Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

বন্ধুত্বের রং 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বুবুন চট্টোপাধ্যায়।

 ২১ 

তখন কলেজ কাল। একটু-একটু করে এ শহরের এদিক, ওদিক করার স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিয়েছি। না নিয়ে উপায় কী! আমি কোনওদিনই ঘরমুখো, বইমুখো ভালো মেয়ে ছিলাম না। সারা শহর জুড়ে আমার বন্ধুরা। আর সারাদিন জুড়ে শীতের রোদের মতো বন্ধুত্বের ওম্। এক-একজনের কাছে এক-একরকম প্রয়োজন। এক-একরকম অঙ্গীকার। সেই বয়সের প্রয়োজন মানে আসলে তো শালিকের মতো রোদ খুঁটে খাওয়া। আর অপ্রয়োজনে কিচিরমিচির করা। এখন ফিরে তাকালে মনে হয় মেঘ না করলে বুঝতেই পারতাম না এত রোদ ছিল জীবনে ।
সেই কলেজবেলায় আমার একটি অভ্যাস গড়ে উঠেছিল। হাতে সময় থাকলেই আমি নির্দিষ্ট গন্তব্যের দু’স্টপ আগে বাস থেকে নেমে পড়তাম। তারপর হাঁটতাম। ওই হাঁটাটা আসলে ছিল আমার নিজস্ব অন্তর-বাহিরকে এক করে নেওয়ার চেষ্টা। কত লোক, কত চরিত্র, কত ভঙ্গিমাকে মনের মধ্যে টুকে নেওয়া। এই দেখার মধ্যে আমার কেমন নেশা ধরে গিয়েছিল। এর ফলে প্রায়শই বাবা-মাকে আত্মীয়-বন্ধুরা বলতেন, ‘সন্ধেবেলা ওইখানে তোমার মেয়ে...’ আত্মীয়- স্বজন প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশি আঁশটে গন্ধ খোঁজেন। কাজেই আমার মা- বাবা ওসব বিশেষ ধর্তব্যের মধ্যে নিতেন না। আমিও বিন্দাস ঘুরে বেড়াতাম সারা শহরময়। একদিন তো কলেজেই ঠিক করে সেই রাত্তিরেই রাঁচি রওনা হলাম। বন্ধুর দিদির বাড়ি। সেইসময় টেলিফোন অত সহজলভ্য ছিল না। বৃষ্টি মাথায় করে ছুটলাম ডালহৌসি। বাবার অফিস। পারমিশন নিতে হবে। পেয়েও গেলাম। এখনকার বাবা-মায়েরা এসব ভাবতেই পারেন না। ভাবেন বখে যাবে। ছেলেমেয়েদের সোনার শিকলে বেঁধে রাখেন। আরে বখে যেতে গেলে মস্তিষ্কের একটি বিশেষ প্যাটার্ন লাগে। দমও লাগে। প্রতিভাও লাগে। আমাদের মতো ডাল, ভাত খাওয়া বাঙালি মধ্যবিত্তের বেশিরভাগেরই সে সাহস ছিল না। দিনশেষে বেশিরভাগেরই ‘বাবার হোটেল’টা খুব নিশ্চিন্ত জায়গা ছিল।
এই এলোমেলো ঘুরে বেড়ানো আমাকে অনেককিছু দিয়েছে। জীবনের প্রতিটি পরতের রং আমাকে চুবিয়ে দিয়েছে। সে পড়ন্ত বিকেলের একা হয়ে যাওয়ার রংই হোক অথবা বন্ধুত্বের, ভালোবাসার দুধে-আলতাই হোক। আমি ডুবে ছিলাম। ডুবুরির মতো। ডুবুরি যেমন ডুব দেয় মুক্তোর খোঁজে। নিজের ভেতরে এক অনন্ত মনোলগ চলত। একবার তারাতলা থেকে বাস ধরে একা, একা চলে গিয়েছিলাম বজবজ। গঙ্গার ধারে। আমার এক বন্ধুর মারফত শুনেছিলাম গঙ্গার ধারটি নাকি স্বর্গীয়। শহরের মধ্যেই শহরের ইটকাঠ ভুলে থাকার এক অবিস্মরণীয় ভুবন। খুব দেখার সাধ হল। বাস থেকে নেমে ভ্যানরিকশ চেপে যখন গঙ্গার ধারে পৌঁছলাম। আহা! তখন পৃথিবীটা এতটা কালো ছিল না। এত অভাব, হিংসে, অকারণ ব্যক্তিজীবনে উঁকিঝুকি ছিল না। কাজেই আমাদের ছেলেবেলায় হাত বাড়ালেই নরম মোমের মতো উষ্ণ ভালোবাসাও ছিল। এইসব মুক্তোর খোঁজেই আমার মুক্তি ছিল। তখন সময়ও মনে হতো অফুরন্ত। সহজে ফুরোবে না। এখনকার মতো কৃপণ হয়ে যায়নি। সবসময় পালাই, পালাই ভাব।
