Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

এই যে ঈশ্বরচন্দ্র সংস্কৃত কলেজে পড়াশোনা করছেন— তা এই কলেজটা এল কোথা থেকে? কবে থেকে? এবং কী রকমই বা ছিল এই কলেজ, তা না জানা থাকলে বিদ্যাসাগরের তীর্থভূমি এবং বিদ্যাসাগর উপাধিটার উৎসই তো জানা যাবে না। অতএব দু’-চার কথা বলা যাক। না হলে ইংরেজি শিক্ষার আদিটাও যে অজানা থেকে যাবে।
প্রতিষ্ঠানের নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে টোল-চতুষ্পাঠীর বাইরে সংস্কৃত ভাষার চর্চাকে একটা বিধিবদ্ধ চর্চার পীঠস্থান হিসেবে গড়ে তোলার জন্যই সংস্কৃত কলেজের প্রতিষ্ঠা এখনকার ১ নম্বর বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিটে। ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে এর প্রতিষ্ঠা হল। তার আগে যখন এর প্রতিষ্ঠা নিয়ে কথাবার্তা চলছে, তখন রামমোহন রায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান স্থাপনে বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি এই চর্চাকে টোল-চতুষ্পাঠীতেই আবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেন এবং সংস্কৃতের পরিবর্তে ইংরেজি শিক্ষার সার্বিক প্রসারের জন্য ইংরেজ সরকারকে পরামর্শ দেন। সংস্কৃত কলেজের প্রতিষ্ঠার সাত বছর আগে ১৮১৭ সালে, এখন যেটি প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি নামে পরিচিত হয়েছে, তার পত্তন হয়েছিল হিন্দু স্কুল বা কলেজ নামে বউবাজারে একটা ভাড়া করা বাড়িতে।
তারপরে সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠিত হল। এ সময়েই মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনের খুব চেষ্টা চলছিল। সেটা স্থাপিত হল বটে, কিন্তু এর বাড়ি-ঘরদোর নেই। তাই সংস্কৃত কলেজের দু’ ধারের ঘরগুলোয় পড়াশোনা শুরু হয়েছিল প্রথমে। এদিকে সংস্কৃত কলেজ স্থাপিত হওয়ার ফলে ভারতের পুরনো এই ভাষার বিকাশ ঘটতে থাকল। সেই কথা শুনেই আর হিন্দু কলেজের ছাত্ররা আধুনিকতার নামে বয়ে যাচ্ছে শুনে শেষ পর্যন্ত ঠাকুরদাস ছেলেকে এই কলেজেই ভর্তি করে দিলেন। শুধু ঈশ্বরচন্দ্রকে নয়— দীনবন্ধু ও শম্ভুচন্দ্রকেও এখানে পড়াতে লাগলেন। তার থেকে বোঝা যায় যে, ঠাকুরদাস জেনেশুনেই ছেলেদের এখানে শিক্ষিত করতে চেয়েছিলেন। পড়াশোনা করে লায়েক হয়ে ছেলেরা অনেক টাকা রোজগার করবেন— এমন আকাশকুসুম স্বপ্ন ঠাকুরদাস দেখেননি। তাঁর ইচ্ছে ছিল সংস্কৃত কলেজে পড়া শেষ করে ঈশ্বরচন্দ্র গ্রামে গিয়ে টোল খুলে ছাত্রদের সংস্কৃত শেখালে— তাই তাঁর পক্ষে যথেষ্ট হবে। তবে, সংস্কৃত কলেজে একদমই ইংরেজি শেখানো হতো না— এমনটা কিন্তু ছিল না। অবশ্য, তা ছিল অনেকটা নিয়ম রক্ষা করার মতো। ঈশ্বর সাহেব ছাড়া ভালো ইংরেজি জানা বাঙালিদের কাছে ইংরেজি শিখেছিলেন নিজের চেষ্টায়। দেখতে গেলে সবটাই নিজের চেষ্টায়। সে জন্যই তো তিনি আর পাঁচজনের থেকে আলাদা। ঈশ্বর পড়াশোনা করছেন আর নিজের গোঁ বজায় রেখে চলছেন। বছর তিনেক ব্যাকরণ শ্রেণীতে পড়ার পর মাস ছয়েক ধরে খানকতক সংস্কৃত বই, অভিধান ইত্যাদি পড়ে নিলেন। বাবা খেটেখুটে এসে ছেলেদের পড়িয়ে বড়জোর রাত দশটায় খেয়ে বারোটা পর্যন্ত জেগে থাকতে পারতেন। ঈশ্বর এইটুকু সময় একটু গড়িয়ে নিতেন, তারপরে জেগে উঠে সারা রাত ধরে পড়তে বসতেন। ভরসা প্রদীপের আলো নয়, সারা রাত ধরে প্রদীপ জ্বালার তেল জোগাবার ক্ষমতা ঠাকুরদাসের ছিল না, তাই সেই ইতিহাসটা ঈশ্বর গড়ে তুললেন— রাস্তার ল্যাম্পপোস্টে যে আলো জ্বলে— তার নীচে বসে-দাঁড়িয়ে সাধক ঈশ্বর ভবিষ্যতের বিদ্যাসাগরকে রচনায় সাধনা করতে লাগলেন।
