হোয়াইট ব্রেড (পাউরুটি) ৮টি, চিজ স্প্রেড ৮ টেবিল চামচ, অ্যাভোকাডো ৩০০ গ্রাম, স্মোকড স্যামন ২৫০ গ্রাম, পাতিলেবুর রস ১ চা চামচ, ভার্জিন অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, লেটুসপাতা সামান্য, নুন স্বাদ অনুযায়ী, গোলমরিচ আন্দাজমতো, সার্ভিং ডিশ ৪টি, মিক্সিং ডিশ -১টি, ছোট চামচ ১টি, ছুরি ১টি। বিশদ

13th  September, 2020
ওভারনাইট ওটস 

 ওটস ১০০ গ্রাম, ইয়োগার্ট ২৫০ গ্রাম, মধু ৫০ গ্রাম, মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস খুব ছোট করে কাটা (আমন্ড, রেসিন, ওয়ালনাট, কাজু) ৫০ গ্রাম, আপেল-আঙ্গুর- পাকা পেঁপে সব মিলিয়ে (ছোট টুকরো করা) ১০ গ্রাম, সেরামিকের মিক্সিং বোল ১টি, সার্ভিং বোল ৪টি, চামচ ১টি। বিশদ

13th  September, 2020
ত্রিকোণমিতির প্রাথমিক ধারণা 

তোমাদের জন্য চলছে জনপ্রিয় বিভাগ মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় দশম শ্রেণীর অঙ্ক।  পরামর্শে ব্যারাকপুর রাষ্ট্রীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের অঙ্কের শিক্ষক শ্যামল বিশ্বাস। বিশদ

13th  September, 2020
সেদিনের শিশুশিল্পীরা 

তোমাদের মতো  বয়সে যারা সিনেমায় অভিনয় করে মন জয় করেছিল সেই সব শিশুশিল্পীর কথা তোমাদের জানাচ্ছেন ড. শঙ্কর ঘোষ। বিশদ

13th  September, 2020
মার্কশিট
জীবজগতে সংবহণ একটি
গুরুত্বপূর্ণ ও বিচিত্র পদ্ধতি 

তোমাদের জন্য চলছে জনপ্রিয় বিভাগ মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় নবম শ্রেণীর জীবনবিজ্ঞান।
ভাবতে অবাক লাগে তালগাছ, ‘একপায়ে দাঁড়িয়ে সব গাছ ছাড়িয়ে উঁকি দেয় আকাশে’। মাটি থেকে ৬০ বা ৭০ ফুট উঁচু সেই গাছের মাথায় জল পৌঁছয় কী করে? বাতাসের চাপে সেই জল তো এতদূর ওঠার কথা নয়। কী হয় তাহলে?
বিশদ

06th  September, 2020
মঙ্গলগ্রহে
জমি কিনবে? 

মঙ্গলগ্রহের মাটির তলায় নাকি জমে আছে বরফ। বরফ মানেই জল। জল মানেই প্রাণ! তাহলে কি লালগ্রহে মানুষ বাস করার মতো পরিবেশও গড়া সম্ভব? বিজ্ঞানীরা চালাচ্ছেন নিরন্তর গবেষণা। ফলাফল বেশ আশাজনক। লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক। 
বিশদ

06th  September, 2020
ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণের ছোটবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার
ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

30th  August, 2020
গুরু শিষ্যের অপূর্ব মেলবন্ধন 

৫ সেপ্টেম্বর, শিক্ষক দিবস— সর্বপল্লী ডঃ রাধাকৃষ্ণণের জন্মদিন। প্রতি বছর এই দিনটা এলেই মনে হয়, ‘সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে’। ছাত্রাবস্থায় এবং শিক্ষক জীবনে, দুই ক্ষেত্রেই এই দিনটি কেমন যেন মনের গভীরে একটা চিরস্থায়ী আসন করে নিয়েছে।  বিশদ

30th  August, 2020
একনজরে
 নতুন উদ্যমে মাঠে নামার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল যাত্রাশিল্পে। অপেক্ষার প্রহর গোনার পালা চলছিল। আনলক পর্বে একে একে যখন সব কিছুই স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসছে ...

সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মাস খানেক আগেই বাড়ি ফিরেছিলেন ত্রাণ শিবির থেকে। কিন্তু আবার মহানন্দা নদী তীরবর্তী অসংরক্ষিত এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করায় ঠাঁই নিতে হয়েছে ত্রাণ শিবিরেই। এনিয়ে এবছরে তিনবার ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিতে হল পুরাতন মালদহ শহরের নদী সংলগ্ণ ...

সংবাদদাতা, কান্দি: মঙ্গলবার দুপুরে কান্দি পুরসভার বাঁধাপুকুর থেকে এক প্রৌঢ়ার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, মৃতার নাম শান্তিরানি প্রধান(৫০)। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে একটি গাছ থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিস।   ...

  একটি দেশের সদিচ্ছা এবং সহযোগিতার অভাবে ২০০-এ মুম্বইয়ে এবং ২০১৬-তে পাঠানকোটে জঙ্গি হামলায় ক্ষতিগ্রস্তরা এখনও ন্যায়বিচার পাননি। পাকিস্তানের নাম না করে এভাবেই ইমরান প্রশাসনের কড়া সমালোচনা করেছে ভারত। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক অনুবাদ দিবস
১৯১৯: বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ তথা ঐতিহাসিক শিবনাথ শাস্ত্রীর মৃত্যু
১৮২৮ - ভারতীয় যোগী ও গুরু যোগীরাজ শ্যামাচরণ লাহিড়ী বা লাহিড়ী মহাশয়ের জন্ম
১৮৬০: ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়
১৮৬৪ - ব্রিটিশ ভারতীয় দেশীয় রাজ্য কোচবিহারের মহারাণী সুনীতি দেবীর জন্ম
১৮৭৫: শিক্ষাবিদ প্যারীচরণ সরকারের মৃত্যু
১৯২২: পরিচালক হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২৮: পেনিসিলিনের আবিষ্কারের কথা প্রথম ঘোষিত হয়
১৯২৯: বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে
১৯৩৩: নাট্যকার ও অভিনেতা অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৩৯: ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
১৯৬২: অভিনেতা প্রসেনজিতের জন্ম
১৯৭২: গায়ক শান-এর জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৯৪ টাকা ৭৪.৬৫ টাকা
পাউন্ড ৯৩.২২ টাকা ৯৬.৫২ টাকা
ইউরো ৮৪.৫৭ টাকা ৮৭.৭১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১, ১৪০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮, ৫২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯, ২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০, ৮৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬০, ৯৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ আশ্বিন ১৪২৭, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০, চতুর্দশী ৪৭/৪৮ রাত্রি ১২/২৬। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র ৫৪/১৯ রাত্রি ৩/১৫। সূর্যোদয় ৫/৩১/২১, সূর্যাস্ত ৫/২২/১। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৬ গতে ৭/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/১৫ গতে ১২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ গতে ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৮/৩৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/১৮ গতে ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ৯/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১১/২৭ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৪/০ মধ্যে।
১৩ আশ্বিন ১৪২৭, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০, চর্তুদশী রাত্রি ১১/৫১। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র রাত্রি ৩/৪৮। সূর্যোদয় ৫/৩১, সূর্যাস্ত ৫/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৭/৫৪ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১ গতে ৬/৫১ মধ্যে ও ৮/৩০ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/২১ গতে ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ৯/৫৮ মধ্যে ও ১১/২৮ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৪/০ মধ্যে।
১২ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি  
মেষ: ভুল সিদ্ধান্ত থেকে সাবধান। বৃষ: কোনও সম্পদ লাভে আনন্দিত ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
আন্তর্জাতিক অনুবাদ দিবস১৯১৯: বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ তথা ঐতিহাসিক শিবনাথ শাস্ত্রীর ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: রাজস্থান রয়্যালসকে ৩৭ রানে হারাল কলকাতা নাইট রাইডার্স

11:29:24 PM

আইপিএল: রাজস্থান রয়্যালস ৯০/৮ (১৫ ওভার) 

11:04:31 PM

আইপিএল: রাজস্থান রয়্যালস ৬১/৫ (১০ ওভার) 

10:41:22 PM

আইপিএল: রাজস্থান রয়্যালস ৩৬/২ (৫ ওভার) 

10:12:30 PM