Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর
পর্ব- ১১
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

 বিদ্যাসাগর উপাধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃত কলেজের বিধিবদ্ধ পাঠের সমাপ্তি ঘটে গেল। এই কালের মধ্যে বিদ্যাসাগর মশায় অসুস্থ হয়ে বীরসিংহায় অবস্থান করছিলেন। আর ঠিক এই সময়েই সংস্কৃত কলেজের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ছিলেন যে মধুসূদন তর্কালঙ্কার, তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের সেরেস্তাদার বা প্রধান পণ্ডিতের পদেও অধিষ্ঠিত ছিলেন। সেটা ছিল আশ্বিন মাস। কার্তিক মাসে মধুসূদন তর্কালঙ্কার মারা গেলেন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের সেক্রেটারি তখন ছিলেন মার্শেল সাহেব। শূন্যপদে নিযুক্তির জন্যে অনেক প্রার্থী সাহেবের কাছে উমেদারি করতে লাগলেন। বহুবাজারের মলঙ্গা-অঞ্চল নিবাসী কালিদাস দত্ত জনৈক পণ্ডিতের জন্যে সাহেবকে ধরে বসেন। তাতে সাহেব বলে— ‘ঈশ্বরচন্দ্র নামে সংস্কৃত কলেজের এক ছাত্র আছে, আমি মনে মনে তাকেই চাকরিটা দেব বলে ঠিক করে রেখেছি। আমি যখন সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ ছিলাম, তখন থেকেই জেনেছিলাম ঈশ্বরচন্দ্র খুব বুদ্ধিমান আর সংস্কৃতে খুব দখল তার।’ শুনেই কালিদাসবাবু বলেন— ‘এটা খুব ভালো করবেন সাহেব, সে আমার আত্মীয় এবং খুব ভালো প্রার্থী, তাকে চাকরি দিলে আমি খুব খুশি হব।’
এবার সাহেব সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চাননকে ডেকে তাঁর মনের ইচ্ছা জানালেন। কিন্তু ছেলেমানুষ বলে মনে একটা খটকাও লেগে থাকল। তর্কপঞ্চাননকে সে কথা বলেও ফেললেন। শুনে অধ্যাপক মশায় বললেন, ‘ঈশ্বর বাইশ বছর বয়সে সংস্কৃত কলেজের ল-কমিটির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। এরপর এক বছর বেদান্ত শ্রেণীতে পড়েছে। তারপরে চার বছর পড়েছে দর্শন শ্রেণীতে— এখন তার বয়স সাতাশ পার হয়েছে।’ তখন সাহেবের খটকা গেল, ভরসা পেয়ে তিনি বিদ্যাসাগরকে খবর পাঠানোর ব্যবস্থা করলেন। রাজেন্দ্রনাথ দত্তকে তিনি এ ব্যাপারে বললে, তিনি ঠাকুরদাসকে খবর দেন, ঠাকুরদাস কলকাতা থেকে সোজা বীরসিংহায় এলেন এবং ছেলেকে নিয়ে কলকাতায় ফিরলেন। বিদ্যাসাগর এসেই মার্শেল সাহেবের কাছে চাকরির দরখাস্ত পাঠিয়ে দিলেন। মার্শেল সাহেব সেইমতো সরকারকে রিপোর্ট পাঠালেন, বিদ্যাসাগরের চাকরি হয়ে গেল। সবই খুব দ্রুত। ১০ ডিসেম্বর উপাধি পেলেন। অসুস্থ হয়ে বাড়ি গেলেন। মার্শেল খবর পাঠালেন, ঠাকুরদাস বাড়ি গেলেন। ঈশ্বর কলকাতায় এলেন, দরখাস্ত করলেন, সাহেব রিপোর্ট পাঠালেন, নিয়োগপত্র এল এবং ওই ডিসেম্বরেই বিদ্যাসাগর ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে সেরেস্তাদার বা হেড পণ্ডিতের পদে যোগ দিলেন পঞ্চাশ টাকা বেতনে।
যে সমস্ত ইংরেজ এদেশে এসে বিচার বিভাগ বা অন্যান্য প্রশাসনিক কাজে যোগ দিতেন, তাঁদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যেই ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত হয়েছিল। এঁদের বলা হতো সিভিলিয়ান। এঁরা বাংলা, সংস্কৃত এবং হিন্দি তিনটে ভাষাই শিখতেন।
