Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বিদ্যাসাগরের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।

পৃথিবীতে মাঝে মাঝে এমন এক-একজন মহাপুরুষ জন্মান, যাঁদের জন্য মানুষ যুগ যুগ ধরে গর্ব অনুভব করে থাকে। আজ তেমনি একজন মহাপুরুষের কথা শোনাব তোমাদের, যিনি আজ থেকে প্রায় দুশো বছর আগে ১৮২০ সালে মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামের এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মেছিলেন। তাঁর নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। বাবার নাম ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মা ভগবতীদেবী। এই ছোট্ট ঈশ্বরচন্দ্রই কেমন করে সকলের প্রণম্য, প্রাতঃস্মরণীয় ‘বিদ্যাসাগর’ হয়ে উঠলেন সেই গল্পই আজ শোনাব তোমাদের। মা ভগবতীদেবীর ছিল এক বিরাট পরোপকারী মন। তিনি নিজের শত অসুস্থতার মাঝেও কারও অসুখ-বিসুখ করেছে শুনলে, নিজে হাতে ওষুধ-পথ্য তৈরি করে তার কাছে ছুটে যেতে পিছপা হতেন না। এই জন্য গ্রামের ডোমপাড়া, হাঁড়িপাড়ার গরিব মানুষরা তাঁকে ডাকত ‘ভগবতী-মা’ বলে। ছোটবেলা থেকেই ঈশ্বরচন্দ্রও পেয়েছিলেন মায়ের মতোই এক নরম মন, পরের কষ্ট দেখলে যে মন অস্থির হয়ে উঠত!
তেমনি বাবা ঠাকুরদাসের কাছ থেকে পেয়েছিলেন পড়াশুনোয় বিপুল আগ্রহ। আট বছর বয়স পর্যন্ত গ্রামের পাঠশালাতেই পড়াশুনো করলেন ঈশ্বরচন্দ্র। তারপর, বাবার সঙ্গে চললেন কলকাতায়, সেখানে থেকে পড়াশুনো করবার উদ্দেশ্যে।
কলকাতায় আসার পথে ঘটল একটা মজার ঘটনা। বাটনা-বাটা শীলের মতো মাইল-ফলক লাগানো পাথর ছিল রাস্তার ধারে ধারে। তাতে ইংরেজিতে লেখা ছিল মাইলের সংখ্যা। সেগুলি দেখিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র বাবাকে বারে বারে প্রশ্ন করে জেনে নিলেন ইংরেজি এক থেকে দশ সংখ্যা। ফলে কলকাতা পৌঁছবার আগেই তাঁর ইংরেজি ওয়ান থেকে টেন পর্যন্ত শেখা হয়ে গেল! এমনি ছিল তাঁর শেখার আগ্রহ আর শিখে নেবার মেধা!
ছেলেবেলায় পড়াশুনোয় এমনই মন ছিল ঈশ্বরচন্দ্রের যে পাছে পড়ার সময় ঘুম পায় তাই কখনও ঘুম তাড়াতে চোখে সর্ষের তেল লাগাতেন, আবার কখনও জানলার গরাদের সঙ্গে নিজের টিকি বেঁধে রাখতেন যাতে ঘুমে ঢুলে পড়লেই টিকিতে টান পড়ে, আর তিনি জেগে যান। পড়ার সময় বাড়িতে প্রদীপ জ্বালানোর জন্য তেলের অভাব হলে তিনি বাইরে রাস্তায় গিয়ে ল্যাম্পপোস্টের তলায় বসে বসে পড়তেন। এমনই ছিল তাঁর পড়াশুনোর প্রতি নিষ্ঠা!
শুধু পড়াশুনোই না, কলকাতার বাসাবাড়িতে তাঁকে রান্নাবান্নাও করতে হতো নিজের হাতে কাঠ কেটে উনুন ধরিয়ে, কুটনো কুটে, বাটনা বেটে! খেলাধুলোতেও ছিল তাঁর খুব আগ্রহ। ভালোবাসতেন বন্ধুদের সঙ্গে লাঠি খেলতে, কবাডি খেলতে, কুস্তি লড়তে। ছোট্টখাট্টো চেহারা কিন্তু মাথাটা বড় বলে বন্ধুরা তাঁকে ‘যশুরে কৈ’ নামে ডাকত। যেহেতু যশোর জেলার কৈ মাছের মুড়ো খুব বড় হতো! কিন্তু এত ঠাট্টা করা সত্ত্বেও ঈশ্বরচন্দ্র যখন পরীক্ষাতে প্রতিবছর বৃত্তি পেতেন, তখন সবার আগে তাঁর মনে পড়ত এই গরিব বন্ধুদের কথাই। তিনি নিজের বৃত্তির টাকায় তাই প্রতি বছর বন্ধুদের কাপড় কিনে দিতেন।
