Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। সেখানে পদব্রজে যাওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই। গাড়ি বলতে গো-শকট। বাবা চাকরি করতেন পুলিস ডিপার্টমেন্টে। লম্বা-চওড়া চেহারা। ছাতি, তা কম নয়, প্রায় পঞ্চাশ ইঞ্চির কাছাকাছি। তখনকার দিনে পঞ্চান্ন বছরেই রিটায়ারমেন্ট ছিল। অর্থাৎ অবসর নিতে হতো। বাবাও একদিন পুলিসের চাকরি থেকে রিটায়ার করে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ফিরে এলেন। পুলিসে কাজ করার সময় বাবার একজন বিশ্বস্ত আর্দালি ছিল। বাবা যেখানেই বদলি হতেন তাকেও সেখানে বদলি করে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা বাবাই করতেন। লোকটির নাম জয়নাল— জয়নাল সিং, বাড়ি বোধহয় সম্ভবত ইউ.পি-র কোনও গ্রামে। যে কোনও ভাবেই হোক জয়নাল বাংলার পুলিস ফোর্সে কাজ পেয়ে গেল। এবং তার পর থেকে ছায়ার মতো বাবার সঙ্গে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় ঘুরেছে।
বাবার রিটায়ারমেন্ট করার সময় জয়নাল এসে বলল,— বাবার সঙ্গে সে-ও চাকরি থেকে অবসর নিতে চায়, শুধু তাই নয়, রিটায়ার করে সে বাবার সঙ্গে আমাদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে থাকবে বলে জানাল। কারণ তার তিন কুলে কেউ আছে বলে জয়নাল অন্তত মনে করতে পারল না। বাবার সঙ্গে জয়নালও আমাদের গ্রামের বাড়িতে এসে পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেল।
জয়নালকে পেয়ে বাবার অবশ্য অনেক সুবিধে হয়েছিল। আমাদের জমিজমা, খেত-খামার যা ছিল জয়নাল সবই দেখে নিল। তারপর চাষ-বাসের তদারকি, শুনো জমিতে রবিশস্যের ঠিকমতো ফলন কিংবা ফলের গাছে সময়ে ফল হচ্ছে কি না সবই সে দেখাশুনো করতে লাগল। এরই মধ্যে হঠাৎ একদিন জমি-জমা সংক্রান্ত কাজে বাবাকে সোনামুখী যেতে হল। বলা বাহুল্য জয়নালও তার সঙ্গী হল। সোনামুখীতে ছোট-বড় অনেক সরকারি অফিস, থানা, ব্যাঙ্ক, হাইস্কুল, বড় পোস্ট-অফিস সবই আছে, বাবা যে অফিসে কাজের জন্য গিয়েছিলেন সেই অফিসার সেদিন অন্য কাজে বাঁকুড়া গিয়েছিলেন। হেড-ক্লার্ক বলল— বাঁকুড়া গেলেও সাহেব নিশ্চয় বেলা তিনটের মধ্যে ফিরে আসবেন। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধে হতে চলল, অফিস ছুটির সময় প্রায় অতিক্রান্ত। কিন্তু সাহেব মানে সেই অফিসারের দেখা নেই। খবর নিয়ে জানা গেল পথের মধ্যে হঠাৎ বাসটার কল-কব্জা বিগড়ে যেতেই মেকানিকের অপেক্ষায় বাসসুদ্ধ সবাই হা-পিত্যেশ করে বসে রয়েছে। কখন, কতক্ষণ পরে যে বাস আবার চালু হবে তা কেউ বলতে পারবে না।
