Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

 আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।

প্রথমে মনে হয়েছিল কোনও রাজপ্রাসাদ। ইতালীয় ঘরানায় তৈরি এই বাড়ি প্রাসাদই তো বটে!
এই বাড়ির ইতিহাস প্রায় ২১৯ বছরের পুরানো। সেই ১৮০০ সালে আমেরিকান রাষ্ট্রপতি জন অ্যাডামস আমেরিকার কেন্দ্রীয় সরকারের দপ্তর ফিলাডেলফিয়া থেকে ওয়াশিংটন ডিসিতে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কংগ্রেস থেকে অনুমোদন নিয়েছিলেন। ওয়াংশিংটন ডিসি হয়ে উঠেছিল আমেরিকার নয়া রাজধানী। এই সময় ওয়াশিংটন ডিসিতে কংগ্রেস সদস্যদের নানা ধরনের তথ্য সংগ্রহ ও বইপত্র ব্যবহারের জন্য কোনও উপযুক্ত গ্রন্থাগার ছিল না। রাষ্ট্রপতি অ্যাডামস শুধুমাত্র কংগ্রেস সদস্যদের ব্যবহারের জন্য মাত্র ৫ হাজার ডলার ব্যয়ে একটি ছোট লাইব্রেরি তৈরির জন্য মার্কিন কংগ্রেস থেকে অনুমোদন নেন। তার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ থেকে দু’জন সদস্যকে এই লাইব্রেরি পরিচালনার জন্য নিয়োগের বিধান অনুমোদন করান। এরপর অনুমোদিত অর্থে ইংল্যান্ড থেকে ১১ ট্রাঙ্ক ভর্তি বই আর ১ ট্রাঙ্ক ম্যাপ এনে ক্যাপিটল হিলের যেটুকু অংশ তখন তৈরি হয়েছিল তারই একপাশে ছোট আকারের লাইব্রেরিটি স্থাপিত হয়। নাম রাখা হয়েছিল  ‘দ্য লাইব্রেরি অব কংগ্রেস’।
১৮১৪ সালে ইংরেজ সেনারা তাদের মার্কিন উপনিবেশ রক্ষার চেষ্টায় ওয়াশিংটনে এসে ক্যাপিটল হিলে কেন্দ্রীয় সরকারের মূল দপ্তরটি দখল করে নিয়েছিল। লাইব্রেরি অব কংগ্রেস সম্পূর্ণ পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। ব্রিটিশ সেনারা লাইব্রেরি অব কংগ্রেস পুড়িয়ে দেওয়ার পর গ্রন্থাগারটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত কোনও বই সেই সময় রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে যুদ্ধ শেষ হলে লাইব্রেরিটি নতুন করে গড়ে তোলার জন্য কংগ্রেস থেকে পুনরায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেফারসন যখন ফ্রান্সে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ছিলেন, তখন সেখানকার দোকানে ঘুরে ঘুরে আমেরিকা সম্পর্কে বহু দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ সংগ্রহ করে এনে নিজের লাইব্রেরিতে রেখেছিলেন। ১৮১৪ সালের পর যখন লাইব্রেরি অব কংগ্রেস নতুন করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়,  তখন তিনি মার্কিন কংগ্রেসকে জানান,  তার বইগুলো তিনি এই লাইব্রেরিতে দিতে ইচ্ছুক। তারা যে দাম দিতে পারবেন তাতেই তিনি সেই অমূল্য বইগুলো লাইব্রেরিকে দিয়ে দেবেন। কংগ্রেস মাত্র ২৩,৯৫০ ডলারে ৬,৪৮৭টি