ফোর্ট উইলিয়ামে হিন্দি বিভাগও ছিল। বস্তুত শ্রীরামপুর থেকে এসে উইলিয়াম কেরি যখন এর অধ্যক্ষ হলেন— তখন বাংলা, হিন্দি, সংস্কৃত তিনটি বিভাগেরই তিনি অধ্যক্ষ হন। বিদ্যাসাগর সংস্কৃত কলেজে মাস ছয়েক ইংরেজি শিখেছিলেন— তাতে এই ভাষায় পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেননি। হিন্দি ভাষাটাও নমো নমো করে জানতেন। তাই সাহেব ডেকে বললেন, ‘ঈশ্বর তোমাকে এ-দুটো ভাষায় একেবারে চোস্ত হতে হবে। যারা পড়বে সেই সিভিলিয়ানদের মাসে মাসে পরীক্ষা নিয়ে সেই কাগজ দেখে ছাত্রদের শেখাটাকে বিচার করতে হবে।’
সেইমতো বিদ্যাসাগর মশায় মাস কয়েক ভোর থেকে সকাল ন’টা পর্যন্ত একজন হিন্দুস্তানি ভদ্রলোককে হিন্দি শেখানোর জন্য নিযুক্ত করলেন। বুদ্ধিমান বিদ্যাসাগর শেখা এবং শেখানো দুটি কাজেই তৎপরতা দেখালেন। ক’বছর পরে তো হিন্দি বই থেকে সরাসরি বাংলায় অনুবাদে কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন তিনি।
হিন্দি শেখার পাশাপাশি ইংরেজি শেখাতেও সময় দিতে লাগলেন। হেয়ার স্কুলের দ্বিতীয় শিক্ষক ইংরেজিবিদ দুর্গাচরণ বাঁড়ুজ্যে মশায় বিদ্যাসাগরের বন্ধু ছিলেন। তাঁর দৌলতে ইংরেজি ভাষাতেও চোস্ত হয়ে উঠলেন ঈশ্বরচন্দ্র। এছাড়াও নীলমাধব মুখোপাধ্যায় অর্থাৎ যিনি বিদ্যাসাগরের ছাত্র ছিলেন, তাঁর দানও এ ক্ষেত্রে কম ছিল না। ছাত্রই তখন গুরুর ভূমিকায়। সুতরাং হিন্দি-ইংরেজি দুটো ভাষাতেই পরীক্ষার খাতা দেখা ঈশ্বরচন্দ্রের জলভাত হয়ে উঠল।
এবার ঈশ্বরচন্দ্র বাবাকে শেষ জীবনটিতে পরিশ্রম থেকে মুক্তি দিলেন। নানা তীর্থভ্রমণে যাওয়ার অবকাশ দিতে বাবাকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুনয়-বিনয় করতে লাগলেন। ঠাকুরদাস প্রথমে রাজি হননি— এঁড়ে বাছুরের বাবা তো! শেষে হাতে-পায়ে ধরায় পুত্রের কথায় সম্মতি দিলেন। তাই শুনে ঠাকুরদাসের মালিক বললেন, ‘এটা কি ঠিক হবে বাঁড়ুজ্যে মশায়। ছেলের হাতের তেলোয় ঢুকে পড়তে চাইছেন। পরে যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় ছেলে?’ ঠাকুরদাস এর উত্তরে বললেন, ‘কী যে বলেন মল্লিক মশায়— আমার ছেলে যুধিষ্ঠিরের মতো ধর্মশীল, আমাকে দেবতার মতো ভক্তি-শ্রদ্ধা করে থাকে। তার কথা আমি ফেলতে পারব না। যদি জানতাম সে অধার্মিক আর দুশ্চরিত্র, তাহলে আপনার কাজ আমি ছেড়ে যেতাম না।’ সত্যিই তাই। ধর্মশীল বিদ্যাসাগরের শ্রেষ্ঠ মূল্যায়ণ করে গিয়েছেন তাঁর পিতৃদেবই। বিদ্যাসাগর প্রত্যেক মাসের শুরুতেই বাবাকে কুড়ি টাকা পাঠিয়ে দিতেন। বাকি তিরিশ টাকায় কষ্টেসৃষ্টে কলকাতার বাসা পরিচালনা করতেন। ক’জনের অন্নসংস্থান করতে হতো জানেন? নিজেরা তিন ভাই, দুই খুড়তুতো ভাই, দুই পিসতুতো ভাই, দুই মাসতুতো ভাই আরও একজন দেশ থেকে নিয়ে আসা পরিচারক রাম। এতজন লোক, আরও একটা বাসাবাড়ি ভাড়া করতে হয়েছিল। তিরিশ টাকায় দশজন— এক-একজনের জন্য বরাদ্দ তিন টাকা। মাসে তিন টাকা, কম নয়। ঠাকুরদাস তো একা দু-টাকা মাইনেতে সংসার চালাতেন। বাপকা বেটা শিপাহিকা ঘোড়া, থোড়া থোড়া তো ছেলেকে হতেই হবে।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১২ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- প্রথম কিস্তি।
বিশদ

