Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- প্রথম কিস্তি।
 
জঙ্গিপুর থেকে কী একটা কাজে দাদাঠাকুর মানে শরৎ পণ্ডিত এসেছেন কলকাতায়। উঠেছেন আমহার্স্ট স্ট্রিটের পরিচিত একটি মেস বাড়িতে। একদিন সকালে এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে শিয়ালদার দিকে হেঁটে যাচ্ছেন। হঠাৎই ছবিঘর সিনেমা হলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় থমকে দাঁড়ালেন। হলের সামনে থিকথিকে ভিড়। সেই হলে মুক্তি পেয়েছে সুধীর মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ছবি ‘দাদাঠাকুর’। সেই ছবি দেখার জন্যই দর্শকদের প্রবল উৎসাহ। বাস্তবের দাদাঠাকুর স্বয়ং সেখানে উপস্থিত। অথচ তাঁর দিকে তাকিয়ে দেখার ফুরসত বা ইচ্ছে কোনওটাই তাদের নেই। আজকের যুগে বাংলা বা হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে যেমন বায়োপিক তৈরির ধুম, সে যুগে তেমনটা ছিল না, তা বলাই বাহুল্য। যদিও নিজের কর্মগুণে শরৎ পণ্ডিত জীবন্ত কিংবদন্তি ছিলেন, তবুও সে যুগে জীবদ্দশাতেই ‘বায়োপিক’ দেখে যাওয়ার সৌভাগ্য বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনাই বলা যায়। 
হলের সামনে এহেন ঘটনা দেখে শরৎ পণ্ডিতকে তাঁর সঙ্গী বন্ধুটি বললেন, ‘দেখেছেন, আপনি বর্তমান থাকতেও আপনাকে না নিয়ে ছবি বিশ্বাসকে নিয়েছে আপনার রোলে।’ প্রসঙ্গত, পর্দায় দাদাঠাকুরের চরিত্রে রূপদান করেছিলেন ছবি বিশ্বাস। যদিও ১৯৬২ সালের নভেম্বর মাসে ‘দাদাঠাকুর’ ছবিটি যখন মুক্তি পায়, তখন ছবি বিশ্বাস আর ইহলোকে নেই। তার ঠিক পাঁচ মাস আগেই তিনি প্রয়াত হয়েছিলেন। যাক সে কথা। আবার ফিরে আসি সেই ঘটনায়। বন্ধুর মুখে এই কথা শুনে তৎক্ষণাৎ দাদাঠাকুর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বলে উঠলেন, ‘দুঃখ পেও না বন্ধু। ছবি দেখে লোকে বিশ্বাস করবে বলেই তো ছবি বিশ্বাসকে নেওয়া।’ পানিং মিশিয়ে কথাটা বললেও বাংলা ছায়াছাবির কিংবদন্তি অভিনেতা ছবি বিশ্বাসের অভিনয় প্রতিভা ও জনপ্রিয়তার কথা শরৎ পণ্ডিতের এই লাইনটার মধ্যেই নিহিত রয়েছে।  
১৬০০ খ্রিস্টাব্দের প্রথম দিকে মোগল সম্রাট আকবরের থেকে ‘বিশ্বাস’ উপাধি পেয়েছিলেন তিতুরাম দে। তাঁর উত্তরপুরুষ রামকান্তের পুত্র চণ্ডীচরণ দে বিশ্বাস পরবর্তীকালে বড় জাগুলিয়া থেকে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের কাছে ছোট জাগুলিয়ায় এসে থাকতে শুরু করেন। বসতবাড়ির নাম রাখলেন ‘কালী নিকেতন’। আরও কিছুদিন পরে ব্যবসায়িক কাজকর্মের উদ্দেশ্য নিয়ে বিশ্বাস পরিবার উঠে এল কলকাতার বিডন স্ট্রিটে। কালী নিকেতনের সঙ্গে যোগাযোগ একেবারে উঠে গেল