বাছাই করা বই জেফারসনের কাছ থেকে লাইব্রেরির জন্য কিনে নেয়। এভাবেই শুরু লাইব্রেরির জন্য বই সংগ্রহের কাজ। ১৮৯৭ সালে জেফারসন বিল্ডিংয়ের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ৫০ জন সুনির্বাচিত স্থপতি, ভাস্কর ও চিত্রকর লাইব্রেরি বাড়িটি নিখুঁত ও শিল্পমণ্ডিত করে গড়ে তোলেন। অন্য বাড়ি পরে তৈরি হয়। তিনটি বাড়ির মধ্যে জেফারসন বিল্ডিং বয়সে সবচেয়ে পুরনো। তারপরও বাড়িটি অতি সুন্দরভাবে সাজানো। ইতালীয় স্থাপত্যরীতিতে তৈরি এই জেফারসন বিল্ডিংয়ের সবচেয়ে বড় পড়ার ঘরটি তিন তলায়।
কালক্রমে এর আকৃতি ও সংগ্রহের বিশালত্বের সঙ্গে সঙ্গে লাইব্রেরির দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। এই গ্রন্থাগারে এখন প্রায় ৪৭০ ভাষার ১৬৪ মিলিয়নের বেশি বই,  জার্নাল ও সংবাদপত্রসহ নানা নথিপত্র সংরক্ষিত রয়েছে, বিশ্বের মধ্যে যা বৃহত্তম এবং অনন্য। বিভিন্ন বিষয়ের বই থরে থরে সাজানো। যার যে বই দরকার, কম্পিউটারের সাহায্যে মুহূর্তে এনে হাজির করে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে এখানে। এই গ্রন্থাগারের সংগ্রহশালার তাকগুলো পাশাপাশি সাজালে তা প্রায় ৫৩২ মাইল দীর্ঘ হবে,  এমনই বিশাল এই গ্রন্থাগার। এর আর্কিটেকচারাল ডিজাইনও এককথায় অসাধারণ। প্লেটো,  নিউটন,  শেক্সপিয়রের মতো প্রতিভাধরদের লেখা বই-ই শুধু নয়, তাদের পূর্ণ অবয়বের মূর্তিতে এই গ্রন্থাগারের বিভিন্ন তলা সাজিয়ে তোলা হয়েছে।  ‘ক্যাপিটল হিল’  মার্কিন সরকারের প্রধান কর্মকেন্দ্র। তারই লাগোয়া একটি পাড়া জুড়ে তিন-তিনটি বিশালাকার বাড়িতে চলছে এই গ্রন্থাগারের বিস্ময়কর কর্মযজ্ঞ।
অভিজাত, ব্যস্ত ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউ ও তার পিছনের সেকেন্ড স্ট্রিট পর্যন্ত জায়গা জুড়ে বিশাল টমাস জেফারসন বিল্ডিং। পাশাপাশি ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউয়ের অন্য ফুটপাতে ম্যাডিসন মেমোরিয়াল বিল্ডিং। আর জেফারসন বিল্ডিংয়ের পিছনে,  সেকেন্ড স্ট্রিটের অন্যদিকের ফুটপাতে জন অ্যাডামস বিল্ডিং। পাশাপাশি তিনটি বাড়িতে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া যায়। কিন্তু অবিরাম চলতে থাকা বাস ও গাড়ির স্রোত এবং নিরন্তর পথচলতি মানুষের ভিড় এড়ানোর জন্য এই তিনটি বাড়িতে যাওয়ার সুবিধার্থে রাস্তার তলা দিয়েও আন্ডারগ্রাউন্ড রোড নির্মাণ করা হয়েছে। সেই আন্ডারগ্রাউন্ড রোডে দিন-রাত সবসময় আলো জ্বলে। পড়ুয়ারা এ-বাড়ি থেকে ও-বাড়িতে যান। শুধু তা-ই নয়,  বই ভর্তি ছোট আকারের মোটর ট্রাকও এ-বাড়ি থেকে ও-বাড়িতে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সবেতেই আধুনিকতার ছোঁয়া।
