Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

চলার পথে
অপমানেও গৌরব

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বাণীব্রত চক্রবর্তী ।

কথাটা সোনার পাথর বাটির মতো। এর মর্ম একদিন বুঝেছিলাম।
অপমান কাঁধে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি এমন মিথ্যে কথা বলতে পারব না। সুখ-দুঃখের মতো মান-অপমান আমাদের নিত্য সঙ্গী। কেবল এইসব নয়। জীবনের নানা দিকে ছড়িয়ে আছে কত মজা, প্রীতি, ভালোবাসার অশ্রুকণা। মনে হয় জীবন যেন নিজে আমার কাছে এসে তারই গল্প বলে। কুড়িয়ে নিই সেই কণাকাহিনীগুলি। তা দিয়ে অবশ্য মালা গাঁথি না। মনে সঞ্চয় করে রাখি। নাকি মনই সঞ্চয় করে রাখে!
একদিন এই কণাকাহিনী নিয়ে লিখতে বসি। তখন কণা বর্জিত হয়ে পুরোপুরি এক কাহিনী হয়ে ওঠে। সেই কাহিনী কখনও ভালো হয় কখনও হয় না। ছেলেবেলায় শীতের সকালে আবছা কুয়াশার ভিতর দেখেছিলাম আপার সার্কুলার রোডের ওপারে মূক-বধির ইস্কুলের সামনে দিয়ে ঘড় ঘড় করে মালগাড়ি চলে যাচ্ছে। সময় তখন ভোর। শীতকাল। চারদিক কুয়াশাচ্ছন্ন। আমার বয়স তখন ওই ভোরের মতো। তিন বছর। ধরেছিলাম বাবার হাত। কী দেখতে কী দেখেছি কে জানে।
আরও খানিকটা বড় হয়ে, বয়স তখন বারো, তখন তিন বছর বয়সের স্মৃতিকে মনে হয় অলীক। স্বপ্ন দেখেছিলাম। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে দেখি উলটো দিকে লেডিজ পার্ক, ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়, মূক-বধির ইস্কুল— যে যার নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় মান্ধাতার আমলে যেটি মারহাটা ডিচ ছিল তা হয়েছে সার্কুলার রোড।
আমার সেই বারো বছর বয়সের সামনে তখন ওই রাজপথ। ঘন্টি বাজাতে বাজাতে উত্তরের ট্রাম যাচ্ছে গ্যালিফ স্ট্রিটে আর দক্ষিণমুখী ট্রাম গড়ের মাঠের দিকে। রাস্তায় সেই সময় কত ধরনের মোটরগাড়ি। পন্টিয়াক, ডজ, প্লি-মাউথ, অস্টিন, ফোর্ড, মরিস, স্টুডিবেকার, হিলম্যান, বুইক ইত্যাদি।
তখন আমার বয়স বারো। তখন উড়ালপুলহীন কলকাতা একেবারে অন্যরকম। লাল কিংবা নীল দোতলা বাসের জানলার ধারের সিটে বসে একটি বালক ললিপপ খেতে খেতে চলে যাচ্ছে যাদবপুর। এইট-বি বাস।
কিন্তু কোথায় সেই ট্রেনলাইন! নেই। নেই। বালকের স্বপ্নে এসেছিল রেলগাড়ি। ভোরবেলায় স্বপ্ন দেখেছিলাম। ভেবেছিলাম, দাদুকে জিজ্ঞেস করব। জিজ্ঞেস করা আর হল না। ওই বছরেই দাদু মারা যান।
আমার বয়স যখন তেরো তখন একবার রাস্তা পেরিয়ে চলে যাই ওই মূক-বধির ইস্কুলের সামনে। মাথা নিচু করে খুঁজি ট্রেনলাইন। পাই না। খুঁজতে খুঁজতে আরও উত্তরের দিকে এগিয়ে যাই। মাঝে মাঝে মনে হয় পাচ্ছি। একটু-আধটু আভাস পাচ্ছি। মনে হচ্ছে একদিন এখানে রেলগাড়ি চলত। ট্রেনলাইন ছিল। হেলে দুলে চলত মালগাড়ি। ওপারে দাঁড়িয়ে একটি শিশু দেখেছিল সেই চলমান রেলগাড়ি।
আরও একটু বড় হয়ে বাবার কাছে শুনেছিলাম ওই মালগাড়ির কথা। কলকাতা শহরের জঞ্জাল নিয়ে মালগাড়ি চলে যেত ধাপার মাঠের দিকে।
শৈশব যা দেখে সব অলীক নয়। স্বপ্ন নয়। অফুরন্ত কল্পনা নয়।
