Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

আমার দেশ 

১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতবর্ষে সংবিধান চালু হয়েছিল অর্থাৎ সাধারণতন্ত্র হিসেবে পথচলা শুরু করেছিল আমাদের দেশ। তাই এই দিনটিকে সাধারণতন্ত্র দিবস হিসেবে পালন করা হয়। আজ ৭১তম সাধারণতন্ত্র দিবসে কোথায় দাঁড়িয়ে আমাদের দেশ? আলোচনা করল রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বালকাশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ের (উচ্চ মাধ্যমিক) ছাত্ররা।

জাতীয় সংহতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
ভারতীয় সংহতির মূলমন্ত্র ‘অমৃতস্য পুত্রাঃ’। অর্থাৎ সকলেই সেই বিশ্বপিতার সন্তান। তাই প্রত্যেকের প্রতি সৌভ্রাতৃত্ব ও সহমর্মিতা তথা ‘বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য’ই ভারতীয় সনাতন ধর্মের প্রকৃত আদর্শ। ধর্ম, বর্ণ, ভাষার স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করেও সকলে পরিচিত হয়েছেন ভারতীয়রূপে। ধর্মীয় বৈষম্য বা প্রাদেশিকতার দোহাই দিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন যে ভারতে মাথাচাড়া দেয়নি তা নয়, তবে সংহতির মাহাত্ম্য তাকে ম্লান করেছে। এই মহৎ ভাব ভারতকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক স্থাপনে সহায়তা করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে গঠিত সার্ক আর্থিক ও সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানকে সহজ করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে হটলাইন-এ কথা বলার যোগ্যতা ও অধিকার লাভ করেছে ভারত। জাপান, জার্মানি, ইজরায়েল, আরব উপসাগরীয় দেশগুলির সঙ্গে রচিত হয়েছে বাণিজ্যিক সুসম্পর্ক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আদান-প্রদানের ক্ষেত্র বিস্তৃত হয়েছে উন্নত দেশগুলির সঙ্গে। চীন-পাকিস্তানের সীমান্ত ঝঞ্ঝাট বাদ দিলে স্বীকার করাই যায় যে, উন্নয়নশীল ভারত ইতিমধ্যে তার বন্ধুসুলভ আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
অর্ক ঘোষ, দশম শ্রেণী

শিল্প ও সাহিত্য
ভারতের মহামানবের সাগরতীর চিরকালই ভেদাভেদ ভুলে বরণ করে নিয়েছে বহিরাগতদের, তাই ভারতীয় শিল্প সাহিত্যে বহিরাগতদের প্রভাব যথেষ্ট। ভারতে প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক— তিন যুগেই রচিত হয়েছে বিরল শিল্পকীর্তি। প্রাচীন যুগে সাহিত্য কীর্তির মধ্যে ‘অভিজ্ঞান শকুন্তলম্‌’, ‘ভট্টিকাব্য’, ‘মুদ্রারাক্ষস’ ও শিল্পকীর্তির মধ্যে অজন্তা-ইলোরার গুহাচিত্র উল্লেখযোগ্য। আর আর্য যুগে রচিত ঋক-সাম-যজু-অথর্ব বেদ ও মহাকাব্যদ্বয় ভারতের সম্পদ। ‘মধ্যযুগের কীর্তিগুলি অন্তরে ও বাহিরে ভারতীয়’ (ঐতিহাসিক হ্যাভেল)। এই সময় রচিত হয় বাবরনামা, আকবরনামা, চণ্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল; প্রতিষ্ঠিত হয় কুতুবমিনার, বিবি কা মকবারা, তাজমহল, জগন্নাথধাম, কোনারক সূর্য মন্দির। আধুনিক যুগে প্রাচ্য-পাশ্চাত্য ধারার মিলন গড়ে ওঠে বেলুড় মঠ, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, দক্ষিণেশ্বর মন্দির। আধুনিক যুগে কথাশিল্পীদের মধ্যে আছেন রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, বঙ্কিমচন্দ্র, বিভূতিভূষণ, সত্যজিৎ রায়; আছেন আর কে নারায়ণ, বিক্রম শেঠ, অমিতাভ ঘোষ প্রমুখ ইংরাজি ভাষার সাহিত্যিক; রয়েছেন নন্দলাল বসু, রামকিঙ্কর, বেইজ, যোগেন চৌধুরী প্রমুখ চিত্রশিল্পী। এই ‘ইউনিটি ইন ডাইভার্সিটি’-তে ভারতমাতা সুসজ্জিতা। তাই সাধারণতন্ত্র দিবসের এই পুণ্যলগ্নে গেয়ে উঠতে ইচ্ছা করে—‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি।’
অহন চক্রবর্তী, নবম শ্রেণী

