Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

যোগিনী হইয়া

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন এষা দে।

কলকাতা থেকে সাড়ে সাতশো কিলোমিটার দূরে পশ্চিম ওড়িশার এক চিলতে মহকুমা শহর। কাছারি বাজার ইত্যাদি পেরিয়ে যাচ্ছি আমরা। ব্যস, জনবসতি খতম, ধু ধু মাঠ, ইতস্তত হালকা ছোটখাট গাছ, দূরে দেখা যায় এক সারি কালচে ধূসর ন্যাড়া পাহাড়। সবচেয়ে কাছেরটি ঠিক যেন কচ্ছপের পিঠ। সামনে ছোট্ট অতিথিশালা, বহিরাগত সরকারি কর্মচারীদের সাময়িক বাসস্থান। চৌকিদারের হাতে লাগেজ দিতে দিতে প্রণব বলে, ‘ধরে নাও আমরা আগেকার দিনের বাঙালিদের মতো পশ্চিমে চেঞ্জে এসেছি। কী খোলামেলা। দু’বেলা বেড়ানো যাবে, কী বল?’ সোৎসাহে সম্মতি জানাই।
সকালে বেড়ানোর প্রথমেই ঢ্যাঁড়া পড়ল। চাকরির শুরুতে প্রণব ট্রেনিংয়ের শেষ পর্যায়ে এখানে তিন মাসের জন্য পোস্টেড। সারাদিন কাছারিতে কাজ এবং আমারও সংসারযাত্রায় ট্রেনিংপর্ব চলছে। জনতা স্টোভে সকালে অফিসের ভাত নামাতেই লেজে-গোবরে। এদিকে এসডিও সাহেবের পরিবার মিজোরামে, তাঁর একাকিত্বের দুঃখের কথা শোনাবার এতদিনে লোক পেয়েছেন। প্রণবের ফিরতে দেরি হতে থাকে। বিকেলে প্রায়ই আমার একাকী ভ্রমণ। একটু গৃহকর্মে রপ্ত হতেই দেখি হাতে অঢেল সময়। যখন-তখন বাইরে চক্কর মেরে আসি। দারুণ মুক্তির আনন্দ।
একদিন বেলা এগারোটা নাগাদ প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি। জানলা দিয়ে দেখি দূরে সেই কালচে ধূসর পাহাড়ের সারি, মায় কচ্ছপের পিঠ দেখতে দেখতে তুষারাবৃত শ্বেতশুভ্র গিরিশ্রেণীতে রূপান্তরিত। মুগ্ধ আমি। বাকি দিনটা সেই দৃশ্য দেখেই কেটে গেল। পরদিন সকালে জনতা স্টোভ ধরাতে গিয়ে আবিষ্কার করলাম কেরোসিন ফুরিয়ে গিয়েছে, পাউরুটিও নেই। গতকাল প্রকৃতিপ্রেমে বিভোর হয়ে চৌকিদারকে দিয়ে আনানো হয়নি। অফিসের ভাত দূরস্থান চা-টা পর্যন্ত করা যাচ্ছে না। ক্রুদ্ধ বিরক্ত স্বামী। বলে বসল, ‘মনটা কোথায় থাকে, সংসারে না পাহাড়ে-জঙ্গলে? স্বভাব তো যোগিনীর।’ অতঃপর পুরোদস্তুর যুদ্ধ। অভুক্ত স্বামীর কাছারি গমন এবং আমিও বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম। ঠিক আছে থাকবই না সংসারে। হ্যাঁ, যোগিনীই হব।
প্রাত্যহিক ভ্রমণে দূরে জঙ্গলের মতো কী দেখেছি। সেই দিকে পা চালাই। হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যাই। সরু পায়েচলা পথ দিয়ে ঢুকি বনের মধ্যে। খুব একটা ঘন জঙ্গল নয়, গাছপালা প্রচুর বটে কিন্তু বেশিরভাগ গাছই সরল সোজা উন্নত। ঝোপঝাড় লতাটতা বিশেষ নেই। অসমতল শুকনো জমি। প্রচুর ঝরা পাতা পড়ে রয়েছে। না, সকালের ঘটনার কথা ভাবব না, চারদিকে এমন শান্ত সুন্দর প্রকৃতির শোভা। গতকাল শিলাবৃষ্টির আমেজ এখনও রয়েছে। ঝকঝকে সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে ঝলমলে রোদ। হাওয়া ফুরফুরে। হাঁটতে ভালোই লাগছে। ক্রমে আর অত ভালো লাগছে না। খিদেও পেয়েছে। পা দুটো টনটন করতে শুরু করে। আকাশে সূর্য বেশ অনেকটা ওপরে। আন্দাজ করি এগারোটা সাড়ে এগারোটা