Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

চলার পথে
অপমানেও গৌরব

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বাণীব্রত চক্রবর্তী ।

কথাটা সোনার পাথর বাটির মতো। এর মর্ম একদিন বুঝেছিলাম।
অপমান কাঁধে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি এমন মিথ্যে কথা বলতে পারব না। সুখ-দুঃখের মতো মান-অপমান আমাদের নিত্য সঙ্গী। কেবল এইসব নয়। জীবনের নানা দিকে ছড়িয়ে আছে কত মজা, প্রীতি, ভালোবাসার অশ্রুকণা। মনে হয় জীবন যেন নিজে আমার কাছে এসে তারই গল্প বলে। কুড়িয়ে নিই সেই কণাকাহিনীগুলি। তা দিয়ে অবশ্য মালা গাঁথি না। মনে সঞ্চয় করে রাখি। নাকি মনই সঞ্চয় করে রাখে!
একদিন এই কণাকাহিনী নিয়ে লিখতে বসি। তখন কণা বর্জিত হয়ে পুরোপুরি এক কাহিনী হয়ে ওঠে। সেই কাহিনী কখনও ভালো হয় কখনও হয় না। ছেলেবেলায় শীতের সকালে আবছা কুয়াশার ভিতর দেখেছিলাম আপার সার্কুলার রোডের ওপারে মূক-বধির ইস্কুলের সামনে দিয়ে ঘড় ঘড় করে মালগাড়ি চলে যাচ্ছে। সময় তখন ভোর। শীতকাল। চারদিক কুয়াশাচ্ছন্ন। আমার বয়স তখন ওই ভোরের মতো। তিন বছর। ধরেছিলাম বাবার হাত। কী দেখতে কী দেখেছি কে জানে।
আরও খানিকটা বড় হয়ে, বয়স তখন বারো, তখন তিন বছর বয়সের স্মৃতিকে মনে হয় অলীক। স্বপ্ন দেখেছিলাম। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে দেখি উলটো দিকে লেডিজ পার্ক, ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়, মূক-বধির ইস্কুল— যে যার নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় মান্ধাতার আমলে যেটি মারহাটা ডিচ ছিল তা হয়েছে সার্কুলার রোড।
আমার সেই বারো বছর বয়সের সামনে তখন ওই রাজপথ। ঘন্টি বাজাতে বাজাতে উত্তরের ট্রাম যাচ্ছে গ্যালিফ স্ট্রিটে আর দক্ষিণমুখী ট্রাম গড়ের মাঠের দিকে। রাস্তায় সেই সময় কত ধরনের মোটরগাড়ি। পন্টিয়াক, ডজ, প্লি-মাউথ, অস্টিন, ফোর্ড, মরিস, স্টুডিবেকার, হিলম্যান, বুইক ইত্যাদি।
তখন আমার বয়স বারো। তখন উড়ালপুলহীন কলকাতা একেবারে অন্যরকম। লাল কিংবা নীল দোতলা বাসের জানলার ধারের সিটে বসে একটি বালক ললিপপ খেতে খেতে চলে যাচ্ছে যাদবপুর। এইট-বি বাস।
কিন্তু কোথায় সেই ট্রেনলাইন! নেই। নেই। বালকের স্বপ্নে এসেছিল রেলগাড়ি। ভোরবেলায় স্বপ্ন দেখেছিলাম। ভেবেছিলাম, দাদুকে জিজ্ঞেস করব। জিজ্ঞেস করা আর হল না। ওই বছরেই দাদু মারা যান।
আমার বয়স যখন তেরো তখন একবার রাস্তা পেরিয়ে চলে যাই ওই মূক-বধির ইস্কুলের সামনে। মাথা নিচু করে খুঁজি ট্রেনলাইন। পাই না। খুঁজতে খুঁজতে আরও উত্তরের দিকে এগিয়ে যাই। মাঝে মাঝে মনে হয় পাচ্ছি। একটু-আধটু আভাস পাচ্ছি। মনে হচ্ছে একদিন এখানে রেলগাড়ি চলত। ট্রেনলাইন ছিল। হেলে দুলে চলত মালগাড়ি। ওপারে দাঁড়িয়ে একটি শিশু দেখেছিল সেই চলমান রেলগাড়ি।
আরও একটু বড় হয়ে বাবার কাছে শুনেছিলাম ওই মালগাড়ির কথা। কলকাতা শহরের জঞ্জাল নিয়ে মালগাড়ি চলে যেত ধাপার মাঠের দিকে।
শৈশব যা দেখে সব অলীক নয়। স্বপ্ন নয়। অফুরন্ত কল্পনা নয়।