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বর্তমানে বিজ্ঞান প্রযুক্তি সমস্ত কাজকে সম্পন্ন করার ক্ষমতা রাখে। চিকিৎসাশাস্ত্রে সর্বপ্রথম শল্যচিকিৎসার বর্ণনা পাওয়া যায় ‘চরক সংহিতা’ ও সুশ্রুত সংহিতা’য়। এরপরে হয় বৈদিক গণিত ও শূন্যের আবিষ্কার এবং অবশেষে গণিত ও বিজ্ঞানকে সঙ্গী করে ১৯৭৫ সালে জন্ম নেয় ‘আর্যভট্ট’। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে ১৯৩০ সালে ‘Scattering of Light by Raman’s Effect”-এর জন্য সি ভি রমন নোবেল পান। মানুষ তখনই বিজ্ঞানকে ভরসা করতে শিখেছিল যখন চিকিৎসা বিজ্ঞানে এলেন রোনাল্ড রস ও হরগোবিন্দ খুরানার মতো নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী। শুধু চিকিৎসা বিদ্যায় নয়, রসায়নে অবদান রেখে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় প্রমাণ করেছেন যে, ভারত বিশ্বসেরা। লব্ধপ্রতিষ্ঠ পরমাণু বিজ্ঞানী হোমি জাহাঙ্গির ভাবা বিশ্বের প্রথম সারির পরমাণু শক্তিধর দেশগুলির সঙ্গে ভারতকে একাসনে বসিয়েছেন। বিক্রম সারাভাই প্রতিষ্ঠিত ISRO ২০১৩-এ MOM ও চন্দ্রযান ২ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে দুর্জেয়কে জয় করেছে। বর্তমান কালে তরুণেরা
যারা ভাবীকালের বৈজ্ঞানিক তাদের জ্ঞানচক্ষু উন্মোচন হওয়া সর্বাগ্রে প্রয়োজন। তাই আধুনিক কালের ভারত বিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রেই উন্নত হয়েছে। সারা দেশে এখন অসংখ্য নবীন গবেষক। সায়ক মিত্র, দশম শ্রেণী

আমাদের মহান সন্তানগণ
পুত্রের সাফল্যেই মাতার গৌরব। বিশ্ব সাহিত্যে ভারত মাতার গৌরব বৃদ্ধি করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আর কে নারায়ণ, কাজী নজরুল ইসলাম, রাসকিন বন্ড প্রমুখ সাহিত্যিক। পরাধীনতার শৃঙ্খলমোচনের জন্য যাঁরা রক্তদান করেছেন তাঁদের মধ্যে ভগৎ সিং, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর নাম উল্লেখযোগ্য। বিশ্বদর্শনকে আলোড়িত করেছেন স্বামী বিবেকানন্দ তথা সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ। জগদীশচন্দ্র বসু, সি ভি রমন, শ্রীনিবাস রামানুজন, এ পি জে আব্দুল কালাম, অমর্ত্য সেন প্রমুখ ভারতকে সম্মানের আসনে বসিয়েছেন। সমাজ সংস্কারে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, জ্যোতিরাও ফুলের অবদান অনস্বীকার্য। শাশ্বত অহিংসাকে রাজনীতিতে প্রয়োগ করলেন জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী। দেশের শাসনতন্ত্র রচনার সকল সফল দিশারীদের মধ্যে অন্যতম হলেন সংবিধান প্রণেতা ডঃ বি. আর আম্বেদকর, ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্রপ্রসাদ, লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল প্রমুখ মানুষ। এই সুসন্তানগণের গৌরবেই সাধারণতন্ত্র দিবসের সার্থকতা।
অদ্বিতীয় বন্দ্যোপাধ্যায়, নবম শ্রেণী