হবে। মানে প্রায় ঘণ্টা দুয়েক হাঁটছি। বনের ভিতরে উঁচু জায়গা দেখে একটা গাছের তলায় বসি। পা দুটো মেলে বসে বসে চিন্তা করি, এখন কী কর্তব্য। স্বামীর কাছে ফেরার প্রশ্নই নেই। প্রেম করে বিয়ে, অতএব বাপের বাড়ি নৈব নৈব চঃ। যোগিনীই হব। কেন বনবাসী হলে ক্ষতি কী? মুনিঋষিরা তো ফলমূল খেয়ে দিব্যি সারা জীবন বনে কাটাতেন। চারদিকে তাকাই। কিন্তু এ সব গাছে তো ফলমূল হয় বলে তো মনে হচ্ছে না। আর মূল, মানে কন্দ—এমন সময় হঠাৎ দৃষ্টিপথে একটি আরোহীসহ সাইকেল। বনের ভিতর থেকে এদিকেই আসছে। এতক্ষণ একলা নির্জন বনে নিরাপত্তার কথা মনে হয়নি। আরও ভিতরে ঢুকে যাব কি না ভাবতে ভাবতে সাইকেল সামনে এসে পড়ে। আরোহীটি একেবারে দেহাতি নয়, পরনে শার্ট-প্যান্ট, বয়স বছর পঁচিশটচিশ হবে। আমাকে দেখে প্রায় সাইকেল থেকে পড়ে যাচ্ছিল। সামলে নেমে দাঁড়াল। চোখেমুখে অপার বিস্ময়। ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে জিজ্ঞাসা করে আমি এখানে কী করছি। স্থানীয় সম্বলপুরীর বদলে রাষ্ট্রভাষা। আমাকে লোকাল গ্রামটামের মেয়ে ভাবতে পারছে না। কেন? আমি তো আটপৌরে শাড়ি-কাপড়েই বেরিয়ে এসেছি। কোনও সাজসজ্জাও নেই। তাহলে! লোকটির প্রশ্ন না বোঝার ভান করি। তখন সাইকেল রেখে একটু এগিয়ে এসে জানতে চায় আমার কোনও অসুবিধা হয়েছে কি না। আমি চোখমুখ যথাসাধ্য ভীষণ করে হাতের ইঙ্গিতে তাকে চলে যেতে বলি। আমার দিকে একটু চেয়ে থেকে সাইকেলে উঠে চলে গেল।
যাক বাবা। বনের আরও ভিতরে ঢুকে মেঠো পথের দিকে পিছন করে একটা গাছের গোড়ায় বসি, যাতে চট করে রাস্তা থেকে দেখা না যায়। কী যেন ভাবছিলাম। হ্যাঁ মূল, কন্দ কী করে পাব। ক্লান্ত লাগছে, ভাবতে ইচ্ছে করছে না। কতক্ষণ বসে আছি। ঝিম ধরে যাচ্ছে। হঠাৎ উল্টো দিক থেকে গাড়ির আওয়াজ। ভয় পাব, না ভয় পাব না। শব্দটা কাছে এসে যায়। ত্যারছা চোখে দেখি সাইকেল আরোহী একটা জিপকে যেন পথ দেখিয়ে আনছে। বুকটা ধক করে ওঠে। নির্ঘাত গুন্ডাটুন্ডা। মতলব খারাপ। কী করি। একেবারে কাছে গাড়ি থামার আওয়াজ। আত্মরক্ষার জন্য কোমরে আঁচল জড়াচ্ছি, এমন সময় পিঠে পরিচিত হাতের ছোঁয়া, ‘চলো বাড়ি চলো।’ প্রণব দাঁড়িয়ে আমার হাত ধরে জিপে তোলে। স্টার্ট দেয়। লোকটি বিদায় নিয়ে যাওয়ার আগে শুনি প্রণবকে এক লোকাল ডাক্তারের ঠিকানা ইত্যাদি মনে করাচ্ছে। অবাক হই। কিন্তু কথা তো বলব না। খানিক গিয়ে প্রণবই শুরু করে। ‘সাধারণ মানুষের কত বুদ্ধি। তোমাকে দেখেই আন্দাজ করেছে কোনও হাকিমের ঘরনি। তেমন হাকিম এখানে দু’জন, একজন মিজো অন্য জন বংগালি। তুমি মিজো নও, অতএব সোজা আমার কাছে হাজির।’ কৌতূহল চাপতে পারি না, ‘যাবার সময় ডাক্তার টাক্তারের কথা বলছিল কেন?’
প্রণব বলল, ‘তুমি কীসের জন্য বনের মধ্যে একলা এরকম বসে আছ জানতে চাইছিল বারবার। তাই বললাম তোমার কিঞ্চিৎ মাথার দোষ আছে, মাঝে মাঝে পাগলামি...’ কথা শেষ হওয়ার আগেই ওর পিঠে দুমদুম কিল পড়তে থাকে।
04th  October, 2020
কালাদা 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বুদ্ধদেব গুহ। 
বিশদ

