Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 

ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জহর রায়ের সম্পর্কও ছিল ঠিক যেন সহোদরের মতো। জহরের সঙ্গে ভানুর প্রথম আলাপ পরিচালক সুশীল মজুমদারের বাড়িতে ১৯৪৫-’৪৬ সালে। জহর পাটনাতে থাকাকালীন সুশীল মজুমদারের স্ত্রী আরতি মজুমদারকে চিনতেন। সেই সূত্রেই, তাঁর সুশীলবাবুর বাড়িতে যাওয়া আসা। ভানুর যাতায়াতের সূত্রটা অবশ্য ভিন্ন। সুশীলবাবুর মা দেশনেত্রী হেমপ্রভা মজুমদার ১৯৩৫ সালে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। ভানু ছিলেন তাঁর অতি সক্রিয় কর্মী। শাঁখারি পাড়ার মিছিল লিড করতেন ভানুর মা সুনীতিদেবী। তিনি আবার নবাব বাড়ির মেয়েদের প্রাইভেট টিউশন পড়াতেন। সুতরাং ‘মাস্টার দিদিমণির পোলা’ হিসেবে ভানুর একটা আলাদা গুরুত্ব ছিল ঢাকায়। সেই পরিচয়ে সুশীল মজুমদারের বাড়িতে ঢুকে পড়েছিলেন ভানু। সেই ভানু-জহরের বন্ধুত্বের শুরু। ভানু ও জহর একই সঙ্গে পার্টের জন্য দরবার করতে যেতেন। একই সঙ্গে নাম করলেন। বাংলা ছবির ইতিহাসে জুটি হিসেবেও অমর হয়ে রইলেন। পরবর্তীকালে সবসময় একইসঙ্গে উচ্চারিত হয় তাঁদের নাম। ভানু-জহর জুটির দৌলতে সকলে প্রাণ খুলে হাসল ‘জয় মা কালী বোর্ডিং’, ‘চাটুজ্যে বাঁড়ুজ্যে’, ‘যমালয়ে জীবন্ত মানুষ’, ‘মৃতের মর্ত্যে আগমন’, ‘মিস প্রিয়ংবদা’, ‘আশিতে আসিও না’, ‘ভানু গোয়েন্দা জহর অ্যাসিস্ট্যান্ট’ ইত্যাদি অসংখ্য ছবিতে। ১৯৫৬ সালে ‘আফ্রিকায় ভানু জহর’ নামে একটা ছবি হওয়ার কথা ছিল যদিও শেষপর্যন্ত হয়নি।
অভিনয় জীবনে জহর রায় বহুদিন কলেজ স্ট্রিট থেকে স্টুডিও যাওয়ার সময় ট্যাক্সি নিয়ে ভানুর বাড়িতে যেতেন তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়ার জন্য। অর্থাৎ প্রযোজক এক ট্যাক্সির ভাড়ায় দু’জন আর্টিস্ট পেয়ে যেতেন। ভানু আর জহরের এক ফিল্মে শ্যুটিং থাকলে তো কথাই নেই। প্যাকআপের পরে তিন-চার ঘণ্টা আড্ডা চলত স্টুডিওয়। অনেকের ধারণা রয়েছে, ভানু-জহর দু’জনেই কমেডিয়ান হওয়াতে এঁদের মধ্যে পেশাগত রেষারেষি ছিল। কিন্তু আদতে কিছুই ছিল না। বরং একটু বেশিরকম ভাব-ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল।
১৯৫৫ সালে ভানু যখন প্রথম গাড়ি কিনলেন তখন একদিন টেকনিশিয়ান স্টুডিওতে কিছু লোককে ডেকে জহর বক্তৃতা দিতে আরম্ভ করলেন। ‘আপনারা সবাই শুনুন, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় আজ একটি রেকর্ড করেছে। বাংলাদেশের সর্বপ্রথম লোক যে কমিক করে গাড়ি কিনেছে। অর্থাৎ কমেডিয়ানের গাড়ি। এ আমাদের বাংলাদেশের সমস্ত কমেডিয়ানদের গর্ব। এ গাড়ি ভেনোর একার নয়, এ গাড়ি আমাদের সবার।’ এরপর ভানুর দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘প্রত্যেক শনিবার সকালে আমাকে গাড়ি পাঠাবি।’ ভানু সেই মতো প্রত্যেক শনিবার তেল ভরে জহরকে গাড়ি পাঠাতেন, আর নিজে কোনও প্রয়োজন হলে ট্যাক্সি চেপে কাজ মিটিয়ে নিতেন।
সেইসময় এক ভদ্রলোক ভানুর হাবভাব নকল করে কমেডিয়ান হওয়ার চেষ্টা করতেন। এমনিতে অবশ্য তিনি ভানুর ফ্যান ছিলেন। হঠাৎ একদিন ভানুর কাছে এসে জহরের খুব নিন্দে করতে লাগলেন। ‘জহর একটা কমিক করছে লুঙ্গি পরে শীর্ষাসন, সেটা খুবই রুচিহীন। আসলে ও অশিক্ষিত, অভদ্র।’
ভানু খানিকক্ষণ শুনে বললেন, ‘আমার কিছু কথা আছে এই সম্বন্ধে। তুই যদি ভাবিস জহরের নিন্দা করলে আমি তর গালে চুমু খামু তা হইলে প্রথম ভুল করছস। আর দ্বিতীয় ভুল করছস, জহর কমিক করে বইল্যা, তর ধারণা ও অশিক্ষিত। আমার কাছ থিক্যা শুইন্যা ল, জহরের মতো শিক্ষিত লোক তর গুষ্টিতে নাই।’
অন্যদিকে জহরও ভানুর নামে যা প্রশংসা করতেন, তা অবাক হওয়ার মতোই। একই পেশার একজন অন্যজনকে এরকম প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছেন সচরাচর শোনা যায় না। একদিন রবি ঘোষ এসে ভানুকে বললেন, ‘ভানুদা, আপনার সম্পর্কে জহরদা যা সব বলল, শুনলে আপনি খুবই দুঃখ পাবেন।’
ভানু ম্রিয়মান হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী বলল?’
রবি ঘোষ আর জহর রায় ‘একটুকু বাসা’ ছবির শ্যুটিংয়ে একই গাড়িতে যাচ্ছিলেন। পথে নানারকম ফিল্মের গল্পের মাঝে জহর বাঙাল ভাষায় বলেন,‘ভানু বাংলার কমিকে যা কইর‌্যা দিয়া গেল, তর আমার এর চেয়ে বেশি আর কিছু করনের নাই।’ রবির মুখে ভানু একথা শুনে অপ্রস্তুত হয়ে হাসতে লাগলেন। দু’জনের মধ্যে এমনই পারস্পরিক শ্রদ্ধার সম্পর্ক ছিল।
ভানুর মুখে ‘মাসিমা মালপো খামু’ সংলাপ বাংলা কমেডি ছবির ইতিহাসে আইকনিক। সংলাপের কথা এমন আহামরি কিছু ছিল না, কিন্তু উচ্চারণ আর ডায়লগ ডেলিভারির মুন্সিয়ানায় সংলাপটিকে অসামান্য করে তোলেন ভানুই। চিত্রনাট্যে নাকি সংলাপটাই ছিল না। ভানু ইম্প্রোভাইজ করে বলে দিয়েছিলেন। দৃশ্যটার শ্যুটিংয়ের জন্য ২৪টি মালপোয়া খেতে হয়েছিল তাঁকে। জহর যদিও এই ছবিতে উল্লেখযোগ্য কমেডি চরিত্রেই রয়েছেন, তবে এখানে তাঁরা জুটি নন। একা ভানু, একা জহর। আর শুধু এই দু’জনই বা কেন! বাংলা ছবির স্বর্ণযুগের প্রায় সব কমেডিয়ানই যেমন নৃপতি চট্টোপাধ্যায়, তুলসী চক্রবর্তী, নবদ্বীপ হালদার, শ্যাম লাহা প্রমুখ বাঘা বাঘা কমেডিয়ান রয়েছেন ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ নামের এই ছবিতে। উত্তম-সুচিত্রা তো আছেনই। তাঁদের ঘিরেই তো তৈরি হচ্ছে কৌতুকের রত্নহার। সকলেই দুরন্ত। তারই মধ্যে সংলাপ বলে গোল দিয়ে বেরিয়ে গেলেন ভানু। মেসবাড়ির সেই দৃশ্যটা মনে করুন যেখানে ঘোড়ার রেস আর মদের নেশায় চুর হয়ে দাঁড়িয়ে শ্যাম লাহা। ভানু জহরকে বলছেন, ‘তর লক্ষণ আমি খুব ভালো বুঝি না রে, বড় বেশি শাকপাতা খাওন আরম্ভ করছস...’
শুনে জহর প্রায় তেড়ে ওঠেন, ‘কী...ই...ই’।
ভানু একটু ঘাড় নিচু করে বলেন, ‘দেখিস গুঁতাইস না।’
আসলে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবির কথা উঠলেই আমরা ভানুর সেই আইকনিক সংলাপটাই আওড়াই। কিন্তু খেয়াল রাখি না কখন ভানু নিজ অভিনয়ের ছটায় জহর সহ বাকি সমবয়সিদের চ্যালেঞ্জ করে ওই পুরুষ প্রভাবিত মেস বাড়িটিতে গুরুদাস-পদ্মাদেবীর ঘরে ঢুকে চা খেয়ে, রমলা রূপী সুচিত্রা সেনের সঙ্গে আলাপ জমিয়ে বেরিয়ে আসে। এসেই কখনও লজ্জা লজ্জা মুখে আবার কখনও ঊর্ধ্ববাহু হয়ে বলতে থাকে, ‘কইসে কথা আমার লগে, আমার লগে কথা কইসে...’।
কী অসাধারণ লাবণ্য সেই অভিনয় জুড়ে! সাধে কী আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ভানু-জহর সম্পর্কে বলেন, ‘ওনলি গ্রেসফুল আর্টিস্টস’।
(ক্রমশ)
 
 ‘আশিতে আসিও না’ ছবির একটি দৃশ্যে জহর রায় ও রুমা গুহ ঠাকুরতার সঙ্গে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়।
অনুচিত্রণ:ভাস্কর মুখোপাধ্যায়
অলঙ্করণ: চন্দন পাল          
19th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

19th  January, 2020
নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

19th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

12th  January, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

12th  January, 2020
হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

12th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
অথৈ সাগর 

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
ডাকনাম ফড়িং
স্বপন পাল

অখিলেশের চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়া প্রায় চার বছর হয়ে গেল। তার এই অবসর জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে, অবসর সময় কাটানো নিয়ে সময় খুঁজে বের করা। বই বা খবরের কাগজ পড়ে কতটাই বা সময় কাটানো যায়। টিভি অখিলেশ খুব একটা দেখে না। চোখের ওপর চাপ পড়ে। গেল মাসে ডান চোখটায় ছানি অপারেশন হয়েছে। 
বিশদ

22nd  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

15th  December, 2019
একনজরে
 পাপ্পা গুহ, উলুবেড়িয়া: মানবধর্ম সবথেকে বড় ধর্ম। আপনারা যদি মানুষকে সঠিকভাবে সেবা করতে পারেন, তাহলে এর থেকে বড় কাজ আর হবে না। মঙ্গলবার সকালে উলুবেড়িয়া ...

 নয়াদিল্লি, ২১ জানুয়ারি (পিটিআই): শিরোমণি অকালি দল সরে গেলেও দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধেছে জেডিইউ। সোমবারই সেই ঘোষণা হয়েছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, এনআরসি ...

নয়াদিল্লি, ২১ জানুয়ারি: আগামী শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ শুরু করছে ভারত। গ্লেন টার্নার-রিচার্ড হ্যাডলিদের দেশে পাঁচটি টি-২০, তিনটি একদিনের ম্যাচ এবং দু’টি টেস্ট খেলবে বিরাট ...

 সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: ‘দলের লোকেরা দাদাকে মেরেছে, শিবু ফোন করে দাদাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে পরিকল্পনা করে খুন করেছে।’ মঙ্গলবার সকালে এই দাবি করলেন বাগনানের বাইনানের তৃণমূলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৬৬: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের মৃত্যু
১৯০০ - টেলিপ্রিন্টার ও মাইক্রোফেনের উদ্ভাবক ডেভিট এ্যাডওয়ার্ড হিউজ।
১৯০১: রানি ভিক্টোরিয়ার মৃত্যু
১৯২৭ - প্রথমবারের মতো বেতারে ফুটবল খেলার ধারাবিবরণী প্রচার।
১৯৭২: অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৬ টাকা ৭২.০৬ টাকা
পাউন্ড ৯০.৯৮ টাকা ৯৪.২৫ টাকা
ইউরো ৭৭.৫৪ টাকা ৮০.৪৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৫৩০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৪৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ মাঘ ১৪২৬, ২২ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ত্রয়োদশী ৪৮/৩৬ রাত্রি ১/৪৯। মূলা ৪৪/৫৩ রাত্রি ১২/২০। সূ উ ৬/২২/৩৮, অ ৫/১৩/২৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১০/০ গতে ১১/২৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২ গতে ৪/২৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫ গতে ৮/৪৩ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১০/২৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ১/৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৬ গতে ৪/৪৪ মধ্যে।
৭ মাঘ ১৪২৬, ২২ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ত্রয়োদশী ৮৯/২৭/৪৪ রাত্রী ২/১৩/৯। মূলা ৪৬/৪২/৪৪ রাত্রি ১/৭/৯। সূ উ ৬/২৬/৩, অ ৫/১১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/০ গতে ৪/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৫ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ২/০ গতে ৬/২৬ মধ্যে। কালবেলা ৯/৭/২৭ গতে ১০/২৮/৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৩/৭/২৭ গতে ৪/৪৬/৪৫ মধ্যে।
 ২৬ জমাদিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: ব্যবসায় অর্থাগম হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগাযোগ ঘটবে। মিথুন: ব্যবসায় উন্নতি ও ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৬৬৬: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের মৃত্যু১৯০০ - টেলিপ্রিন্টার ও মাইক্রোফেনের উদ্ভাবক ...বিশদ

07:03:20 PM

রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য জবরদখল উচ্ছেদ, গায়ে আগুন লাগালেন মহিলা 
রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য জবর দখল উচ্ছেদের চেষ্টা পুলিস ও প্রশাসনের। ...বিশদ

04:27:00 PM

কলকাতা বইমেলার জন্য শুরু হল অ্যাপ, রয়েছে স্টল খুঁজে পাওয়ার সুবিধাও 

04:13:45 PM

কৃষ্ণনগরে এনআরসি বিরোধিতায় শুরু হল মিছিল, রয়েছেন রাজীব বন্দ্যেপাধ্যায় এবং মহুয়া মৈত্র 

04:02:00 PM

২০৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:58:42 PM