প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য
ভারতবর্ষে ধর্ম ও সংস্কৃতিগত বৈচিত্র্যের পাশাপাশি প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যও কম নয়। এর উত্তর দিকে রয়েছে নবীন পাললিক শিলায় গঠিত সুউচ্চ হিমালয় পর্বতশ্রেণী। আবার অতি প্রাচীন আগ্নেয় শিলায় গঠিত দাক্ষিণাত্য মালভূমিও এখানে বর্তমান। পৃথিবীর সর্বাধিক বর্ষণসিক্ত মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জির মৌসিনরাম অঞ্চলের পাশাপাশি বৃষ্টিহীন উষ্ণ থর মরুভূমি অঞ্চল এখানে দেখা যায়। ভারতবর্ষের তিন দিকে সমুদ্র এবং অভ্যন্তর অসংখ্য নদ-নদীতে পূর্ণ। এছাড়াও রয়েছে প্রায় ২৯ শতাংশ বনভূমি, যার মধ্যে সুন্দরবন সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। এই সব নদ-নদীর জলরাশি ও পলিমাটি দেশের অধিকাংশ অঞ্চলকে সুজলা-সুফলা-শস্য শ্যামলা করে তুলেছে। এই সমস্ত প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের সৌন্দর্যতে মুগ্ধ মন বলে ওঠে—‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা’
কুন্তল প্রামাণিক, সপ্তম শ্রেণী

বৈচিত্র্যপূর্ণ সংবিধান
বহু ধর্ম-বর্ণ-ভাষা-জাতির মিলনক্ষেত্র ভারতবর্ষের সংবিধান রচনা করার কাজ ছিল জটিল ও কষ্টসাধ্য। সেই অসাধ্য সাধন করতে ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে গণপরিষদ গঠিত হয়। ডঃ রাজেন্দ্রপ্রসাদ এই পরিষদের স্থায়ী সভাপতি নির্বাচিত হন। তাঁর নির্দেশে বি আর আম্বেদকরের সভাপতিত্বে সাতজনের খসড়া কমিটির অক্লান্ত পরিশ্রমে সংবিধান রচিত হয়েছিল যা ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গৃহীত ও ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি কার্যকর হয়। বিভিন্ন দেশের সংবিধানের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ভারতীয় সংবিধান রচিত হয়েছে। ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনাকে ‘সংবিধানের আত্মা’ বলা হয়। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বলা আছে, ‘আমরা, ভারতের জনগণ’ অর্থাৎ জনগণই হল ভারতবর্ষ রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি।
১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে সংবিধানের ৪২তম সংশোধনী থেকে ভারতকে ‘সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সংবিধান প্রণয়ন থেকে এখনও পর্যন্ত বহুবার এটি পরিমার্জিত হয়েছে। নানা ভাষা, নানা মত ও নানা ধর্মসংস্কৃতির মিলনক্ষেত্র ভারতবর্ষের সংবিধান তাই সমস্যাবহুল বর্তমান বিশ্বের বহু দেশের কাছে অনুকরণযোগ্য হয়ে উঠেছে, যা আমাদেরকে গর্বিত করে।
অরিত্র অম্বুধ দত্ত, দশম শ্রেণী