অগত্যা গ্রামে ফেরা ছাড়া উপায় নেই। সন্ধে প্রায় নেমেছে, রাত্তিরটা হয়তো কোনও দোকানের দাওয়ায় শুয়ে কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু সারারাত্তির মশার কামড়। তারপর উপবাস। ব্যাপারটা বাবার ঠিক মনঃপূত হয়নি, বাবার কাছে একটা পকেট-ঘড়ি থাকত। সেটা বের করে বাবা দেখলেন প্রায় ছ’টা বাজে। এখনই রওনা দিলে ঘণ্টা চার বাদে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছানো যাবে।
জয়নাল শুনে বলল— ‘বাবু, আজ ভরা অমাবস্যা। এই রাত্তিরবেলা দশ মাইল রাস্তা পেরিয়ে বাড়ি যাবেন?’
বাবা তার আশঙ্কাকে নস্যাৎ করে দিয়ে বললেন, — ‘এতদিন পুলিসে কাজ করেও তোর দেখছি ভূতের ভয় যায়নি।’
তারপরই ওকে তাড়া দিয়ে বললেন, —‘চল চল, বেরিয়ে পড়া যাক। রাত দশটার মধ্যে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছে যাব।’
রওনা হবার আগে বাবা সোনামুখী বাজারের বড় ময়রার দোকান থেকে টেনিস বল সাইজের পঁচিশটা রসগোল্লা কিনলেন। তখন সস্তাগণ্ডার দিন। পঁচিশটা বড় সাইজের রসগোল্লার দাম কত নিয়েছিল বাবার মুখে সে কথা শুনলেও এখন আর মনে নেই। মিষ্টির হাঁড়িটা এক কাঁধে বসিয়ে জয়নাল সামনে হাঁটতে লাগল। তার পিছনে বাবা, হাতে সেই তেল চুকচুকে হাতচারেক লম্বা শক্তপোক্ত লাঠি।
সোনামুখী ছাড়িয়ে দু’জনে পায়ে-চলা পথ ধরে হাঁটতে শুরু করল। দু-পাশে গাছপালা, জঙ্গল। প্রায় ঘণ্টা দেড় হাঁটবার পর কোচডি গ্রামটা পিছনে পড়ে রইল। গ্রামের শেষে কোচডির মহাশ্মশান। সেটা পেরিয়ে আসার পরই বাবার মনে হল, রসগোল্লার হাঁড়িটা ডান কাঁধে নিয়ে হাঁটার সময় জয়নাল যেন টলছে। একবার ডান দিকে রাস্তার একপাশে আবার তারপরই রাস্তার বাঁদিকে চলে যাচ্ছে। ওর এই টলটলায়মান অবস্থা দেখে বাবা খুব অবাক হলেন। তবে জয়নাল যে নেশা-টেশা করে একথা তিনি কস্মিনকালেও শোনেননি। তবে?
জিজ্ঞেস করতেই জয়নাল পিছন ফিরল। বলল— ‘বাবু কোচডির শ্মশানটা পেরিয়ে আসার পরই কারা যেন আমার সঙ্গে হাঁটছে। কখনও আমাকে ঠেলে ডান দিকে নিয়ে যাচ্ছে আবার কখনও বাঁ-দিকে টানছে। মনে হয় ওদের নজর এই রসগোল্লার হাঁড়িটার ওপর। আমার কাঁধের ওপর থেকে যদি এই রসগোল্লার হাঁড়িটা মাটিতে ফেলে দিতে পারে তাহলেই ওদের ইচ্ছেটা পূর্ণ হয়। রসগোল্লাগুলি সব ওদের দখলে চলে যাবে।’
‘তার মানে?’ বাবা সোজাসুজি শুধোলেন, —‘ওরা কি তোমার কাছে রসগোল্লা খেতে চেয়েছে?’
