Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ধারাবাহিক উপন্যাস, পর্ব ২৭
পিশাচ সাধু
জয়ন্ত দে

বোনকে নিয়ে সহজ পিশাচ সাধুর কাছে গিয়েছিল শুনে রেগে আগুন বিচিত্রদা। কথায় কথায় সহজ জানাল, বঁড়শির আদতে বিয়ে হয়েছে একটা মড়ার খুলির সঙ্গে। এবার বর্ণিনী যেতে চায় ক্যাপ্টেনের বাড়িতে। এদিকে, সহজকে ডেকে নচে শোনাল তার জীবনের কিছু বৃত্তান্ত। তারপর...

একমাথা আগুন নিয়ে বসেছিল বঁড়শি। দু’চোখ টকটকে লাল। ওর এই উদভ্রান্ত চেহারা, আলুথালু বেশবাস দেখলে যে কেউ মনে করবে রাতে পিশাচ সাধুর সঙ্গে সে-ও পাল্লা দিয়ে নেশা করেছে। সকালে সেই নেশার ঘোর কাটেনি। এখনও খোয়াড়ি ভাঙেনি। মাথার চুলগুলো উসকো খুসকো, ফণা তোলা সাপের মতো সেগুলো মাথা জুড়ে লাফাচ্ছে।  বঁড়শি আগুন। কিন্তু সেই আগুনে খইয়ের মতো কথা ফুটছে না। বরং তার কপালের শিরাগুলো দপ দপ করেছে।
সাধু চা চেয়েছেন বেশ কয়েকবার। বঁড়শি চা করে দেয়নি। চা না পেলে মদ খেতে হয়। গ্লাসে ভরে মদ ঢেলে এক চুমুক মেরে সাধু ব্যোমভোলা হয়ে বসে আছেন। তার মনের মধ্যে নানান কথার বুজকুড়ি!  
তিনি জানেন, বঁড়শিকে কীভাবে ঠান্ডা করতে হয়। ওর এই মৌনতার সময় কথা বলতে নেই। বঁড়শি এখন মনে মনে কথা বলছে। নিজের সঙ্গে বোঝাপড়া করছে। এখন চুপ করে থাকাই সমীচীন। পিশাচ সাধু তাই করবেন। ওই মেয়ে নিজের সঙ্গে বোঝাপড়া সেরে হঠাৎই উঠবে ঝাড়া মেরে। তারপর আবার দাপাবে। ওই আশ্রমে তিনি এমনটাই দেখেছেন বঁড়শিকে, এখন সংসারে দেখছেন। 
কিন্তু তিনি এ-কথা সে-কথায় বড় বেশি কথা বলছেন ইদানীং। কথার মোহে নিজেকে বেসামাল করে ফেলেছেন। এখন আফশোস করছেন। মন বলছে— ওর সর্পতান্ত্রিক বাপের কথা না-তুললেই ভালো হতো। কী যে হল, গড়গড় করে বলে বসলেন। কিন্তু কী কথা বলেছেন তিনি? কী এমন মহাভারত-এঁটো করা কথা বেরিয়েছে তাঁর মুখ দিয়ে? বঁড়শির বাপ তো সর্পতান্ত্রিক, সাপই তাঁর উপাস্য দেবতা, মিথ্যে নয়। ফি বছর বসন্তকালে দেওকি গ্রামের পাগলিমায়ের আশ্রমে গিয়ে পড়ে থাকত। আশ্রমের মা বলত— মায়ের দয়া হয়েছে। কিন্তু ফি বছর কারও মায়ের দয়া হয় না, ওর গা থেকে খোসা ছাড়ে। খোলস! খোলস! পাপের খোলস! বড় তান্ত্রিক ছিল বঁড়শির বাপ। কথা বলত কম, কেন না জিভের মাঝখান দিয়ে চিরে ধরেছিল সাধনকালেই। কিন্তু সেই জিভ ওর লকলক করত গর্ভহীনা-মেয়েমানুষ দেখলেই। পাপিষ্ঠ নিজেকে খেলার পুতুল বানিয়ে ফেলল। সর্প যৌনতার প্রতীক। সাধন করে যে গুণ ওর বাপ রপ্ত করেছিল, সে গুণই ওর কাল হল।
বঁড়শি কী জানে ওর বাপের গুণের কথা? 
