Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পিশাচ সাধু
জয়ন্ত দে 

ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ১২

সহজের কাছে চিঠিটি এসেছে ‘স্বদেশ’ পত্রিকা থেকে। সেখানে তার গল্প ছাপা হবে। এদিকে, ক্যাপ্টেনের ভবিষ্যদ্বাণী ব্যর্থ হয়েছে শুনে বেজায় খুশি সুজি। পিশাচ সাধুর শক্তি সম্বন্ধে তার বক্তব্য, ‘বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর’। পরের দিন সহজকে নিয়ে ক্যাপ্টেনের বাড়ি যাবে ঠিক করে সুজি। তারপর...
 কৃপণ সুরজিৎ গাঁটের কড়ি খরচ করে তেল পুড়িয়ে নিজের বাইক নিয়ে আসবে না। সে বাড়িতে বসে অপেক্ষা করছিল। সহজ বাইক নিয়ে আসতেই সেটার দখল নিল সুজি। সহজকে বলল— পিছনে বোসো। তারপর সুজি বাইক নিয়ে যেন উড়ল। উড়ে উড়ে এসে থামল সটান ক্যাপ্টেনের সামনে।
সাতসকালেই নাকি ক্যাপ্টেনের বাড়ি হানা দিতে হয়। সকালে লোকটার ফুল পাওয়ার থাকে— একথাটা বলেছিল সুরজিৎই। অথচ সুরজিৎই আবার মনে করে, লোকটার তেমন পাওয়ার নেই। ঢপ! পুরোটাই ঢপ!
এখন সকাল আটটা দশ।
সবুজ রঙের চেক লুঙ্গি আর হাফ পাঞ্জাবি গায়ে বাড়ির বাইরে বসেছিলেন ক্যাপ্টেন। সকালবেলা তার সামনে বাইক এসে দাঁড়াতেই অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে নিলেন। বাইক থেকে নেমে সুজি নিজের ক্রমশ কমে আসা চুলে হাত বুলতে বুলতে বলল— গুড মর্নিং ক্যাপ্টেন!
বাইকটা স্ট্যান্ড করিয়েই সুজি কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়েছে, মুখে অদ্ভুত হাসি। হাসিটা ব্যঙ্গের। সহজ ক্যাপ্টেনের মুখের দিকে তাকাল। মুখটা যেন ইলেকট্রিক তারে ঝুলে থাকা মরা কাক। দাড়িগুলো ফনফন করে উড়বে বলে কাঁপছে। সুজি হালকা গলায় বলল, ‘কী গুরু সব ঠিক আছে তো?’
ক্যাপ্টেন হ্যাঁ, না কিছু বললেন না। আগের মতো তাকিয়ে থাকলেন। সুজি বলল, ‘ক্যাপ্টেন, একে মনে আছে তো?’
ক্যাপ্টেন নির্লিপ্ত।
সুজি বলল, ‘এ সহজপাঠ। তোমার পেয়ারের পরির কোলের ছেলে। তুমি বস ওকে ফাঁসিয়ে দিয়েছ। বেচারা হেব্বি কষ্ট পাচ্ছে। আমি বললাম, চলো। যে ঢপ মেরেছে তার সামনেই তোমাকে নিয়ে যাব। তার সঙ্গে বুঝে নেবে।’
সুজির কথায় ক্যাপ্টেন কোনও উচ্চবাচ্য করল না। যেন রাতের ঘুম এখনও কাটেনি।
সুজি বলল, ‘গুরু, কাল খুব মাল খেয়েছ নাকি? খোয়াড়ি কাটেনি!’
সহজ এগিয়ে এসে বলল, ‘ভালো আছেন? আমি সহজ। সহজ মিত্র। আমি ফোন করেছিলাম আপনাকে।’
‘আমাদের সহজপাঠ। একে সেদিন তুমি সময় দিয়েছিলে— তেত্রিশ দিন। তারপর নাকি লাইফ জিঙ্গালালা হয়ে যাবে— মনে আছে? এবার কী হবে?’
