Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

সত্যজিতের ছেলেবেলা, ছেলেবেলার

সত্যজিৎ রায়ের শততম জন্মবর্ষে ছোট্ট সত্যজিতের মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতের সত্যজিৎকে দেখার চেষ্টা করলেন অতনু বিশ্বাস।

সত্যজিতের সৃষ্টির দিকে তাকালে দেখা যাবে, তাঁর প্রধান কীর্তি চলচ্চিত্র পরিচালনায়। সেই সঙ্গে তিনি সাহিত্যিক, তিনি আর্টিস্ট।
সত্যজিৎ যখন 'যখন ছোট ছিলাম' লিখছেন, তার মধ্যে নিজেও অনুসন্ধান করেছেন তাঁর নিজের চিত্র-পরিচালক সত্তার বীজ বপনের ইতিবৃত্ত, আর তাঁর সাহিত্যিক এবং শিল্পীর সত্তার উৎসমুখ। ছেলেবেলায় সত্যজিতের নাকি একটা যন্ত্র ছিল। ম্যাজিক ল্যানটার্ন। বাক্সের মত। তার মধ্যে থাকে লেন্স, ফিল্মের রিল। দেওয়ালে চলন্ত ছবি ফেলার খেলনা বলা চলে। সত্যজিৎ নিজেই লিখছেন, ‘কে জানে, আমার ফিল্মের নেশা হয়তো এই ম্যাজিক ল্যানটার্নেই শুরু।’ ঘটনা হলো, ছেলেবেলায় এমন খেলনা তো অনেকেরই থাকে। তাঁরা সকলেই পরবর্তীকালে চলচ্চিত্র তৈরি করেন না। জীবনের ছোটার পথে অনেক ছোট ছোট ঘটনা থাকে, যার পুরো হিসেব পাওয়া অসম্ভব। আবার অনেক সময় বিচ্ছিন্ন কোনও ঘটনাও বদলে দেয় জীবনের গতিপথ। যেমন, খুব ছোটবেলা থেকে অসাধারণ কিছু হলিউডি ছবি দেখার সুযোগ হয়েছে সত্যজিতের। 'বেন হার’, 'কাউন্ট অব মন্টেক্রিস্টো’, 'থিফ অব বাগদাদ’, 'আঙ্কল টম্স কেবিন'। এসবের একটা তীব্র প্রভাব তাঁর শিশুমনে দাগ কেটেছে নিশ্চয়ই। তবে অন্য সব বাচ্চারাও এসব দেখে। কিন্তু সবার মনে তো আর সমান ছাপ পড়ে না। আবার সুকুমার রায়ের পিসতুতো ভাই নীতিন বসু ছিলেন গুণী নির্দেশক। তখন নতুন ধরনের বাংলা ছবি তৈরি করে নাম করেছেন। এরও একটা প্রভাব সত্যজিতের উপর পড়া সম্ভব। সত্যজিতের নিজের পিসতুতো দিদি নলিনী দাশ সত্যজিতের উপর বই লিখেছেন 'সাত রাজার ধন এক মানিক' নামে। তিনি লিখেছেন, ‘নানা কথাবার্তার মধ্যে সিনেমার বিষয়েও কথা হতো। বিজলী সিনেমায় কোনও নতুন ভালো ছবি হচ্ছে, আমরা সেটা দেখিনি – শুনলে মানিক উৎসাহিত হয়ে নিজেই টিকিট কিনে এনে আমাদের সেই ছবি দেখিয়েছে, এমনও দু-একবার হয়েছে। কবে থেকে মানিকের মনে ছবি তৈরি করার দৃঢ় সংকল্প গড়ে উঠেছে, সে-বিষয় কিন্তু জানতে পারিনি। প্রথম জানলাম, যখন পথের পাঁচালীর কাজ শুরু হয়েছে।’