তবু শৈশবেই আমরা স্বপ্ন দেখি। স্বপ্নে হেসে বা কেঁদে উঠি। কবি দেবেন্দ্রনাথ সেন ঠিকই বলেছেন, ‘শৈশবের আবছায়ে শিশুর দেয়ালা।’
আমরা ক্রমশ বড় হয়ে উঠি। ইস্কুলে যাই। সেখানে কতরকম মাস্টারমশাই। কেউ কেউ পড়ার বাইরে অনেক জানা-অজানা জ্ঞানের কথা বলেন। মাঝে মাঝে গল্পও বলেন। নিরীহ ভালোমানুষ মাস্টারমশাইয়ের ক্লাসে আমরা গন্ডগোল করি। আর রাগী মাস্টারমশাই ক্লাসে ঢুকলে আমরা সুবোধ বালক হয়ে যাই।
বিকেলে পাড়ার মাঠে খেলাধুলো করি। সন্ধেবেলায় বাড়িতে বাড়িতে বেজে ওঠে শাঁখ। আমরা বাড়ি ফিরি।
ছুটির দিনে হয়তো মেজোমাসিমা এবং মেসোমশাই কালীঘাট থেকে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন।
রেডিওতে স্থানীয় সংবাদ হয়, হয় পল্লিমঙ্গল আসর কিংবা শ্রীধর ভট্টাচার্যের প্রযোজনায় বেতার-নাটক।
ভোরে ঘুম ভেঙে যায় অমলাদির চিৎকারে। পাশের বাড়ির অমলাদি ভোরে উঠে গলা সাধেন।
ছুটির দুপুরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখি দুটো বুড়ি কাঁখে পুঁটলি নিয়ে যাচ্ছে আর বলছে, ‘দাঁতের পোকা বার কো..র্...ই।’
আমরা বড় হয়ে উঠি। কেউ হই ইঞ্জিনিয়ার, কেউ উকিল, কেউ কেরানি, কেউ সাংবাদিক, আবার কেউ মাস্টারমশাই। আমরা অমলকান্তি হতে পারি না।
ভোরবেলায় খিদিরপুরের দিকে একটি ইস্কুলে সে পড়াতে যেত। সে কে! আপনি! এমন প্রশ্নের উত্তরে বলব, ‘আমি নই। সে। আপনিও হতে পারেন। গল্পটা শুনুন।’
কোনও দিন দোতলা বাসে চেপে সোজা খিদিরপুর। মাঝে মাঝে ধর্মতলায় নেমে খিদিরপুরগামী ট্রাম ধরত। সবুজ ময়দানের বুক চিরে পানসির মতো তরতর করে ছুটে যেত ট্রাম। অদূরে ভোরের আলোয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল। রেসকোর্স। রেড রোডে অশ্বারোহী পুলিস। আর চারদিকে ময়দানের সবুজ গাছপালা। কোথাও কোথাও রঙিন ফুল ফুটে থাকত গাছে।
সেদিন বাড়ি ফেরার সময় ট্রাম থেকে নেমে সে বাসে উঠল। সিট ফাঁকা বলতে একটি লেডিজ সিট। দু’জনের সিট। বাস ডালহৌসি হয়ে যাবে। ভোরের স্কুল ছুটি হয় দশটা কুড়িতে। তখন এগারোটা পাঁচ। অফিস টাইম। কিন্তু এসপ্ল্যানেড থেকে কোন মহিলা এমন সময় এই বাসে উঠবেন!
সে বসার পাঁচ মিনিট পরে এক তরুণী যে এই বাসে উঠেছেন খেয়াল করেনি। সে বাইরের দিকে তাকিয়েছিল। রুক্ষ নারীকণ্ঠে তার সম্বিৎ ফিরল, ‘এটা লেডিস সিট।’
সে ধড়মড় করে উঠে দাঁড়াল। তরুণী বসলেন। দেখে মনে হয় অফিসে কাজ করেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পের নায়িকার মতো। অনেকটা।
এখন ওই তরুণী ব্যাগ খুলে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করলেন। তরুণ মাস্টারমশাইয়ের খুব চেনা পত্রিকা। পেজমার্ক ছিল বাসের টিকিট। একটি গল্প পড়তে শুরু করলেন। সে চমকে উঠল। তারই লেখা গল্প। তরুণী মন দিয়ে পড়ছেন। এই শনিবার গল্পটি বেরিয়েছে। আজ সোমবার। বাস ছুটছে। সে লোহার রড ধরে দাঁড়িয়ে আছে। এই সিটের সামনে। বাসে বড় ভিড়। একপা সরে যাওয়ার উপায় নেই।
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
12th  July, 2020
 মার্কেনের ঘোড়া
পাপিয়া ভট্টাচার্য