কলকাতায় সংস্কৃত কলেজে পড়াশুনো করবার সময় তাঁর শিক্ষকরা অবাক হয়ে যেতেন তাঁর মেধা দেখে। তিনি পরীক্ষায় প্রথম তো হতেনই, সেই সঙ্গে খুব অল্প বয়সেই ব্যাকরণ, সাহিত্য, দর্শন, অলঙ্কার ইত্যাদি সব শাস্ত্রও ছিল তাঁর কণ্ঠস্থ! তাঁর পাণ্ডিত্যে মুগ্ধ হয়ে পণ্ডিতসমাজ স্বীকার করলেন যে ঈশ্বরচন্দ্রের মতো এমন মেধাবী ছাত্র পাওয়া সত্যিই বিরল! তাঁরা তাই তাঁকে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি দিয়ে সম্মানিত করলেন।
এবার তোমাদের বলব বিদ্যাসাগরের মাতৃভক্তির কথা। তখন তিনি পড়াশুনো শেষ করে সবে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে অধ্যাপনা শুরু করেছেন, ছোটভাই শম্ভুচন্দ্রের বিয়ে উপলক্ষে মা ভগবতীদেবী চিঠি লিখলেন তাঁকে বীরসিংহ যাবার জন্য। কিন্তু কলেজের অধ্যক্ষ মার্শাল সাহেব তাঁর ছুটি মঞ্জুর করলেন না। কিন্তু মা যখন ডেকেছেন তখন তো তাঁকে যেতেই হবে— তাই মাতৃভক্ত বিদ্যাসাগর চাকরি ছেড়ে দেবার জন্য এবার আবেদনপত্র লিখে নিয়ে গেলেন মার্শাল সাহেবের কাছে।
তাঁর মাতৃভক্তি দেখে অবাক হয়ে গেলেন মার্শাল সাহেব, বুঝলেন ছুটি না দিয়ে খুব ভুল করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে ছুটি মঞ্জুর করে দিলেন তিনি। কিন্তু দামোদরের তীরে পৌঁছে বিদ্যাসাগর দেখলেন প্রবল ঝড় বৃষ্টির জন্য নদী ফুলে ফেঁপে উঠেছে, ঘাটে একটাও নৌকো নেই। পার হবেন কী করে! কিন্তু মা যে ডেকেছেন, যেতে যে তাঁকে হবেই! একটুও ভয় না পেয়ে ‘মা—আমি আসছি—!’ বলে ঝাঁপিয়ে পড়লেন সেই উত্তাল দামোদরের বুকে! সাঁতরে পার হয়ে অনেক রাত্রে মায়ের কাছে গিয়ে পৌঁছলেন! মা অবাক হয়ে তাঁকে বললেন, ‘আমি ধন্য তোর মতো মাতৃভক্ত ছেলে পেয়ে!’
অসম্ভব নির্ভীক আর তেজী ছিলেন বিদ্যাসাগর। একদিন হিন্দু কলেজের অধ্যক্ষ কার সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন তিনি, দেখেন কার সাহেব টেবিলের উপর তাঁর জুতো সমেত পা তুলে বসে আছেন। বিদ্যাসাগরকে দেখেও সৌজন্যবশত পা নামানোর কোনও আগ্রহই দেখালেন না। ওই ভঙ্গিতেই বসে কথা বলতে লাগলেন। প্রচণ্ড অপমানিত বোধ করলেন বিদ্যাসাগর। এরপর যেদিন কার সাহেব সংস্কৃত কলেজে বিদ্যাসাগরের কাছে একটা দরকারে এলেন, সেদিন বিদ্যাসাগরও তাঁর তালতলার চটি সমেত পা টেবিলের ওপর তুলে বসে বসে কার সাহেবের সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন। অপমানিত কার সাহেব বুঝতে পারলেন এই ‘নেটিভ’ বিদ্যাসাগর তাঁকে উচিত শিক্ষা দিতে ছাড়লেন না তিনি ব্রিটিশ হওয়া সত্ত্বেও!
অনেক বই লিখেছিলেন বিদ্যাসাগর—কথামালা, বোধোদয়, আখ্যান মঞ্জরী, বেতাল পঞ্চবিংশতি, সীতার বনবাস, মেঘদূত ইত্যাদি। তবে, যে বইয়ের জন্য আমরা প্রত্যেক বাংলা ভাষাভাষী তাঁর কাছে চিরঋণী, সেটি হল সহজ ভাবে বাংলা ভাষা শেখার উদ্দেশ্যে লেখা ‘বর্ণপরিচয়’ প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগ, বাংলা ভাষা শিখতে গেলে আজও যে বই অপরিহার্য।