জেফারসন বিল্ডিংয়ের মেঝে থেকে পাথরের স্তম্ভগুলো ১৬০ ফুট উঁচু। শুধু এই একটি হলেই ৪৫,০০০ হাজারেরও বেশি রেফারেন্স বই আছে। ২১২ জন পাঠক একসঙ্গে বসে পড়তে পারেন এই একটি হলঘরে। এটি ছাড়া আরও পড়ার ঘর আছে। প্রতিটি ডেস্কে পৃথক আলো,  আরামদায়ক চেয়ারের ব্যবস্থা আছে। এত পাঠকের ভিড়,  কিন্তু গোটা হলঘর ‍নিস্তব্ধ,  নিরিবিলি পরিবেশ। কেউ কাউকে বিরক্ত করে না। যে যার মতো করে পড়াশোনা চালিয়ে যায়। পাশেই কম্পিউটার ক্যাটালগ সেন্টার। সেখানে দলে-দলে লোক কম্পিউটার টার্মিনালে তাঁর প্রয়োজনীয় বিষয়টি জেনে নিতে পারেন। জেফারসন বিল্ডিংয়ে লাইব্রেরির স্থান সংকুলান না হওয়ায় এই বাড়ির পিছনে,  রাস্তার অন্য পারে তৈরি হয় জন অ্যাডামস বিল্ডিং। ১৯৩৯ সালে। সেটি জেফারসন বিল্ডিংয়ের মতো অত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও বাড়ির সামনের দিক সুন্দর মার্বেল পাথরে মোড়া আর তার প্রধান প্রবেশপথে ব্রোঞ্জের বিরাট দরজা। তাতে শোভা পায় বারোটি মনুষ্য-মূর্তি। এই চমৎকার মূর্তিগুলো সেসব ঐতিহাসিক পুরুষদের,  যাঁরা পৃথিবীর নানা দেশে লেখার হরফ আবিষ্কার করেছিলেন। জন অ্যাডামস বিল্ডিংয়েও যখন লাইব্রেরির স্থান সংকুলান হল না,  তখন তৈরি করতে হয় আরও একটি বাড়ি। জেফারসন বিল্ডিংয়ের পাশাপাশি ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউয়ের অন্য দিকে সেই নতুন বাড়ি জেমস ম্যাডিসন মেমোরিয়াল বিল্ডিং। নির্মিত হয় ১৯৮০ সালে। ফলে গোটা লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের স্থান-পরিধি দ্বিগুণ হয়ে যায়। এই তিনটি বৃহৎ বাড়ি ছাড়াও অন্যত্র এই লাইব্রেরির কর্মকেন্দ্র আছে। এই তিন বিল্ডিং মিলে সাধারণ পাঠকদের জন্য ২১টি পড়ার ঘর রয়েছে।
বড়দিন ও পয়লা জানুয়ারির ছুটি ছাড়া বছরের আর সব দিন লাইব্রেরি খোলা থাকে। পড়ার ঘর,  প্রদর্শনী,  ফিল্ম শো— এমনকী গোটা লাইব্রেরি ঘুরিয়ে দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। লাইব্রেরিতে নিয়মিতভাবে নানা ডকুমেন্টরি ফিল্ম দেখানো হয়। গান শোনানোর ব্যবস্থা রয়েছে। যার যেদিকে আগ্রহ, সব পাওয়া যায় হাতের মুঠোয়। এ যেন এক অজানা ভুবন।
শুনে অবাক হচ্ছেন? না, অবাক হইনি আমি। কারণ, এই  ‘দ্য লাইব্রেরি অব কংগ্রেস’  যে দেশের সম্পত্তি, সেই দেশের নাম আমেরিকা। দুনিয়ার সর্বশক্তিমান দেশে যে এমন এক বিশাল লাইব্রেরি থাকবে, তা তো স্বাভাবিক। লাইব্রেরি তো দুনিয়ার ইতিহাস আগলে রাখে। ভবিষ্যতের দিশা দেখায়।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
08th  September, 2019
হুলো ও স্কুটি
জয়ন্ত দে