16th  February, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১২
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

16th  February, 2020
একাকী ভোরের খোঁজে
কমলেশ রায়

দিন চলে যায় হিসেব মতন, ভোর-দুপুর-বিকেল। কেমন করে ভোর নামে আকাশের ঝাঁক তারা থেকে বা কোথাও অদৃশ্য জ্যোৎস্নায় উঁকিঝুঁকি দিয়ে বা ভোর বলে কিছু নেই। শুধুই দিন গুটোনো একটা অংশের নাম ভোর। গত চার-পাঁচ বছরে কিছুই জানে না দিব্যেন্দু। 
বিশদ

16th  February, 2020
 সোহিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

এমারজেন্সির ডিউটি ডক্টর ফোন করেছিল, ‘ম্যাম, একবার আসতে হবে।’ এই মুশকিল। ওপিডি করে ওয়ার্ডে রাউন্ডে যাওয়ার কথা। এইসময় আবার এমারজেন্সি? কনসাল্টেশন রুমের বাইরেই অভীক। পেশেন্ট অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা, সিরিয়াল নম্বর অনুযায়ী পেশেন্ট পাঠানো এসব ওর কাজ। অভীককে ডেকে নিল সোহিনী, ‘আর ক’জন আছে?’
বিশদ

09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১১

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- শেষ কিস্তি।
বিশদ

09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে 

পর্ব-১০

এছাড়াও বেশ কিছু ছবি ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতাছাড়া হয়েছে। তারমধ্যে কয়েকটি মন্দ ভাগ্যের দরুন। যেমন— নীহাররঞ্জন গুপ্তর একটি গল্প নিয়ে ছবি করা তাঁর বহুদিনের ইচ্ছে ছিল। কিরীটী রায়ের ভূমিকায় প্রদীপ কুমার, নায়িকা সুচিত্রা সেন। ভানুর এই ছবি করা হয়নি। 
বিশদ

02nd  February, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

02nd  February, 2020
নতুন মানুষ
বিভাসকুমার সরকার 

অনন্তরামের আজ বড় আনন্দ। কর্তামশাই আসছেন তার বাড়িতে। আবার একা নন, মেয়ে জামাই সুদ্ধ। সকাল থেকে তার ব্যস্ততার অন্ত নেই। এটা আনছে, ওটা সরাচ্ছে। তার সঙ্গে হাঁকডাক। পাড়ার লোকের চোখ ছানাবড়া। সাদাসিধা, শান্তশিষ্ট, লোকটার হল কী! 
বিশদ

02nd  February, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- নবম কিস্তি। 
বিশদ

26th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

26th  January, 2020
দী পা ন্বি তা
বাণীব্রত চক্রবর্তী

পেছন থেকে কে যেন ডাকল। তার নাম ধরে নয়। সমরজিৎ স্পষ্ট শুনেছে, ‘মাস্টারমশাই! একটু থামবেন!’ অফিস থেকে ফিরছিল। বাস থেকে নেমে মিনিট দশেক হাঁটলে তাদের বাড়ি। চার মিনিট হাঁটার পর ডাকটা শুনতে পেয়েছিল। মাস্টারমশাই কেন! সে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় নিউ ওয়েভ পাবলিশিংয়ে কাজ করে। রবিবার সন্ধেবেলায় ময়ূরাক্ষী পল্লিতে দীপান্বিতাকে পড়াতে যায়। 
বিশদ

26th  January, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

19th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

19th  January, 2020
নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

19th  January, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: ৬ নম্বর জাতীয় সড়কে বালিবোঝাই লরিকে ধাক্কা মারল যাত্রীবোঝাই বাস। ঘটনায় প্রাণ হারালেন বাসের হেল্পার। অল্পবিস্তর জখম হয়েছেন আরও ১৫ জন বাস ...