‘মনে হয় তাই।’ জয়নাল জবাব দিল, বলল— ‘আমি যদি কয়েকটা রসগোল্লা ওদের দিকে ছুঁড়ে দিই তাহলে হয়তো ওরা আমার সঙ্গ ত্যাগ করবে। কিন্তু আমি ব্যাটাদের একটি রসগোল্লাও দিচ্ছিনে। তা সে ওরা যা পারে করুক।’
কিন্তু ওই টলটলায়মান অবস্থায় জয়নালকে হাঁটতে দেখে বাবা নিজেই ওর কাঁধের হাঁড়িটা নামিয়ে তার মধ্যে হাত ঢুকিয়ে গোটা চার রসগোল্লা বের করে দুটো পিছনে আর দুটো-দুপাশে ছুঁড়ে দিলেন। ব্যাস! এরপরই জয়নাল ফের সোজা হয়ে হাঁটতে লাগল। ওর ওই টলটলায়মান অবস্থা আর রইল না। বাড়ি পৌঁছতেই ওই এক হাঁড়ি রসগোল্লা দেখে মা তো বেজায় খুশি, কিন্তু হাঁড়ির মুখটা এমন খোলা কেন? জিজ্ঞেস করতেই কোচডির মহাশ্মশান থেকে পথের ঘটনা সবিস্তারে বাবা শুনিয়ে দিলেন মাকে। আর তাই শুনেই মায়ের হাসিখুশি মুখের আনন্দভাব সব কোথায় মিলিয়ে গেল, মা বলল, —‘না-না। ওই রসগোল্লার হাঁড়িতে যখন ভূতের নজর পড়েছে, তখন ওটা আর আমি ঘরে তুলছিনে। বলা যায় না রাত্তিরে হয়তো তেনারা দল বেঁধে রসগোল্লার খোঁজে ওই হাঁড়ির ওপর চড়াও হতে পারে।’ মা আরও বলল, —‘তার চেয়ে বরং এক কাজ করো। জয়নাল আর তুমি দু’জনে মিলে এই রসগোল্লার হাঁড়িটা শ্মশানে রেখে দিয়ে এসো। ইচ্ছে হলে তেনারা এসে পাঁচালের শ্মশানেই ভূতভোজন করবেন।’
অত রাত্তিরে জয়নালকে সঙ্গে নিয়ে বাবা ওই রসগোল্লার হাঁড়িটা বাঁধের পাড়ে গাঁয়ের শ্মশানে রেখে দিয়ে এল। তারপর মুখহাত ধুয়ে খাওয়াদাওয়া সেরে দু’জনে দিব্যি ঘুমিয়ে পড়ল।
রহস্যটা জানা গেল পরদিন খুব ভোরে। দিনের আলো ভালো করে ফোটার আগেই ঘুম থেকে ওঠা বাবার চিরকালের অভ্যেস, তখনও পাখপাখালি রব শুরু করেনি। আলো আর আঁধারে মেশা ভোর। বাবার কী খেয়াল হল তার সেই তেল চুকচুকে লাঠিটা নিয়ে চলে গেলেন বাঁধের পাড়ে শ্মশানে, মিষ্টির হাঁড়িটার কী পরিণতি হল সেটা জানতে তার খুবই ইচ্ছে ছিল।
শ্মশানে পা দিয়েই বাবা তো হতবাক। মিষ্টির হাঁড়িটা যেমন ছিল তেমনি অক্ষত রয়েছে। শুধু টেনিস বল সাইজের রসগোল্লাগুলি সাফ। হাঁড়ির ভিতরে একটাও পড়ে নেই।
কিন্তু অতগুলি টেনিস বল সাইজের রসগোল্লা গেল কোথায়? তবে কি অমানিশার গভীর রাতে কোচডির মহাশ্মশান থেকে তেনারা এসে রসগোল্লার ভূতভোজন করেছেন?
অথবা আরও ভোরে গ্রামের কোনও মানুষ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাঁধের পাড়ে এসে হাঁড়ির রসগোল্লাগুলিতে চক্ষুদান করে চম্পট দিয়েছে।
স্বীকার করছি এই রহস্যের সমাধান বাবা কিংবা জয়নাল কেউ করতে পারেনি। 
01st  September, 2019
হুলো ও স্কুটি
জয়ন্ত দে

