Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৫

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- চতুর্থ কিস্তি।

ঋত্বিক ঘটকের ‘সুবর্ণরেখা’র মুখুজ্জেবাবুর মতোই জহর রায়ের আর এক কালজয়ী চরিত্র হাল্লা রাজ্যের ষড়যন্ত্রকারী মন্ত্রীমশাই। ধারে, ভারে, পপুলারিটিতে নিঃসন্দেহে কয়েক যোজন এগিয়ে। পরিচালক বলাই বাহুল্য, সত্যজিৎ রায়। কী সাংঘাতিক সে চরিত্র। ওঁর কাণ্ডকারখানা দেখে আমরা দর্শকরা যেমন হেসেছি বহুবার, কিন্তু সে তো আসলে ভয়ঙ্কর কুচক্রী একজন মানুষ। একমাত্র পূর্ণ ক্ষমতা ছাড়া তাঁর জগতের আর কোনও কিচ্ছুর দিকে লক্ষ্য নেই। অন্যদিকে ভাবুন,‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ ছোটদেরও কীরকম অসম্ভব প্রিয় একটা ছবি। জহর অভিনয়টাই এমন করলেন যে, মন্ত্রীমশাই একাধারে ভিলেন হলেও চোখে লাগার মতো ঘৃণ্য প্রতিপন্ন হলেন না। আবার পরতে পরতে যে হাসির উপাদান নেই, কার সাধ্য সে কথা বলে? বাচ্চাদের কাছে এই চরিত্র যেমন প্রিয়, তেমনই আবার বড়দের কাছেও একেবারেই ‘শিশুদের জন্য’ ঠেকে না। এরকম ব্যালান্স কি সকলে এত সহজে করতে পারেন!
রাজস্থানে আউটডোর শ্যুটিং চলছিল সত্যজিৎ রায়ের এই ‘গুগাবাবা’ ছবিরই। কলকাতায় অন্য শ্যুটিং পর্ব সেরে যোধপুর নেমে সেখান থেকে ট্যাক্সিতে করে রাত দশটায় জহর রায়ের জয়সলমির পৌঁছনোর কথা। ১১টা বাজে, ১২টা বাজে অথচ দেখা নেই জহরের। সকলকে উৎকণ্ঠায় রেখে শেষপর্যন্ত যখন পৌঁছলেন জহর রায়, ঘড়ির কাঁটা তখন প্রায় আড়াইটে ছুঁয়েছে। জানা গেল, যোধপুর থেকে যে গাড়িতে আসছিলেন তিনি, সেটি উল্টে গিয়েছিল মাঝপথে আর তাতেই বিপত্তি। নাকে ব্যান্ডেজ নিয়ে সত্যজিৎকে সেই ঘটনার বিবরণ দিতে বসলেন জহর। বললেন, ‘আরে মশাই— চাঁদনি রাত, ষাট মাইল স্পিডে দিব্যি গাড়ি চলছে। পিচ ঢালা সোজা রাস্তা, অন্য গাড়ির চলাচলও তেমন নেই। সর্দারজি ড্রাইভার বাঁ হাত নিজের কাঁধের পিছনে রেখে ডান হাতে আপেল ধরে তাতে কামড় বসাচ্ছেন। আর স্টিয়ারিংয়ে রেখেছেন নিজের ভুঁড়ি। সেই ভুঁড়ি একটু এদিক ওদিক করছেন, অমনি গাড়িও এদিক ওদিক ঘুরছে। কথা নেই বার্তা নেই এমন সময় রাস্তার মাঝে হুশ করে একটা খরগোশ এসে পড়ল। তাকে বাঁচাতে গিয়ে গাড়ি গেল উল্টে। আমার হুঁশ ছিল, দেখলাম আমি গড়াচ্ছি, আর আমার পাশ দিয়ে গড়াচ্ছে দুটো হোলডঅল। খটকা লাগল। সঙ্গে তো একটা হোলডঅল, দুটো এল কোত্থেকে? বুঝলাম ওটি হলেন আমাদের সর্দারজি।’
দুর্ঘটনার এমন বর্ণনা দেওয়া বোধহয় একমাত্র জহর রায়ের পক্ষেই সম্ভব। এ রকম রসবোধ ছিল বলেই সকলকে হাসিতে মজিয়ে রাখতে পারতেন জহর রায়। যাইহোক, দুর্ঘটনায় নাকে সামান্য চোট পাওয়া ছাড়া সে যাত্রায় আর বড় কিছু ঘটেনি। পরদিন থেকেই আবার সোৎসাহে শ্যুটিংয়ে নেমে পড়েন জহর রায়।
এই জয়সলমিরেই শ্যুট হয়েছিল হাল্লা রাজার সেনার দৃশ্য। হাজার হাজার উট সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে। জয়সলমিরের রাজার ভাই কুমার বাহাদুর উট জোগাড় করে দিয়েছিলেন। জয়সলমির শ্যুটিং লোকেশন হিসেবে চূড়ান্ত হওয়ার আগে ঠিক হয়েছিল হাল্লা সেনারা হবে অশ্বারোহী। জয়সলমিরে এসে সত্যজিৎ দেখলেন, এদেশে ঘোড়া নেই, চারিদিকে শুধু উট আর উট।
