Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- নবম কিস্তি।

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত সম্পর্কও ছিল দারুণ। সৌমিত্রর ওপর একটা শ্রদ্ধামিশ্রিত স্নেহ ছিল তাঁর। এর প্রথম এবং প্রধান কারণ দুজনেই নাট্যাচার্য শিশির ভাদুড়ির অন্ধ ভক্ত। এছাড়া দুজনেই ব্রিটিশ বিদ্বেষী। আর একটি কারণ হল সৌমিত্রর শিক্ষাগত যোগ্যতা, ফিল্ম সম্বন্ধে অগাধ জ্ঞান। অভিনেত্রী সংঘ ভেঙে যখন শিল্পী সংসদ তৈরি হল তখন বাংলা ছবির সংকটময় পরিস্থিতি। সেইসময় ভানু একজনকে বলেছিলেন,‘সৌমিত্র তো প্রফেসরি কইর‌্যা সংসার চালাইয়া লইব। কিন্তু তুই তো লেখাপড়া জানস না। তুই অখন কী করবি ভাইব্যা দ্যাখ।’
এমনও হয়েছে, সবে হার্ট অ্যাটাক থেকে উঠেছেন। ডাক্তার বিশ্রাম নিতে বলেছে। এদিকে রঙ্গনায় শো। ভানু কিছুতেই শুনবেন না। নাছোড়, যাবেনই। বেগতিক দেখে সৌমিত্রকেই ফোন করেন স্ত্রী নীলিমাদেবী। তাঁর ফোন পেয়ে ছুটে আসেন সৌমিত্র। ওঁর কথাই তখন একমাত্র শুনতেন। সৌমিত্র বারণ করলেন। নিজে ফোন করে রঙ্গনার মালিক হরিদাস সান্যালকে শো ক্যানসেল করতে বললেন। তাতে ভানুকে দমানো গেল।
তবে শুধু উত্তমকুমার-সৌমিত্র বা জহর রায় নন, রবি ঘোষ-অনুপকুমাররাও খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন ভানুর। বাড়িতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা চলত। ভানু মদ্যপান করতেন। কিন্তু স্ত্রী নীলীমাদেবীকে এতটাই শ্রদ্ধা করতেন যে, ওঁর পছন্দ নয় বলে কোনওদিন বাড়িতে মদ ঢোকেনি। আসলে বাড়িতে তিনি ছিলেন একদম বিপরীতধর্মী মানুষ। পর্দার সঙ্গে সেখানে সাদৃশ্য খুঁজতে গেলে মুশকিল। আদর্শ, মূল্যবোধ, ভ্যালুজ শব্দগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল তাঁর কাছে। তাঁর কন্যা বাসবী বলছিলেন, ‘সিনেমা টিনেমা নিয়ে কোনও কথাই হতো না বাড়িতে। সাংঘাতিক সব নিয়মকানুন ছিল বাবার। রাস্তায় আলো জ্বলার আগে সকলকে বাড়ি ফিরতে হতো। বাড়ির সকলে মিলে রাত ৯টায় খেতে বসা ছিল মাস্ট।’
সংসারে সময় দিতে পারেননি সেভাবে। ছেলেমেয়ের পড়াশোনা, কেরিয়ার নিয়েও কোনওদিন মাথা ঘামাননি। পরিবার নিয়ে দূরে বেড়াতে যাওয়াও হয়ে ওঠেনি। তবু মুম্বইয়ের অফার নিতে কুণ্ঠাবোধ করতেন। গুরু দত্তের ‘পিয়াসা’র অফার ছেড়েছেন। ছেড়েছেন হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায়ের ‘মুসাফির’। বন্ধুদের আব্দারে কোনওরকমে পরিচালক সত্যেন বসুর ‘বন্দিশ’, দুলাল গুহর ‘এক গাঁও কি কাহানি’ আর তপন সিংহর ‘সাগিনা’ ছবি করেছেন। কিন্তু ফিরিয়ে দিয়েছেন বিমল রায়, শক্তি সামন্ত, প্রমোদ চক্রবর্তীর মতো পরিচালকদের। সবই এই বাংলার টানে, পরিবারের থেকে দীর্ঘদিন দূরে গিয়ে থাকতে হবে, এই আশঙ্কায়।
তাঁর বঙ্গপ্রেমের আর একটা ঘটনার উল্লেখ না করেও পারছি না। সেই ঘটনার কথা ‘সাতরঙ’ বইয়ে লিখেছেন ভানু ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক রবি বসু। সরোজিনী নাইডুর কন্যা পদ্মজা নাইডু তখন পশ্চিমবঙ্গের নতুন রাজ্যপাল হয়ে এসেছেন। রবি একদিন ভানুকে বলেন, ‘আমাদের নতুন রাজ্যপাল তো তোমার আত্মীয়। চলো না একদিন ওর অতিথি হয়ে রাজভবনে রাত্রিবাস করে আসি।’ শুনে ভানু খুব গম্ভীর হয়ে বলেছিলেন, ‘যে বাঙালি মায়ের মেয়ে বাংলা ভাষা জানে না, তার বাড়িতে আমি রাত্রিবাস করি না।’ আসলে পদ্মজা নাইডু বিদুষী হলেও প্রবাসে মানুষ হয়েছিলেন। দক্ষিণ ভারতই ওঁর মাতৃভূমি। তাই বাংলা ভাষাটা উনি জানতেন না। এই একটা অপরাধেই তিনি ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে অপরাধী হয়ে গিয়েছিলেন।