তাছাড়া তো শুধু গর্ভদান নয়, ওই বাপ মাঝে মাঝে গর্ভ-নষ্ট করার মতো কাজও করত লোভে পড়ে। 
পুরনো কথা মনের মধ্যে ঘুরে ফিরে আসে— পিশাচ সাধু গ্লাস তুলে লম্বা চুমুক মারে। ঘরের আলো বড় কম। মনে হয় উঠে গিয়ে লাথি মেরে দেওয়াল ভেঙে দেয়। ক্রমশ তার মাথার মধ্যে অন্ধকার ঢুকছে হু হু করে—
বঁড়শির বাপকে মরতেই হবে বিষে। মরণ ছাড়া ওর গতি নাই। পিশাচ সাধু বিধান দিয়েছিলেন। এই বিধান একান্ত তার নিজের ঘোষণা করা বিধান। এই বিধান তিনি নিজেই সম্পন্ন করেছিলেন। তার জন্যে এতটুকু দুঃখ বা পাপবোধ নেই তাঁর। 
হ্যাঁ, হ্যাঁ, সে-ই গতিই দিয়েছিল বঁড়শির বাপকে। পিশাচ সাধুই তাকে ঠেলে দিয়েছিল মরণের দিকে। গাঁজা সেজে দিয়েছিলেন তিনি। গাঁজার কাপড় সাফিতে বিষ ছিল। সাফিতে রাখা ওই বিষ ঠিক মুখে যাবে। শুকনো কাশি উঠবে অল্প অল্প।  কিন্তু নেশায় মশগুল তখন প্রসাদিতে মত্ত। পিশাচ সাধু মদের বোতল খুলে একটু একটু পান করেন, আর অপেক্ষা করেন। সাফি থেকে কখন শুকনো বিষে জর্জরিত হবে সামনের জন, তখন জল চাইবেন, গলা ভেজাতে। জলেও বিষ। পিশাচ সাধু হাসেন— জলে স্থলে বাতাসে বিষ রেখেছি, বাঁচবি কীভাবে?
টান মেরে এলিয়ে পড়েছিল বঁড়শির বাপ। শ্বাস নেওয়ার জন্য হাঁকপাঁক করতে করতে, দম বন্ধ হয়ে গেল যেন। বলল, এট্টু জল দাও বাবা। পিশাচ সাধু জল এগিয়ে দিলেন। মুখে বললেন— চাঁদি! চাঁদি! কলকে খালি। জীবনের কলকেতে আর নেশার বস্তু নাই, আগুন নাই। এবার ফাঁকা কলকের মতো বডি ফেলে দিয়ে ধোঁয়া ধোঁয়া হয়ে যাও!
বঁড়শির বাপ যে আশ্রমে মরল, সেই আশ্রম চত্বরেই মাটি পেল। হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিল পিশাচ সাধু, তার যজ্ঞে একটা দান সমাপ্ত হল। 
তখন কি জানত, তারই মেয়ে এসে ওর ঘর ঠেলবে? তাকে মৃত্যুবাণ করে সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে হবে! 
আর যোগীনবাবার মরণ ঘনাইল কেন? 
নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করে পিশাচ সাধু। মাথা চালায় দ্রুত। মনে মনে কথা আউড়ানোর সুবিধে অনেক, মুখ ফুটে তা আর বাইরে বের হয় না। যা বেরিয়ে আসতে চেয়েছিল, তা পেট থেকে উঠে বুকের মধ্যে ঘুরপাক খেয়ে আবার নীচে তলিয়ে যায়।
তাহলে যোগীনবাবার মরণ ঘনাইল কেন?
যোগীনবাবা সব জেনেও অন্ধ হয়ে থাকতেন। বড় সাধক ছিলেন তিনি। পিশাচ সাধু তার কাছে সাষ্টাঙ্গ হতেন। যারা যোগীনবাবার আশ্রমে আশ্রয় নিতে আসত—  রাতে ধ্যানে বসে তার সবটা জেনে যেতেন যোগীনবাবা। সে সাধু, না কতটা অসাধু? সে পাপী, আর সে কতটা তাপী? সবটা ধ্যানের আসনেই জেনে যেতেন যোগীনবাবা।  অথচ তিনি মুখে কুলুপ দিয়ে থাকতেন। পাপী তাপী সব সময় তার আশ্রম উজাড় করে থাকত। পিশাচ সাধু বার বার সাবধান করেছেন যোগীনবাবাকে। বলেছেন— কী আপনার মোহ বাবা? সাধন ছেড়ে মনোরঞ্জনে মাতছেন? 