সুজি এমনভাবে কথাগুলো বলছিল, যেন ক্যাপ্টেন কোনও ভবিষ্যদ্বাণী করেনি, সহজের থেকে তেত্রিশটা দিন হাওয়া করে দিয়েছে। এখন সে দল পকিয়ে এসেছে দিনগুলো ফেরত নিতে।
ক্যাপ্টেনের ঠোঁট দুটো কাঁপল। সেদিন খুব দাপট দেখিয়েছেন, আজ সকালবেলা ওদের দেখে একটু গুটিয়ে গেলেন। বুঝতে পারছিলেন, সুজি এবার খিস্তি করবে। তারপর চাড্ডি জ্ঞানের কথা বলবে। নানা নক্কা-ছক্কা গপ্পো করবে, চা খাবে, সিগারেট খাওয়াবে, তারপর যাবে। এই সকালবেলাটা বড্ড বিচ্ছিরি করে দেবে। তেতো হয়ে যাবে। এই আঁটকুড়োর মুখ দেখাও পাপ! সারাটা দিনের ভেতর একটা গজাল ঢুকিয়ে দেবে। ক্যাপ্টেন ভাবছিলেন, সুজিকে থামাতে হবে। পাশাপাশি সহজকে দেখে তিনি সত্যিই একটু গুটিয়ে। বাচ্চা ছেলে, দুধের সর মাখা মুখ! কেন যে অমন কথাগুলো মনে এল! মনেই যদি এল কেন দুম করে বলে ফেলল!
সুজি নিচু আর জড়ানো গলায় একটা খিস্তি দিল। বলল, ‘সহজ কষ্ট করে এসেছে, কিছু বলো ওকে।’
সহজ একটু এগিয়ে এল, বলল, ‘আপনাকে কিছু বলতে হবে না, আমি বলছি—।’
‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, নিজেই বলো। যে তোমায় কাঠ খাইয়েছে তাকেই ফার্নিচারটা দিয়ে যাও,’ সুজি বলল। সহজ এগিয়ে এসে প্রণাম করল।
সুজি বিরক্তিমাখা গলায় বলল, ‘প্রণাম করছ করো। ভালো ছেলে দিয়ে কাজের কাজ হয় না। দেবে খিস্তি, করছে প্রণাম। দিলে সব জল ঢেলে—!’
সহজ বলল, ‘আপনি আমাকে তেত্রিশ দিন সময় দিয়েছিলেন, বলেছিলেন— আমার কিছু একটা হবে। আমার কিছু একটা হয়েছে। যেটা হয়েছে— সেটা দারুণ এক ব্যাপার।’
কথাটা শুনেই ক্যাপ্টেন চোখ কুঁচকে তাকালেন। ভাবটা এমন— ছেলেটা তার সঙ্গে খেলছে।
সুজি বলল, ‘লে হালুয়া!’
সহজ বলল, ‘কাল রাতে আমার কাছে একটা খবর এসেছে, স্বদেশের নাম শুনেছেন, নামী পত্রিকা। সেখানে আমার লেখা বেরুচ্ছে। যা আমি কোনওদিন আশা করিনি। আমার স্বপ্ন!’
‘অ্যাই সহজপাঠ তুমি সত্যি বলছ? না, ড্রামা করছ? কই এ কথা তো তুমি আমাকে বলোনি? আমাকে ঢপ মেরে নিয়ে এলে! না, ওকেই ঢপ মারছ?’
সহজ বলল, ‘আমি সত্যি বলছি— এটা আমার জীবনে খুব বড় ঘটনা! আমি ভাবতেই পারিনি। আর এটা ঘটার কোনও কারণও ছিল না। কারণ, লেখাটি আমি পাঠাইনি।’
‘তাহলে কে পাঠাল?’ সুজি গম্ভীর মুখে বলল।
‘নিশ্চয়ই পরমেশ্বরদা। আমি ওকে পড়তে দিয়েছিলাম।’
ক্যাপ্টেন মাথা নাড়ালেন, ‘সত্যি! যা! আমি যে ভালো কথা বলেছি, ভালো কথা মিলে গেল!’
সুজি ভ্রু কুঁচকে বলল, ‘ক্যাপ্টেন তোমাকে কি পরমেশ্বর কখনও সহজের লেখালিখির কথা বলেছিল? পরমেশ্বর পত্রিকা অফিসে লেখা জমা দিচ্ছে তুমি জানতে?’