ফলে বদলাতে হল চিত্রনাট্য, সেইসঙ্গে বদলে গেল সৈন্যদের সাজ-সরঞ্জামও। মুম্বই থেকে আনা উদ্ভট রঙের পোশাক শুরুতে গায়েই ওঠাতে চাইছিলেন না উটের সওয়ারিরা। ওই পোশাক দেখে কেউ হাসে, তো কেউ ছুঁড়ে ফেলে দেয়। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে, বুঝিয়ে-সুঝিয়ে গায়ে ওঠানো হল সৈন্যদের পোশাক। নানা অ্যাঙ্গেলে বসানো হল একাধিক ক্যামেরা। সারে চার মিনিটের গানের দৃশ্যের জন্য চল্লিশটার মতো শট নিতে হল। সে যুগের বাংলা ছবির জন্য এলাহি কাণ্ড বৈকি!
‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’-এ সন্তোষ দত্ত শান্তিপ্রিয় হাল্লারাজা। সাদা কাগজ কেটে কেটে পাখি তৈরি করছেন। সেইসময় হৃষ্টপুষ্ট বপু নিয়ে হাঁসফাঁস করতে করতে হাল্লার মন্ত্রীমশাই ওরফে জহর রায় বলে চলেন, ‘হেঁ হেঁ শুধু বসে বসে খেলা করলে লোকেরা যে ছ্যা ছ্যা করবে, সেটা কি ভালো হবে? আজ বাদে কাল যুদ্ধু হবে!’
জহর রায়ের কথার পৃষ্ঠে সন্তোষ দত্তর নাবালক প্রশ্ন, ‘কে যুদ্ধ করবে?’ তখন ছেলেভুলনো কণ্ঠস্বরে জহর বলে ওঠেন,‘এই দেখো! আবার খোকা খোকা কথা বলে...।’
আমরা হাসিতে মেতে উঠি। সত্যজিৎ কী আর সাধে বলতেন, ‘জহর রায় অভিনয়ে না এলে গুগাবাবাই কোনওদিন হতো না।’
জহর রায় এমনই মানুষ। দু-তিন সিনের সামান্য সুযোগেই আলো কেড়ে নিতে জানতেন তিনি। আবার অন্যদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করে তাঁদের ঝামেলায় ফেলতে পারলেই যেন তিনি স্বর্গসুখ অনুভব করতেন।
পঞ্চাশের দশকে জহর রায়ের কমিক স্কেচের দারুণ খ্যাতি। ‘ন্যাপাসুর বধ’ তখন স্টেজে বিপুল হিট। দিনে তিনটে চারটে করে শো, সবই হাউসফুল। সেইসময় এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ‘ন্যাপাসুর বধ’ পালায় জহরের একক অভিনয় দেখে হাসিতে ফেটে পড়েছিলেন সত্যজিৎ রায়। তিনি এমনভাবে হেসে উঠেছিলেন যে, ওই মুহূর্তে তোলা এক ফোটোগ্রাফারের ক্যামেরায় সেই দুর্লভ মুহূর্তের ছবি ধরা পড়েছিল। সহাস্য সত্যজিৎ রায়ের আলজিভটাও সেই ছবিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। ওই ফোটো অমিয় নিবাসে রেখে পরিচিতদের ডেকে ডেকে দেখাতেন জহর রায়। লোকজনদের আমন্ত্রণ জানাতেন এই বলে যে, তাঁরা যদি জহরের বাড়িতে আসেন তাহলে তাঁরা দেখতে পাবেন, তাঁর বাড়িতে সত্যজিৎ রায়ের আলজিভ কীরকম সযত্নে রাখা আছে!
(ক্রমশ)
 ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ ছবিতে রবি ঘোষ, জহর রায় ও তপেন চট্টোপাধ্যায়।
 অলঙ্করণ: চন্দন পাল                                                                      
08th  March, 2020
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জেলে ইনসুলিন পাওয়ার জন্য রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে আর্জি জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

12:06:20 PM

কোচবিহারের ভেটাগুড়ির খারিজবালাডাঙা গ্রামে রাস্তায় পড়ে তাজা বোমা

12:03:01 PM

তৃণমূলের কর্মীদের ভোট দিতে যেতে বাধা শীতলকুচির ছোট শালবাড়ির পঞ্চারহাট এলাকায়, প্রতিবাদে পথ অবরোধ

12:00:42 PM

কোচবিহারের মধ্য ফলিমারি এলাকায় বোমা উদ্ধার

12:00:00 PM

ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভায় কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চলছে ভোট
জলপাইগুড়ির ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকায় কড়া নিরাপত্তার মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে চলছে ভোট। ...বিশদ

11:58:57 AM

দেওয়ানকোর্টে জয়দুয়ার গ্রামে ২৫১ নম্বর বুথে তৃণমূলের ক্যাম্প অফিসে হামলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় বিজেপি

11:58:53 AM