যোগীনবাবা উত্তর দিয়েছেন, ‘আমি আর কী মনোরঞ্জন করব বাবা? আমি আগেই দেখে ফেলি— কে কী সং সেজে এসেছে। আমি তার সাধু-সাজা রঙে গঙ্গাজল ছেটাই না। থাক-না সাধু-সং সেজে। সাধু-সং সাজতে সাজতে মানুষের যদি সাধু হওয়ার নেশায় পেয়ে বসে তাহলে অনেক লাভ। ভিতর আর বাহিরে লড়াই কে জেতে, কে হারে?’
পিশাচ সাধু বলেন, ‘না, না, বাবা এটা ঠিক করেন না। দোর দেন। দোরে পাহারা বসান। পাপী-তাপীর জন্য এই আশ্রম সাধনক্ষেত্র নয়। সে শ্মশানে যাক—।’
যোগীনবাবা হাসেন, ‘যদি দোর বন্ধ করতে হয়, তাহলে আপনাকেও তো না বলতে হয় গো, মিলিটারি।’ 
পিশাচ সাধু বুঝেছিলেন, যোগীনবাবা তাকে জেনে-বুঝেই ঠাঁই দিয়েছেন। 
যোগীন বাবা দেহ রাখার দু’দিন আগে পিশাচ সাধু শেষবার চেপে ধরেছিলেন। যেমন নিত্যদিন চেপে ধরেন যোগীনবাবাকে। ‘আপনি তো এত কিছু জানেন, আমি একটা হেঁয়ালি দিচ্ছি, এর উত্তর দেন।’
‘বলুন আপনার হেঁয়ালি?’
‘রুগ্ন সন্তানের জন্য এক মা এসেছিল শ্মশানচারী তান্ত্রিক সাধুর কাছে। তান্ত্রিক সাধু বললে, তোর সন্তান তোর কোলে থাকবে না, ভালো চাস তো তাকে দান করে দে আমাকে। মা বুকে পাষাণ বেঁধে তার সন্তান নামিয়ে রাখল তান্ত্রিক সাধুর পায়ের কাছে, শ্মশান ধুলোয়।  রাত হচ্ছে। চারদিকে শেয়াল, শকুনের মেলা! সাধু যজ্ঞ করছে। মা আশায় বুক বেঁধে, সাধু কখন লাথি দিয়ে সেই সন্তান ফিরিয়ে দেবে মায়ের কোলে, বলবে, যা নিয়ে যা তোর ছেলেকে। আমি পরের ছেলে নিয়ে কী করব রে? মা বলবে, আমি কানা ফল নেব না, তোমার পায়ের ধুলো মাখিয়ে আমি ভালো ফল এই তুলে নিলাম। এ তোমার সন্তান তুমি একে দেখো। সুস্থ সন্তান কোলে নিয়ে মা ফিরবে শ্মশান থেকে। বাইরে ঝুঝকো আঁধারে তার স্বামী মানে সন্তানের বাপ প্রহর গুনছে। শেয়াল তাড়াচ্ছে, শকুন ওড়াচ্ছে, আঁধার কাটছে। এমনটিই তো হয় গো যোগীনবাবা?’
যোগীনবাবা বলেন, ‘তাই তো হয়, তাই তো হয়ে এসেছে এত কাল? শ্মশানচারী সাধু কী করবে সন্তান নিয়ে? সন্তান থাকবে মায়ের কোলে।’
‘কিন্তু তা তো হয়নি!’ ঘন ঘন মাথা নাড়ায় পিশাচ সাধু। ‘তা তো একদম হয়নি। কেন এমন হল?’
‘তাহলে কী হল?’ যোগীনবাবা মাথা ঝুঁকিয়ে প্রশ্ন করেন।
আঁধার মেখে প্রহর গুনতে গুনতে অধৈর্য হয়ে ছেলের বাপ এসে দাঁড়াল শ্মশানভুঁয়ে, যজ্ঞের সামনে। কিন্তু সেখানে এসে সে পাথর হয়ে গেল! মিলিটারি মানুষ তাই ধপ করে পড়ে গেল না। শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দেখল, তার তিন বছরের রুগ্ন ছেলে আর তার স্ত্রীর ধড় পড়ে আছে, সাধু দু’টি ছিন্ন মুণ্ড অগ্নিতে আহুতি দিয়ে যজ্ঞ সম্পন্ন করে চলে গিয়েছে। সে অনেকক্ষণ একভাবে দাঁড়িয়ে থাকার পর নিজের পাথর মূর্তি নিজে ভাঙল। স্ত্রী আর ছেলে ধড় নিয়ে গিয়ে ভাসিয়ে দিল নদীর জলে। তারপর শ্মশানভূমিতে এসে যজ্ঞের আগুনে দুটো কাঠ গুঁজে দিয়ে বসে থাকল দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। সে রোজ নিজেকে প্রশ্ন করে— ওটা চিতা, না যজ্ঞ? যজ্ঞ, না চিতা!
