Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

পর্ব ৯
ঈশ্বরচন্দ্রের পড়াশোনা আর সংসারযাপন বেশ পাকা পড়ুয়া এবং পাকা গিন্নির মতো চলতে লাগল। প্রথমে ভাই দীনবন্ধুকে তার পড়াশোনার জন্য কলকাতায় নিয়ে এলেন বাবা ঠাকুরদাস। তিনিও দাদার সঙ্গে পড়তে যান। বিদ্যাসাগরের পড়ার ভার বাড়ে আর সংসারের চাপও বাড়ে। তারপরে বাবার শাসন-পীড়নও। তবুও সিংহবাড়ির মানুষদের ভয়ে মারধর একটু কমেছে। ব্যাকরণ ক্লাসে পড়ার সময় মাস ছয়েক ইংরেজি শেখার ক্লাস করেছিলেন। তাতে ইংরেজির ভিত শক্ত করার মতো সময় পাননি। পরে অবশ্য নিজের চেষ্টায় ইংরেজিনবিশ হয়ে উঠেছিলেন।
ভাই দীনবন্ধু পড়াশোনায় তুখোড়। বুদ্ধিতে বুঝি দাদাকেও পার হয়ে যান। পরে তিনি ন্যায়রত্ন উপাধি পান। পাশ করে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি করার পর স্কুলের ডেপুটি ইনস্পেক্টরের চাকরিও পান। একটা কবিতার বইও লিখেছিলেন। এর পরে পরে সংসার বাড়তে থাকে। ভাইরা একে একে কলকাতায় পড়তে আসেন। আগে দু’বেলায় রাঁধতে হতো ঈশ্বরকে। পড়ার চাপ বাড়াতে শুধু সকালের দিকের রান্নাবান্না করতেন। অফিস থেকে ফিরে রাত ন’টা নাগাদ রাতের রান্নার পাট নিয়েছিলেন ঠাকুরদাস। ছেলেদের মানুষ করার লক্ষ্যে এই বয়স্ক লোকটার চেষ্টার একটুও কমতি ছিল না।
পড়তে পড়তে বিয়ে হয়ে গিয়েছিল ঈশ্বরের। স্ত্রী দিনময়ী অবিশ্যি বীরসিংহাতেই থাকতেন। কলকাতায় আসেন বাদুড়বাগানে ঈশ্বরচন্দ্রের নিজের বাড়ি তৈরি হবার পর। সেটাই ভালো হয়েছিল, নইলে স্ত্রীর সামনে বাবার হাতে মার খেলে কোথায় যে সম্মান থাকত! ভারী চমৎকার হাতের লেখাটি রপ্ত করেছিলেন ঈশ্বর। বই কেনার পয়সা নেই, ভারী ভারী সংস্কৃত পুঁথি নিজের হাতে নকল করে নিতেন ঠিক আসল পুঁথির মতো। কলেজে যাওয়ার পথে বই খুলে রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে পড়তেন, ফেরার সময়ও তাই। একবার ল-কমিটির পরীক্ষা দেবেন ঠিক করলেন। দিনরাত ভুলে পড়া। বাবা রাতের খাবার খাইয়ে দিতেন রাত দশটার মধ্যে। তারপর দু’ঘণ্টা জেগে থাকতেন। দশটা থেকে বারোটা দু’ঘণ্টা মাত্র ঘুমের জন্য বরাদ্দ ঈশ্বরের। তারপরে বাবা শুতে যাবার আগে ঈশ্বরকে ঘুম থেকে তুলে দিতেন। রাত কাবার হয়ে যেত ঈশ্বরের পড়া চলত। ভোর হতেই সংসার পালন। ভারী অসুখে পড়লেন। রক্তাতিসারে তো একবার প্রাণ যায় যায়। কলকাতার ডাক্তাররা পারলেন না। গ্রামে গেলেন, সেখানে কোবরেজ মশায় পাতলা দইয়ের সঙ্গে গুল সিদ্ধ মিশিয়ে এমন ওষুধ বানিয়ে দিলেন যে রোগ পালিয়ে বাঁচে। এমন ওষুধ আমরা কখনও শুনিনি। ল’ কমিটির পরীক্ষার সময় বাবার কাছে অনুমতিতে ছ’মাস রান্না করা থেকে ছুটি পেয়েছিলেন।
ব্যাকরণ শ্রেণী থেকে সাহিত্য শ্রেণীতে উঠলেন। এখানে তিনি জলপানি পেলেন। বাবার মাইনে পাঁচ, ঈশ্বর বৃত্তি পান আট টাকা। শেষে বৃত্তির পরিমাণ আরও বেড়ে গেল। টাকার সিংহভাগ বাবাকে পাঠিয়ে দেন। বাবার ইচ্ছে সেই টাকাতে গ্রামে বাড়ি তৈরি করে টোল খুলে দেবেন— ঈশ্বর পড়া শেষ করে টোলে এসে ছাত্রদের পড়াবে— ঠাকুরদাসের বড্ড শখ। ছোট ঈশ্বরের চেয়ে বড় ঈশ্বর আড়ালে ভাবছেন— এই ছেলেটা বড় হয়ে মাটির পৃথিবীতে আরও বড় একটা ঈশ্বর হয়ে যাবে!