আমাদের দর্শন
যা মানুষকে ধারণ করে তা-ই ধর্ম। ধর্ম নিয়ে পৃথিবীব্যাপী যে বর্বরতার যুদ্ধ, তাকে অগ্রাহ্য করে ভারতবর্ষ চলেছে সকল ধর্মের মহামিলনের পথে। গৌতম বুদ্ধ থেকে শুরু করে শ্রীরামকৃষ্ণদেব পর্যন্ত বহু মহামানবের পুণ্য জন্মভূমি এই ভারতবর্ষ। ভারত যুগ যুগ ধরে সর্বধর্ম সমন্বয়ের সাধনা করেছে ও বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যকে স্থাপন করতে চেয়েছে। কবিগুরুকে অনুকরণ করে বলা যায়— ‘‘হেথা আর্য, হেথা অনার্য, হেথায় দ্রাবিড় চীন্‌/ শক হুন
দল পাঠান মোগল
এক দেহে হলো
লীন।’’ বিভিন্ন

পুরাণ-ধর্মগ্রন্থের
মধ্য দিয়ে ভারত মানব ধর্মের বাণী প্রচার করেছে। ধর্ম ও দর্শন পৃথকধর্মী হলেও দার্শনিকের চিন্তা ব্যতীত
ধর্ম যুগোপযোগী হতে পারে না। সাংখ্য, যোগ, মীমাংসা দর্শন প্রভৃতি হল প্রগাঢ় মননের ফসল। তাই আর্যযুগ থেকে এ যাবৎ বিশ্বে আধ্যাত্মিকতার মূলতম প্রবক্তা ভারতীয়গণ।
প্রীতম মাইতি, দশম শ্রেণী

সবচেয়ে বড় গণতন্ত্র
জনগণের দ্বারা পরিচালিত শাসনতন্ত্রকে গণতন্ত্র বলে। ভারতীয় গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ পদাধিকারী রাষ্ট্রপতি হলেও কার্যক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভাই সুবিশাল এই সাধারণতন্ত্রের পরিচালক। প্রতিটি রাজ্যে রয়েছে নির্দিষ্ট আইনসভা। মুখ্যমন্ত্রী ও জননির্বাচিত প্রতিনিধিগণ আইনসভার সদস্য হিসাবে রাজ্যের সার্বিক শাসন পরিচালনা করেন। এছাড়াও সর্বনিম্ন স্বায়ত্বশাসন স্তরের গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদ ও শহরাঞ্চলের পৌরসভার সকল সদস্যই সাধারণ জনগণ দ্বারা নির্বাচিত। গণতন্ত্রের অন্যতম অধিকার হিসাবে সংসদ ভবনের লোকসভা ও রাজ্যসভার সদস্যদের ‘ইমপিচমেন্ট অর্ডার’ প্রদানের ক্ষমতা আছে, যা স্বৈরাচারী বা প্রজাপীড়ক রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগে বাধ্য করে। সুতরাং, দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধিকারীও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। তাই আজকের সাধারণ নাগরিকই যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে আগামীতে শাসকের পদ অধিকার করতে পারে। এইরূপ সার্বিক অংশগ্রহণের মাধ্যমেই ভারতীয় গণতন্ত্র তার সাফল্যের পথে
এগিয়ে চলেছে।
অত্রি চট্টোপাধ্যায়, অষ্টম শ্রেণী