18th  October, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

18th  October, 2020
খিদে
তপন বন্দ্যোপাধ্যায় 

ক্লাস ফাইভে পড়াতে ঢুকেই সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ে মিলিতা। কারও বয়স দশ, কারও এগারো। অধিকাংশই গরিব ঘরের, অনেকেরই সব বই কেনা হয়নি এখনও। কেউ কেউ একটা-দুটো বই হয়তো হাতে পাবেই না, অথচ অ্যানুয়াল পরীক্ষা দিতে বসবে। গার্জেনদের কাকুতি-মিনতি, অনুরোধে তুলে দিতে হয় পরের ক্লাসে। আজ পড়াতে পড়াতে হঠাৎ চোখ পড়ল ইমনের দিকে।  
বিশদ

18th  October, 2020
সেই মুখ

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী। 
বিশদ

11th  October, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- ষষ্ঠ কিস্তি। 
বিশদ

11th  October, 2020
 আজও তারা জ্বলে

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- পঞ্চম কিস্তি। বিশদ

04th  October, 2020
চলার পথে
ব্যাক বেঞ্চারস

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন তন্ময় চক্রবর্তী। বিশদ

27th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- চতুর্থ কিস্তি।
বিশদ

27th  September, 2020
চলার পথে 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।  বিশদ

20th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

20th  September, 2020
রেলগাড়ি ঝমা ঝম
কাকলি দেবনাথ 

পিয়ানোর সুরেলা টুং টাং আওয়াজ। রান্না ছেড়ে দৌড়ে গিয়ে মোবাইলটা দেখলাম।
তিতাসের মেসেজ— তা হলে আমি অনলাইনে টিকিট কেটে নিচ্ছি?  বিশদ

20th  September, 2020
তর্পণ
ধ্রুব মুখোপাধ্যায়

 এখন আমার বিরানব্বই। সেই ছেলেবেলা থেকেই আমি ভীষণ সেয়ানা। যদিও এই জিনিসটা, আমি সারা জীবন উপভোগই করেছি। সেই যেবার রাতের অন্ধকারে মা, বাবার সঙ্গে পদ্মা পেরিয়ে এপারে এলাম সেবারও, সবাই যখন বহরমপুরে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে আমি তখন চুপচাপ খবর লাগিয়েছিলাম, শিয়ালদা স্টেশনের।
বিশদ

13th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩৯

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- দ্বিতীয় কিস্তি।
বিশদ

13th  September, 2020
মুনকুদি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন নলিনী বেরা। বিশদ

13th  September, 2020
একনজরে
করোনা আবহেও লক্ষ্মীর আরাধনার বাজেটে খামতি পড়েনি। এমনকী বাইরে থেকে চাঁদা আদায়ও নয়। গ্রামবাসীরাই বছরভর মাটির ভাঁড়ে যে টাকা জমিয়েছেন, তাতেই হচ্ছে পুজোর আয়োজন। ...

সংবাদদাতা, পতিরাম: ১৯৩৩ সালের ২৮ অক্টোবর। অবিভক্ত ভারতের হিলি স্টেশনে দার্জিলিং মেলে লুটপাট চালিয়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের কাজে লেগেছিল সেই ‘লুটের টাকা’।   ...

বংশপরম্পরায় আজও মহানায়ক উত্তমকুমারের বাড়ির লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি করে চলেছেন কুমোরটুলির একটি নির্দিষ্ট শিল্পী পরিবার। পটুয়াপাড়ার ৪০/১, বনমালি সরকার স্ট্রিটে মৃৎশিল্পী জয়ন্ত পালের ঘরে জোরকদমে ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, তমলুক: ভুয়ো ভাউচার ছাপিয়ে ময়নার শ্রীকণ্ঠা সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা আত্মসাৎতের অভিযোগ উঠল সমিতির ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। গত ১৭ অক্টোবর সমবায় সমিতির সম্পাদক সুবোধচন্দ্র মাইতি ম্যানেজার সোমনাথ দাসের বিরুদ্ধে ময়না থানায় এফআইআর করেছেন।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব স্ট্রোক দিবস
১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার
১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ম্যাথু হেডের জন্ম
১৯৮১: অভিনেত্রী রীমা সেনের জন্ম
১৯৮৫: বক্সার বিজেন্দর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৮: সমাজ সংস্কারক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯৯: ওড়িশায় ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু
২০০৫: দিল্লিতে পরপর তিনটি বিস্ফোরণে অন্তত ৬২জনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৮৯ টাকা ৭৪.৬০ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৪৭ টাকা ৯৭.৮৪ টাকা
ইউরো ৮৫.২৮ টাকা ৮৮.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১,৮১০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৯,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯,৮৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী ২৩/৫২ দিবা ৩/১৬। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৫/৪১ দিবা ১২/০। সূর্যোদয় ৫/৪৩/১৬, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৬ গতে ৩/১০ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।
১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী দিবা ৩/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১/১২। সূর্যোদয় ৫/৪৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৪৫ মধ্যে। কালবেলা ২/১০ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৭ মধ্যে।
১১ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: কর্মরতদের উপার্জনের ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। বৃষ: শেয়ার বা ফাটকায় বিনিয়োগ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার ১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: কেকেআর-কে ৬ উইকেটে হারাল সিএসকে 

11:14:20 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১২১/৩ (১৫ ওভার) 

10:43:26 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৮৮/১ (১১ ওভার) 

10:19:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৩৭/০ (৫ ওভার) 

09:51:13 PM