Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

চলার পথে
অপমানেও গৌরব

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বাণীব্রত চক্রবর্তী ।

কথাটা সোনার পাথর বাটির মতো। এর মর্ম একদিন বুঝেছিলাম।
অপমান কাঁধে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি এমন মিথ্যে কথা বলতে পারব না। সুখ-দুঃখের মতো মান-অপমান আমাদের নিত্য সঙ্গী। কেবল এইসব নয়। জীবনের নানা দিকে ছড়িয়ে আছে কত মজা, প্রীতি, ভালোবাসার অশ্রুকণা। মনে হয় জীবন যেন নিজে আমার কাছে এসে তারই গল্প বলে। কুড়িয়ে নিই সেই কণাকাহিনীগুলি। তা দিয়ে অবশ্য মালা গাঁথি না। মনে সঞ্চয় করে রাখি। নাকি মনই সঞ্চয় করে রাখে!
একদিন এই কণাকাহিনী নিয়ে লিখতে বসি। তখন কণা বর্জিত হয়ে পুরোপুরি এক কাহিনী হয়ে ওঠে। সেই কাহিনী কখনও ভালো হয় কখনও হয় না। ছেলেবেলায় শীতের সকালে আবছা কুয়াশার ভিতর দেখেছিলাম আপার সার্কুলার রোডের ওপারে মূক-বধির ইস্কুলের সামনে দিয়ে ঘড় ঘড় করে মালগাড়ি চলে যাচ্ছে। সময় তখন ভোর। শীতকাল। চারদিক কুয়াশাচ্ছন্ন। আমার বয়স তখন ওই ভোরের মতো। তিন বছর। ধরেছিলাম বাবার হাত। কী দেখতে কী দেখেছি কে জানে।
আরও খানিকটা বড় হয়ে, বয়স তখন বারো, তখন তিন বছর বয়সের স্মৃতিকে মনে হয় অলীক। স্বপ্ন দেখেছিলাম। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে দেখি উলটো দিকে লেডিজ পার্ক, ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়, মূক-বধির ইস্কুল— যে যার নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় মান্ধাতার আমলে যেটি মারহাটা ডিচ ছিল তা হয়েছে সার্কুলার রোড।
আমার সেই বারো বছর বয়সের সামনে তখন ওই রাজপথ। ঘন্টি বাজাতে বাজাতে উত্তরের ট্রাম যাচ্ছে গ্যালিফ স্ট্রিটে আর দক্ষিণমুখী ট্রাম গড়ের মাঠের দিকে। রাস্তায় সেই সময় কত ধরনের মোটরগাড়ি। পন্টিয়াক, ডজ, প্লি-মাউথ, অস্টিন, ফোর্ড, মরিস, স্টুডিবেকার, হিলম্যান, বুইক ইত্যাদি।
তখন আমার বয়স বারো। তখন উড়ালপুলহীন কলকাতা একেবারে অন্যরকম। লাল কিংবা নীল দোতলা বাসের জানলার ধারের সিটে বসে একটি বালক ললিপপ খেতে খেতে চলে যাচ্ছে যাদবপুর। এইট-বি বাস।
কিন্তু কোথায় সেই ট্রেনলাইন! নেই। নেই। বালকের স্বপ্নে এসেছিল রেলগাড়ি। ভোরবেলায় স্বপ্ন দেখেছিলাম। ভেবেছিলাম, দাদুকে জিজ্ঞেস করব। জিজ্ঞেস করা আর হল না। ওই বছরেই দাদু মারা যান।
আমার বয়স যখন তেরো তখন একবার রাস্তা পেরিয়ে চলে যাই ওই মূক-বধির ইস্কুলের সামনে। মাথা নিচু করে খুঁজি ট্রেনলাইন। পাই না। খুঁজতে খুঁজতে আরও উত্তরের দিকে এগিয়ে যাই। মাঝে মাঝে মনে হয় পাচ্ছি। একটু-আধটু আভাস পাচ্ছি। মনে হচ্ছে একদিন এখানে রেলগাড়ি চলত। ট্রেনলাইন ছিল। হেলে দুলে চলত মালগাড়ি। ওপারে দাঁড়িয়ে একটি শিশু দেখেছিল সেই চলমান রেলগাড়ি।
আরও একটু বড় হয়ে বাবার কাছে শুনেছিলাম ওই মালগাড়ির কথা। কলকাতা শহরের জঞ্জাল নিয়ে মালগাড়ি চলে যেত ধাপার মাঠের দিকে।
শৈশব যা দেখে সব অলীক নয়। স্বপ্ন নয়। অফুরন্ত কল্পনা নয়।
তবু শৈশবেই আমরা স্বপ্ন দেখি। স্বপ্নে হেসে বা কেঁদে উঠি। কবি দেবেন্দ্রনাথ সেন ঠিকই বলেছেন, ‘শৈশবের আবছায়ে শিশুর দেয়ালা।’
আমরা ক্রমশ বড় হয়ে উঠি। ইস্কুলে যাই। সেখানে কতরকম মাস্টারমশাই। কেউ কেউ পড়ার বাইরে অনেক জানা-অজানা জ্ঞানের কথা বলেন। মাঝে মাঝে গল্পও বলেন। নিরীহ ভালোমানুষ মাস্টারমশাইয়ের ক্লাসে আমরা গন্ডগোল করি। আর রাগী মাস্টারমশাই ক্লাসে ঢুকলে আমরা সুবোধ বালক হয়ে যাই।
বিকেলে পাড়ার মাঠে খেলাধুলো করি। সন্ধেবেলায় বাড়িতে বাড়িতে বেজে ওঠে শাঁখ। আমরা বাড়ি ফিরি।