তিনি নিজে কিন্তু খুব সাধারণ ভাবে থাকতেন— মোটা ভাত, মোটা কাপড়- চাদর, পায়ে তালতলার চটি— এই ছিল তাঁর আজীবনের পোশাক, এমনকী বাংলার গভর্নর হ্যালিডে সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে গেলেও ওই একই পোশাকে তিনি যেতেন। তাঁর রোজগারের প্রায় সব টাকাই তিনি পরোপকারে খরচ করতেন। শিক্ষা বিস্তারের জন্যও অকাতরে খরচ করতে কার্পণ্য করতেন না, বিশেষ করে মেয়েদের মডেল স্কুল খুলবার জন্য নিজেই সমস্ত ব্যয়ভার বহন করতেন।
একদিন বিদ্যাসাগর রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে পাশের বাড়ি থেকে একটা বাচ্চার কান্নার শব্দ শুনে জানলা দিয়ে তাদের বাড়ি উঁকি দিয়ে দেখেন যে, একটা বছর পাঁচেকের মেয়ে জল খাওয়ার জন্য ছটফট করছে, আর দু’জন মহিলা তাকে বাঁশের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখছেন। বিদ্যাসাগর চমকে গেলেন! তিনি বুঝলেন ওই বাচ্চাটি বালবিধবা। একাদশীতে যেহেতু বিধবাদের জল খাওয়া শাস্ত্রে বারণ, তাই মহিলা দুটি ওর হাত-পা বাঁধছে পাছে ছুটে গিয়ে জল খেয়ে ফেলে! কষ্টে বিদ্যাসাগরের চোখে জল এল। তিনি তক্ষুনি মনস্থির করলেন যে বিধবা বিবাহ আইন তিনি পাশ করাবেনই। কিছু দিনের মধ্যেই তা সত্যি সত্যি করে দেখিয়ে সমাজ সংস্কার করলেন।
তাঁর বাদুড়বাগানের বাড়িতে সাহায্যপ্রার্থীদের ভিড় লেগেই থাকত। কার মেয়ের বিয়ে হচ্ছে না, কার বাড়ি নিলামে উঠেছে, কার অন্ন জুটছে না তিনি কিন্তু সবাইকেই সাহায্য করতেন। কাউকে ফেরাতেন না। তাই মানুষ তাঁকে ডাকত ‘করুণার সাগর’ বলে। আবার মানুষকে সঠিক পথ দেখাতেও তিনি জানতেন। একবার এক স্টেশানে এক যুবক একটি স্যুটকেশ হাতে নামলেন। কে বইবে স্যুটকেশ? যুবক হাঁক পাড়ল— ‘কুলি!’ কুলি নেই দেখে বিদ্যাসাগর নিজেই তার স্যুটকেশটা বয়ে দিলেন। যুবক তাঁকে চিনতে না পেরে, কুলি মনে করে টাকা দিতে যেতে বিদ্যাসাগর তাকে বললেন, ‘এই সামান্য কাজের জন্য পয়সা নেব কেন? এ কাজটুকু আপনি নিজেও করতে পারতেন। নিজের জিনিস নিজে বওয়া কি অন্যায়? যুবকটি তাঁর পরিচয় জানতে চেয়ে যখন শুনল যে তিনি স্বয়ং ‘বিদ্যাসাগর’ —তখন লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলল!
তিনি কোনও বাধাবিপত্তিকে গ্রাহ্য না করে নির্ভীক সৈনিকের মতো লড়াই করে যেতেন। ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের সময় গরিব মানুষদের অকাতরে হোমিওপ্যাথি ওষুধ বিলোতেন, কখনও বীরসিংহে অন্নসত্র খুলতেন আবার বেথুন সাহেবের স্কুলের জন্য ছাত্রী জোগাড় করে দিতেন সম্ভ্রান্ত ঘরের অভিভাবকদের রাজি করিয়ে। তিনি এক জীবনে কত কী যে করেছেন ভাবা যায় না। আমরা ধন্য তাঁর মতো যুগপুরুষকে পেয়েছি। আজকের দিনে তাঁর মতো মানবদরদি বন্ধুর অভাব আমরা অনুভব করতে পারছি আর তাই মাইকেল মধুসূদন দত্তের তাঁর সম্বন্ধে করা উক্তির সঙ্গে গলা মিলিয়ে আমাদেরও বলতে ইচ্ছে করছে—
‘বিদ্যার সাগর তুমি
বিখ্যাত ভারতে
করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে
দীন যে, দীনের বন্ধু!’
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
22nd  September, 2019
হুলো ও স্কুটি
জয়ন্ত দে