বিখ্যাত লোকেদের সাদা-কালো ছেলেবেলা আমাদের কাছে রঙিন হয়ে উঁকি দেওয়ার দুটো প্রধান কারণ থাকে। এক তো একজন নামজাদা লোক তাঁর ছোটবেলা কীভাবে কাটালেন, সেটা আর পাঁচজনের থেকে কতটা আলাদা, সেটা জানার স্বাভাবিক কৌতূহল। সেই সঙ্গে থাকে জানার আগ্রহ— সেই মানুষটি ঠিক কী করে ঝুঁকে পড়লেন তার ভবিষ্যৎ কর্মকান্ডের পরিমণ্ডলে। সাহিত্য কিংবা বিজ্ঞান বা চলচ্চিত্র অথবা খেলাধুলা— যেটাই তাঁর ভবিষ্যতের ক্ষেত্র হোক না কেন, তার বীজ পোঁতা সেই ছেলেবেলাতেই হয়েছে কিনা সেটা ফেলুদা-সুলভ স্টাইলে 'ইনভেস্টিগেট করার একটা আগ্রহ আমাদের থাকে বইকি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছেলেবেলার বর্ণনা লিখতে বসে লেখকের নিজেরও সেই প্রয়াস থাকে।
আসলে এক অসাধারণ পারিবারিক কৃষ্টির উত্তরাধিকার মূর্ত হয়েছে সত্যজিতের মধ্যে। তিনি সুকুমার রায়ের ছেলে, উপেন্দ্রকিশোরের নাতি, সে সময়ের এইচএমভি-র নামকরা গায়িকা কনক দাশ তাঁর মাসি, বাংলার সেরা ক্রিকেটার কার্তিক বোস তাঁর কাকা। রবীন্দ্রনাথের ক্ষেত্রে যেমন ঠাকুর পরিবারের যুগসঞ্চিত কৃষ্টির প্রকাশ ঘটেছিল তাঁর ভবিষ্যতের বিশ্বকবি হয়ে ওঠার মধ্য দিয়ে, সত্যজিতের ক্ষেত্রেও অনেকটা হয়তো সেরকম। উপেন্দ্রকিশোর বাংলার মুদ্রণশিল্পের ভগীরথ। তাঁর প্রতিষ্ঠিত 'ইউ রায় অ্যান্ড সন্স' তো বাংলার সংস্কৃতি এবং কৃষ্টির সঙ্গে প্রযুক্তির ইতিহাসেও পাকা জায়গা করে নিয়েছে। 'সন্দেশ' পত্রিকারও প্রতিষ্ঠাতা উপেন্দ্রকিশোর, এই ইউ রায় অ্যান্ড সন্সের ছত্রছায়াতেই। উপেন্দ্রকিশোরের মৃত্যুর পর সন্দেশের দায়িত্ব নেন সুকুমার। পরিবারে কৃতি লোকের ছাড়াছড়ি। সত্যজিতের এক দাদু (কুলদারঞ্জন রায়) রীতিমত কোনান ডয়েলের গল্পের অনুবাদ করে চলেছেন। পরবর্তীকালে সত্যজিতের ফেলুদা এবং প্রফেসর শঙ্কুর নির্মাণের ক্ষেত্রে এর মস্ত বড় অবদান থাকাটাই স্বাভাবিক। ফেলুদার মধ্যে কোনান ডয়েলের শার্লক হোমস, আর প্রফেসর শঙ্কুর মধ্যে কোনান ডয়েলের 'দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড' প্রমুখ গল্পগুলির প্রফেসর চ্যালেঞ্জার চরিত্র মূর্তহয়েছে। আবার লীলা মজুমদারের মত লেখিকা হলেন সুকুমার রায়ের খুড়তুতো বোন এবং সত্যজিৎ রায়ের পিসি। এমনই অজস্র প্রতিভা ঘিরে ছিল সত্যজিতের অস্তিত্বকে, তাঁর বেড়ে ওঠাকে। আর এসবের মধ্যে সব চাইতে বড় প্রতিভা নিঃসন্দেহে সুকুমার, সত্যজিতের বাবা। রবীন্দ্রনাথের 'যুবক