নিউ ইয়র্ক, ১৬ ফেব্রুয়ারি (এএফপি): কানেক্টিকাটের একটি নাইটক্লাবে গুলিচালনার ঘটনায় প্রাণ হারালেন একজন। আহতের সংখ্যা চার। রবিবার ভোরে ‘ম্যাজেস্টিক লাউঞ্জ’-এর ক্লাবে এক অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী এই হামলা চালায় বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।   ...

হ্যামিলটন, ১৬ ফেব্রুয়ারি: নিউজিল্যান্ডের কাছে একদিনের সিরিজে হোয়াইটওয়াশের ধাক্কা ভারতীয় দল যে ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠছে, তা বিরাট কোহলিদের দেখলেই বোঝা সম্ভব। ২১ ফেব্রুয়ারি শুরু ...

হায়দরাবাদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): ‘ফিসকাল রেসপনসিবিলিটি অ্যান্ড বাজেট ম্যানেজমেন্ট’ (এফআরবিএম) মেনে বাজেট পেশ করা হয়েছে। তাই রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে সেই আইন লঙ্ঘন করা হয়নি। যাবতীয় জল্পনা, বিতর্কে জল ঢেলে রবিবার এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম
১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা মাইকেল জর্ডনের জন্ম
১৯৮৭ - ভারতীয় কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদীর জন্ম।
২০০৯: সঙ্গীত শিল্পী মালবিকা কাননের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.৪৩ টাকা ৯৪.৭১ টাকা
ইউরো ৭৫.৮৫ টাকা ৭৮.৮০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
15th  February, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৬০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৪৭৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,০৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৬,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  February, 2020

দিন পঞ্জিকা

৪ ফাল্গুন ১৪২৬, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, (মাঘ কৃষ্ণপক্ষ) নবমী ২১/১ দিবা ২/৩৬। জ্যেষ্ঠা ৫৭/৩৩ শেষরাত্রি ৫/১৪। সূ উ ৬/১১/৩৯, অ ৫/২৯/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪২ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/২০ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১১/২৫ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৬ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ২/৪০ গতে ৪/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৫ গতে ১১/৫১ মধ্যে।
৪ ফাল্গুন ১৪২৬, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, নবমী ৩১/৪০/৩৫ রাত্রি ৬/৫৪/৫৬। অনুরাধা ৮/১/৪০ দিবা ৯/২৭/২২। সূ উ ৬/১৪/৪২, অ ৫/২৮/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩২ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৫৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১১/২৩ গতে ২/৪১ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৮/৫৯ গতে ৯/৩/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৬/৭ গতে ১১/৫১/৫০ মধ্যে।
 ২২ জমাদিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। বৃষ: পুরোনো সম্পর্ক থাকলে তা আবার নতুন ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
১৮৯৯: কবি জীবনানন্দ দাশের জন্ম১৯৬৩: আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা ...বিশদ

07:03:20 PM

স্ত্রীর সাহায্যে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ধৃত দম্পতি 
বাঘাযতীনে স্ত্রীর সাহায্যে বছর ২২-এর এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ। অভিযুক্ত ...বিশদ

07:34:00 PM

পাকিস্তানের কোয়েটায় বিস্ফোরণ, মৃত কমপক্ষে ৭, জখম ২০

06:58:00 PM

মত্ত অবস্থায় পুলকার চালানোর অভিযোগে আটক চালক 
পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। রাজ্যজুড়ে পুলকার আটকে ...বিশদ

05:58:22 PM

নির্ভয়াকাণ্ডের দোষীদের ফাঁসি ৩ মার্চ
নতুন করে ফের নির্ভয়াকাণ্ডের দোষীদের ফাঁসির দিনক্ষণ ঘোষণা হল। আগামী ...বিশদ

04:22:33 PM