ঈশ্বর রান্না করেন খাটা-পায়খানা সংলগ্ন একটা রান্নাঘরে। ডাবা থেকে মলের পোকাগুলো কিলবিলিয়ে নেমে এসে খাবার জিনিসের দিকে এগয়— ঘটি ভর্তি জল নিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র সেগুলোকে ঢেউয়ে সরিয়ে দেন। একবার তো বে-খেয়াল হয়ে তরকারি রাঁধতে গিয়ে একটা গোটা আরশোলা রেঁধে বসলেন। পাছে অন্যের পাতে পড়লে কী একটা অনর্থ বেঁধে যায়— তাই নিজেই আরশোলাটি তরকারির সঙ্গে ভাতে মেখে নিয়ে গপাৎ। কে জানে আরশোলা খেলে বিদ্যের জাহাজ হওয়া যায় কি না! কিন্তু একটা ব্যাপার মানতেই হবে, পড়াশোনায় তিনি এতখানাই ভালো ছিলেন যে, মাস্টারমশায়দের সঙ্গেও কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে তর্ক করতেন— তাও আবার সংস্কৃত ভাষায়। জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চানন মশায় শুনে হতভম্ব হয়ে যেতেন। বলতেন, ‘আমরা এই বালককে কলেজের মহামূল্য অলঙ্কার-স্বরূপ জ্ঞান’ করে থাকি। সব ক্লাসের সব মাস্টারমশায়দের চোখের মণি ঈশ্বর— ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, সাকিন বীরসিংহা। এদিকে, বাচস্পতি মাস্টারমশায় বিপত্নীক হয়েছেন এবং কিছুদিনের মধ্যে এক পরমাসুন্দরী বালিকাকে বিয়ে করে এনেছেন। একদিন ঈশ্বরকে ডেকে বললেন, একদিন আমার বাড়িতে গেলি না তোর নতুন মাকে দেখতে। ঈশ্বর গেলেন এবং দু’চোখ ফেটে জল এল তাঁর। একটা বয়স্ক মানুষ এই বালিকাকে বিয়ে করেছেন! সেই বুঝি বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে একটা ক্ষোভ বাসা বাঁধতে শুরু করেছিল।
বেশ ছিলেন নানা অসুবিধা সত্ত্বেও জগদ্দুর্লভ সিংহমশায়ের বাড়িতে। কিন্তু সিংহমশায়ের কোনও অন্যায় কাজের জন্য মাস ছয়েকের জন্য ওই বাড়ি ছেড়ে দিতে হয়। নতুন বাড়িতে ঈশ্বরের ভালো লাগে না। কিন্তু উপায় নেই। নতুন বাড়িতে এসে কিন্তু একটি সংস্কৃত কবিতা লিখে সর্বোৎকৃষ্ট বিবেচিত হওয়ায় একশো টাকার পুরস্কার পেলেন। এর অল্প দিন পরে তাঁর ছাত্রাবস্থাতেই তাঁর শিক্ষক হরিপ্রসাদ তর্কপঞ্চানন অসুস্থ হয়ে পড়লে ঈশ্বরচন্দ্রকেই কলেজের অধ্যক্ষ মশায় উপযুক্ত বিবেচনা করে দু’মাসের জন্য পড়াতে দিলেন। তার বিনিময়ে চল্লিশ টাকা পেলেন আর সেই টাকা বাবার হাতে তুলে দিয়ে বললেন, তুমি খুশিমতো তীর্থভ্রমণ করে এসো। হলই বা দু’মাসের, কিন্তু শিক্ষক বিদ্যাসাগরের জীবনের সূত্রপাত ঘটল। ক’জনের এই সুযোগ আসে আমরা জানি না। এরপরেই একের পর এক সুযোগ, সংঘাত এবং সেই এঁড়ে বাছুরটার একরোখা জীবন— সব মিলিয়ে ঈশ্বরচন্দ্রকে আমরা বিদ্যাসাগর হয়ে উঠতে দেখব।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
26th  January, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- নবম কিস্তি। 
বিশদ