সবাই এসে তাকে ঘিরে বলতে শুরু করল—সাধু, সাধু! সে নিজেকে সাধু বলল না, বলল পিশাচ?’ কথা শেষ করে যোগীনবাবার দিকে তাকিয়ে থাকেন পিশাচ সাধু? বলেন, ‘আমার হেঁয়ালি এটাই বাবা। ওটা কি চিতা, না যজ্ঞ? আপনি কী মনে করেন?’
যোগীনবাবা চুপ করে তাকিয়ে থাকেন পিশাচ সাধুর দিকে। তার দুচোখে ঘোর।
পিশাচ সাধু হাসতে হাসতে বলেন, ‘হেঁয়ালি ওটা যেমন, এটাও আবার আর একটা হেঁয়ালি— সবাই এসে দেখল একজন লোক আগুনের সামনে বসে আছে। সবাই বলল— সাধু। সাধুবাবা! কিন্তু আগুনের সামনে বসে থাকা লোকটা ঘোষণা করে দিল সে পিশাচ! এবার হেঁয়ালিটির উত্তর বলুন— লোকটি কী? সাধু, না পিশাচ?’
যোগীনবাবা চুপ করে আছেন। ধীরে ধীরে শান্ত গলায় বলেন, ‘শান্ত হোন গো বাবা!’
পিশাচ সাধু বলেন, ‘শান্ত হব, যদি বলে দেন, কোথায় গেলে তাকে পাব—সেই শ্মশানচারী তান্ত্রিক? যজ্ঞ যে চলছে তার ছিন্ন মুণ্ড সেই অগ্নি আহুতি চায়।’ পিশাচ সাধু হাসেন, ‘হেঁয়ালি না মিটিয়ে দিলে, আমিও হেঁয়ালি করে চলব বাবা। আমার কিচ্ছুটি করার নেই।’
উত্তরহীন যোগীনবাবা বসে থাকেন।  মন দিয়ে দু চোখ বন্ধ করে সব শুনে মাথা নিচু করে বলেছিলেন, বড় অন্যায় হয়েছে, বড় অন্যায় বাবা। 
পিশাচ সাধু বলেছিলেন, ‘তাকে যে আমি খুঁজছি, আপনি তার হদিশ দেন। আপনি জানেন, এটা কার কম্ম। একটা অন্তত হেঁয়ালির উত্তর দেন।’ 
উত্তরে যোগীনবাবা শান্ত গলায় বলেছিল, ‘আপনি খুঁজছেন, আপনি খোঁজেন। আপনার পথও ভালো নয়। কথা চালাচালি আমার কম্ম নয় বাবা। আপনি ফিরে আসুন।’
পিশাচ সাধু বলেন, ‘আমি ফিরব না, আমাকে ওই যজ্ঞ শেষ করতে হবে।’ 
খুব শান্ত গলায় যোগীনবাবা তাকে খণ্ডন করতে চান। বলেন, ‘আপনি আগুন নিয়ে জঙ্গলের পর্ণকুটিরে প্রবেশ করেছেন বাবা। আপনি ভাবছেন আগুনকে উপাস্য দেবতা করে অগ্নি-সাধনা করবেন। কিন্তু যজ্ঞে যদি বেশি ঘি ঢালেন, ওই আগুন কিন্তু দপ করে লাফিয়ে উঠবে। তাতে আপনার পর্ণকুটির সমেত  আপনাকেও জ্বলিয়ে খাগ করে দেবে।’
হা হা করে অট্টহাসি হেসেছিল পিশাচ সাধু। বলেছিলেন, ‘আমি জানি। ওই আগুন আমাকে ঝালসাবে। আমি তাই সর্বদা ঘি মেখে বসে থাকি। কিন্তু তার আগে আমার যজ্ঞের দান, সেই শ্মশানচারী তান্ত্রিকের ছিন্ন মুণ্ড অগ্নিতে আহুতি দিয়ে আমি যজ্ঞ সমাপন করে যাব। তারপর চিরপ্রণম্য অগ্নি যদি আমাকে গ্রহণ করে—।’
যোগীনবাবা বলেন, ‘আপনি বড় ভুল পথ বেছেছেন বাবা। এখনও সময় আছে ফিরে আসুন। ওই অগ্নি বিসর্জন দিন জলে, শান্তি পাবেন।’
পিশাচ সাধু হাসেন, ‘পিশাচের শান্তি নাই। সে অশান্তির চাষ করবে, অশান্তির গুণ ধরবে। নিন, আমি গাঁজা সাজলাম। দেখেন শান্তি পান কী না?’
