Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর 

বারিদবরণ ঘোষ: আবার বাড়িটা সচ্ছল বলে বিলাসিতা করে জীবনটাকে ভোগ করব— এমন বাসনা ভগবতী দেবীর মনে ঠাঁই পেত না। ছেলেবেলা থেকে আশ্চর্য তার আত্মনিয়ন্ত্রণ। একটু বাহুল্য নেই, একটুও অতিরিক্ত বিলাসিতা নেই। মিতাচারিণী ব্রতী কন্যা যেন। বিদ্যাসাগর যে ‘দীন যে দীনের নাথ’ হয়ে উঠেছিলেন—সে এই মহীয়সী মায়ের কারণে। এত দান করেন, কিন্তু অপচয়ের দিকে কড়া নজর। একটা জিনিস অকারণে ফেলে দেওয়া সইতে পারেন না। কে জানে এটাই হয়তো আর একজনের কাজে লেগে যেতে পারে। এটাই শৃঙ্খলা ও ন্যায়পরায়ণতা। চরিত্রে তেজস্বিতা না থাকলে এই চর্চার অধিকারী কেউ হতে পারেন না। একটা কাহিনী বলি আপনাদের—
ভগবতী দেবীর মামার বাড়ির গ্রামে বাড়ির কাছে যাঁরা থাকতেন—তাঁদের অনেকেই তেওর বা বাগদি শ্রেণীর ছিলেন। তাঁরা অভাবগ্রস্ত দেখে ভগবতী দেবী মাকে জানিয়েই আজকে চাল, কালকে চিঁড়ে, পরশু গুড়— প্রতিদিনই একটা-না-একটা কিছু দিতেন। একদিন তাঁর মা ডেকে বললেন, দেখ খুকি, তুই কিন্তু এমন করে জিনিসপত্র ওদের দিস঩নে। তোর মামা যদি জানতে পারে, খুব রেগে যাবে কিন্তু। কাউকে কিছু দিলে মামা রাগ করবে, ভগবতী সেটা ভাবতেই পারতেন না। মামা তো নিজেই দিলদরিয়া। তাই মাথা উঁচু করে মাকে বললেন, না মা, তুমি একদম ভুল বলছ। মামা কিছুতেই রাগ করতে পারে না। আর যদি দেখি তোমার কথাই ঠিক, তাহলে মামাকে বলব আমাকে একটা চরকা কিনে দিতে। আমি তাই দিয়ে সুতো কেটে, সেই সুতো বিক্রি করে যা পয়সা পাব, তাই দিয়ে চাল-ডাল কিনে ওদের দেব।
তারপরে মামা যখন বাড়িতে এলেন— তাকে সব কথা খুলে বললেন। মামা তো গলে জল। ভাগ্নির মাথাটা বুকের কাছে টেনে নিয়ে বললেন, ‘মায়ের কথা ছাড়, পাগলি মেয়ে আমার—তুই যে সাক্ষাৎ অন্নপূর্ণা। তোর যাকে ইচ্ছে, যত ইচ্ছে তুই দান করিস। গরিবকে একগুণ যে দেয়, তার দশগুণ বেড়ে যায়, বুঝলি?’
এই প্রাণবন্ত দান মাতা ভগবতী দেবীর সঙ্গে ঠাকুরদাসের বিয়ে হল। আবার একটা দুর্গা দেবীকে সংসারে নতুন রূপে দেখতে পেলাম। রামপ্রসাদের মতো এঁরাও বলতে পারতে, ‘আমি কি দুঃখেরে ডরাই, দেখ সুখ পেয়ে লোক গর্ব করে আমি করি দুঃখের বড়াই।’ তখন তো বালিকাবধূ। এক বিকেলে এক ক্ষুধাকাতর বুড়ো ব্রাহ্মণ প্রার্থী এসে হাজির হয়েছেন কুটিরের দরজায়। পিপাসায় তাঁর ছাতি ফাটার উপক্রম। মাঝে মাঝে এই সংসারে একটা নতুন অভ্যেস গড়ে উঠেছে ভগবতীর— এক-আধবেলা উপোস করার। বউমা এসে শাশুড়িকে বললেন, একজন উপোসি ব্রাহ্মণ এসেছেন, একটু খাবার চাইছেন। শাশুড়ি তো জানেন, এক কুনকে চাল নেই ভাঁড়ারে। হাত জোড় করে এসে ব্রাহ্মণকে তাঁর অক্ষমতার কথা জানালেন। পাশের ঘর থেকে বালিকাবধূ সব কথা শুনে চোখের জলে ভাসছেন। বেরিয়ে এসে শাশুড়িমাকে প্রণাম করে বললেন, মা, এমন মানুষকে ফেরত কেমন করে দেবো? আপনি ওঁকে বসতে দিন। আমি দেখছি পাশের বাড়িতে দুটো চাল জোগাড় করতে পারি কি না! হাতের পিতলের