সুজি তীক্ষ্ণ গলায় ডিটেক্টিভ হয়ে উঠতে চায়।
‘দুঃশালা খেয়ে দেয়ে কাজ নেই আমার, তোদের কথা শুনে এ-কান থেকে ও-কানে ঢালতে যাব? বল, বল, কী লেখা লিখেছিস তুই—গপ্পো! কাকে নিয়ে গপ্পো? আমাকে নিয়ে?’
সুজি বলল, ‘ক্যাপ্টেন তুমি স্কিম করছ— তোমাকে পরমেশ্বর ঘুঁটি সাজিয়ে দিয়েছে, তুমি ছক্কা ফেলছ!’
ক্যাপ্টেন হা হা করে হেসে উঠলেন।
সুজি ওর পাশের জায়গায় ধপ করে বসে পড়ল। বলল, ‘একটা লেখা ছাপা হয়েছে তো কী হয়েছে? ক’টাকা পাবে? চাকরি হবে?’
কিন্তু ক্যাপ্টেন খুশ, বললেন, ‘বোসো ভায়া!’
সুজি গর্জন করছে, ‘ফালতু! বাঙালিদের কিছু হবে না। একটা লেখা ছাপা হয়েছে, যেন লটারি পেয়েছে। রবীন্দ্রনাথ হয়ে গিয়েছে! কী খুশি!’
ক্যাপ্টেন সহজকে বলল, ‘তুই খুশি!’
‘হ্যাঁ, আমি তো খুশি!’
‘তাহলে আনন্দে থাকা বাচ্চা! দাঁড়া চা বলি—।’ ক্যাপ্টেন একটুখানি মুখ তুলে জানলার সামনে নিয়ে গিয়ে হাঁক দিল। ‘তিন কাপ চা করো— সুজি এয়েছে, সহজ এয়েছে।’
ক্যাপ্টেনের পিছন দিকের বাঁ পাশের দরজা খুলে গেল। সহজের মুখোমুখি বঁড়শি। ওকে দেখে খুব সুন্দর করে হাসল, বলল, ‘কখন এলে?’
ক্যাপ্টেন বলল, ‘এয়েছে, অনেকক্ষণ আগেই এয়েছে। এসে থেকে খিস্তি দিচ্ছি।’
‘কে খিস্তি দিচ্ছে?’ বঁড়শি বেশ ক্ষুব্ধ গলায় বলল।
ক্যাপ্টেন হাসল, ‘এই সুজি।’
সুজি বলল, ‘ডাহা মিথ্যে কথা!’
বঁড়শি মুখ ব্যাজার করল, ‘এই বুড়োটা এমন, কাছের লোকদের ঠেলা মারে! ঠাকুরপো তোমরা বোসো, আমি চা করি।’
বঁড়শি চলে যেতেই সুজি আবার ডিটেক্টিভ হল। বলল, ‘গুরু, একটু ঝেড়ে কাশো না, তোমার পরি ওর গল্প স্বদেশে পাঠিয়েছিল তুমি জানতে। পরির অনেক সোর্স, একটা গল্প ছাপিয়ে দেওয়া ওর কাছে কোনও ব্যাপার। খবরের কাগজের কত লোকই তো ওর কাছে আসে।’
চা আসে।
ক্যাপ্টেন চুপ করে বসে আছেন। সুজি চা খায়। সিগারেট ধরায়। চাপা গলায় বলে, ‘ক্যাপ্টেন তুমি সব জানতে, জেনে শুনে স্কিম করেছ।’
ক্যাপ্টেন চায়ের কাপ রাখেন। তারপর খুব শান্ত মুখে বলে, ‘তুই জানতিস, তুই কোনওদিন বাবা হতে পারবি না? সাত বছর ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছিস। হলি না। অথচ এখন হঠাৎ তুই বাপ হয়ে গেলি সুজি! বউকে জিজ্ঞেস করেছিস...’