26th  January, 2020
দী পা ন্বি তা
বাণীব্রত চক্রবর্তী

পেছন থেকে কে যেন ডাকল। তার নাম ধরে নয়। সমরজিৎ স্পষ্ট শুনেছে, ‘মাস্টারমশাই! একটু থামবেন!’ অফিস থেকে ফিরছিল। বাস থেকে নেমে মিনিট দশেক হাঁটলে তাদের বাড়ি। চার মিনিট হাঁটার পর ডাকটা শুনতে পেয়েছিল। মাস্টারমশাই কেন! সে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় নিউ ওয়েভ পাবলিশিংয়ে কাজ করে। রবিবার সন্ধেবেলায় ময়ূরাক্ষী পল্লিতে দীপান্বিতাকে পড়াতে যায়। 
বিশদ

26th  January, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

19th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

19th  January, 2020
নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

19th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

12th  January, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

12th  January, 2020
হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

12th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
অথৈ সাগর 

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
একনজরে
 আগ্রা, ২৫ জানুয়ারি: কথায় বলে প্রেমের কোনও বয়স হয়না। এই প্রবাদবাক্যটি ফের একবার বাস্তবে ধরা পড়ল। আর তার ঘটল খোদ তাজমহলেরই শহর আগ্রায়। যার রূপকার ...

 ওয়াশিংটন: আরও একবার রেকর্ড ছাড়িয়েছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্য গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতি। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে আসেন
১৯৩৬: জনগণের জন্য লন্ডনে শুরু হল বিবিসি-র সম্প্রচার
১৯৩৯: আমেরিকায় নিয়মিতভাবে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু
১৭৮২ – বাঁশের কেল্লা খ্যাত বিপ্লবী তিতুমীর তথা সৈয়দ মীর নিসার আলীর জন্ম
১৮৮০ - টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
১৯৬৯: অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯: চিত্রপরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৮৬: বিশিষ্ট সেতারবাদক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৯: ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি আর ভেঙ্কটরামনের মৃত্যু
২০০২ - নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে এক বিস্ফোরণে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুন গৃহহীন হন।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৫ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৯৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,৪৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
26th  January, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, (মাঘ শুক্লপক্ষ) দ্বিতীয়া ৫৯/৪৫ শেষ রাত্রি ৬/১৬। ধনিষ্ঠা অহোরাত্র। সূ উ ৬/২১/৫৩, অ ৫/১৬/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ১০/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৫৬/১৭/৫২ শেষরাত্রি ৪/৫৬/৫। ধনিষ্ঠা ৫৮/৫৪/২৯ শেষরাত্রি ৫/৫৮/৪৪। সূ উ ৬/২৪/৫৬, অ ৫/১৪/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ গতে ৯/৫৯ মধ্যে ও রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৯/৫৬ গতে ১/১১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৮/৪১ গতে ৩/৭/২৬ মধ্যে।
৩০ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। বৃষ: নিজের প্রতিভার দ্বারা বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গিরিশ পার্ক এলাকায় ১১ মাসের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ

04:55:03 PM

আনন্দপুরে একটি বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে বেঁধে লুটতরাজ দুষ্কৃতীদের, তদন্তে পুলিস 

04:18:31 PM

৮৩ যাত্রী নিয়ে আফগানিস্তানের গজনিতে ভেঙে পড়ল বিমান

04:15:59 PM

৪৫৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:36 PM