বন্ধু'। বস্তুত রায় পরিবারের বিস্তীর্ণ শাখাপ্রশাখার মধ্যে এতবড় প্রতিভা আর নেই। সত্যজিতকে হিসেবে ধরেই একথা বলা যায় নির্দ্বিধায়। মাত্র ছত্রিশ বছরের জীবনে যে অসাধারণ সৃষ্টি করে গিয়েছেন সুকুমার, তার তুলনা বাংলার সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে একান্তই বিরল। কার্টুন এবং ক্যারিকেচারে সুকুমারের স্বাভাবিক নৈপুণ্যেরও উত্তরাধিকার পেয়েছেন সত্যজিৎ। একথা ঠিক, মাত্র আড়াই বছর বয়সে বাবাকে হারিয়েছেন সত্যজিৎ। তাই সুকুমারের ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠার সুযোগ পেলে তাঁর প্রতিভার আরও কতটা বিচ্ছুরণ সম্ভব ছিল, সে আলোচনা অর্থহীন। তবু, সুকুমারের ছেলে হিসেবে তাঁর এবং রায় পরিবারের কয়েক প্রজন্ম সঞ্চিত এক বিরল সংস্কৃতির উত্তরাধিকার মূর্ত হয়েছে সত্যজিতের মধ্যে। তাঁর চলচ্চিত্রে। তাঁর সাহিত্যে।
‘যখন ছোট ছিলাম' বইতে সত্যজিৎ লিখছেন, ম্যাট্রিক পরীক্ষা শেষ হবার পর তাঁর মনে হল, এরপর তিনি কলেজে পড়বেন, তিনি আর ছোট নেই। এটা খুবই মজার। মানুষ কতদিন ছোট থাকে? আমার ব্যক্তিগত ধারণা, মানুষ যতদিন মনে করে সে ছোট আছে, ততদিনই সে ছোট। অনেকটা পিটার প্যানের মত। অবশ্য কলেজে ওঠাই হোক বা নিজের মনে করাই হোক, দুই মানদণ্ডেই সত্যজিৎ বড় হয়ে গেলেন সেদিন থেকে।
কিন্তু তাঁর একটা ছোটদের সত্তা কি বইতে থাকে না সমান্তরালে? 'গুপী গাইন বাঘা বাইন' কিংবা 'হীরক রাজার দেশে'র মধ্যে যতই রাজনীতির জটিল কথা লুকনো থাক না কেন, ছোটদের মনের মতো হওয়া কিন্তু আটকায় না। কিংবা সাহিত্যিক সত্যজিৎ তাঁর নানা ছোটগল্প, ফেলুদার অ্যাডভেঞ্চার, প্রফেসর শঙ্কুর অত্যাশ্চর্য আবিষ্কার, কিংবা খানিকটা ঘনাদার আদলে তৈরি তারিণীখুড়োর গল্পের ডালির মধ্য দিয়েও অনাবিল স্রোতে লিখে গিয়েছেন কিশোরদের জন্য। অত্যন্ত অল্প বয়সে ঘুমের ঘোর ঘনিয়ে আসা সত্ত্বেও সুকুমার যে 'তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম' রেখে গিয়েছিলেন উত্তরাধিকার হিসেবে, তাকেই সযত্নে লালন করে গিয়েছেন সত্যজিৎ। শতবর্ষে সত্যজিতের লেগ্যাসির একটা বড় অংশ এটাই, নিঃসন্দেহে।
 লেখক ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট, কলকাতার রাশিবিজ্ঞানের অধ্যাপক।
 ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
10th  May, 2020
ছোটদের রান্নাঘর 