লোকে বলে, ‘শরীরের নাম মহাশয়, যা সওয়াবে তাই সয়’। তাই কি ঠিক? এই অসম্ভব পরিশ্রমে ঈশ্বরের শরীর ভাঙতে লাগল, উৎকট অসুখ দেখা দিলে। আর এর জের তাঁকে সারা জীবন বইতে হল।
ন’বছর বয়সে কলকাতায় এসেছিলেন, দেখতে দেখতে এগারো বছরের ডাগরটি হয়ে উঠলেন। বাবা বললেন, এবার তোর পৈতে দিয়ে দেব। গ্রামে নিয়ে গিয়ে সেই কাজটি সেরে এলেন ঠাকুরদাস। পরের বছরে ব্যাকরণ শ্রেণী থেকে উঠলেন কাব্য শ্রেণীতে। তখন এই শ্রেণীতে পড়াতেন জয়গোপাল তর্কালঙ্কার। আর ঈশ্বরের সঙ্গে একই ক্লাসে পড়তেন মদনমোহন (তর্কালঙ্কার) আর মুক্তারাম (বিদ্যাবাগীশ)। পরে মদনমোহন আমৃত্যু তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে পড়েন। এই ক্লাসে ঈশ্বর কালিদাসের লেখা রঘুবংশম, কুমারসম্ভব ছাড়াও আরও সব বইপত্র পড়তেন। এই শ্রেণীর পরীক্ষাতে তিনি ছিলেন সবার আগে, একেবারে প্রথম। তাঁর হাতের লেখা এতই ভালো ছিল যে, এর জন্য একটা বিশেষ পুরস্কার পেয়ে গেলেন।
একটা মজার কথা এখানে বলে নিই। এখন যেমন সপ্তাহে প্রতি রবিবার স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকে, তখন সংস্কৃত কলেজে ছুটির ব্যবস্থাটা ছিল একেবারে অন্য ধরনের। অষ্টমী আর প্রতিপদ তিথিতে সংস্কৃত পড়া নিষেধ ছিল সে সময়ে— তাই এই দু’দিনই সংস্কৃত কলেজের ছুটি। কী মজা! এছাড়া প্রতি দ্বাদশী, ত্রয়োদশী, চতুর্দশী আর অমাবস্যা-পূর্ণিমায় নতুন কোনও পাঠ শুরু করাও ছিল নিষিদ্ধ। সে জন্য যা পড়া হয়েছিল সেগুলো ছাড়া সংস্কৃতে রচনা করার মক্‌ সো করা হতো। বাংলা থেকে সংস্কৃত, সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ শেখানোও হতো। সবেতেই ঈশ্বর প্রথম। ঈশ্বর তাঁর সব অধ্যাপকের নয়নের মণি। জয়গোপাল তর্কালঙ্কার তো পারলে বুকের মধ্যে পুরে রাখেন। আর তাঁকে শ্রদ্ধা করে ঈশ্বরচন্দ্র তাঁর নির্দিষ্ট পাঠ একেবারে ঠোঁটস্থ করে রাখতেন। তাঁর মতো স্মরণশক্তি তাঁর ক্লাসের আর কোনও ছাত্রের ছিল না। কলেজের পণ্ডিতেরা বলতেন ছেলেটা একেবারে শ্রুতিধর। ছাপা বই কম ছিল, পুঁথি থেকে ঈশ্বর সব নকল করে নিতেন।
ঠিক এই সময়ের বিদ্যাসাগরের পরের ভাই দীনবন্ধুকে পড়ানোর জন্য ঠাকুরদাস তাঁকেও কলকাতায় নিয়ে এলেন।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
19th  January, 2020
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

তীব্র দাবদাহের মধ্যে পানীয় জলের সংকট। শুক্রবার ক্ষোভে হরিরামপুর-ইটাহার রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন মহিলারা। হরিরামপুর থানার বিশাল ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক খানিক গম্ভীর গলায় বলে উঠলেন, ‘ওই ফ্ল্যাগ না লাগালেও আমাদের কিছু হবে না। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাংলায় আমি যতদিন আছি, এসব করতে দেব না: মমতা

03:11:14 PM

কে কী খাবে তাঁর নিজের ব্যাপার, আপনারা কেন ধমকাবেন: মমতা

03:10:41 PM

রামনবমীতে পরিকল্পনা করে হিংসা ছড়ানো হয়েছে: মমতা

03:07:01 PM

দেশের কৃতী মেয়েরা তাঁদের পদক ফেরত দিয়েছে: মমতা

03:07:01 PM

বাংলার ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ করার সময় খগেন বাবু কোথায় ছিলেন?: মমতা

02:55:00 PM

এর আগে জেলার কংগ্রেস ও বিজেপি সাংসদরা বাংলার কথা দিল্লিতে গিয়ে বলেনি: মমতা

02:54:16 PM