Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

পর্ব ২৪

টাকা ধার দেওয়া আর বিদ্যাসাগরের জীবন— সম্ভবত একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। শুধুমাত্র এই বিষয়টি নিয়েই বাঙালি কৃতজ্ঞচিত্তে বিদ্যাসাগর বিষয়ে একটি মহাগ্রন্থ রচনা করে তাঁকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারে। আমরা সেই চেষ্টা এখানে করছি না। তবে, বিদ্যাসাগর মশায় এ বিষয়ে যেসব তথ্যাদি আমাদের দিয়ে গিয়েছেন, তা যে কতখানি রোমহর্ষক তা বলে বোঝানো যাবে না বলে তাঁর দেওয়া বিবরণ থেকেই আমরা কিছু নিবেদন করে গঙ্গা জলে গঙ্গা পূজা করার চেষ্টা করছি।
বিদ্যাসাগর মশায়ের কাছে টাকা চেয়ে টাকা পাননি- এমন ঘটনা বোধ করি খুঁজে-পেতে পাওয়া অসম্ভব। এজন্যে তিনি অন্যের কাছে ধার করে হলেও ঋণ প্রার্থীকে টাকা দিতেন। এর বড় প্রমাণ স্বয়ং মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তাহলে বিদ্যাসাগর ঋণগ্রস্ত হবেন না কেন? যখন গ্রামে থাকতেন সন্ধের পর চাদরের খুঁটে টাকা বেঁধে পড়শিদের বাড়িতে বাড়িতে যেতেন। তারপর লুকিয়ে লুকিয়ে টাকা দিয়ে আসতেন। গোপন রাখতেন কারণ অন্যে জানতে পারলে তাঁদের সম্মানহানি হতে পারে!
ধার করে ধার দেওয়ার ইতিহাসের বিস্ময়কর পরিমাণের কথা বিদ্যাসাগরের ভাই শম্ভুচন্দ্র নিজে লিখে গিয়েছেন। তাতে জানতে পেরেছি বীরসিংহায় তাঁদের পড়শি ছিলেন জমিদার বৈদ্যনাথ চৌধুরী। কোনও প্রয়োজনে তিনি রামমোহন পুত্র রমাপ্রসাদ রায় মশায়ের কাছে সম্পত্তি বন্দক রেখে পঞ্চাশ হাজার টাকা ঋণ করেন। তাঁর ছেলেও অন্য দফায় আরও পঁচিশ হাজার টাকা ধার করেন। কিন্তু দু’জনেরই মৃত্যু হলে পুত্র শিবনারায়ণের বিধবা পত্নী বিদ্যাসাগরের কাছে এসে কেঁদে পড়েন। তাঁর কান্না দেখে বিদ্যাসাগরের চোখে জল এল। তিনি তখন নিজেই বেলগাছিয়ার রাজা প্রতাপচন্দ্র সিংহের আত্মীয় কালিদাস ঘোষের কাছে গিয়ে পড়লেন আর তাঁর কাছে ধার করলেন পঁচিশ হাজার। কিন্তু শেষপর্যন্ত বিধবার সম্পত্তি থাকল না। তা বিক্রি করে ধার করে আনা টাকা শোধ হল বটে, কিন্তু বিধবা মহিলার পেটের ভাতের সংস্থান রইল না। বাধ্য হয়ে বিদ্যাসাগর মশায় তাঁকে মাসে মাসে তিরিশ টাকা করে সাহায্য করতে লাগলেন। ধার করে টাকা আনার ব্যাপার হয়তো কেউ কেউ করতে পারেন, কিন্তু উল্টে তাঁদের সংসার চালানোর মাসিক খরচও দেওয়ার উদাহরণ বোধ করি নেই। বিধবা বিবাহ দিতে গিয়ে প্রথম দফায় ৮২ হাজার টাকা ঋণ স্বীকার করা একটা নেশার ঝোঁক হতে পারে, কিন্তু কত অজানা মানুষকে কতভাবে যে সাহায্য করেছিলেন তার পরিমাণ হিসেব করা শিবের বাবারও অসাধ্য।
এবার বিদ্যাসাগর মশায়ের নিজের দেওয়া একটা হিসেব পেশ করা যাক। ১৮৬৯ সাল নাগাদ হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকায় তিনি যে চিঠি দিয়েছিলেন তাতে জানতে পারা গিয়েছে, তখন তাঁর দেনা ২০-২২ হাজার টাকা। আসলে তাঁর দেনা হয়েছিল পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি। আসলে সেখানে আগের দেনার কথা খুলে লেখেননি। কী করে এই দেনা শোধ করবেন? স্থির করলেন তিনি খুচরো সব দেনা শোধ করবেন একমাত্র একটা জায়গাতেই মোটা টাকা