না ঠিকই, তবে সেখানে যাওয়া-আসা আটকে গেল ওই পুজো-পার্বনেই। অর্থ-প্রতিপত্তি-দান-ধ্যান-ঐতিহ্য-বনেদিয়ানায় বিডন স্ট্রিটের বিশ্বাস পরিবারের নাম ক্রমে দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করল। ৩৪ নম্বর বিডন স্ট্রিটের সেই বাড়ির কালীপ্রসন্ন বিশ্বাসের ছোট ছেলে ভূপতিনাথ পাট ব্যবসায়ী হিসেবে বেশ নাম করেছিলেন। কালীপ্রসন্ন এই বিডন স্ট্রিটেরই বাসিন্দা প্রতাপচন্দ্র মিত্রের কন্যা কাত্যায়নীর সঙ্গে ভূপতির বিয়ে দিলেন। ১৯০২ সালের ১২ জুলাই  ভূপতিনাথ ও কাত্যায়নীর ঘরে একটি ফুটফুটে পুত্রসন্তানের জন্ম হল। খাতায়কলমে নাম শচীন্দ্রনাথ দে বিশ্বাস। ছোট থেকেই সুন্দর দেখতে বলে মা আদর করে ডাকতেন ‘ছবি’। এই ছবি নামটিই পরবর্তীকালে বাংলা সিনেমায় সুপরিচিত হয়ে উঠল। পদবি হিসেবে ‘বিশ্বাস’ই ব্যবহার করতেন তিনি।
কাত্যায়নী দেবী যখন মারা যান, তখন ছবি একেবারে দুধের শিশু। বয়স মাত্র ১০ মাস। স্বাভাবিকভাবেই মায়ের স্মৃতি তাঁর একেবারেই নেই। কিন্তু মায়ের দেওয়া ছবি নামের মধ্যেই তিনি মাকে অনুভব করেছেন সারাজীবন। অসময়ে মাতৃবিয়োগ হওয়াতে ছবির মেজ জ্যাঠাইমা তাঁকে মাতৃস্নেহে বড় করে তোলেন। নয়নচাঁদ স্ট্রিটের একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু। পরে ক্ষুদিরাম লেনের সেন্ট্রাল কলেজিয়েট স্কুলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। তারপর ভর্তি হন হিন্দু স্কুলে। সেখান থেকেই প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করেন। ভর্তি হন প্রেসিডেন্সি কলেজে, কিন্তু সেখানে পড়েননি। বন্ধুদের সঙ্গলাভের আশায় ভর্তি হয়েছিলেন বিদ্যাসাগর কলেজে। অভিনয় প্রীতি ছিল ছোট বয়স থেকেই। বাড়ির প্রকাণ্ড হলঘরে ভাইবোনেরা সকলে মিলে প্রায়শই গান-বাজনা, আবৃত্তি-অভিনয়ের আসর বসাতেন। পাড়ার ক্লাবে নাটক করা শুরু করলেন। কাঁকুড়গাছি নাট্যসমাজ, হাওড়া নাট্যসমাজ, শিকদার বাগান স্ট্রিটের বান্ধবসমাজ প্রভৃতি জায়গায় নাটক ও যাত্রাপালায় অভিনয় করে খানিক নামডাকও হয়। মদন মিত্র লেনে নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্রের বৈঠকখানায় ‘বারবেলা বৈঠক’ ক্লাবে মূলত তাঁর অভিনয় শিক্ষায় হাতেখড়ি। হাওড়া নাট্যসমাজের ‘নদীয়া বিনোদ’ যাত্রাপালায় নিমাই সন্ন্যাসীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অঞ্চলে সাড়া ফেলে দেন। কিন্তু শিক্ষিত ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলের এরকম থিয়েটার নিয়ে মাতামাতি বাড়ির একেবারেই পছন্দ ছিল না।    
(ক্রমশ)
অঙ্কন: সুব্রত মাজী
29th  November, 2020
আনলাকি শার্ট
প্রদীপ আচার্য

তিনটে মানে ঘড়ি ধরে ঠিক তিনটে। রিনি এসে ক্যাব থেকে নামল। মোহরকুঞ্জের সামনে প্রায় মিনিট কুড়ি আগেই এসে দাঁড়িয়েছে অর্জুন। রিনির কড়া হুকুম, ‘আমার দেরি হোক, তুমি দেরি করবে না।’ না। দেরি করেছে অর্জুন, এমন হয়নি কখনও। আর এখন তো দেরি করার প্রশ্নই ওঠে না। লকডাউন উঠে গিয়ে আনলকের পালা। পায়ের বেড়ি কিছুটা আলগা হতেই রিনির ফোনে হুকুমজারি, ‘খুব জরুরি দেখা করো।’ বিশদ

29th  November, 2020
সময় ঘড়ি

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত। বিশদ

29th  November, 2020
বন্ধুত্বের রং 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বুবুন চট্টোপাধ্যায়।
বিশদ

22nd  November, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- শেষ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  November, 2020
স্বর সন্ধান
বিজলি চক্রবর্তী 

তরতর করে লিফ্ট নীচে নেমে এল। যত তাড়াতাড়ি লিফ্ট ওপরে তোলে তত তাড়াতাড়িই নীচে নামিয়ে আনে। বেসরকারি অফিস। ঠাঁটবাটের অভাব নেই। এই ধরনের সংস্থায় চাকরি পাওয়া সহজ নয়। কিন্তু চাকরি চলে যাওয়া সহজ। চাকরি চলে যাওয়ার কারণটা অনেক সময় খুব স্পষ্ট থাকে না। স্পষ্ট হলেও করবার কিছু থাকে না। সেই কারণে সবাই কিছুটা তটস্থই থাকে। অন্যত্র চাকরি খোঁজার চেষ্টা জারি রাখে। বেটার কোনও অপশন পেলে চলেও যায়। 
বিশদ

22nd  November, 2020
আজও তারা জ্বলে 

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- দশম কিস্তি। বিশদ

15th  November, 2020
আমরি বাঙাল ভাষা

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন ঋতা বসু।  বিশদ

15th  November, 2020
ভৈরবঘণ্টের ভবলীলা
তরুণ চক্রবর্তী

অমাবস্যার নিশুতি রাত, গভীর জঙ্গলে রাত আরও কালি ঢালা। সকাল থেকেই অসময়ের বৃষ্টি কখনও ঝিরঝিরে, কখনও প্রবল হয়ে ঝরেই চলেছে। ঘন জঙ্গলের মধ্যেও এক এক জায়গায় ক’টা চালাঘর। কঞ্চির ওপর মাটি লেপে দেওয়া ঘরগুলোয় চণ্ডালদের বাস। বুনো জানোয়ার আর মানুষের আশ্চর্য এক সহাবস্থান এখানে। বাগে পেলে অবশ্য কেউই কাউকে ছাড়ে না।
বিশদ

15th  November, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- নবম কিস্তি।  বিশদ

08th  November, 2020
চলার পথে
হ স্তা ক্ষ র 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন গৌর বৈরাগী।  বিশদ

08th  November, 2020
চাঁদনি
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

এখন পলাশের মাস। তাই ফাগুনে আগুন। তবে সে আগুন মনে নয়, বনে। রঙের আগুন। দিগন্তজোড়া বনে পাহাড়ে শিমুল ও পলাশ লালে লাল। দু’চোখ ভরে সেদিকে তাকালে মনভ্রমরা গুনগুনিয়ে ওঠে। একেবারে নিশিভোরে জনতা এক্সপ্রেস থেকে জশিডিতে নেমেই তমালও কেমন যেন উদাস হয়ে গেল।  বিশদ

08th  November, 2020
জিলাবি

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন চিরঞ্জয় চক্রবর্তী। বিশদ

01st  November, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- অষ্টম কিস্তি। বিশদ

01st  November, 2020
স্মৃতির সরণী বেয়ে
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