হুলোর কোনওদিন মন খারাপ হয় না। ভালোই থাকে। হাসিতে, খুশিতে থাকে। কিন্তু ইদানীং মনটা বড্ড খারাপ হয়ে যাচ্ছে। চারদিকে এই অনাচার, অত্যাচার দেখে দেখে সে খুবই বিষণ্ণ হয়ে পড়ছে। হয়তো এমন হতে পারে, এটা তার বয়েসের রোগ! বয়স যত বাড়ছে, মন মেজাজ তত খারাপ হচ্ছে।  বিশদ

29th  September, 2019
স্মৃতির পুজো
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় 

পুজো এলেই হাজার স্মৃতি দেয় মনেতে হানা,
কাশের বনে হারিয়ে যেতে করত কে আর মানা!  বিশদ

29th  September, 2019
প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা 

‘প্যান্ডেল ঘুরে ঠাকুর দেখা’ এই ছিল এবারের লেখার বিষয়বস্তু। তোমাদের এত লেখা পেয়ে আমরা আপ্লুত। সেইসব মজাদার লেখার মধ্যে থেকে বেছে নিতে হয়েছে কয়েকটা। বাছাই করা লেখাগুলিই প্রকাশিত হল আজ, শিউলিস্নাত শারদ সকালে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে। 
বিশদ

29th  September, 2019
বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ 

এই মহান মানুষটি তাদের বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। সেই বিদ্যাসাগরের জন্মের দুশো বছর উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে লিখল মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন (মেন)-এর ছাত্ররা। 
বিশদ

22nd  September, 2019
বিদ্যাসাগরের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

22nd  September, 2019
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে পুজোর প্যান্ডেলে 

অ্যাকশন, কাট শব্দগুলো এখন শুনতে একঘেয়ে লাগছে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। মন তাদের উড়ুউড়ু। আকাশ নীল, কাশের বনে দোলা লেগেছে। সব্বার প্ল্যানিং সারা। কে কী করবে জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের। 
বিশদ

15th  September, 2019
শিউলি কুঁড়ির সকাল 
কার্তিক ঘোষ

দাপুটে কানা নদীর গা ঘেঁষে তখন বোসেদের একটাই বাড়ি। তবু সবাই বলত বোসপাড়া!
আসলে, যত রাজ্যের পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েরা তখন সব ওই বাড়িতেই বেশি।
কেউ কলকাতায় নামী বিজ্ঞানী, তো, কেউ ডাক্তার!
পাশের বাড়িটা বড্ড গরিব! 
বিশদ

15th  September, 2019
 ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির জন্মদিনে জে আই এস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান

ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির ১৪৯তম জন্মদিনে জেআইএস গোষ্ঠীর প্রি-স্কুল ‘‌লিটল ব্রাইট স্টারস প্লে স্কুল’‌ পথ চলা শুরু করল। গত ৩১ আগস্ট সংস্থাটি এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। প্রিস্কুলের পঠনপাঠনের পরিবর্তন নিয়ে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়।   বিশদ

08th  September, 2019
 পৃথিবীতে বন্দি ভিনগ্রহী?

খোদ আমেরিকার বুকেই নাকি রয়েছে ভিনগ্রহীরা বন্দি হয়ে! এমনই দাবি বেশ কিছু মানুষের। কোথায় বন্দি হয়ে থাকতে পারে তারা? কেনই বা বন্দি করে রাখা হতে পারে তাদের? হ য ব র ল’র পাতায় রইল সেই নিয়ে খোঁজখবর।
বিশদ

08th  September, 2019
 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

08th  September, 2019
ঘুঘুরাম
বাণীব্রত চক্রবর্তী

লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে কিট্টু ভয় পেয়ে গেল। নৌকোটা নদীর ঘাটের কাছে। ওখানে এক কোমর জল। তবে নৌকো ও ঘাটের মধ্যে পাটাতন পাতা আছে। সে সহজেই নৌকোয় উঠে যেতে পারে। নৌকোটা পাড়ের বটগাছের গুঁড়ির সঙ্গে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। তবু নৌকো দুলছে। লোকটাও।
বিশদ

08th  September, 2019
গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুলের অনুষ্ঠান 

সাড়ম্বরে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করল গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুল (বয়েজ), টাকী হাউজ। এদিন সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষিকা স্বাগতা বসাক। 
বিশদ

01st  September, 2019
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী 

দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবীর ফুসফুস। ভয়ঙ্কর দাবানলের গ্রাসে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে আমাজন জঙ্গলের অনেকটা অংশ। গাছপালার পাশাপাশি আগুনে পুড়ে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু। হয়তো তাদের মধ্যে কোনও কোনও প্রজাতি চিরদিনের জন্য মুছে গেল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে।  
বিশদ

