কিন্তু নিত্যকে বিজয়মাল্যে ভূষিত করার বদলে স্যার চেয়ার থেকে উঠে তাড়াতাড়ি সরে যেতে গিয়ে চেয়ারের পায়ায় ঠোক্কর খেয়ে প্রায় পড়ে যাচ্ছিলেন। কোনওমতে টেবিলের কোনাটা ধরে সামলে নিলেন। তারপর প্রচণ্ড জোরে চিৎকার করে বললেন, গেট আউট! আই সে গেট আউট!! স্যারের চিৎকারে আমরা সবাই বেশ ভয় পেয়ে গেলাম।
প্রতি বছরের মতোই এবছরও আনন্দ চন্দ্রিকায় উৎসবের ছোঁয়া লেগেছে। সাংস্কৃতিক সংস্থা ও কত্থক নৃত্যের শিক্ষাকেন্দ্র আনন্দ চন্দ্রিকার কর্ণধার অমিতা দত্ত জানান এবছর তাঁরা নবদুর্গার ওপর একটি ওয়ার্কশপের আয়োজন করেছেন। কলকাতার দুঃস্থ শিশুদের নিয়ে এই উৎসবের আয়োজন করেছেন অমিতা দত্ত।
চলছে নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাবেন। আজকের বিষয় প্রিয় পানীয়-র চ্যালেঞ্জ!
তোমাদের একটি ভালো খবর দিই। গতবারের মতো এবারও শুরু হয়েছে সানফিস্ট কলকাতা স্কুল ফুটবল লিগ (কে এস এফ এল)। এটি দ্বিতীয় সংস্করণ। কে এস এফ এল লিগ শুরু হয়েছে গত বছর থেকে।
বিজলি চক্রবর্তী: টলটল পায়ে ট্রাম রাস্তার ধারে এসে রুকু দাঁড়াল। রাস্তা কীভাবে পার হতে হয় সে এখন বুঝতে পারে। মায়ের পেছন পেছন এখন যায় না। দুধ খেয়ে পেট ভর্তি করে রুকু মাকে ছেড়ে একাই রাস্তায় চলে এসেছে।
আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের ওডোমস ব্র্যান্ড ভারতকে ডেঙ্গুমুক্ত করতে একটি বিশেষ প্রচারাভিযানের উদ্যোগ নিয়েছে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘#মেকিংইন্ডিয়াডেঙ্গুফ্রি’। উদ্যোগটিকে সফল করতে ওডোমসের বিশেষজ্ঞ দল ভারতে বিভিন্ন জায়গায় প্রায় দশ লক্ষ অফিসকর্মীর কাছে পৌঁছেছিলেন।
হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদন গত ২৮ জুন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এদিন এবছরের আই সি এস ই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য এই বিদ্যালয়েরই ছাত্রী রত্না নাঙ্গালিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়। পরীক্ষায় রত্না জাতীয়স্তরে তৃতীয় এবং রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সি আই এস ই-এর চেয়ারম্যান ড. জি ইমানুয়েল, সি আই এস সি ই-এর এগজিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং এ এস আই এস সি-এর যুগ্ম সম্পাদক নবারুণ দে প্রমুখ।
বিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান বি ডি টিকমানি, ভাইস চেয়ারম্যান শ্রীকৃষাণ গোয়েল, অধ্যক্ষ এস কে শ্রীবাস্তবের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। শিক্ষক ও ছাত্রীদের যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি রোবট বাহিত মোমবাতি দিয়ে মঙ্গলদীপ প্রজ্বলন করা হয়। বন্দেমাতরম, বিদ্যালয়ের প্রার্থনা, জাতীয় শপথের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব শুরু হয়। এরপর পরীক্ষার ফল অনুযায়ী মোট ২৭৭ জন কৃতী ছাত্রীকে পুরস্কৃত করা হয়। বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কৃতী
ছাত্রীকে স্বর্ণমণ্ডিত রৌপ্যপদক, ব্যক্তিগত ছবি সহ স্মারক এবং কলম দিয়ে সম্মানিত করা হয়। ছাত্রীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ড. জি ইমানুয়েল এবং নবারুণ দে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথিদের সম্মান জানান স্কুলের চেয়ারম্যান এবং অধ্যক্ষ। এদিন অনুষ্ঠানে অতিথিদের পাশাপাশি বক্তব্য রাখে রত্না নাঙ্গালিয়াও।
শুধু পুরস্কার বিতরণী নয়, এদিন স্কুলের ছাত্রীরা বিভিন্ন ধরনের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও পরিবেশন করে। শেষে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। এই বিশেষ দিনে সব শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