পৈঁছাকে ততক্ষণে খুলে ফেলে প্রতিবেশিনীর বাড়িতে গিয়ে পৈঁছাটা বন্ধক রেখে খানিক চাল নিয়ে এসে ফুটিয়ে ব্রাহ্মণ-সৎকার করলেন। দেখতে দেখতে রাত নেমে গেছে, অন্ধকারে অতিথিকে কোথায় পাঠাবেন। অথচ দু’খানা ঘরের কোথায় শুতে দেবেন তাঁকে। এক প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে শাশুড়িমা অতিথির শোবার ব্যবস্থা করে এলেন। জানি না ব্রাহ্মণ সাক্ষাৎ ভগবতীকে সেদিন দেখতে পেয়েছিলেন কি না!
স্বামীর রোজগার একটু বাড়লে দান-ধ্যানের পরিমাণ বাড়ে। তখন হিসেবটা ব্রাহ্মণদের মধ্যে নিবদ্ধ থাকে না— গরিবগুর্বো মানুষের জাত থাকে না, নতুদাকে শরৎচন্দ্রের ইন্দ্রনাথ বলেছিল মড়ার কি কোনও জাত হয়, এই যে কাঠের নৌকোটা— এতে কত রকমের কাঠ আছে— এখন কাঠের জাত-বিচার করলে হবে— এখন এর একটা পরিচয়— এর নাম নৌকো। গরিবেরও একটাই পরিচয়— তিনিও মানুষ। তাঁদের কিছু দিতে পারলে ভগবতী নিজে কৃতার্থ হন। এই নিয়ে মাঝে মাঝে ঠাকুরদাসের সঙ্গে খটাখটি যে লাগত না, তা নয়। ঠাকুরদাস অল্প বয়স থেকেই বারবার কাশীতে যেতেন। ইচ্ছে মতো ভগবতী দেবীও তাঁর সঙ্গে যান। কিন্তু তিনি যেতে চাইতেন না। বলতেন, আমি চলে গেলে এদের দেখবে কে? এ যে কত বড় দীর্ঘশ্বাসে ভরা দীর্ঘ আশ্বাস— কে তাঁর খোঁজখবর নেয়। বিদ্যাসাগর মশায় কি আর উটকো একটা দয়ার সাগর হয়ে উঠতে পেরেছিলেন— মা ভালো যার, সব ভালো তার। কাশী বিশ্বেশ্বরের চেয়ে বিশ্বেশ্বরের চ্যালারাই তাঁর বেশি আপন তাই।
এমন সব কথা ভাবার পর সেই প্রবাদের চিরস্থায়ী কাহিনীটা তো আবার করে বলতে হয়। ভালো রেকর্ড বারবার শুনতে ইচ্ছে করে যে। তখন ভগবতী দেবীর বড় বেটার রোজগার তিনশো ছাড়িয়ে গেছে। একদিন গাঁয়ে ফিরে মাকে আদুরে গলায় জিজ্ঞেস করে বসলেন— আচ্ছা মা, আমি তো এখন দুটো পয়সা খুটে আনছি। অনেক দিন ধরে ইচ্ছে তোমাকে খানকতক গয়না গড়িয়ে দিই। তা তোমার কী কী গয়না পরতে ইচ্ছে করে—বলো না মা। শুনে ভগবতী দেবী একটা দীর্ঘশ্বাসের সঙ্গে চাপা ঠোঁটের হাসি হেসে বললেন— ‘ভাগ্যিস ঩জিজ্ঞেস করলি তুই— দেখ বাবা, অনেকদিন থেকে আমার তিনটি গয়না পরার খুব ইচ্ছে— তোকে মুখ ফুটে বলতে পারিনি। দেখ বাবা, এখনকার ছেলেপিলেরা লেখাপড়ার অভাবে আকাট মূর্খ হয়ে যাচ্ছে— তুই যদি ওদের জন্যে একটা বিদ্যালয় তৈরি করে দিস, খুব ভালো হবে রে। এটা আমার বড় সাধের গয়না রে। আর আমাদের দেশ হল গরিবের দেশ, ওদের অসুখ-বিসুখ হলে রোগ সারানোর জন্যে ডাক্তার-ওষুধ করার সামর্থ্য নেই— ওদের জন্যে যদি তুই একটা চিকিৎসালয়ের ব্যবস্থা করিস তো আমার আর একটা গয়না পরা হয়। আর তিন নম্বর গয়নাটা হল একটা অন্নসত্র, যাকে বলে লঙ্গরখানা যদি খুলে দিস ত঩বে গরিবের যে সব ছেলে পড়তে চায়, কিন্তু খেতে পায় না— তাঁরা দুটো খেয়ে পড়াশোনা করতে পারবে।’
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
29th  December, 2019
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