আমাদের ক্রীড়াজগৎ
লিয়েন্ডার পেজ থেকে স্বপ্না বর্মন— ভারতীয় ক্রীড়াবিদগণ ভারতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্ব দরবারে। শুধু ১৯৮৩ বা ২০১১-এর ওয়ান ডে ক্রিকেটে বিশ্বজয়ী হিসাবে নয়, এশিয়াড থেকে কমনওয়েলথ এমনকী অলিম্পিকেও ভারতীয়রা খ্যাতিলাভ করেছে। অ্যাথলেট হিসাবে পিটি উষা, ব্যাডমিন্টনে সাইনা নেহওয়াল কিংবা সানিয়া মির্জা এশিয়াড জয় করেছেন। ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম একক বিভাগে স্বর্ণপদক পান অভিনব বিন্দ্রা। তারপর পি ভি সিন্ধু, সাক্ষী মালিক কুস্তিতে সুশীল কুমার অসাধারণ কৃতিত্বে জয় করেছেন বিশ্বমঞ্চ। জাতীয় খেলা কবাডিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত আটটি বিশ্বকাপের সবকটিই জয় করেছে। ১৯৩৬-এ বার্লিন অলিম্পিকে ‘হকির জাদুকর’ ধ্যানচাঁদের নেতৃত্বে স্বর্ণজয়ও ভারতীয় ক্রীড়াজগতের অনুপ্রেরণা স্বরূপ। জ্যাকলিনে নীরজ চোপড়া, গ্র্যান্ড মাস্টার বিশ্বনাথন আনন্দের বিশ্বজয়, কিংবা ছয় বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান মেরি কমের বক্সিং প্রশংসনীয়। ডবলিউ ডবলিউ ই’তে ওয়ার্ল্ড হেভি ওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপে জিন্দার মহল পদকলাভ করেছেন। ফুটবলার গোষ্ঠপালের পায়ের জাদু ভারতীয় যুবকদের আজও বিশ্বজয়ের প্রেরণা দেয়। বিরাট কোহলি, সুনীল ছেত্রীরা দেশের আত্মবিশ্বাস তৈরি
করে দিয়েছেন।
সায়র ভট্টাচার্য, দশম শ্রেণী

বর্ণময় সংস্কৃতি
সংস্কৃতি হল মার্জিত মনের সম্পদ ও প্রকাশ। ১৩৬ কোটির এই সুবিশাল গণতন্ত্রে বৈচিত্র্যের নানা রং চোখে পড়ে পোশাকে, ভাষায়, ধর্মে ও খাদ্যাভ্যাসে। এই সকলের সমন্বয়েই গড়ে ওঠে সর্বভারতীয় সংস্কৃতি। ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের জীবনযাত্রার প্রকৃতিকে। পার্বত্য উত্তরাংশে কত্থক, লাহোড়ি নৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। পিছিয়ে থাকে না মরু প্রধান পশ্চিমাঞ্চলও। রাজস্থানের ঘুমর, গুজরাটের ডান্ডিয়া নৃত্যের শৈলীও প্রশংসনীয়। পূর্ব ও দক্ষিণ ভারতের বিহু, কথাকলি, ভারতনাট্ট্যম নৃত্য বহন করে পূর্বতন সংস্কৃতিকে। ধুতি-পাঞ্জাবি, ঘাঘরা, মেখলা, শাড়ি, গান্ধীটুপি ভারতীয় পোশাক তালিকাকেও বৈচিত্র্যপূর্ণ করে। এছাড়া হিন্দু, শিখ, মজদীয়, ইসলাম, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান নানাবিধ ধর্মাবলম্বীগণ তাদের আচারে ও খাদ্যাভ্যাসে সমৃদ্ধ করেছে ভারতকে। ভারতীয় জনগণ ভারতের মহামূল্যবান সম্পদ। তাদের সরলতা, সামাজিকতা, উদারতা বিশ্বের কাছে অনুকরণীয়। ভারতীয় ছাত্রসমাজ অত্যন্ত জ্ঞানপিপাসু, ব্যতিক্রম বাদ দিলে আপামর দেশবাসী কমবেশি শিক্ষাপ্রেমী। তাই তৃতীয় বিশ্বের ভারত তার প্রতিকূলতাগুলি জয় করতে সক্ষম হচ্ছে। আমাদের দেশ যে তার উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে, নবীন প্রজন্ম ও যুবশক্তিই তার প্রধান প্রাণশক্তি। আমাদের প্রধান শিক্ষক মহারাজ স্বামী মুরলীধরানন্দ বলেন, ‘মানব দেহ নয়, মানব চৈতন্যই সবকিছু। মাতা-পিতাকে শ্রদ্ধা করলেই মানুষ হওয়া যায়। তারপর নিষ্কাম কর্মের মাধ্যমে দেবত্ব অর্জন হবে। এই পথেই ভারত এগচ্ছে। এভাবেই ভারতবাসী এগতে থাকবে।’
স্বরূপ মণ্ডল, দশম শ্রেণী
ছবি: স্কুলের সৌজন্যে 
26th  January, 2020
দেশলাই বাক্সের ভবিষ্যদ্বাণী 