তবু শৈশবেই আমরা স্বপ্ন দেখি। স্বপ্নে হেসে বা কেঁদে উঠি। কবি দেবেন্দ্রনাথ সেন ঠিকই বলেছেন, ‘শৈশবের আবছায়ে শিশুর দেয়ালা।’
আমরা ক্রমশ বড় হয়ে উঠি। ইস্কুলে যাই। সেখানে কতরকম মাস্টারমশাই। কেউ কেউ পড়ার বাইরে অনেক জানা-অজানা জ্ঞানের কথা বলেন। মাঝে মাঝে গল্পও বলেন। নিরীহ ভালোমানুষ মাস্টারমশাইয়ের ক্লাসে আমরা গন্ডগোল করি। আর রাগী মাস্টারমশাই ক্লাসে ঢুকলে আমরা সুবোধ বালক হয়ে যাই।
বিকেলে পাড়ার মাঠে খেলাধুলো করি। সন্ধেবেলায় বাড়িতে বাড়িতে বেজে ওঠে শাঁখ। আমরা বাড়ি ফিরি।
ছুটির দিনে হয়তো মেজোমাসিমা এবং মেসোমশাই কালীঘাট থেকে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন।
রেডিওতে স্থানীয় সংবাদ হয়, হয় পল্লিমঙ্গল আসর কিংবা শ্রীধর ভট্টাচার্যের প্রযোজনায় বেতার-নাটক।
ভোরে ঘুম ভেঙে যায় অমলাদির চিৎকারে। পাশের বাড়ির অমলাদি ভোরে উঠে গলা সাধেন।
ছুটির দুপুরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখি দুটো বুড়ি কাঁখে পুঁটলি নিয়ে যাচ্ছে আর বলছে, ‘দাঁতের পোকা বার কো..র্...ই।’
আমরা বড় হয়ে উঠি। কেউ হই ইঞ্জিনিয়ার, কেউ উকিল, কেউ কেরানি, কেউ সাংবাদিক, আবার কেউ মাস্টারমশাই। আমরা অমলকান্তি হতে পারি না।
ভোরবেলায় খিদিরপুরের দিকে একটি ইস্কুলে সে পড়াতে যেত। সে কে! আপনি! এমন প্রশ্নের উত্তরে বলব, ‘আমি নই। সে। আপনিও হতে পারেন। গল্পটা শুনুন।’
কোনও দিন দোতলা বাসে চেপে সোজা খিদিরপুর। মাঝে মাঝে ধর্মতলায় নেমে খিদিরপুরগামী ট্রাম ধরত। সবুজ ময়দানের বুক চিরে পানসির মতো তরতর করে ছুটে যেত ট্রাম। অদূরে ভোরের আলোয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল। রেসকোর্স। রেড রোডে অশ্বারোহী পুলিস। আর চারদিকে ময়দানের সবুজ গাছপালা। কোথাও কোথাও রঙিন ফুল ফুটে থাকত গাছে।
সেদিন বাড়ি ফেরার সময় ট্রাম থেকে নেমে সে বাসে উঠল। সিট ফাঁকা বলতে একটি লেডিজ সিট। দু’জনের সিট। বাস ডালহৌসি হয়ে যাবে। ভোরের স্কুল ছুটি হয় দশটা কুড়িতে। তখন এগারোটা পাঁচ। অফিস টাইম। কিন্তু এসপ্ল্যানেড থেকে কোন মহিলা এমন সময় এই বাসে উঠবেন!
সে বসার পাঁচ মিনিট পরে এক তরুণী যে এই বাসে উঠেছেন খেয়াল করেনি। সে বাইরের দিকে তাকিয়েছিল। রুক্ষ নারীকণ্ঠে তার সম্বিৎ ফিরল, ‘এটা লেডিস সিট।’
সে ধড়মড় করে উঠে দাঁড়াল। তরুণী বসলেন। দেখে মনে হয় অফিসে কাজ করেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পের নায়িকার মতো। অনেকটা।
এখন ওই তরুণী ব্যাগ খুলে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করলেন। তরুণ মাস্টারমশাইয়ের খুব চেনা পত্রিকা। পেজমার্ক ছিল বাসের টিকিট। একটি গল্প পড়তে শুরু করলেন। সে চমকে উঠল। তারই লেখা গল্প। তরুণী মন দিয়ে পড়ছেন। এই শনিবার গল্পটি বেরিয়েছে। আজ সোমবার। বাস ছুটছে। সে লোহার রড ধরে দাঁড়িয়ে আছে। এই সিটের সামনে। বাসে বড় ভিড়। একপা সরে যাওয়ার উপায় নেই।
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
12th  July, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ মলিনা দেবী। প্রথম কিস্তি। 
বিশদ