ঋণ করে। তার জন্যে তিনি মুর্শিদাবাদের মহারানি স্বর্ণময়ীর দরবারে ঋণের জন্য চিঠি লিখলেন। মহারানি এর আগেও মাঝে মাঝে তাঁকে টাকা ধার দিয়েছেন, তিনি তা শোধও দিয়েছেন। ১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দের ৪ নভেম্বর তারিখে তিনি মহারানির সরকারে একটি চিঠি দিলেন। মানুষটার নাম ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সংস্কৃত কলেজ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের জন্মদাত— তিনি কতখানি দীনজনোচিত বিনয়ে চিঠি লিখছেন, একটু খানি উদ্ধার করে দিই—
‘শুভাশিষসন্তু,
সাদরসম্ভাষণ- আপনি অবগত আছেন বিধবা-বিবাহ কার্যোপলক্ষে আমি বিলক্ষণ ঋণগ্রস্ত হইয়াছি ঐ ঋণ ক্রমে পরিশোধ করিতেছি। দুই ব্যক্তির নিকট কিছু অধিক ঋণ আছে তাঁহারা ক্রমে লইতে সম্মত নহেন এককালে টাকা পাইবার জন্য ব্যস্ত করিতেছেন এককালে তাঁহাদের ঋণ পরিশোধ করি তাহার সুযোগ নাই। কিন্তু তাহা না করিলেও কোন ক্রমে চলিতেছে না। উপায়ান্তর না দেখিয়া অবশেষে শ্রীমতী রাণী মহোদয়ার নিকট প্রার্থনা করিতেছি। তিনি দয়া করিয়া আমাকে সাত হাজার পাঁচশত টাকা ধার দেন। একখানি হ্যান্ড নোট লিখিয়া দিব এবং তিন বৎসরে পরিশোধ করিব। এই ঋণ নিয়মিত সময়ে পরিশোধ করিতে পারিব সে বিষয়ে আমার সন্দেহ নাই; সন্দেহ থাকিলে কখনও আমি এরূপে ধার চাহিতাম না। আপনকার সাহায্য ব্যতিরেকে আমার এই প্রার্থনা সফল হইবার সম্ভাবনা নাই। আপনি অসন্দিগ্নচিত্তে সহায়তা করিবেন। এই সহায়তা করিয়া আপনাকে কখনও অপ্রস্তুত হইতে হইবেক না; আমি এত অসহায় ও অপদার্থ লোক নহি যে পরিশোধ করিবার সম্ভাবনা নাই, তথাপি ঋণ করিতেছি অথচ পরিশোধ বিষয়ে অযত্ন করিব কিংবা নিশ্চিন্ত থাকিব আপনি এক মুহূর্তের জন্যও এরূপ আশঙ্কা করিবেন না। রাজা প্রতাপচন্দ্র সিংহ যতদিন জীবিত ও সহজ অবস্থায় ছিলেন, তাঁহার নিকট মধ্যে মধ্যে এইরূপ ধার পাইতাম এবং ক্রমে ক্রমে পরিশোধ করিতাম।... আপনি না থাকিলে শ্রীমতী রাণী মহোদয়ার নিকটেও ধার চাহিতে পারিতাম না। এক্ষণে যাহাতে আমার প্রার্থনা সফল হয় দয়া করিয়া তাহা করিতে হইবেক। না করিলে আমি অপমানিত ও অপদস্থ হইব এই বিবেচনায় যাহা উচিত তাহা করিবেন।...শ্রীমতী আমার যথেষ্ট উপকার করিয়াছেন।’
চিঠিটি তিনি লিখেছিলেন পূর্ব পরিচিত রানি স্বর্ণময়ীর সরকার মশায়কে। সরাসরি মহারানিকে নয়। কতখানি নিচু হয়ে সরকার মশায়কে প্রায় হাতে পায়ে ধরেছেন যাতে তাঁর সুপারিশে মহারানি প্রার্থিত টাকা ঋণ হিসেবে দেন। দয়ার সাগর বারবার তাঁর ‘দয়া’ প্রার্থনা করছেন। কেউ বিদ্যাসগরের মতো মানুষকে ‘অপমান ও অপদস্থ’ করতে পারে ভেবে দুঃখ লাগে। আবার এই ভেবেও স্বস্তি লাগছে যে, প্রবল আত্মাভিমানে তিনি টাকা শোধ দিতে পারবেনই, যথাকালে পরিশোধ করার মতো তাঁর সামর্থ্য আছে— এই ঘোষণায় আত্মত্রাতা বিদ্যাসাগর মশায়কে প্রণাম নিবেদন করার অধিকার চাইছি।
বিনা প্রশ্নে মহারানি ঋণ দিয়েছিলেন এবং ঋণগ্রহীতা তা যথাকালে শোধ দিয়েছিলেন। এঁড়ে বাছুর তো!
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
17th  May, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- শেষ কিস্তি। 
বিশদ