তবে অন্যকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজের কেরিয়ারের ক্ষতিও করেছেন ভানু। অনেককে চান্স করে দেওয়ার জন্য সিনেমা, থিয়েটার, ফাংশন, রেকর্ড কোম্পানি এমনকী বোম্বেতেও দরবার করেছেন। আর এটা করতে গিয়ে জীবনে অনেক ভালো ভালো রোল হাত থেকে চলে গিয়েছে। কারণ ভানুর পছন্দের আর্টিস্ট নিতে তাঁরা রাজি নন। এছাড়া ভাগ্যও অনেকসময় তাঁর বিরুদ্ধে গিয়েছে। ৫৪ থেকে ৬০ তাঁর পরপর ছবি হিট। ‘পুষ্পধনু’, ‘সূর্যতোরণ’, ‘ডাক্তারবাবু’, ‘মানময়ী গার্লস স্কুল’, ‘ছেলে কার’, ‘গৃহপ্রবেশ’, ‘ওরা থাকে ওধারে’, ‘টাকা আনা পাই’, ‘টনসিল’, ‘জয় মা কালী বোর্ডিং’। এইসময় ভানুর বাড়িতে সকাল থেকে প্রোডিউসার, ডিরেক্টরের ঢল লেগে থাকত। এরপর তাঁকে হিরো বানিয়ে পরপর কয়েকটি ছবি সুপারহিট হল। ‘যমালয়ে জীবন্ত মানুষ’, ‘ভানু পেল লটারি’, ‘কানামাছি’, ‘পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট’। কিন্তু বাড়িতে প্রোডিউসার ও ডিরেক্টরদের আসা কমে গেল। কারণ, এক তো ভানু ছোট পার্টের অফার আর নিচ্ছিলেন না, তারপর এতগুলো ছবি হিট হওয়াতে তিনি কী রেট চাইবেন, সেই ভয়ে আর কেউ আসত না। ভানু একসময় গর্ব করে বলতেন, ‘ওরা থাকে ওধারে ছবিতে ছবিদা (বিশ্বাস) ও সুচিত্রা ১ হা‌জার ৫০০, আমি ও উত্তম ১ হাজার টাকা নিয়েছিলাম।’
তখন ভানু আর ছোট পার্ট নিতেই চাইতেন না। একবার এক পরিচালক এসে বললেন,‘ভানুদা আপনার জন্য একটা খুব ভালো রোলের অফার নিয়ে এসেছি।’ ভানু জিজ্ঞেস করলেন,‘কদ্দিনের শ্যুটিং?’
উনি বললেন, ‘পার্টটা ছোট কিন্তু রোলটা খুব ইম্পর্ট্যান্ট, অনেক কষ্ট করে তিনদিনের কাজ বের করেছি।’ শুনে ভানুর উত্তর, ‘যেখান থিক্যা বাইর করস হেইখানেই ঢুকাইয়া দাও।’ ১৯৬৩-৬৪ সালে একবার কিশোরকুমার বেশ কয়েকজনকে নিয়ে ভানুর বাড়িতে এলেন, ‘ছদ্মবেশী’ নামে একটা বাংলা ছবির অফার নিয়ে। তখন গায়ক-নায়ক হিসেবে কিশোরকুমারের খুব নাম। দু’আড়াই ঘণ্টা ধরে আড্ডা চলল। কিশোর সায়গলের অনেক গান আর একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনালেন এবং বললেন, ‘আমি গুনে গুনে সাতটি রবীন্দ্র সঙ্গীত জানি।’ ভানু রঞ্জিত রায়ের প্যারোডি গানের ভক্ত ছিলেন। কিশোরকে প্যারোডি গান শোনাতে বললেন। সঙ্গে সঙ্গে কিশোর গেয়ে উঠলেন,‘অনেক দুঃখে বলছি আমি, হাসলে পরে হেসো, ভূতপূর্ব বাবা আমার বর্তমানে মেসো।’ এইসব আড্ডা, হাসিঠাট্টা করে তারপরে স্ক্রিপ্ট শুনে ভানু বললেন, ‘কিশোরবাবু, আপনার সঙ্গে গল্প করে আমার খুব ভালো লাগল, কিন্তু কমেডি ছবিতে সেকেন্ড লিড রোল করব না।’ শুনে কিশোরকুমার একটু মনঃক্ষুণ্ণ হয়েছিলেন। ‘তার চেয়েও আমাদের বেশি দুঃখ হল এই ভেবে নিশ্চয়ই এটাও ‘লুকোচুরি’র মতো আর একটা মজার ছবি হতো। তাছাড়া কিশোরকুমারের গান, মজার মজার কথাও মাঝে মাঝে শোনা যেত’, বলছিলেন ভানুপুত্র গৌতম।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: চন্দন পাল
 