‘এখন বাজে বারোটা চল্লিশ, আর তুমি বলছ যে তুমি এরপর লাইটহাউসে যাবে আর সব দেখে ফিরবে, তাও হেঁটে?’ ড্রিক একটা লাল বল লোফালুফি করতে করতে বলল। গাঢ় নীল শার্টের উপর একটা লাল জ্যাকেট আর কোমরের নীচে একটা নীল স্ট্রাইপ দেওয়া বড় গাউনের মত পোশাক পরা রূপবান ড্রিককে দেখে মনে হচ্ছে ইতিহাসের পাতা থেকে উঠে আসা কোনও রাজবংশীয় কিশোর।
বিশদ

12th  July, 2020
 আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩১

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। সপ্তম কিস্তি।
বিশদ

12th  July, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। ষষ্ঠ কিস্তি।
বিশদ

05th  July, 2020
দু’জন  

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন ভগীরথ মিশ্র।
বিশদ

05th  July, 2020
সিনেমার মতো
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়

শিলিগুড়িতে সেটল করতে একটু সময় লাগছে শাশ্বতর। শাশ্বত মুখার্জি। কলকাতার বনেদি বাড়ির পরিবেশে মানুষ হওয়াটা কোথাও কোথাও একটু অসুবিধাজনকও বটে। মজ্জায় মজ্জায় মানিয়ে নেওয়ার সমস্যা।  বিশদ

05th  July, 2020
ফেয়ার-ওয়েল
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়
(১)

 নাইন-বি এর ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে ধীরপায়ে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে চললেন অলকানন্দা রায়চৌধুরী, ছাত্রীদের প্রিয় শিক্ষিকা ‘অলকা দি’। গতকাল রাত থেকেই হাঁটুর ব্যথাটা আবার চাগাড় দিয়েছে, পা মুড়তে বেশ কষ্ট হচ্ছে। তবে গত কয়েকদিন ধরে মনের ভিতর যে ব্যথাটা জমে রয়েছে তার কাছে এই হাঁটুর ব্যথাটা তো একেবারেই তুচ্ছ। রেলিং ধরে ধীরে ধীরে একতলার দিকে নামতে শুরু করলেন অলকা।
বিশদ

28th  June, 2020
চলার পথে
ফ্রেদরিকের চিঠি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অমর মিত্র। বিশদ

28th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ২৯

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। পঞ্চম কিস্তি। বিশদ

28th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ২৮

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। চতুর্থ কিস্তি।
বিশদ

14th  June, 2020
নিলডাউন

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।  বিশদ

14th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

07th  June, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

07th  June, 2020
স্বপ্নসঙ্গী 

উদয়চাঁদ বন্দ্যোপাধ্যায়: ট্রেনটা প্রায় আড়াই ঘণ্টা দেরি করে ঢুকল গোমো স্টেশনে। বাতানুকূল কামরা থেকে নেমে আসে তন্বী পিয়ালি। ভিড় এড়িয়ে, সঙ্গের চাকা লাগানো ব্যাগটা নিয়ে একটু সরে এসে, উদ্বিগ্ন চোখে দু’দিকে তাকায়। একটা সাধারণ পোশাক পরা যুবক পিয়ালির সামনে এসে বলে, আপনি মুখার্জি স্যারের ফরেস্ট বাংলোয় যাবেন তো?
পিয়ালি ভ্রু কুঁচকে বলে, কে তুমি?  বিশদ