চলছে নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাচ্ছেন। আজকের
বিষয় দেশলাই বাক্সের ভবিষ্যদ্বাণী।   বিশদ

23rd  February, 2020
এক যে ছিল সিংহ

সিংহের কথা বললেই আমাদের মাথায় আসে আফ্রিকার কথা। কিন্তু এই কলকাতা শহরেই একদা জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে বাস করত এক সিংহ। তার গল্প শুনিয়েছেন স্বস্তিনাথ শাস্ত্রী।
বিশদ

23rd  February, 2020
অস্ট্রেলিয়ার বিপন্নপ্রায় কয়েকটি পশুপাখি 

এদের সম্পর্কে বিশদ জানতে সোনি বিবিসি আর্থ চ্যানেলের ‘সেভেন ওয়ার্ল্ডস, ওয়ান প্ল্যানেট’ সিরিজে চোখ রাখতে হবে।   বিশদ

16th  February, 2020
পরীক্ষার শেষ মুহূর্তের পরামর্শ 

আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা— মাধ্যমিক। তাই আজ তোমাদের জন্য মার্কশিট বিভাগে রইল বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, অঙ্ক, ভৌতবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার টিপস। পরামর্শে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বালকাশ্রম উচ্চ বিদ্যালয় (উচ্চ মাধ্যমিক)-এর বিশিষ্ট শিক্ষকদের একটি টিম।  বিশদ

16th  February, 2020
আন্টার্কটিকা  

আন্টার্কটিকা মানেই রহস্যে ভরা এক মহাদেশ। চতুর্দিকে বরফে বরফ। যতদূর দৃষ্টি চলে মানুষের দেখা মেলে না। মিলবে কী করে! এখানে যে রক্ত জমিয়ে দেওয়া ঠান্ডা সারাটা বছর ধরে। মাঝে মধ্যে শুধু পেঙ্গুইনের দল হেলেদুলে হেঁটে চলে যায়। সমুদ্রে দেখা মেলে নীল তিমি মাছের। বিস্ময়ভরা আন্টার্কটিকার গল্প শুনিয়েছেন সায়ন নস্কর। 
বিশদ

16th  February, 2020
ছোটকাকুর সঙ্গে বইমেলায়
শমীন্দ্র ভৌমিক

সকালে বাবিন এসে বলল, ‘ছোটকাকু বলেছে আজ বইমেলায় নিয়ে যাবে। আর সেই আনন্দে তোর কাছে এলাম। যাবি নাকি? বেরুবি আমার সঙ্গে? দেখি আর কেউ যায় কি না!’ ‘চল বেরই। মনে আছে গত বছর আমরা এক বিশাল দলবল বইমেলায় কেমন হইচই জুড়েছিলাম?’ আমি বললাম। 
বিশদ

09th  February, 2020
স্কুল থেকে মঞ্চে’র ৮ম বর্ষের নাট্য উৎসব 

‘স্কুল থেকে মঞ্চে’। অষ্টম বর্ষে পা দিয়ে সত্যিই এক অন্যরকম নাট্য উৎসবের আয়োজন করেছিল হাওড়ার শিল্পী সংঘ, হাওড়ার রামগোপাল মঞ্চে। গত ১৫ থেকে ১৮ জানুয়ারি প্রতিদিন বিকেল ৫টা থেকে এই উৎসব শুরু হয়। নাট্য উৎসবে উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করে হাওড়া যোগেশচন্দ্র গার্লস স্কুলের ছাত্রীরা। 
বিশদ