02nd  August, 2020
স্মৃতিময় 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

02nd  August, 2020
বাঘের ডেরায়

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন তপন বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশদ

26th  July, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। শেষ কিস্তি।  বিশদ

26th  July, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব ৩২

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

19th  July, 2020
একটি নয়, দু’টি দিন 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন মৃদুল দাশগুপ্ত। 
বিশদ

19th  July, 2020
কাছিম 
সৌরভ মিত্র

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। জীববিজ্ঞান ও জলবায়ু-বিজ্ঞান বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলন। এর আগে তিতিরের বেশ কিছু গবেষণাপত্র এখানে-ওখানে প্রকাশ পেলেও এত বড় মঞ্চে এই প্রথম। এক সপ্তাহের সম্মেলন, আজ চতুর্থ দিন। 
বিশদ

19th  July, 2020
 মার্কেনের ঘোড়া
পাপিয়া ভট্টাচার্য

‘এখন বাজে বারোটা চল্লিশ, আর তুমি বলছ যে তুমি এরপর লাইটহাউসে যাবে আর সব দেখে ফিরবে, তাও হেঁটে?’ ড্রিক একটা লাল বল লোফালুফি করতে করতে বলল। গাঢ় নীল শার্টের উপর একটা লাল জ্যাকেট আর কোমরের নীচে একটা নীল স্ট্রাইপ দেওয়া বড় গাউনের মত পোশাক পরা রূপবান ড্রিককে দেখে মনে হচ্ছে ইতিহাসের পাতা থেকে উঠে আসা কোনও রাজবংশীয় কিশোর।
বিশদ

12th  July, 2020
 আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩১

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। সপ্তম কিস্তি।
বিশদ

12th  July, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। ষষ্ঠ কিস্তি।
বিশদ

05th  July, 2020
দু’জন  

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন ভগীরথ মিশ্র।
বিশদ

05th  July, 2020
সিনেমার মতো
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়

শিলিগুড়িতে সেটল করতে একটু সময় লাগছে শাশ্বতর। শাশ্বত মুখার্জি। কলকাতার বনেদি বাড়ির পরিবেশে মানুষ হওয়াটা কোথাও কোথাও একটু অসুবিধাজনকও বটে। মজ্জায় মজ্জায় মানিয়ে নেওয়ার সমস্যা।  বিশদ

05th  July, 2020
ফেয়ার-ওয়েল
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়
(১)

 নাইন-বি এর ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে ধীরপায়ে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে চললেন অলকানন্দা রায়চৌধুরী, ছাত্রীদের প্রিয় শিক্ষিকা ‘অলকা দি’। গতকাল রাত থেকেই হাঁটুর ব্যথাটা আবার চাগাড় দিয়েছে, পা মুড়তে বেশ কষ্ট হচ্ছে। তবে গত কয়েকদিন ধরে মনের ভিতর যে ব্যথাটা জমে রয়েছে তার কাছে এই হাঁটুর ব্যথাটা তো একেবারেই তুচ্ছ। রেলিং ধরে ধীরে ধীরে একতলার দিকে নামতে শুরু করলেন অলকা।
বিশদ

28th  June, 2020
চলার পথে
ফ্রেদরিকের চিঠি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অমর মিত্র। বিশদ

28th  June, 2020
একনজরে
কাছারি বাজারের কাপড়পট্টিতে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় মোট ৭ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের দাবি জানালেন ব্যবসায়ীরা। ...

 অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় যদি মসজিদ নির্মাণ করা হতো, তাহলে সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যেতাম না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের এই মন্তব্য ঘিরেই বিতর্ক ছড়িয়েছে। ...

  বোর্ডের স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর (এসওপি) হাতে পাওয়ার পরেই ক্রিকেটারদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার প্রক্রিয়া শুরু করে দিল আইপিএলের দলগুলি। ...

করোনামুক্ত হয়ে বাড়ি ফেরার পর খড়্গপুর রেল হাসপাতালের এক চিকিৎসক ফের করোনায় আক্রান্ত হলেন।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯১৫- লেখক ভীষ্ম সাহানির জন্ম
১৯৪০- ক্রিকেটার দিলীপ সারদেশাইয়ের জন্ম
১৯৭৫: গীতিকার ও কবি প্রণব রায়ের মৃত্যু
১৯৭৭: বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার ও সঙ্গীতপরিচালক আচার্য ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮১- সুইস টেনিস খেলোয়ান রজার ফেডরারের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.১৬ টাকা ৭৬.৮৮ টাকা
পাউন্ড ৯৫.৮৩ টাকা ১০০.৯৯ টাকা
ইউরো ৮৬.৪৮ টাকা ৯১.১৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫৬,৯৬০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৫৪,০৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৪,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৫,০৩০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৫,১৩০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ শ্রাবণ ১৪২৭, শনিবার, ৮ আগস্ট ২০২০, পঞ্চমী ৫৭/৪১ রাত্রি ৪/১৯। উত্তরভাদ্রপদনক্ষত্র ২৭/২৩ অপঃ ৪/১২। সূর্যোদয় ৫/১৪/৩৫, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৩ গতে ১০/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ১/৩২ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে ৩/৪৫। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১৯ গতে ২/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।।
২৩ শ্রাবণ ১৪২৭, শনিবার, ৮ আগস্ট ২০২০, পঞ্চমী রাত্রি ২/৩২। উত্তরভাদ্রপদনক্ষত্র দিবা ৩/৪৯। সূর্যোদয় ৫/১৪, সূর্যাস্ত ৬/১৩। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১২/৫৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/২০ গতে ১০/৩৪ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ১/৩২ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৩/৪৬। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/২০ গতে ২/৫৮ মধ্যে ও ৪/৩৫ গতে ৬/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৫ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৪ মধ্যে।
১৭ জেলহজ্জ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে 
মেষ: ব্যবসায় উন্নতি হবে। বৃষ: কাজে বিশেষ সাফল্য। মিথুন: কর্মে একাধিক ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯১৫- লেখক ভীষ্ম সাহানির জন্ম১৯৪০- ক্রিকেটার দিলীপ সারদেশাইয়ের জন্ম১৯৭৫: গীতিকার ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজ্যে করোনায় মৃত্যু ২ হাজার ছাড়াল
রাজ্যে করোনায় মৃত্যু ২ হাজার ছাড়াল। এ পর্যন্ত মোট ২০০৫ ...বিশদ

09:06:41 PM

কাজিরাঙ্গায় শিকারির গুলিতে মৃত গণ্ডার 
অসমের কাজিরাঙ্গা অভয়ারণ্যে আজ সকালে একটি মৃত গণ্ডার উদ্ধার করা ...বিশদ

04:35:00 PM

গুজরাতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ আগুন 
 গুজরাতের একটি রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ আগুন লাগল। আজ শনিবার ঘটনাটি ...বিশদ

03:59:00 PM

কেরলে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ২৩ জন যাত্রী হাসপাতাল থেকে মুক্ত 
কেরলে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের ২৩ জন যাত্রীকে সুস্থ অবস্থায় হাসপাতাল থেকে ...বিশদ

03:45:00 PM