17th  May, 2020
ঠুলি 

শুচিস্মিতা দেব: বসন্তের সকাল। আলো-ছায়া মাখা গাছেদের কচি পাতায় সবুজাভা। দোতলার বারান্দা থেকে পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অবশিষ্ট দু’চার পিস করবীফুল, ডাল টেনে টেনে সফলভাবে পেড়ে ফেলে নিজের কৃতিত্বে বেশ ডগমগ হয়ে উঠলেন নীপা।  
বিশদ

17th  May, 2020
আজও তারা জ্বলে 
পর্ব-২৩

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- দ্বাদশ কিস্তি। 
বিশদ

10th  May, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

10th  May, 2020
সুখ চাই 
চিরঞ্জয় চক্রবর্তী 

সুমন আর ভারতীর বিয়ের আজ সাতান্ন বছর পূর্তি। যখন বিয়ে হয়েছিল সুমনের বয়স সাতাশ, ভারতী তেইশ। দেখতে দেখতে ভারতীর আশি, স্বামী-স্ত্রী দুজনেই দীর্ঘদিন সরকারি ভাষায় বরিষ্ঠ নাগরিক।  
বিশদ

10th  May, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-২২ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- একাদশ কিস্তি। 
বিশদ

03rd  May, 2020
জিরাফের গলা 

রজত ঘোষ: দু’দিন হল পঞ্চায়েত ভোটের রেজাল্ট বেরিয়েছে। আজ একটু পরে তাই বিজয় মিছিল বের করবে বিজয়ী দল। টেবিলের মাঝখানে দিস্তাখানেক লিফলেট। তার ওপর একটা পেপার ওয়েট। রাগে ফুঁসতে ফুঁসতে গণেশ এতক্ষণ আঙুলের কায়দায় পেপারওয়েটটাকে ঘোরাচ্ছিল।  
বিশদ

03rd  May, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

03rd  May, 2020
মাছভাজা
শ্যামলী আচার্য

হিতেন্দ্রনাথ সান্যালের কথা শেষ হল না। হয় না। ওঁর সাতচল্লিশ বছরের প্রাচীন জীবনসঙ্গিনী আজ অবধি কোনও বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়া ব্যবহার করতে দেননি। একজন সিনিয়র সিটিজেনের বুকে ব্যথার সামান্য আভাসও তাঁকে বিচলিত করল বলে মনে হল না।
বিশদ