ক্যাপ্টেনের কথায় ঠিকরে ওঠে সুরজিৎ। ‘ক্যাপ্টেন মুখ সামলে কথা বলবে।’
ক্যাপ্টেন দাঁত ছরকুটে হাসে, ‘রোয়াব দেখাস না সুজি, যা, যা বউকে গিয়ে জিজ্ঞেস কর...।’
সুজি থরথর করে কাঁপছে। ‘তুমি আমার বাড়িরলোক নিয়ে ইনসাল্ট করছ।’
‘ক্ষেত্রজ পুত্র জানিস? মহাভারতে আছে, শাস্ত্র তোদের জন্য ব্যবস্থা করে রেখেছে—।’
‘খুব পচা মাল তুমি— আমার কাছে মেশিন থাকলে তোমাকে আমি—।’
ক্যাপ্টেন হাসেন, ‘সে আমার কপালে আছে—নলি কেটে, বলি হবো। কিন্তু তোর হাতে হব না। আমি কোনও নপুংসকের হাতে মরব না সুজি।’
সহজ দেখল পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোরালো হয়ে উঠছে। সে বলল, ‘আসি ক্যাপ্টেন। চলো আমরা যাই।’
‘আবার আসিস। যেতে যেতে সুজিকে আট প্রকার বিয়ে, আর বারো প্রকার সন্তান কী কী একটু বলে দিস বাপ!’
সহজ বাইকের কাছে যায়। সুজির কাছে বাইকের চাবি। সুজি এসে বসে, বাইকে স্টার্ট দেয়। সহজ ওঠে। বাইকের আওয়াজ শুনে বঁড়শি বেরিয়ে এসেছে।
‘আবার আসিস। শোন, এদের সঙ্গে মিশিস না। এদের সব ধসা রোগ লেগেছে। সবগুলো ধসে যাবে। ওই পরি বাড়ি ফেলে পালাবে। ওই সুজি— কাক হয়ে কোকিলের বাচ্চা মানুষ করবে।’
সুজি বাইক নিয়ে বেরিয়ে এল ক্যাপ্টেনের বাড়ির রাস্তা ছেড়ে। সুজি গর্জন করছে। সহজ পিছন ফিরে দেখল— বঁড়শি হাত নাড়াচ্ছে। একটু এসে সুজি গিয়ারের গোলমাল করে স্টার্ট বন্ধ করে ফেলল। আবার বাইক চলতে শুরু করল। সহজের মনে হল, বাইকটা যেন টলমল করছে। সহজ বলল, ‘মনে হচ্ছে হাওয়া কম।’
সুজি বাইকটা রাস্তার ধারে দাঁড় করাল। বলল, ‘আমার শরীরটা খারাপ লাগছে, তুই চালা ভাই।’
সহজ বাইক চালাচ্ছে। আরও কিছুটা রাস্তা আসার পর সহজের মনে হল সুরজিৎ ওর গায়ের ওপর ঢলে পড়ছে। যে কোনও সময় বাইক থেকে পড়ে যাবে। সহজ একটা চায়ের দোকান দেখে বাইক থামল। বলল, ‘চা খাবে সুজিদা।’
সুজি উত্তর করল না। বাইক থেকে নেমে চায়ের দোকানের বেঞ্চে বসল দু’জনে। সহজ দেখল শূন্য চোখে সুজি পেটাই পরটার দিকে তাকিয়ে আছে। বলল, ‘সুজিদা পরটা খাবে। অনেকদিন খাইনি।’
‘নে।’
সহজ পেটাই পরোটার অর্ডার দিল। পরোটা ওজন করে ছিঁড়ে ছিঁড়ে তার ওপর আলু ভরা ঘুগনি দিয়ে দোকানদার দুটো থালা এগিয়ে দিল। সহজ খাচ্ছিল। সুরজিৎও খাচ্ছিল, তবে সেটা মেশিনের মতো। অন্য সময় হলে সুজি লঙ্কা চাইত, মশলা চাইত, আরও একটু ঘুগনি নিত। আজ কোনও কথা বলল না। মাঝে মাঝে সুরজিতের দু’চোখ বন্ধ হয়ে আসছে। ওর বুকের ভেতর হু হু করছে। ক্যাপ্টেন ঠিক কথা বলল না। ভেতর ভেতর সুজি কাঁপছে, ও বাড়ি ফিরে মৈত্রেয়ীকে কী বলবে? না, না, ও কিছু বলবে না। ওয়েট করবে। সুজি ছাড়ার পাত্র নয়, সে টেস্ট করাবে। ডিএনএ টেস্ট করাবে। বাইক স্টার্ট দিল সহজ। সুজি বসল। তারপর হুড়মুড় করে নেমে এল সুজি। হড়হড় করে বমি করল।
দোকানি জলের জগ নিয়ে দৌড়ে এল। সুজি বিড়বিড় করল, ‘অ্যাসিড হয়ে গিয়েছে।’ সে বিড়বিড় করে চলেছে— ডিএনএ করাব। দেখে নেব। তারপর সারা রাস্তা আলুর বস্তার মতো সুজি এল লগবগ করতে করতে। সহজ বলল, ‘তোমাকে কোথায় নামাব?’