হুলোর কোনওদিন মন খারাপ হয় না। ভালোই থাকে। হাসিতে, খুশিতে থাকে। কিন্তু ইদানীং মনটা বড্ড খারাপ হয়ে যাচ্ছে। চারদিকে এই অনাচার, অত্যাচার দেখে দেখে সে খুবই বিষণ্ণ হয়ে পড়ছে। হয়তো এমন হতে পারে, এটা তার বয়েসের রোগ! বয়স যত বাড়ছে, মন মেজাজ তত খারাপ হচ্ছে।  বিশদ

29th  September, 2019
স্মৃতির পুজো
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় 

পুজো এলেই হাজার স্মৃতি দেয় মনেতে হানা,
কাশের বনে হারিয়ে যেতে করত কে আর মানা!  বিশদ

29th  September, 2019
প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা 

‘প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখা’ এই ছিল এবারের লেখার বিষয়বস্তু। তোমাদের এত লেখা পেয়ে আমরা আপ্লুত। সেইসব মজাদার লেখার মধ্যে থেকে বেছে নিতে হয়েছে কয়েকটা। বাছাই করা লেখাগুলিই প্রকাশিত হল আজ, শিউলিস্নাত শারদ সকালে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে। 
বিশদ

29th  September, 2019
বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ 

এই মহান মানুষটি তাদের বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। সেই বিদ্যাসাগরের জন্মের দুশো বছর উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে লিখল মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন (মেন)-এর ছাত্ররা। 
বিশদ

22nd  September, 2019
বিদ্যাসাগরের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

22nd  September, 2019
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে পুজোর প্যান্ডেলে 

অ্যাকশন, কাট শব্দগুলো এখন শুনতে একঘেয়ে লাগছে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। মন তাদের উড়ুউড়ু। আকাশ নীল, কাশের বনে দোলা লেগেছে। সব্বার প্ল্যানিং সারা। কে কী করবে জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের। 
বিশদ

15th  September, 2019
শিউলি কুঁড়ির সকাল 
কার্তিক ঘোষ

দাপুটে কানা নদীর গা ঘেঁষে তখন বোসেদের একটাই বাড়ি। তবু সবাই বলত বোসপাড়া!
আসলে, যত রাজ্যের পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েরা তখন সব ওই বাড়িতেই বেশি।
কেউ কলকাতায় নামী বিজ্ঞানী, তো, কেউ ডাক্তার!
পাশের বাড়িটা বড্ড গরিব! 
বিশদ

15th  September, 2019
 ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির জন্মদিনে জে আই এস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান

ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির ১৪৯তম জন্মদিনে জেআইএস গোষ্ঠীর প্রি-স্কুল ‘‌লিটল ব্রাইট স্টারস প্লে স্কুল’‌ পথ চলা শুরু করল। গত ৩১ আগস্ট সংস্থাটি এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। প্রিস্কুলের পঠনপাঠনের পরিবর্তন নিয়ে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়।   বিশদ

08th  September, 2019
 পৃথিবীতে বন্দি ভিনগ্রহী?

খোদ আমেরিকার বুকেই নাকি রয়েছে ভিনগ্রহীরা বন্দি হয়ে! এমনই দাবি বেশ কিছু মানুষের। কোথায় বন্দি হয়ে থাকতে পারে তারা? কেনই বা বন্দি করে রাখা হতে পারে তাদের? হ য ব র ল’র পাতায় রইল সেই নিয়ে খোঁজখবর।
বিশদ

08th  September, 2019
ঘুঘুরাম
বাণীব্রত চক্রবর্তী

লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে কিট্টু ভয় পেয়ে গেল। নৌকোটা নদীর ঘাটের কাছে। ওখানে এক কোমর জল। তবে নৌকো ও ঘাটের মধ্যে পাটাতন পাতা আছে। সে সহজেই নৌকোয় উঠে যেতে পারে। নৌকোটা পাড়ের বটগাছের গুঁড়ির সঙ্গে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। তবু নৌকো দুলছে। লোকটাও।
বিশদ

08th  September, 2019
গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুলের অনুষ্ঠান 

সাড়ম্বরে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করল গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুল (বয়েজ), টাকী হাউজ। এদিন সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষিকা স্বাগতা বসাক। 
বিশদ