তাঁর হাত থেকে গাঁজার কলকে নেন যোগীনবাবা, গাঁজার কাপড় সাফিতে বিষ গুঁড়ো। দু তিন টানেই তার বুক ভারী, বুক হালকা করতে দম ভরে টানেন। তারপর ছটফট করেন। শ্বাস যেন বন্ধ হয়ে আছে। দু চোখ ঠেলে বেরিয়ে আসে। বলেন, ‘এট্টু জল দেন বাবা, শরীলটা উথালিপাথালি করছে।’ জল তো প্রস্তুত করে রেখেছেন পিশাচ সাধু। একটু জল খেয়ে, গাঁজার কলকে হাতে ধরে বুক চেপে শুয়ে পড়েন যোগীনবাবা। পিশাচ সাধু তাঁর সাজা গাঁজার কলকের কাপড় সাফিটা বড় যত্নে নিয়ে ভাঁ‌জ করে পকেট থেকে একটা কাগজ বের করে তুলে রাখেন। আবার কাজে লাগবে—
মদ ভরা গ্লাসটা এক নিঃশ্বাসে শেষ করে তিনি তাকান ঘরের কোণে। ওখানে পিশাচ— নর করোটি। তার কাছেই দুটি বাহুর হাড়, তাতে সেই গাঁ‌জার কলকে থেকে নিয়ে আসা কাপড় সাফিগুলো জড়ানো। সাত ফেড়ে। সাতটি আহুতি।
এই সাত ফেড়ে কাপড় আগুনে দিলে দাউ দাউ জ্বলবে। কিন্তু তার কাজ যে শেষ হয়নি। প্রতিশোধের আগুন এখনও তার বুকের ভেতর জ্বলছে। যজ্ঞ সম্পূর্ণ হলে নিজের জন্য একটা কলকে বঁড়শিকে দিয়ে সাজবেন তিনি। বলবেন, এই সাত ফেড়ে কাপড় দে কলকের নীচে। দম ভরে গাঁ‌জায় টান দিতে দিতে তিনি ভাববেন, যা রে মেয়ে তোর দেনা আমি রাখিনি, আমি তোর বাবাকে মেরেছি, তুই আমাকে মারলি। শোধবোধ।
কিন্তু বঁড়শি যে তার আলজিবে বঁড়শি বিঁধিয়ে আটকে রেখেছে সংসারে। আবার তাকে বেরুতে হবে। আবার খুঁ‌঩জতে হবে, সেই শ্মশানচারী তান্ত্রিক সাধুকে। তার যজ্ঞ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। সে এখনও একটার পর একটা কাঠ দিয়ে চিতা জ্বালিয়ে রেখেছে। এই আগুন কেউ দেখতে পাবে না, শুধু তার বুকের ভেতর ধিকিধিকি জ্বলছে। জ্বলবে। 
(চলবে)
29th  August, 2021
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ০ রানে আউট রবীন্দ্র, চেন্নাই ৪/১ (১.১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:47:07 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:44:56 PM

আইপিএল: চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:38 PM

দীঘার সমুদ্র সৈকতে মিলল নীল ডলফিন!
টিভি বা সিনেমার পর্দায় নয়, নীল রঙের বিরল প্রজাতির ডলফিনের ...বিশদ

06:36:06 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে ৫৯.০২ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৬৫.০৮ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৩.২৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৪.৮৫ শতাংশ, মণিপুরে ৬৭.৬৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত মেঘালয়ে ৬৯.৯১ শতাংশ, মিজোরামে ৫২.৭৩ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৫৫.৭৯ শতাংশ, পুদুচেরীতে ৭২.৮৪ শতাংশ ও রাজস্থানে ৫০.২৭ শতাংশ, সিকিমে ৬৮.০৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM