Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

পর্ব ৯
ঈশ্বরচন্দ্রের পড়াশোনা আর সংসারযাপন বেশ পাকা পড়ুয়া এবং পাকা গিন্নির মতো চলতে লাগল। প্রথমে ভাই দীনবন্ধুকে তার পড়াশোনার জন্য কলকাতায় নিয়ে এলেন বাবা ঠাকুরদাস। তিনিও দাদার সঙ্গে পড়তে যান। বিদ্যাসাগরের পড়ার ভার বাড়ে আর সংসারের চাপও বাড়ে। তারপরে বাবার শাসন-পীড়নও। তবুও সিংহবাড়ির মানুষদের ভয়ে মারধর একটু কমেছে। ব্যাকরণ ক্লাসে পড়ার সময় মাস ছয়েক ইংরেজি শেখার ক্লাস করেছিলেন। তাতে ইংরেজির ভিত শক্ত করার মতো সময় পাননি। পরে অবশ্য নিজের চেষ্টায় ইংরেজিনবিশ হয়ে উঠেছিলেন।
ভাই দীনবন্ধু পড়াশোনায় তুখোড়। বুদ্ধিতে বুঝি দাদাকেও পার হয়ে যান। পরে তিনি ন্যায়রত্ন উপাধি পান। পাশ করে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি করার পর স্কুলের ডেপুটি ইনস্পেক্টরের চাকরিও পান। একটা কবিতার বইও লিখেছিলেন। এর পরে পরে সংসার বাড়তে থাকে। ভাইরা একে একে কলকাতায় পড়তে আসেন। আগে দু’বেলায় রাঁধতে হতো ঈশ্বরকে। পড়ার চাপ বাড়াতে শুধু সকালের দিকের রান্নাবান্না করতেন। অফিস থেকে ফিরে রাত ন’টা নাগাদ রাতের রান্নার পাট নিয়েছিলেন ঠাকুরদাস। ছেলেদের মানুষ করার লক্ষ্যে এই বয়স্ক লোকটার চেষ্টার একটুও কমতি ছিল না।
পড়তে পড়তে বিয়ে হয়ে গিয়েছিল ঈশ্বরের। স্ত্রী দিনময়ী অবিশ্যি বীরসিংহাতেই থাকতেন। কলকাতায় আসেন বাদুড়বাগানে ঈশ্বরচন্দ্রের নিজের বাড়ি তৈরি হবার পর। সেটাই ভালো হয়েছিল, নইলে স্ত্রীর সামনে বাবার হাতে মার খেলে কোথায় যে সম্মান থাকত! ভারী চমৎকার হাতের লেখাটি রপ্ত করেছিলেন ঈশ্বর। বই কেনার পয়সা নেই, ভারী ভারী সংস্কৃত পুঁথি নিজের হাতে নকল করে নিতেন ঠিক আসল পুঁথির মতো। কলেজে যাওয়ার পথে বই খুলে রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে পড়তেন, ফেরার সময়ও তাই। একবার ল-কমিটির পরীক্ষা দেবেন ঠিক করলেন। দিনরাত ভুলে পড়া। বাবা রাতের খাবার খাইয়ে দিতেন রাত দশটার মধ্যে। তারপর দু’ঘণ্টা জেগে থাকতেন। দশটা থেকে বারোটা দু’ঘণ্টা মাত্র ঘুমের জন্য বরাদ্দ ঈশ্বরের। তারপরে বাবা শুতে যাবার আগে ঈশ্বরকে ঘুম থেকে তুলে দিতেন। রাত কাবার হয়ে যেত ঈশ্বরের পড়া চলত। ভোর হতেই সংসার পালন। ভারী অসুখে পড়লেন। রক্তাতিসারে তো একবার প্রাণ যায় যায়। কলকাতার ডাক্তাররা পারলেন না। গ্রামে গেলেন, সেখানে কোবরেজ মশায় পাতলা দইয়ের সঙ্গে গুল সিদ্ধ মিশিয়ে এমন ওষুধ বানিয়ে দিলেন যে রোগ পালিয়ে বাঁচে। এমন ওষুধ আমরা কখনও শুনিনি। ল’ কমিটির পরীক্ষার সময় বাবার কাছে অনুমতিতে ছ’মাস রান্না করা থেকে ছুটি পেয়েছিলেন।
ব্যাকরণ শ্রেণী থেকে সাহিত্য শ্রেণীতে উঠলেন। এখানে তিনি জলপানি পেলেন। বাবার মাইনে পাঁচ, ঈশ্বর বৃত্তি পান আট টাকা। শেষে বৃত্তির পরিমাণ আরও বেড়ে গেল। টাকার সিংহভাগ বাবাকে পাঠিয়ে দেন। বাবার ইচ্ছে সেই টাকাতে গ্রামে বাড়ি তৈরি করে টোল খুলে দেবেন— ঈশ্বর পড়া শেষ করে টোলে এসে ছাত্রদের পড়াবে— ঠাকুরদাসের বড্ড শখ। ছোট ঈশ্বরের চেয়ে বড় ঈশ্বর আড়ালে ভাবছেন— এই ছেলেটা বড় হয়ে মাটির পৃথিবীতে আরও বড় একটা ঈশ্বর হয়ে যাবে!
ঈশ্বর রান্না করেন খাটা-পায়খানা সংলগ্ন একটা রান্নাঘরে। ডাবা থেকে মলের পোকাগুলো কিলবিলিয়ে নেমে এসে খাবার জিনিসের দিকে এগয়— ঘটি ভর্তি জল নিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র সেগুলোকে ঢেউয়ে সরিয়ে দেন। একবার তো বে-খেয়াল হয়ে তরকারি রাঁধতে গিয়ে একটা গোটা আরশোলা রেঁধে বসলেন। পাছে অন্যের পাতে পড়লে কী একটা অনর্থ বেঁধে যায়— তাই নিজেই আরশোলাটি তরকারির সঙ্গে ভাতে মেখে নিয়ে গপাৎ। কে জানে আরশোলা খেলে বিদ্যের জাহাজ হওয়া যায় কি না! কিন্তু একটা ব্যাপার মানতেই হবে, পড়াশোনায় তিনি এতখানাই ভালো ছিলেন যে, মাস্টারমশায়দের সঙ্গেও কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে তর্ক করতেন— তাও আবার সংস্কৃত ভাষায়। জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চানন মশায় শুনে হতভম্ব হয়ে যেতেন। বলতেন, ‘আমরা এই বালককে কলেজের মহামূল্য অলঙ্কার-স্বরূপ জ্ঞান’ করে থাকি। সব ক্লাসের সব মাস্টারমশায়দের চোখের মণি ঈশ্বর— ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, সাকিন বীরসিংহা। এদিকে, বাচস্পতি মাস্টারমশায় বিপত্নীক হয়েছেন এবং কিছুদিনের মধ্যে এক পরমাসুন্দরী বালিকাকে বিয়ে করে এনেছেন। একদিন ঈশ্বরকে ডেকে বললেন, একদিন আমার বাড়িতে গেলি না তোর নতুন মাকে দেখতে। ঈশ্বর গেলেন এবং দু’চোখ ফেটে জল এল তাঁর। একটা বয়স্ক মানুষ এই বালিকাকে বিয়ে করেছেন! সেই বুঝি বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে একটা ক্ষোভ বাসা বাঁধতে শুরু করেছিল।
বেশ ছিলেন নানা অসুবিধা সত্ত্বেও জগদ্দুর্লভ সিংহমশায়ের বাড়িতে। কিন্তু সিংহমশায়ের কোনও অন্যায় কাজের জন্য মাস ছয়েকের জন্য ওই বাড়ি ছেড়ে দিতে হয়। নতুন বাড়িতে ঈশ্বরের ভালো লাগে না। কিন্তু উপায় নেই। নতুন বাড়িতে এসে কিন্তু একটি সংস্কৃত কবিতা লিখে সর্বোৎকৃষ্ট বিবেচিত হওয়ায় একশো টাকার পুরস্কার পেলেন। এর অল্প দিন পরে তাঁর ছাত্রাবস্থাতেই তাঁর শিক্ষক হরিপ্রসাদ তর্কপঞ্চানন অসুস্থ হয়ে পড়লে ঈশ্বরচন্দ্রকেই কলেজের অধ্যক্ষ মশায় উপযুক্ত বিবেচনা করে দু’মাসের জন্য পড়াতে দিলেন। তার বিনিময়ে চল্লিশ টাকা পেলেন আর সেই টাকা বাবার হাতে তুলে দিয়ে বললেন, তুমি খুশিমতো তীর্থভ্রমণ করে এসো। হলই বা দু’মাসের, কিন্তু শিক্ষক বিদ্যাসাগরের জীবনের সূত্রপাত ঘটল। ক’জনের এই সুযোগ আসে আমরা জানি না। এরপরেই একের পর এক সুযোগ, সংঘাত এবং সেই এঁড়ে বাছুরটার একরোখা জীবন— সব মিলিয়ে ঈশ্বরচন্দ্রকে আমরা বিদ্যাসাগর হয়ে উঠতে দেখব।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
26th  January, 2020
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক খানিক গম্ভীর গলায় বলে উঠলেন, ‘ওই ফ্ল্যাগ না লাগালেও আমাদের কিছু হবে না। ...

তীব্র দাবদাহের মধ্যে পানীয় জলের সংকট। শুক্রবার ক্ষোভে হরিরামপুর-ইটাহার রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন মহিলারা। হরিরামপুর থানার বিশাল ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বড় করে মালদহে বিমানবন্দরের পরিকল্পনা করছি: মমতা

02:52:26 PM

মালদহের আম যাতে ইউরোপে যায় সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছি: মমতা

02:50:04 PM

গাজোলের জনসভায় বক্তব্য রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

02:48:15 PM

দেশের কৃতী মেয়েরা তাঁদের পদক ফেরত দিয়েছে: মমতা

02:46:00 PM

দলিতদের উপর অত্যাচার হলে আপনারা কোথায় থাকেন: মমতা

02:44:00 PM

বাংলার ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ করার সময় খগেন বাবু কোথায় ছিলেন?: মমতা

02:43:51 PM