09th  February, 2020
লিংকের স্পেলিংক প্রতিযোগিতা 

সারা বাংলা আন্তঃ স্কুল ইংরেজি বানান প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল লিংক পেন অ্যান্ড প্লাস্টিকস লিমিটেড। গত ১ ফেব্রুয়ারি ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে ২০১৯-২০২০ সালের প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল।  
বিশদ

09th  February, 2020
ভৌতবিজ্ঞানে বেশি নম্বরের জন্য পাঠ্যবই খুঁটিয়ে পড়ো 

তোমাদের জন্য চলছে নতুন বিভাগ ‘মার্কশিট’। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভৌতবিজ্ঞান। পরামর্শ দিচ্ছেন বারাসত প্যারীচরণ সরকার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ভৌতবিজ্ঞানের শিক্ষক স্বপনকুমার সাহানা। 
বিশদ

09th  February, 2020
মার্কশিট  

তোমাদের জন্য চলছে নতুন বিভাগ ‘মার্কশিট’। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভূগোল।পাঠ্যবই মন দিয়ে পড়ে ঘড়ি ধরে প্রশ্নের উত্তর লেখা অভ্যাস করো। পরামর্শ দিচ্ছেন বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ের ভূগোলের শিক্ষক কিংশুক মণ্ডল।
বিশদ

02nd  February, 2020
বইয়ের মতো বন্ধু আর কে আছে? 

বইমেলা জমজমাট। তোমরা যারা এখনও যাওনি তারা কিন্তু শিগগির ঘুরে এসো। কলকাতা পুস্তক মেলা তার হরেকরকম বইয়ের ঝুলি সাজিয়ে অপেক্ষা করছে যে তোমাদের জন্য! বইমেলায় তোমাদের মতো অনেক বন্ধুর সঙ্গে গল্প করে এসে নতুন বইয়ের খবর দিলেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

02nd  February, 2020
চিল্ড্রেন লিটারারি ফেস্ট 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। সম্প্রতি মাইস্পেস, ওয়ার্ড মাঞ্চার্স ও হ্যাপি চাওস-এর উদ্যোগে হয়ে গেল লিট-উইট চিল্ড্রেন লিটারারি ফেস্ট। গত ১৯ জানুয়ারি ৩, শিবনাথ শাস্ত্রী সরণী, ব্লক-বি, নিউ আলিপুরে অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। খোলা ছিল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী অলকানন্দা রায়। 
বিশদ

26th  January, 2020
সরস্বতী পুজোর মজা 

হাতে আর কয়েকদিন। তারপরই সরস্বতী পুজোর আনন্দে মেতে উঠবে তোমরা। লেখায়, আঁকায় সেই আনন্দের কথা জানাল তোমাদের বন্ধুরা।  বিশদ

26th  January, 2020
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে নতুন বিভাগ ‘মার্কশিট’। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান।প্রস্তুতির এই পর্যায়ে পাঠ্যবিষয়ের ধারণাগুলিকে মনে মনে ভাবা অভ্যাস করো। পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুলের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

19th  January, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, নকশালবাড়ি: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ থেকে শীঘ্রই হলুদ জ্বরের টিকা দেওয়া হবে। একদিকে পর্যাপ্ত কর্মী না থাকা অন্যদিকে পাবলিক হেল্থ নার্সরা সময় মতো টিকাকরণ কেন্দ্রে আসেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ‘স্বাস্থ্যসাথী’ নিয়ে বিশেষ অভিযানে নামছে কলকাতা পুরসভা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী মঙ্গলবার থেকেই বরোভিত্তিক ক্যাম্প করে শহরের গরিব, দুঃস্থ, অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসার কাজ শুরু হবে।  ...