হুলোর কোনওদিন মন খারাপ হয় না। ভালোই থাকে। হাসিতে, খুশিতে থাকে। কিন্তু ইদানীং মনটা বড্ড খারাপ হয়ে যাচ্ছে। চারদিকে এই অনাচার, অত্যাচার দেখে দেখে সে খুবই বিষণ্ণ হয়ে পড়ছে। হয়তো এমন হতে পারে, এটা তার বয়েসের রোগ! বয়স যত বাড়ছে, মন মেজাজ তত খারাপ হচ্ছে।  বিশদ

29th  September, 2019
স্মৃতির পুজো
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় 

পুজো এলেই হাজার স্মৃতি দেয় মনেতে হানা,
কাশের বনে হারিয়ে যেতে করত কে আর মানা!  বিশদ

29th  September, 2019
প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা 

‘প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখা’ এই ছিল এবারের লেখার বিষয়বস্তু। তোমাদের এত লেখা পেয়ে আমরা আপ্লুত। সেইসব মজাদার লেখার মধ্যে থেকে বেছে নিতে হয়েছে কয়েকটা। বাছাই করা লেখাগুলিই প্রকাশিত হল আজ, শিউলিস্নাত শারদ সকালে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে। 
বিশদ

29th  September, 2019
বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ 

এই মহান মানুষটি তাদের বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। সেই বিদ্যাসাগরের জন্মের দুশো বছর উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে লিখল মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন (মেন)-এর ছাত্ররা। 
বিশদ

22nd  September, 2019
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে পুজোর প্যান্ডেলে 

অ্যাকশন, কাট শব্দগুলো এখন শুনতে একঘেয়ে লাগছে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। মন তাদের উড়ুউড়ু। আকাশ নীল, কাশের বনে দোলা লেগেছে। সব্বার প্ল্যানিং সারা। কে কী করবে জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের। 
বিশদ

15th  September, 2019
শিউলি কুঁড়ির সকাল 
কার্তিক ঘোষ

দাপুটে কানা নদীর গা ঘেঁষে তখন বোসেদের একটাই বাড়ি। তবু সবাই বলত বোসপাড়া!
আসলে, যত রাজ্যের পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েরা তখন সব ওই বাড়িতেই বেশি।
কেউ কলকাতায় নামী বিজ্ঞানী, তো, কেউ ডাক্তার!
পাশের বাড়িটা বড্ড গরিব! 
বিশদ

15th  September, 2019
 ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির জন্মদিনে জে আই এস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান

ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির ১৪৯তম জন্মদিনে জেআইএস গোষ্ঠীর প্রি-স্কুল ‘‌লিটল ব্রাইট স্টারস প্লে স্কুল’‌ পথ চলা শুরু করল। গত ৩১ আগস্ট সংস্থাটি এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। প্রিস্কুলের পঠনপাঠনের পরিবর্তন নিয়ে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়।   বিশদ

08th  September, 2019
 পৃথিবীতে বন্দি ভিনগ্রহী?

খোদ আমেরিকার বুকেই নাকি রয়েছে ভিনগ্রহীরা বন্দি হয়ে! এমনই দাবি বেশ কিছু মানুষের। কোথায় বন্দি হয়ে থাকতে পারে তারা? কেনই বা বন্দি করে রাখা হতে পারে তাদের? হ য ব র ল’র পাতায় রইল সেই নিয়ে খোঁজখবর।
বিশদ

08th  September, 2019
 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

08th  September, 2019
ঘুঘুরাম
বাণীব্রত চক্রবর্তী

লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে কিট্টু ভয় পেয়ে গেল। নৌকোটা নদীর ঘাটের কাছে। ওখানে এক কোমর জল। তবে নৌকো ও ঘাটের মধ্যে পাটাতন পাতা আছে। সে সহজেই নৌকোয় উঠে যেতে পারে। নৌকোটা পাড়ের বটগাছের গুঁড়ির সঙ্গে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। তবু নৌকো দুলছে। লোকটাও।
বিশদ