করোনার দাপটে স্কুল বন্ধ। সুতরাং বাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা খাওয়ারও জো নেই। তাই বলে কি লকডাউনে কোনও ভালো খাবারই চেখে দেখার সুযোগ হবে না? চিন্তা নেই, ছোটদের রান্নাঘর - এ শুধু তোমাদের জন্যই চারটি লোভনীয় রেসিপি দিয়েছেন ৬ বালিগঞ্জ প্লেসের কর্ণধার ও শেফ সুশান্ত সেনগুপ্ত এবং হলিডে ইন হোটেলের কর্পোরেট শেফ জয়ন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়। 
বিশদ

17th  May, 2020
খেলাচ্ছলে যোগাভ্যাস 

বাইরে বেরনো বন্ধ! তাতে কী, এই সুযোগে বাড়িতে বড়দের সঙ্গী হয়ে খেলতে খেলতে কয়েকটি যোগাসন ও প্রাণায়াম শিখে নিতে পারো। এতে শরীর ও মন থাকবে চনমনে, বাড়বে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা। পরামর্শ দিয়েছেন যোগাচার্য প্রেমসুন্দর দাস। লিখেছেন স্নেহাশিস সাউ। 
বিশদ

17th  May, 2020
পুনুর বন্ধু ডাকু 

কার্তিক ঘোষ: পুনু তখন সবে একটু মুখধরা হয়ে উঠেছে বাবা-মা’র।
বাবা তখন বাড়ি ফিরে এসেছেন কলকাতা থেকে।
দোকানের চাকরিটা গেছে!
বিশদ

17th  May, 2020
বইয়ের নেশায় বুঁদ 

লক ডাউনের সুযোগে ভালো বই পড়ার নেশায় মেতে ওঠো তোমরা। কোন বয়সে কেমন বই পড়বে তার একটা ধারণা দিলেন কমলিনী চক্রবর্তী।  
বিশদ

10th  May, 2020
ইন্দ্রজা, ফুড হ্যাবিটটা
এবার পালটে ফেলো 

ডাঃ অমিতাভ ভট্টাচার্য: ইন্দ্রজার কথা দিয়েই শুরু করি। এই এক মাসে কেমন যেন পাল্টে গিয়েছে মেয়েটা। ভাবসাব দেখে তো রমা আর ইন্দ্রজিতের চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। তাদের একমাত্র মেয়ে যে এমন লক্ষ্মীমন্ত হয়ে উঠবে, এ যে তারা স্বপ্নেও ভাবেনি।  
বিশদ

10th  May, 2020
বন্দি জীবনে সঙ্গী সিনেমা

 লকডাউনে বাড়িতে বসে পড়াশুনো আর গল্পের বই পড়ার পাশাপাশি দেখে নাও দশটি দুর্দান্ত সিনেমা। তোমাদের জন্য বেছে দিলেন স্বস্তিনাথ শাস্ত্রী। বিশদ

03rd  May, 2020
 ঘরের ভিতর বাঘ!

গণ্ডারটা চুপচাপ আপন মনে ঘাস খাচ্ছিল। তুমি যে ওকে দেখছ তা ও টের পায়নি। ঘাস চিবোতে চিবোতে একবার কান নাড়ছে, একবার মাথা নাড়ছে। তুমি চুপটি করে দেখছ ওর ঘাড়ের পাশে বর্মের মতো চামড়া! সাধে বলে গণ্ডারের চামড়া! পিঁপড়ে কামড়াতে গেলে, পিঁপড়েরই দাঁড়া ভেঙে যাবে! আর অতবড় মুখে কুতকুতে চোখ!
বিশদ

03rd  May, 2020
ছোটদের রান্নাঘর

করোনার দাপটে স্কুল বন্ধ। সুতরাং বাড়ি থেকে বেরিয়ে এটা ওটা খাওয়ারও জো নেই। তাই বলে কি লকডাউনে কোনও ভালো খাবারই চেখে দেখার সুযোগ হবে না? চিন্তা নেই, ছোটদের রান্নাঘরে শুধু তোমাদের জন্যই চারটি লোভনীয় রেসিপি দিয়েছেন লিন্ডসে হোটেলের শেফ পিন্টু চৌধুরী ও মছলিবাবা ফ্রায়েজ রেস্তরাঁর কর্ণধার শেফ অলোকেশ বন্দ্যোপাধ্যায়। এগুলি আগুনের সাহায্য ছাড়াই তৈরি করা যাবে। তোমরাই করে চমকে দাও বড়দের। বিশদ