সদ্য পাটভাঙা ধবধবে সাদা শাড়ির মতো কুয়াশার আস্তরণটা একটু একটু করে সরছে। ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতে শুভ্র দেখল ব্লু কোরাল ব্লকের একটা বাচ্চা নাইটস্যুট পরে দরজায় দাঁড়িয়ে মুখভর্তি কুয়াশা টেনে নিয়ে হাঁ করে করে ধোঁয়া ছাড়ছে। আর কচি হাত দুটো দু’পাশে ছড়িয়ে ব্যস্ত পাখির ডানা ঝাপটানোর মতো একটা ভঙ্গি করছে। বিশদ

01st  November, 2020
একনজরে
গত এক মাসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সহায়ক মূল্যে ৬ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার ধান কেনা হয়েছে। গত ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যজুড়ে সহায়ক মূল্যে ...

কৃষক বিক্ষোভের আঁচ ছড়াল দেশান্তরেও। কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। বিক্ষোভরত ‘রোদে পোড়া, তামাটে’ মানুষগুলোর পরিবার ও বন্ধুদের জন্য চিন্তিত বলে জানিয়েছেন তিনি। ...

সাখির (বাহরিন): গত সাতদিনে তিনবার কোভিড টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ এল ফর্মুলা-ওয়ান তারকা লুইস হ্যামিলটনের। যার জেরে আসন্ন সাখির গ্রাঁ প্রি’তে অংশ নিতে পারবেন না সাতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন রেসারটি। মঙ্গলবারই মার্সিডিজ-এএমজি পেট্রোনাস এফওয়ান দলের পক্ষ থেকে হ্যামিলটনের করোনায় আক্রান্তের খবর প্রকাশ্যে আনা ...

উম-পুন পরবর্তী ক্ষতিপূরণে দুর্নীতির যাবতীয় অভিযোগের তদন্ত করবে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ক্যাগ)। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি থোট্টাথিল বি রাধাকৃষ্ণাণ ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার তিন মাসের মধ্যে তদন্তসাপেক্ষে ক্যাগকে রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায়  সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রুর মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো
১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কমপক্ষে আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু
১৯৮৮: পাকিস্তানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন বেনজির ভুট্টো
১৯৮৯: ভারতের সপ্তম প্রধানমন্ত্রী হলেন ভিপিসিং 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.১৭ টাকা ৭৪.৮৮ টাকা
পাউন্ড ৯৭.২১ টাকা ১০০.৬৪ টাকা
ইউরো ৮৬.৯৬ টাকা ৯০.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৯৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬,৪৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৭,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া ৩০/৪৪ সন্ধ্যা ৬/২৩। মৃগশিরা নক্ষত্র ১১/২২ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৪/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/২৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ৭/২৯ গতে ৮/১২ মধ্যে পুনঃ ১০/২১ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২০ গতে ৩/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ গতে ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ৩/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৫ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/২৬ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৫ গতে ৪/২৫ মধ্যে। 
 ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪২৭, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০, দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৫/৪। মৃগশিরা নক্ষত্র দিবা ১০/২৪। সূর্যোদয় ৬/৬, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ১০/২৮ গতে ১২/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৬/৩৬ মধ্যে ও ৮/২৫ গতে ৩/৩২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫৬ গতে ৭/৩৮ মধ্যে ও ১/১৭ গতে ৩/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪৬ গতে ১০/৭ মধ্যে ও ১১/২৭ গতে ১২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। 
১৬ রবিয়ল সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। বৃষ: নানা উপায়ে অর্থপ্রাপ্তির সুযোগ। ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
  ১৯৭৬: কিউবার প্রেসিডেন্ট হলেন ফিদেল কাস্ত্রো ১৯৮৪: ভোপাল গ্যাস ...বিশদ

04:28:18 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদ ও জামশেদপুরের ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র

09:33:58 PM

জিএসটি ফাঁকি: কলকাতা সহ রাজ্যের ১০৪টি ময়দা মিলে হানা আধিকারিকদের

06:29:00 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩ রানে জয়ী ভারত

05:15:15 PM

কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ: টিকা নিতে নাইসেডে ফিরহাদ হাকিম

04:15:35 PM