ছুটির দিনে হয়তো মেজোমাসিমা এবং মেসোমশাই কালীঘাট থেকে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন।
রেডিওতে স্থানীয় সংবাদ হয়, হয় পল্লিমঙ্গল আসর কিংবা শ্রীধর ভট্টাচার্যের প্রযোজনায় বেতার-নাটক।
ভোরে ঘুম ভেঙে যায় অমলাদির চিৎকারে। পাশের বাড়ির অমলাদি ভোরে উঠে গলা সাধেন।
ছুটির দুপুরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখি দুটো বুড়ি কাঁখে পুঁটলি নিয়ে যাচ্ছে আর বলছে, ‘দাঁতের পোকা বার কো..র্...ই।’
আমরা বড় হয়ে উঠি। কেউ হই ইঞ্জিনিয়ার, কেউ উকিল, কেউ কেরানি, কেউ সাংবাদিক, আবার কেউ মাস্টারমশাই। আমরা অমলকান্তি হতে পারি না।
ভোরবেলায় খিদিরপুরের দিকে একটি ইস্কুলে সে পড়াতে যেত। সে কে! আপনি! এমন প্রশ্নের উত্তরে বলব, ‘আমি নই। সে। আপনিও হতে পারেন। গল্পটা শুনুন।’
কোনও দিন দোতলা বাসে চেপে সোজা খিদিরপুর। মাঝে মাঝে ধর্মতলায় নেমে খিদিরপুরগামী ট্রাম ধরত। সবুজ ময়দানের বুক চিরে পানসির মতো তরতর করে ছুটে যেত ট্রাম। অদূরে ভোরের আলোয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল। রেসকোর্স। রেড রোডে অশ্বারোহী পুলিস। আর চারদিকে ময়দানের সবুজ গাছপালা। কোথাও কোথাও রঙিন ফুল ফুটে থাকত গাছে।
সেদিন বাড়ি ফেরার সময় ট্রাম থেকে নেমে সে বাসে উঠল। সিট ফাঁকা বলতে একটি লেডিজ সিট। দু’জনের সিট। বাস ডালহৌসি হয়ে যাবে। ভোরের স্কুল ছুটি হয় দশটা কুড়িতে। তখন এগারোটা পাঁচ। অফিস টাইম। কিন্তু এসপ্ল্যানেড থেকে কোন মহিলা এমন সময় এই বাসে উঠবেন!
সে বসার পাঁচ মিনিট পরে এক তরুণী যে এই বাসে উঠেছেন খেয়াল করেনি। সে বাইরের দিকে তাকিয়েছিল। রুক্ষ নারীকণ্ঠে তার সম্বিৎ ফিরল, ‘এটা লেডিস সিট।’
সে ধড়মড় করে উঠে দাঁড়াল। তরুণী বসলেন। দেখে মনে হয় অফিসে কাজ করেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পের নায়িকার মতো। অনেকটা।
এখন ওই তরুণী ব্যাগ খুলে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করলেন। তরুণ মাস্টারমশাইয়ের খুব চেনা পত্রিকা। পেজমার্ক ছিল বাসের টিকিট। একটি গল্প পড়তে শুরু করলেন। সে চমকে উঠল। তারই লেখা গল্প। তরুণী মন দিয়ে পড়ছেন। এই শনিবার গল্পটি বেরিয়েছে। আজ সোমবার। বাস ছুটছে। সে লোহার রড ধরে দাঁড়িয়ে আছে। এই সিটের সামনে। বাসে বড় ভিড়। একপা সরে যাওয়ার উপায় নেই।
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
12th  July, 2020
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এখানকার কংগ্রেস-সিপিএম ইন্ডিয়া জোট করে না: মমতা

02:28:33 PM

কে অধিকার দিয়েছে অস্ত্র নিয়ে মিছিল করার: মমতা

02:27:37 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত মেঘালয়ে ৪৮.৯১ শতাংশ, মিজোরামে ৩৭.৪৩ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৩৯.৬৬ শতাংশ, পুদুচেরীতে ৪৪.৯৫ শতাংশ ও রাজস্থানে ৩৩.৭৩ শতাংশ ভোট পড়ল

02:27:29 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে- ২৯.৯১ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে- ৪৩.১১ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে- ৪৪.৪৩ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে- ৩২.৩৬ শতাংশ, মণিপুরে- ৪৬.৯২ শতাংশ ভোট পড়ল

02:27:21 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপপুঞ্জে- ৩৫.৭০ শতাংশ, অরুণাচল প্রদেশে- ৩৫.৭৫ শতাংশ, অসমে- ৪৫.১২ শতাংশ, বিহারে- ৩২.৪১ শতাংশ, ছত্তিশগড়ে- ৪২.৫৭ শতাংশ ভোট পড়ল

02:26:11 PM

আমার এখানে রোজ এসে মোদি গালাগালি দিয়ে যায়: মমতা

02:26:10 PM