‘অফিসে নিয়ে চল।’
অফিসের সামনে বাইক থেকে নেমে সুরজিৎ বলল, ‘তুই আমার ছোট ভাইয়ের মতো, ক্যাপ্টেনের কথা বিশ্বাস করিস না। কাউকে বলিস না।
এসব কথা সবাই জানলে আমাকে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে হবে।’
সহজ বলল, ‘ওই ক্যাপ্টেনের কথা আমি বিশ্বাস করি না! ওকে নিয়ে আমি একটু খেললাম।’
হঠাৎ সুরজিৎ হাউ হাউ করে কেঁদে উঠল। বলল, ‘এমন কথা কেউ কাউকে বলে? এর থেকে ক্যাপ্টেন আমাকে জুতো দিয়ে মারতে পারত। আমাকে অভিশাপ দিতে পারত। কিন্তু কেউ এমন কথা বলে? তবু তুই কাউকে কোনও কথা বলিসনি ভাই।’
সুরজিৎ মাথা নিচু করে অফিসে ঢুকে গেল।
তখনই সহজকে ফোন করল বণির্নী। ‘শোন না, বিচিত্রদার শরীরটা খুব খারাপ। হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, আর কোনও উপায় নেই।’
‘হাসপাতাল?’
‘হ্যাঁ, আমি একটা গাড়ির ব্যবস্থা করে বিচিত্রদাকে সেবা প্রতিষ্ঠান হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছি। তোরা গিয়ে ভর্তির ব্যবস্থা করে ফেল।’
‘আচ্ছা।’
সহজ ফোন রেখেই সামনে দেখল নচে আর গৌরা। সহজ ওদের বিচিত্রদার খবরটা দিল। তারপর দু’জনকে বাইকে তুলে ছুটে চলল হাসপাতালের দিকে। নচে বলল, ‘ভাই আস্তে বাইক চালা। আমার কপালে অপঘাতে মৃত্যু লেখা আছে।’
কথাটা বলার সময় নচের গলা কেঁপে উঠল, ‘অ্যাক্সিডেন্টটাও অপঘাত তো?’
(চলবে) 
16th  May, 2021
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:38 PM

দীঘার সমুদ্র সৈকতে মিলল নীল ডলফিন!
টিভি বা সিনেমার পর্দায় নয়, নীল রঙের বিরল প্রজাতির ডলফিনের ...বিশদ

06:36:06 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে ৫৯.০২ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৬৫.০৮ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৩.২৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৪.৮৫ শতাংশ, মণিপুরে ৬৭.৬৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত মেঘালয়ে ৬৯.৯১ শতাংশ, মিজোরামে ৫২.৭৩ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৫৫.৭৯ শতাংশ, পুদুচেরীতে ৭২.৮৪ শতাংশ ও রাজস্থানে ৫০.২৭ শতাংশ, সিকিমে ৬৮.০৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপপুঞ্জে ৫৬.৮৭ শতাংশ, অরুণাচল প্রদেশে ৬৩.৪৪ শতাংশ, অসমে ৭০.৭৭ শতাংশ, বিহারে ৪৬.৩২ শতাংশ, ছত্তিশগড়ে ৬৩.৪১ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে ৬২.০২ শতাংশ, ত্রিপুরাতে ৭৬.১০ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ৫৭.৫৪ শতাংশ, উত্তরাখণ্ডে ৫৩.৫৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:26:06 PM