নয়াদিল্লি, ২৩ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): আন্তর্জাতিক বাজারে দাম পড়ার জেরে ভারতে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম কমতে পারে ২৫ শতাংশ। একাধিক সূত্র মারফৎ এ খবর জানা গিয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে প্রতি মিলিয়ন ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিটে প্রায় আড়াই ডলার কমতে পারে গ্যাসের দাম। ...

সংবাদদাতা, ঘাটাল: দাসপুর থানার ভগবতীপুরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এক যুবককে খুন করার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম সঞ্জয় বর(২৫)।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৮ তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার জন্মদিন
১৯৫২ - ভাষা আন্দোলনের স্মরণে ঢাকায় প্রথম শহীদ মিনার নির্মিত হয়। কয়েক দিন পরেই এটি পুলিস ধ্বংস করে দেয়।
১৯৫৫ – অ্যাপল সংস্থার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের জন্ম
১৯৫৯ কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভির জন্মদিন
১৯৬৩ চিত্র পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনসালির জন্মদিন
১৯৭২ অভিনেত্রী পূজা ভাটের জন্মদিন
১৯৮২ - আর্জেন্টাইন ফুটবলার ইমানুয়েল ভিলার জন্ম
১৯৮৩ দাবারু সূর্যশেখর গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মদিন
১৯৯৩ - ইংরেজ ফুটবলার ববি মুরের মৃত্যু
১৯৯৮ অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের মৃত্যুদিন
২০১১ কমিক্স বইয়ের জনক অনন্ত পাইয়ের মৃত্যুদিন
২০১৮-দুবাইয়ের হোটেলে মৃত্যু অভিনেত্রী শ্রীদেবীর



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৯৪ টাকা ৭২.৬৫ টাকা
পাউন্ড ৯০.৯৮ টাকা ৯৪.৩০ টাকা
ইউরো ৭৬.০৫ টাকা ৭৯.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  February, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৩,১৬০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪০,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪১,৫৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
23rd  February, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ ফাল্গুন ১৪২৬, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, (ফাল্গুন শুক্লপক্ষ) প্রতিপদ ৪২/৫২ রাত্রি ১১/১৫। শতভিষা ২৫/৩৫ অপঃ ৪/২১। সূ উ ৬/৬/৩৯, অ ৫/৩৩/৩৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ১০/৪২ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৩ গতে ৮/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১১/২৫ গতে ২/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩২ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ২/৪২ গতে ৪/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৫ গতে ১১/৫০ মধ্যে। 
১১ ফাল্গুন ১৪২৬, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, প্রতিপদ ৩৯/১১/১ রাত্রি ৯/৫০/৮। শতভিষা ২৩/১০/৫০ দিবা ৩/২৬/৪। সূ উ ৬/৯/৪৪, অ ৫/৩২/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/২৬ মধ্যে ও ১০/৩৫ গতে ১২/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১১/২১ গতে ২/৩৬ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৫/৫ গতে ৯/০/২৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৬/২৯ গতে ১১/৫১/৮ মধ্যে। 
 ২৯ জমাদিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। বৃষ: বাড়তি বিনিয়োগ না করাই ভালো। মিথুন: কর্মসূত্রে দূরযাত্রার সুযোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৪৮ তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার জন্মদিন১৯৫২ - ভাষা আন্দোলনের স্মরণে ...বিশদ

07:03:20 PM

তাজমহলে পৌঁছলেন সস্ত্রীক ডোনাল্ড ট্রাম্প 

05:10:56 PM

সিএএ নিয়ে বিক্ষোভের জেরে রণক্ষেত্র দিল্লির জাফরাবাদ, গোলাগুলিতে নিহত এক পুলিস কর্মী 

04:43:21 PM

আগ্রার বায়ুসেনা ঘাঁটিতে পৌঁছলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প 

04:29:00 PM

আমেদাবাদ থেকে আগ্রার উদ্দেশে রওনা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

03:32:00 PM