03rd  May, 2020
 দেখা হবে
শমীন্দ্র ভৌমিক

  বন্ধ ঘরের দরজা এবং
বন্ধ ভোরের বাজার,
সাত সমুদ্র সাতাশ নদীর বিশদ

26th  April, 2020
 লড়াই
দীপ মুখোপাধ্যায়

 সরা বিশ্ব রয়েছে ত্রাসে
এক মরণের ভাইরাসে বিশদ

26th  April, 2020
হাসবো আবার
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

 রং-চটা হোক, শ্যাওলা-ধরা, ভীষণ তবু প্রিয়,
স্কুলবাড়িটা কেমন আছে, পারলে খবর দিও। বিশদ

26th  April, 2020
 উবু দশ কুড়ি
অভীক বসু

 বাবা মাকে পায়না ওরা
সবাই কর্মজীবী,
সময় পেলেই মোবাইল ঘাঁটা বিশদ

26th  April, 2020
লকডাউন
লিটল স্টারস

 ছোটপর্দার ছোট্ট তারকারা কী করছে এই লকডাউনের বাজারে? কেউ গল্প লিখছে তো কেউ কার্টুন চ্যানেলে বিভোর। তবে একটা কাজ কিন্তু সব্বাই মন দিয়ে করছে, সেটা হলো পড়াশুনো। দেখো তো চিনতে পারো কি না এই লিটল স্টারদের। লিখেছেন চৈতালি দত্ত।
বিশদ

26th  April, 2020
দাদাঠাকুর

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার দাদাঠাকুর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
বিশদ

26th  April, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুর: করোনা-আতঙ্কে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে আর্সেনিক অ্যালবাম-৩০ ওষুধের চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে। চাহিদার জেরে মেদিনীপুর হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কর্মীরা ওষুধের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।   ...

সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পঁচা ভাত দেওয়ার অভিযোগে তুলে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে শামিল হলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুরে।  ...

  বেজিং, ২২ মে (পিটিআই): করোনা সঙ্কটের মধ্যেও দেশের প্রতিরক্ষা বাজেটে বরাদ্দ বাড়াল চীন। বাজেট বাড়িয়ে ১৭ হাজার ৯০০ কোটি ডলার করা হয়েছে। অর্থাৎ ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটের তিনগুণ। গতবছর চীনের প্রতিরক্ষা বাজেটের পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ৭৬০ কোটি ডলার। ...

  মুম্বই, ২২ মে (পিটিআই): কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য বেসরকারি এবং চ্যারিটেবল হাসপাতালের শয্যার ভাড়ার তিনটি ধাপে বেঁধে দিল মহারাষ্ট্র সরকার। একইসঙ্গে সরকার ঠিক করেছে, এই স্ল্যাবের মধ্যে কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য মোট বেডের ৮০ শতাংশ ধরে রাখতে হবে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯-জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯৫১-বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৮৯ টাকা ৭৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮৮ টাকা ৯০.৮৮ টাকা
ইউরো ৯০.৮৮ টাকা ৮৪.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ ৪৮/২০ রাত্রি ১২/১৮। রোহিণীনক্ষত্র ৫৯/৪৬ রাত্রি ৪/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৭/২৯, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/১২ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৬/৩৭ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৭ গতে উদয়াবধি।
৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ রাত্রি ১১/৪২। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। রোহিণীনক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫৩ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/১২ মধ্যে কালরাত্রি ৭/৩২ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৭ মধ্যে।
 ২৯ রমজান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম ১৯১৯-জয়পুরের ...বিশদ

07:03:20 PM

গুজরাতে কোভিড-১৯ পজিটিভ আরও ৩৯৬ জন, মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৩,৬৬৯ 

08:26:36 PM

ইদ পালিত হবে ২৫ মে
আগামী ২৫ মে ইদ পালিত হবে। আজ চাঁদ দেখা যায়নি। ...বিশদ

08:05:14 PM

মহারাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হলেন ২,৬০৮ জন, মৃত ৬০ 

08:01:30 PM

সিকিমে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল 
প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল সিকিমে। দিল্লি থেকে ফেরা এক ...বিশদ

07:54:38 PM

রাজ্যে করোনা আক্রান্ত আরও ১২৭ জন 
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২৭ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:43:40 PM