01st  September, 2019
স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন  

৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করল দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা)। এদিন বিদ্যালয় সেজে উঠেছিল শিক্ষার্থীদের আঁকা টি-শার্ট, নিজের তৈরি পতাকা প্রভৃতি দিয়ে। স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রতিটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল নজর কাড়ার মতো।  
বিশদ

25th  August, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নিজাম প্যালেসে সিবিআই দপ্তরে হঠাৎ হাজির হলেন ম্যাথু স্যামুয়েল। বুধবার সকালে তিনি নিজেই চলে আসেন এখানে। তাঁর দাবি, আইফোনের পাসওয়ার্ড জানতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই জন্যই তিনি এসেছেন। ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: বুধবার দীঘায় সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ল বিশালাকৃতি ‘চিলমাছ’। এদিন মোহনার আড়তে মৃত এই মাছটি নিয়ে আসা হয়। অচেনা এই মাছ দেখতে উৎসুক মানুষজন ভিড় জমান। পাশাপাশি দীঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকরাও ভিড় জমান।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দমদম-বাগুইআটি-নারায়ণপুর এলাকার বেশিরভাগ প্রতিমার বিসর্জন হল দশমীতে। সল্টলেকের অনেকগুলো পুজোর বিসর্জন হয়েছে দশমীতেই। এছাড়া বুধবার একাদশীর দিনও বিসর্জন চলেছে। নিউটাউনে অ্যাকশন এরিয়া ১-এ বিসর্জন ঘাট, দমদমের ধোবিঘাট, ভিআইপি রোডের ধারে দেবীঘাটে দিনরাত ছিল চরম ব্যস্ততা।  ...

পুনে, ৯ অক্টোবর: ভারতের মাটিতে ‘টিম ইন্ডিয়া’কে হারানো কতটা কঠিন, তা বিলক্ষণ টের পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ, প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভারতীয় দলের ৫০২ রানের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম
১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু দত্তের মৃত্যু
২০১১: গজল গায়ক জগজিৎ সিংয়ের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৪ টাকা ৭২.০৪ টাকা
পাউন্ড ৮৫.৩৯ টাকা ৮৮.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৬.৬০ টাকা ৭৯.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৩ রাত্রি ৭/৫২। শতভিষা ৫১/৩৮ রাত্রি ২/১৪। সূ উ ৫/৩৪/৩৩, অ ৫/১৩/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ২/৫৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/১৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২২ আশ্বিন ১৪২৬, ১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৩৫/৪৭/৪২ রাত্রি ৭/৫৩/৫২। শতভিষা ৫৪/১৮/১৬ রাত্রি ৩/১৮/৫, সূ উ ৫/৩৪/৪৭, অ ৫/১৪/৪৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৩/৪৭/১৭ গতে ৫/১৪/৪৭ মধ্যে, কালবেলা ২/১৯/৪৭ গতে ৩/৪৭/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/২৪/৪৭ গতে ১২/৫৭/১৭ মধ্যে। 
মোসলেম: ১০ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালো। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় বেশি বিনিয়োগ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
মানসিক স্বাস্থ্য দিবস১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু ...বিশদ

07:03:20 PM

২০১৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পাচ্ছেন পোল্যান্ডের ওলগা তোকারজুক এবং ২০১৯ সালে সাহিত্যে নোবেল পাবেন অস্ট্রিয়ার পিটার হ্যান্ডকা

05:15:00 PM

দ্বিতীয় টেস্ট, প্রথম দিন: ভারত ২৭৩/৩ 

04:43:00 PM

সিউড়ি বাজারপাড়ায় পরিত্যক্ত দোতলা বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ল, চাঞ্চল্য 

04:27:12 PM

মুর্শিদাবাদে গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মঘাতী বৃদ্ধ 
রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গায়ে আগুন লাগিয়ে ...বিশদ

03:34:00 PM