26th  April, 2020
 অথৈ সাগর
পর্ব ২১

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

26th  April, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-২১

জহর রায়ের কৌতুক নকশার রেকর্ড করত মূলত মেগাফোন কোম্পানি। পরে পলিডোর কোম্পানি কিছু নকশা রেকর্ড করেছিল। ওদের কোম্পানি থেকে ১৯৭২ সালে বেরয় ‘ফাংশন থেকে শ্মশান’। পরের বছর কেতকী দত্তের সঙ্গে ‘সধবার একাদশী’।
বিশদ

26th  April, 2020
বিশ্বাস করুন
জয়ন্ত দে

বাবুমোহন এখন মানদা হয়ে ক্যামেরাম্যান। গোপালীর মুখে আচার। ‘আস্তে টিকটক হচ্ছে!’
কাজের বউ এখন এ বাড়িতে পা দেবে না। বিপদ যে কোথা থেকে আসে—মোহন নিজেই সাবধান বাণী দিয়েছিল। হাতে হাতে করে নেব। ওর ছুটি। ঘরে কাজ আমরাই সামলাব। সকালবেলা ঘর ঝাঁট দেওয়া, বাসন মাজা। বাসন তো সিঙ্গল নয়, ডাবল ডাবলে চলছে। একবার মাজলে হচ্ছে না। এতদিন নিজে যে খুঁত ধরতেন, এখন তা বুমেরাং হয়ে ফিরছে।
বিশদ

19th  April, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব ২০

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- নবম কিস্তি।
বিশদ

19th  April, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব ২০

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

19th  April, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পঁচা ভাত দেওয়ার অভিযোগে তুলে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে শামিল হলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুরে।  ...

  বেজিং, ২২ মে (পিটিআই): করোনা সঙ্কটের মধ্যেও দেশের প্রতিরক্ষা বাজেটে বরাদ্দ বাড়াল চীন। বাজেট বাড়িয়ে ১৭ হাজার ৯০০ কোটি ডলার করা হয়েছে। অর্থাৎ ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটের তিনগুণ। গতবছর চীনের প্রতিরক্ষা বাজেটের পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ৭৬০ কোটি ডলার। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: উম-পুন বিধ্বস্ত এলাকার থানাগুলিতে বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের পরিষেবা মিলছে না। বিদ্যুৎ সংযোগ কবে ফের স্বাভাবিক হবে, তা কারওরই জানা নেই। আলো বলতে টর্চই ভরসা। কিন্তু তাও হাতেগোনা। এই অবস্থায় ইমার্জেন্সি লাইট ও টর্চ চেয়ে ঘন ঘন ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুর: করোনা-আতঙ্কে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে আর্সেনিক অ্যালবাম-৩০ ওষুধের চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে। চাহিদার জেরে মেদিনীপুর হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কর্মীরা ওষুধের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯-জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯৫১-বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৮৯ টাকা ৭৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮৮ টাকা ৯০.৮৮ টাকা
ইউরো ৯০.৮৮ টাকা ৮৪.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ ৪৮/২০ রাত্রি ১২/১৮। রোহিণীনক্ষত্র ৫৯/৪৬ রাত্রি ৪/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৭/২৯, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/১২ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৬/৩৭ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৭ গতে উদয়াবধি।
৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ রাত্রি ১১/৪২। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। রোহিণীনক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫৩ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/১২ মধ্যে কালরাত্রি ৭/৩২ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৭ মধ্যে।
 ২৯ রমজান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম ১৯১৯-জয়পুরের ...বিশদ

07:03:20 PM

গুজরাতে কোভিড-১৯ পজিটিভ আরও ৩৯৬ জন, মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৩,৬৬৯ 

08:26:36 PM

ইদ পালিত হবে ২৫ মে
আগামী ২৫ মে ইদ পালিত হবে। আজ চাঁদ দেখা যায়নি। ...বিশদ

08:05:14 PM

মহারাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হলেন ২,৬০৮ জন, মৃত ৬০ 

08:01:30 PM

সিকিমে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল 
প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল সিকিমে। দিল্লি থেকে ফেরা এক ...বিশদ

07:54:38 PM

রাজ্যে করোনা আক্রান্ত আরও ১২৭ জন 
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২৭ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:43:40 PM