Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

নোলকপুরের গোলকরাজা
প্রদীপ আচার্য

নোলকপুরের রাজার কান্না আর থামছে না। দিনরাত ভেউ ভেউ করে কেঁদেই চলেছে। ঘুম থেকে উঠেই রাজা কাঁদতে শুরু করে। আবার কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়ে। তারই ফাঁকে ব্রেকফাস্টে গোটা দুয়েক আস্ত চিকেন রোস্ট, দিস্তা দিস্তা বাটার টোস্ট, কাটলেট, ওমলেট ভরপেট খাচ্ছে। গণ্ডা গণ্ডা মণ্ডা-মিঠাই, দু’তিন হাঁড়ি রসমালাই, সন্দেশ নলেনগুড়ের, বিখ্যাত নোলকপুরের। গোগ্রাসে সব সাবড়ে দিচ্ছে। লাঞ্চে আবার কী কী মেনু খবর নিচ্ছে। রাজার জন্য হরেক কিসিমের রান্না। তাতে যদি থামে রাজার ঘ্যানঘ্যানানি কান্না। কিন্তু রাজা নামতা পড়ার মতো সুর করে কাঁদতে কাঁদতে খায়। পিটপিট করে চায়। লাঞ্চে শামিকাবাব, বিরিয়ানি, মটনচাপ। বাপরে বাপ! তখন রাজার চোখে জল, নাকে জল, জিভে জল টসটস। রাজমাতা বলেন, ‘আয় সোনা খেতে বোস।’
রাজমাতা রাজার বিকচ মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেন, ‘সাতরাজার ধন মানিক আমার, বুকের পাঁজর, চোখের মণি, সোনার খনি। কাঁদতে নেই রে বোকা! কাঁদিস নারে খোকা। প্রজারা করবে কান্নাকাটি। রাজা হবে ভাবগম্ভীর, পরিপাটি। কান্না তোকে করতেই হবে বর্জন। রাজার গুণ করতে হবে অর্জন। সিংহাসনে বসে সিংহের মতো করতে হবে গর্জন।’ প্রধানমন্ত্রী বলল, ‘তাছাড়া মহারাজ, করলে এমন কান্নাকাটি, আখেরে সব হবে মাটি। রাজার চোখে জল কি শোভা পায়? প্রজারা ভাববে রাজা অসহায়। তখন কি কেউ খাজনা দেবে? সবাই তখন সুযোগ নেবে।’ তা কে কার কথা শোনে? মাঝরাতে রাজপ্রাসাদ থেকে বহুদূরের গ্রামেও রাজার কান্নার স্বর ভেসে আসে। প্রজারা বলাবলি করে, রাজার এত কান্না কীসের জন্য? শোক-তাপ কিছু পেল কি রাজা? না কি কারণ কিছু অন্য?’
রাজা কাঁদছে চুলের শোকে। নোলকপুরের এই হাসিখুশি স্বনামধন্য গোলকরাজা, গোলকচন্দ্র গলুই কঠিন অসুখে পড়েছিল। জ্বরই সারছিল না। পাক্কা দু’মাস যমে-মানুষে টানাটানি হল। শেষে রাজবদ্যি এইসা কড়া দাওয়াই চার্জ করল, তাতে জ্বর তো সারল বিলক্ষণ। কিন্তু, কুলক্ষণ যা তা হল, ওই কড়া কড়া ওষুধের ধাক্কায় রাজার মাথার চুল সব ঝরে পড়ে গেল। জ্বরের ঘোর কাটার পরে রাজা আয়না দেখে বজ্রপাতের মতো গর্জন করে বলল, ‘এ কী! আমার মাথার সব চুল কোথায় গেল?’ কাছেই রাজবদ্যিকে দেখে রাজা বলল, ‘কী হল বদ্যি? উত্তর দিচ্ছ না কেন? শুনতে পাওনি যেন!’ রাজবদ্যি বলল, ‘মহারাজ, আপনার ওপর দিয়ে দু’তিন মাস কী ঝড়টাই না গেল! সেই ঝড়েই আপনার চুলগুলো যে কোথায় উড়ে গেল।’ রাজা ভেংচি কেটে বলে, ‘কোথায় উড়ে গেল!’ তারপর হুঙ্কার ছেড়ে রাজা বলল, ‘এবার তোমার ধড় থেকে মুণ্ডুটাও যে কোথায় উড়ে যাবে, বুঝবে তখন। তোমার গর্দান নেব আমি।’ রাজার চিৎকার শুনে বড়রানি ছুটে এল। বলল, ‘ওগো, যা গেছে তা যাক। এখন ও প্রসঙ্গ থাক।’ শুনে রাজা ভেউ ভেউ করে কেঁদে ফেলে। বলে, ‘থাকবে মানে কী? ওই হতচ্ছাড়া কোবরেজ চিকিচ্ছের জানে কী? আমার চুলের কী কোয়ালিটি ছিল তুমি বলো রানি?’ রানি বলল, ‘জানি গো জানি। ঘোড়ার ল্যাজের মতো থিকনেস। হায় হায়, দু’মাসের জ্বরে সব শেষ।’ রানির মুখে হা-হুতাশ শুনে রাজা চুলের শোকে সেই যে মরাকান্না শুরু করেছে, সেই কান্না আর থামে না। কাঁদতে কাঁদতে ফাটা কাঁসরঘণ্টার মতো ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর করে রাজা বলছে, ‘রাজবদ্যি, তুমি ডাক্তার না ছাই। একমাসের মধ্যে আমার চুল গজাবার ব্যবস্থা করা চাই। বিদেশ থেকে ওষুধ আনাও। হোক সে ওষুধ যত দামি। নইলে তোমায় সপরিবারে শূলে চড়াব আমি।’ রাজবদ্যি কাঁদো কাঁদো স্বরে বলল, ‘চিকিচ্ছেয় আমি রাখিনি কোনও ফাঁক। তবু কেন যে এই অলুক্ষুণে টাক! আমি বলি কী, চুলোয় যাক চুল। পরে নিন পরচুল।’ শুনে গোলকরাজার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে পড়ল। ক্ষোভে, দুঃখে, অপমানে রাজা আরও উচ্চস্বরে কাঁদতে লাগল।
পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হচ্ছে দেখে, প্রধানমন্ত্রী কোতোয়ালকে ডেকে বলল, ‘কোচোয়ানকে সাজাতে বলো গাড়ি। যাব বিদূষকের বাড়ি।’ তারপর আটঘোড়ার টমটম ছুটিয়ে প্রধানমন্ত্রী গেল বিদূষকের কাছে দেশনা নিতে। সব শুনে বিদূষক বলল, ‘চলুন রাজার কাছে যাই।’ প্রধানমন্ত্রী বলল, ‘কী মতলব আঁটলেন, আগে সেটা শুনতে চাই।’ বিদূষক বলল, ‘মন্ত্রগুপ্তি যা আছে, তা দেব রাজার কানে। আশাকরি বুঝবে রাজা কী কথার কী মানে।’
রাজা তো সকালে ঘুম থেকে উঠে গলা সাধার মতো করে কেঁদেই চলেছে। বিদূষককে দেখে রাজার কান্না এক দমকে সপ্তমে গেল চড়ে। হাপুস নয়নে কাঁদতে কাঁদতে বলল, ‘দেখো বিদূষক দেখো। হতভাগা বদ্যিবুড়ো আমার কী হাল করেছে।’ বিদূষক বলল, ‘আছে সহজ সমাধান। চিন্তা কীসের অত? অচিরেই চুল গজাবে ধানের চারার মতো। তবে মহারাজ সার কথাটি যেমন জেনেছি, মন্ত্রগুপ্তি তেমন এনেছি। দয়া করে গুপ্তকক্ষে যেতে হবে, মন্ত্রগুপ্তি দেব।’ শুনে রাজা বেশ পুলকিত হল। তক্ষুনি বিদূষককে নিয়ে গুপ্তকক্ষে গেল রাজা। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেই কাঁদুনে রাজা প্রাসাদ কাঁপিয়ে অট্টহাসি হাসতে হাসতে বেরিয়ে এল গুপ্তকক্ষ থেকে।
রাজার এই আচমকা রূপান্তর দেখে সবাই খুব ঘাবড়ে গেল। বড়রানি, মেজরানি, ছোটরানি সবার চোখ ছানাবড়া। তারা ভাবছে রাজা কি পাগল হয়ে গেল? গুপ্তকক্ষে বিদূষক রাজা গোলকচন্দ্রের কানে কী মন্ত্র দিল! যে মন্ত্রের জোরে রাজার কান্না কর্পূরের মতো উবে গিয়ে অট্টহাসি হয়ে গেল? বড়রানি সাহস করে বলল, ‘ওগো তুমি হাসছ কেন অমন করে? রয়েছ কীসের ঘোরে? তুমি কি পাগল হলে?’ শুনে রাজা গোলকচন্দ্র বলল, ‘তোমাকে আমি বোঝাব কী বলে? হাসছি পাগল ছিলাম বলে। বুঝলে রানি, বিদূষক আমায় যে মন্ত্রগুপ্তি দিল, তা কানে শোনার চেয়ে মরণও ছিল ভালো। ব্যাটা বিদূষক বলে কি না, ধিন তাক ধিন তাক। টাকার বন্ধু টাক। টাকা গেলে টাকও যাবে। তখন ঠিক চুল গজাবে। রাজ্যজুড়ে ঢেঁড়া পিটিয়ে রাজকোষ করে ফাঁকা, মুক্ত হস্তে বিলিয়ে দিন গচ্ছিত সব টাকা। বোঝ কথা! আমি বললাম, এমন সর্বনাশা মন্ত্রগুপ্তি শোনালে বিদূষক, খেলাম যেন হাই ভোল্টেজ ইলেকট্রিকের শক। টাকার জন্য যদি টাক, তবে সে টাক তো লক্ষ্মী। সে লক্ষ্মী আমার মাথায় থাক। বলে রাজা মেঘের মতো গর্জন তুলে অট্টহাসি হাসতে লাগল। সে হাসি আর থামেই না...  
24th  November, 2019
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
লাগল যে দোল