12th  January, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

12th  January, 2020
হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

12th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
ডাকনাম ফড়িং
স্বপন পাল

অখিলেশের চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়া প্রায় চার বছর হয়ে গেল। তার এই অবসর জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে, অবসর সময় কাটানো নিয়ে সময় খুঁজে বের করা। বই বা খবরের কাগজ পড়ে কতটাই বা সময় কাটানো যায়। টিভি অখিলেশ খুব একটা দেখে না। চোখের ওপর চাপ পড়ে। গেল মাসে ডান চোখটায় ছানি অপারেশন হয়েছে। 
বিশদ

22nd  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

15th  December, 2019
একনজরে
ইসলামাবাদ, ১৮ জানুয়ারি (পিটিআই): মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত প্রাক্তন রাষ্ট্রপ্রধান পারভেজ মোশারফের আবেদন ফিরিয়ে দিল পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের তরফে বলা হয়েছে, আগে মোশারফকে আত্মসমর্পণ করতে হবে, তারপর আদালত তাঁর কোনও আবেদন শুনবে। ...

অরূপ বিশ্বাস: আমার বাবা বরিশালের মানুষ। মামার বাড়িও বরিশালে। তাই শরীরে খাঁটি বাঙালের রক্তই বইছে। কিন্তু আমি মোহন বাগানের সমর্থক। শুনে চমকে ওঠার কিছু নেই। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: মাড়গ্রাম থানার বিষ্ণুপুর গ্রামে বিয়ের আট মাসের মাথায় এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস জানিয়েছে, পেশায় দিনমজুর মৃত যুবকের নাম রাজীব মণ্ডল(২৫)। মাস আটেক আগে মুর্শিদাবাদের প্রথমকান্দি গ্রামে তাঁর বিয়ে হয়।  ...

দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি, ১৮ জানুয়ারি: বিরোধিতা সত্ত্বেও কেন কেন্দ্রের ডাকা এনপিআর বৈঠকে হাজির হয়েছেন রাজ্যের সরকারি প্রতিনিধি? এবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকেই এই প্রশ্নের মুখে পড়তে হল দলের কেরল শিবিরকে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৭: সঙ্গীতশিল্পী কে এল সায়গলের মৃত্যু
১৯৭২: ক্রিকেটার বিনোদ কাম্বলির জন্ম
১৯৯৬: রাজনীতিক ও অভিনেতা এন টি রামারাওয়ের মৃত্যু
২০০৩: কবি হরিবংশ রাই বচ্চনের মৃত্যু
২০১৮ – বিশিষ্ট বাঙালি সাংবাদিক ও কার্টুনিস্ট চন্ডী লাহিড়ীর মৃত্যু

18th  January, 2020


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৭ টাকা ৭১.৮৭ টাকা
পাউন্ড ৯১.২২ টাকা ৯৪.৫১ টাকা
ইউরো ৭৭.৬১ টাকা ৮০.৫৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
18th  January, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৫৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,০৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৬,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ মাঘ ১৪২৬, ১৯ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দশমী ৫১/১১ রাত্রি ২/৫২। বিশাখা ৪৩/১৫ রাত্রি ১১/৪১। সূ উ ৬/২৩/১, অ ৫/১১/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫৫ গতে ৮/৪১ মধ্যে। বারবেলা ১০/৩৬ গতে ১/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
৪ মাঘ ১৪২৬, ১৯ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, নবমী ১/২৯/১৮ প্রাতঃ ৭/১/৩৬ পরে দশমী ৫৭/৪/৫ শেষরাত্রি ৫/১৫/৩১। বিশাখা ৪৯/৫১/৯ রাত্রি ২/২২/২১। সূ উ ৬/২৫/৫৩, অ ৫/১০/৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ গতে ১০/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৮/৪৮ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৭/৫৮ গতে ১/৮/৩০ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৭/২৭ গতে ৩/৬/৫৫ মধ্যে। 
মোসলেম: ২৩ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: আয় বাড়বে। বৃষ: কর্মরতদের জন্য সুখবর। মিথুন: শেয়ার বা ফাটকায় বিনিয়োগ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৭৩৬: স্টিম ইঞ্জিনের জনক জেমস ওয়াটের জন্ম১৮৮৩: প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি ...বিশদ

07:03:20 PM

ভারত অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে জিতল

09:12:25 PM

ভারত ২৩৫/২ (৪২ ওভার) , টার্গেট ২৮৭ 

08:40:48 PM

ভারত ১৩৮/১ (২৭ ওভার) , টার্গেট ২৮৭ 

07:39:39 PM

কলকাতা ডার্বিতে ইস্টবেঙ্গলকে ২-১ গোলে হারাল মোহন বাগান 

07:36:41 PM