01st  September, 2019
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী 

দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবীর ফুসফুস। ভয়ঙ্কর দাবানলের গ্রাসে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে আমাজন জঙ্গলের অনেকটা অংশ। গাছপালার পাশাপাশি আগুনে পুড়ে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু। হয়তো তাদের মধ্যে কোনও কোনও প্রজাতি চিরদিনের জন্য মুছে গেল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে।  
বিশদ

01st  September, 2019
রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। 
বিশদ

01st  September, 2019
স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন  

৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করল দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা)। এদিন বিদ্যালয় সেজে উঠেছিল শিক্ষার্থীদের আঁকা টি-শার্ট, নিজের তৈরি পতাকা প্রভৃতি দিয়ে। স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রতিটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল নজর কাড়ার মতো।  
বিশদ

25th  August, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নিজাম প্যালেসে সিবিআই দপ্তরে হঠাৎ হাজির হলেন ম্যাথু স্যামুয়েল। বুধবার সকালে তিনি নিজেই চলে আসেন এখানে। তাঁর দাবি, আইফোনের পাসওয়ার্ড জানতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই জন্যই তিনি এসেছেন। ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: বুধবার দীঘায় সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ল বিশালাকৃতি ‘চিলমাছ’। এদিন মোহনার আড়তে মৃত এই মাছটি নিয়ে আসা হয়। অচেনা এই মাছ দেখতে উৎসুক মানুষজন ভিড় জমান। পাশাপাশি দীঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকরাও ভিড় জমান।   ...

স্টকহোম, ৯ অক্টোবর (এপি ও এএফপি): লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি তৈরির স্বীকৃতি। ২০১৯ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার জিতে নিলেন তিন বিজ্ঞানী। আমেরিকার জন গুডএনাফ, ব্রিটেনের স্ট্যানলি হোয়াটিংহ্যাম ও জাপানের আরিকা ইয়োশিনো। বুধবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেসের তরফে একথা জানানো হল।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পুজো যত এগিয়েছে, ততই কমেছে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা। সিইএসসি সূত্রের খবর, মূলত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় এবং মাঝে-মধ্যে বৃষ্টির জেরে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ক্রমশ কমেছে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম
১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু দত্তের মৃত্যু
২০১১: গজল গায়ক জগজিৎ সিংয়ের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৪ টাকা ৭২.০৪ টাকা
পাউন্ড ৮৫.৩৯ টাকা ৮৮.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৬.৬০ টাকা ৭৯.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৩ রাত্রি ৭/৫২। শতভিষা ৫১/৩৮ রাত্রি ২/১৪। সূ উ ৫/৩৪/৩৩, অ ৫/১৩/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ২/৫৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/১৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২২ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৭/৪২ রাত্রি ৭/৫৩/৫২। শতভিষা ৫৪/১৮/১৬ রাত্রি ৩/১৮/৫, সূ উ ৫/৩৪/৪৭, অ ৫/১৪/৪৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৩/৪৭/১৭ গতে ৫/১৪/৪৭ মধ্যে, কালবেলা ২/১৯/৪৭ গতে ৩/৪৭/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/২৪/৪৭ গতে ১২/৫৭/১৭ মধ্যে। 
মোসলেম: ১০ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালো। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় বেশি বিনিয়োগ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
মানসিক স্বাস্থ্য দিবস১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু ...বিশদ

07:03:20 PM

২০১৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পাচ্ছেন পোল্যান্ডের ওলগা তোকারজুক এবং ২০১৯ সালে সাহিত্যে নোবেল পাবেন অস্ট্রিয়ার পিটার হ্যান্ডকা

05:15:00 PM

দ্বিতীয় টেস্ট, প্রথম দিন: ভারত ২৭৩/৩ 

04:43:00 PM

সিউড়ি বাজারপাড়ায় পরিত্যক্ত দোতলা বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ল, চাঞ্চল্য 

04:27:12 PM

মুর্শিদাবাদে গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মঘাতী বৃদ্ধ 
রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গায়ে আগুন লাগিয়ে ...বিশদ

03:34:00 PM