ম্যাজিক মানেই অজানাকে নতুন করে জানা। ম্যাজিকের অলীক দুনিয়ায় একবার ঢুকে পড়লে ঘোর লাগে চোখে। জাদুর দুনিয়ায় নানা ধাঁধা। প্রতিটাই পরখ করে দেখতে মন চায়। এবার সেই সুযোগই তোমাদের সামনে হাজির করলেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। তিনি মাসে দুটো করে ম্যাজিক শেখাচ্ছেন তোমাদের। তাঁর থেকে সেই ম্যাজিক বৃত্তান্ত জেনে তোমাদের সামনে হাজির করলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  March, 2024
চাঁদের  তাপমাত্রা

খন বিভিন্ন দেশ চন্দ্রাভিযানে নেমেছে। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছিল। চাঁদের বুকে ঘোরাফেরা করে গবেষণা চালিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর রোভার প্রজ্ঞান। এখন অবশ্য চিরঘুমে ঢলে পড়েছে সে।  
বিশদ

17th  March, 2024
মহাসাগরের গভীরে ঘুমন্ত ‘অষ্টম’ মহাদেশ

সাতটি মহাদেশের কথা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন অষ্টম মহাদেশের কথা। আশ্চর্যের বিষয় এই আট নম্বর মহাদেশটিকে আমরা পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও সেভাবে দেখতে পাই না। কারণ এই মহাদেশটি  সমুদ্রের গভীরে নিমজ্জিত ।       
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): সকাল ৯ টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে- ৫.৫৯ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে- ১০.৪৩ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে- ১৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে- ৬.৯৮ শতাংশ, মণিপুরে- ১০.৭৬ শতাংশ ভোট পড়ল

10:20:52 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): সকাল ৯ টা পর্যন্ত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপপুঞ্জে- ৮.৬৪ শতাংশ, অরুণাচল প্রদেশে- ৫.৯৮ শতাংশ, অসমে- ১১.১৫ শতাংশ, বিহারে- ৯.২৩ শতাংশ, ছত্তিশগড়ে- ১২.০২ শতাংশ ভোট পড়ল

10:17:47 AM

বিধানসভা নির্বাচন ২০২৪: সকাল ৯ টা পর্যন্ত অরুণাচল প্রদেশে ৬.৪৪ শতাংশ ও সিকিমে ৭.৯০ শতাংশ ভোট পড়ল

10:16:17 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): সকাল ৯ টা পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে- ৮.২১ শতাংশ, ত্রিপুরাতে- ১৫.২১ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে- ১২.৬৬ শতাংশ, উত্তরাখণ্ডে- ১০.৫৪ শতাংশ ভোট পড়ল

10:13:58 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): সকাল ৯ টা পর্যন্ত মেঘালয়ে- ১৩.৭১ শতাংশ, মিজোরামে- ১০.৮৪ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে- ৯.৬৬ শতাংশ, পুদুচেরীতে- ৮.৭৮ শতাংশ, রাজস্থানে- ১০.৬৭ শতাংশ, সিকিমে- ৭.৯২ শতাংশ ভোট পড়ল

10:13:32 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): সকাল ৯ টা পর্যন্ত জলপাইগুড়িতে ভোট পড়ল ১৫ শতাংশ

10:10:55 AM