26th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

26th  January, 2020
দী পা ন্বি তা
বাণীব্রত চক্রবর্তী

পেছন থেকে কে যেন ডাকল। তার নাম ধরে নয়। সমরজিৎ স্পষ্ট শুনেছে, ‘মাস্টারমশাই! একটু থামবেন!’ অফিস থেকে ফিরছিল। বাস থেকে নেমে মিনিট দশেক হাঁটলে তাদের বাড়ি। চার মিনিট হাঁটার পর ডাকটা শুনতে পেয়েছিল। মাস্টারমশাই কেন! সে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় নিউ ওয়েভ পাবলিশিংয়ে কাজ করে। রবিবার সন্ধেবেলায় ময়ূরাক্ষী পল্লিতে দীপান্বিতাকে পড়াতে যায়। 
বিশদ

26th  January, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

19th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

19th  January, 2020
নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

19th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

12th  January, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

12th  January, 2020
হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

12th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
অথৈ সাগর 

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
একনজরে
 আগ্রা, ২৫ জানুয়ারি: কথায় বলে প্রেমের কোনও বয়স হয়না। এই প্রবাদবাক্যটি ফের একবার বাস্তবে ধরা পড়ল। আর তার ঘটল খোদ তাজমহলেরই শহর আগ্রায়। যার রূপকার ...

 ওয়াশিংটন: আরও একবার রেকর্ড ছাড়িয়েছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্য গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতি। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে আসেন
১৯৩৬: জনগণের জন্য লন্ডনে শুরু হল বিবিসি-র সম্প্রচার
১৯৩৯: আমেরিকায় নিয়মিতভাবে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু
১৭৮২ – বাঁশের কেল্লা খ্যাত বিপ্লবী তিতুমীর তথা সৈয়দ মীর নিসার আলীর জন্ম
১৮৮০ - টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
১৯৬৯: অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯: চিত্রপরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৮৬: বিশিষ্ট সেতারবাদক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৯: ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি আর ভেঙ্কটরামনের মৃত্যু
২০০২ - নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে এক বিস্ফোরণে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুন গৃহহীন হন।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৫ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৯৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,৪৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
26th  January, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, (মাঘ শুক্লপক্ষ) দ্বিতীয়া ৫৯/৪৫ শেষ রাত্রি ৬/১৬। ধনিষ্ঠা অহোরাত্র। সূ উ ৬/২১/৫৩, অ ৫/১৬/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ১০/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৫৬/১৭/৫২ শেষরাত্রি ৪/৫৬/৫। ধনিষ্ঠা ৫৮/৫৪/২৯ শেষরাত্রি ৫/৫৮/৪৪। সূ উ ৬/২৪/৫৬, অ ৫/১৪/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ গতে ৯/৫৯ মধ্যে ও রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৯/৫৬ গতে ১/১১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৮/৪১ গতে ৩/৭/২৬ মধ্যে।
৩০ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। বৃষ: নিজের প্রতিভার দ্বারা বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গিরিশ পার্ক এলাকায় ১১ মাসের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ

04:55:03 PM

আনন্দপুরে একটি বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে বেঁধে লুটতরাজ দুষ্কৃতীদের, তদন্তে পুলিস 

04:18:31 PM

৮৩ যাত্রী নিয়ে আফগানিস্তানের গজনিতে ভেঙে পড়ল বিমান

04:15:59 PM

৪৫৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:36 PM