08th  September, 2019
গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুলের অনুষ্ঠান 

সাড়ম্বরে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করল গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুল (বয়েজ), টাকী হাউজ। এদিন সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষিকা স্বাগতা বসাক। 
বিশদ

01st  September, 2019
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী 

দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবীর ফুসফুস। ভয়ঙ্কর দাবানলের গ্রাসে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে আমাজন জঙ্গলের অনেকটা অংশ। গাছপালার পাশাপাশি আগুনে পুড়ে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু। হয়তো তাদের মধ্যে কোনও কোনও প্রজাতি চিরদিনের জন্য মুছে গেল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে।  
বিশদ

01st  September, 2019
রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। 
বিশদ

01st  September, 2019
স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন  

৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করল দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা)। এদিন বিদ্যালয় সেজে উঠেছিল শিক্ষার্থীদের আঁকা টি-শার্ট, নিজের তৈরি পতাকা প্রভৃতি দিয়ে। স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রতিটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল নজর কাড়ার মতো।  
বিশদ

25th  August, 2019
একনজরে
পুনে, ৯ অক্টোবর: ভারতের মাটিতে ‘টিম ইন্ডিয়া’কে হারানো কতটা কঠিন, তা বিলক্ষণ টের পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ, প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভারতীয় দলের ৫০২ রানের ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নিজাম প্যালেসে সিবিআই দপ্তরে হঠাৎ হাজির হলেন ম্যাথু স্যামুয়েল। বুধবার সকালে তিনি নিজেই চলে আসেন এখানে। তাঁর দাবি, আইফোনের পাসওয়ার্ড জানতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই জন্যই তিনি এসেছেন। ...

বিএনএ, জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ি পান্ডাপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির মণ্ডপে পাশাপাশি দেখা গিয়েছে দিদি-মোদির ফ্লেক্স। পুজো প্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলিপ ঘোষের অভিনন্দনজ্ঞাপক ফ্লেক্সের পাশে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও জলপারইগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: বুধবার দীঘায় সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ল বিশালাকৃতি ‘চিলমাছ’। এদিন মোহনার আড়তে মৃত এই মাছটি নিয়ে আসা হয়। অচেনা এই মাছ দেখতে উৎসুক মানুষজন ভিড় জমান। পাশাপাশি দীঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকরাও ভিড় জমান।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম
১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু দত্তের মৃত্যু
২০১১: গজল গায়ক জগজিৎ সিংয়ের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৪ টাকা ৭২.০৪ টাকা
পাউন্ড ৮৫.৩৯ টাকা ৮৮.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৬.৬০ টাকা ৭৯.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৩ রাত্রি ৭/৫২। শতভিষা ৫১/৩৮ রাত্রি ২/১৪। সূ উ ৫/৩৪/৩৩, অ ৫/১৩/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ২/৫৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/১৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২২ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৭/৪২ রাত্রি ৭/৫৩/৫২। শতভিষা ৫৪/১৮/১৬ রাত্রি ৩/১৮/৫, সূ উ ৫/৩৪/৪৭, অ ৫/১৪/৪৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৩/৪৭/১৭ গতে ৫/১৪/৪৭ মধ্যে, কালবেলা ২/১৯/৪৭ গতে ৩/৪৭/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/২৪/৪৭ গতে ১২/৫৭/১৭ মধ্যে। 
মোসলেম: ১০ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালো। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় বেশি বিনিয়োগ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
মানসিক স্বাস্থ্য দিবস১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু ...বিশদ

07:03:20 PM

২০১৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পাচ্ছেন পোল্যান্ডের ওলগা তোকারজুক এবং ২০১৯ সালে সাহিত্যে নোবেল পাবেন অস্ট্রিয়ার পিটার হ্যান্ডকা

05:15:00 PM

দ্বিতীয় টেস্ট, প্রথম দিন: ভারত ২৭৩/৩ 

04:43:00 PM

সিউড়ি বাজারপাড়ায় পরিত্যক্ত দোতলা বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ল, চাঞ্চল্য 

04:27:12 PM

মুর্শিদাবাদে গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মঘাতী বৃদ্ধ 
রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গায়ে আগুন লাগিয়ে ...বিশদ

03:34:00 PM