তা একবার হয়েছে কী! আমার ইস্কুলের বন্ধুর বিয়ে। বন্ধুদের বিয়ে শুরু হওয়ার প্রাক্কালে ওই বিয়ে। স্বভাবতই উত্তেজনা একটু বেশি। তার উপর কচি বয়স। বন্ধুর বিয়ে নিয়ে অনাবশ্যক গুজগুজ, ফুসফুস। পরমা শুধু আমার স্কুলেরই বন্ধু নয়। পাড়ারও মেয়ে। সেহেতু নেমতন্ন কবে আসবে ভাবছি। ওমা! সব বন্ধুদের নিমন্ত্রণ হয়ে গেল। আজ পরমার ‘আই বুড়ো ভাত’। বাবা, মাও যারপরনাই বিস্মিত। অপমানিত। আমাকে মা চুপি চুপি জিজ্ঞেস করলেন, ‘ঝগড়া করেছিলি নাকি?’ আমি বললাম, ‘না। একবার আমি, স্বর্ণালী, ঈশিতা মিলে গরমের ছুটিতে ফিস্টের জন্য দশ টাকা চাঁদা চাইতে গিয়েছিলাম। অনেকদিন ঘোরানোর পর পরমা বলেছিল, চেক দিলে হবে? তখন হেব্বি মাথাটা গরম হয়ে গিয়েছিল। বলেছিলাম, দিবি না বললেই হতো!’ মা কী বুঝলেন জানি না। আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য সারদা মায়ের মতো বলেছিলেন, ‘এসব মনে রাখতে নেই। তাহলে জীবনের চলার পথটা ছোট হয়ে যায়।’ মায়ের কথা শুনে আমার মনে হয়েছিল, মনে হয়তো রাখব না। কারণ পরমা আমার সেরকম প্রাণের বন্ধু কেউ নয়। কিন্তু ওই বয়সে অভিজ্ঞতা কম। তাই ছোট, ছোট ঘটনাই খুব মনে লাগে আর কী! কী আর করা! একটা বন্ধুর কাছে যদি অপ্রত্যাশিত হই। দশটা বন্ধুর কাছে আমার অবারিত দ্বার। আজও। তবু ওই বয়সের মায়া! বন্ধুদের দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ সবই যেন মনে হতো এর চেয়ে সর্বোত্তম আর কিছু নেই। জীবনের কাছে, যাপনের কাছে এর চেয়ে স্বাদু আর কিছু ছিল না তখন। এখনও নেই। যদিও পরতে, পরতে রং বদলে গিয়েছে। আরও দায়, দায়িত্ব, কর্তব্য, সমাজ মান্যতা প্রয়োজন মতো আমাদের মস্তিষ্কের এক-একটি কম্পার্টমেন্টে বসিয়ে নিতে হয়েছে সুবিধা মতো। তখন প্রয়োজনটাই বড় ছিল। সুবিধার মধ্যে কেমন একটা পচা, স্বার্থের গন্ধ ছিল।
আজ পরমার বিয়ে। ওই তো তারাতলার ‘টবের বাড়িতে’। বন্ধুরা সবাই অবাক। এরকম করতে পারল! তখন বিকেল। পাঁচটা, সাড়ে পাঁচটা। বাড়ি ফিরছি। আমার স্বভাব মতো দু’স্টপ আগে নেমেও পরেছি। যেতে, যেতে রাস্তায় টবের বাড়ি। লোকজনের ব্যস্ততা। গেট সাজানো চলছে। হঠাৎ মাথায় কী ভূত চাপল। সটান ঢুকে পড়লাম। ভাগ্যিস বিয়েবাড়িতে গেটপাস হয় না। গিয়ে একতলার একটি ঘরে দেখলাম পরমাকে ওর আত্মীয়-স্বজন সাজাচ্ছেন। পরমা একটা লাল ভেলভেট দেওয়া ডেকরেটার্সদের বোকা, বোকা চেয়ারে বসে আছে। আমাকে দেখে ভূত দেখার মতো চমকে উঠল। আমি কোনও কথা না বলে ওর রুজ, পাউডার মাখা গালে একটা আঙুল ছুঁয়ে বললাম, ‘যা! এসব কেউ মাখে!’ ব্যস! তারপরে পরের রাস্তাটা যেন উড়তে, উড়তে গেলাম। এত্ত স্যাটিস হল। কী বলব।
এই গল্পটা শুনে আমার বন্ধুরা হেসে খুন। আমারও সেই বয়সের সব অভিমান, অপমান হেমন্তের আকাশে মিলিয়ে গিয়েছিল।
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
22nd  November, 2020
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা তৃণমূলের ভাঙড়ের পর্যবেক্ষক সওকত মোল্লার বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ল ভাঙড়ে। এই নিয়ে শোরগোল পড়েছে এলাকায়। কোথাও তাঁকে অশান্তির কারিগর তকমা দেওয়া হয়েছে, কোথাও আবার ঘুরিয়ে বহিরাগত বলে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:13:07 PM