31st  May, 2020
আজও তারা জ্বলে
তুলসী চক্রবর্তী

পথে চলতে চলতে বহু মানুষের সঙ্গে আলাপ হয়েছে তুলসীর। বহু পেশার মানুষ দেখেছেন। তাই যে কোনও চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে অভিজ্ঞতার ঝাঁপি উপুড় করে দিতেন। নিজের দেখা মানুষের ছাঁচে ফেলে গড়ে তুলতেন চরিত্রটি। তাই তাঁর অভিনয় ওরকম স্বাভাবিক মনে হতো।
বিশদ

31st  May, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, বারাসত: উম-পুনে ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক মানুষ ও স্বসহায়ক দলগুলিকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হাঁস ও মুরগির বাচ্চা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের এক মাসের খাবারও কিনে দেবে ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কথা রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বদলির পর বাড়ির কাছেই কাজের সুযোগ পেলেন চারশোর বেশি স্বাস্থ্যকর্মী। শুক্রবার ৪১৫ জন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টকে রাজ্যের বিভিন্ন ...

  ওয়াশিংটন: ভুয়ো লাইসেন্সধারী পাইলটদের উপর বিশ্বাস নেই। ইউরোপের পর এবার আমেরিকাতেও নিষিদ্ধ হল পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পিআইএ)। ...

মাদ্রিদ: রিয়াল মাদ্রিদের লিগ জয় কার্যত নিশ্চিত। অঘটন না ঘটলে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খেতাব জিতবে জিনেদিন জিদান-ব্রিগেড। লিগ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার চেয়ে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩০: কলকাতায় দ্য জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন, অধুনা স্কটিশ চার্চ কলেজ প্রতিষ্ঠা করলেন আলেকজান্ডার ডাফ এবং রাজা রামমোহন রায়
১৯০০: অভিনেতা ছবি বিশ্বাসের জন্ম
১৯৪২: মার্কিন অভিনেতা হ্যারিসন ফোর্ডের জন্ম
১৯৫৫: সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর মৃত্যু
২০১১: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক তিনটি বিস্ফোরণে হত ২৬, জখম ১৩০
২০১৩: বোফর্স কান্ডে অভিযুক্ত ইতালীয় ব্যবসায়ী অত্তাভিও কাত্রোচ্চির মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৩১ টাকা ৭৬.০৩ টাকা
পাউন্ড ৯৩.০০ টাকা ৯৬.২৯ টাকা
ইউরো ৮৩.২৩ টাকা ৮৬.২৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  July, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৯,৯৪০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৩৮০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,০৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৯ আষাঢ় ১৪২৭, ১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, অষ্টমী ৩২/৪৫ অপঃ ৬/১০। রেবতী ১৫/২৫ দিবা ১১/১৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৫২, সূর্যাস্ত ৬/২০/৩৮। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২২ মধ্যে। রাত্রি ৯/১২ গতে ১২/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ২/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৩ গতে ৮/২২ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২১ গতে ১১/৪২ মধ্যে।
২৮ আষাঢ় ১৪২৭, ১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, অষ্টমী অপরাহ্ন ৫/০। রেবতী নক্ষত্র দিবা ১১/৮। সূযোদয় ৫/৩, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/১৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/২৯ গতে ২/৫৫ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৩ গতে ৮/২৩ মধ্যে ও ৩/৩ গতে ৪/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২৩ গতে ১১/৪৩ মধ্যে।
২১ জেল্কদ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বৃষ: কোনও সম্পদ লাভে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৩০: কলকাতায় দ্য জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন, অধুনা স্কটিশ চার্চ কলেজ ...বিশদ

07:03:20 PM

গুজরাটে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৯০২ 
গুজরাটে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯০২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু ...বিশদ

08:06:12 PM

মহারাষ্ট্রে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৬,৪৯৭ 
মহারাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৪৯৭ জন করোনায় আক্রান্ত ...বিশদ

07:52:00 PM

উত্তর প্রদেশে একদিনে করোনা আক্রান্ত ১,৬৬৪ 
উত্তর প্রদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৬৬৪ জন করোনায় ...বিশদ

07:47:39 PM

২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ১,৪৩৫
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১,৪৩৫ জন। ...বিশদ

07:47:36 PM