Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 

এসব কথা লিখতে গিয়ে ষোড়শ শতকের শুরুতেই নিমাই-এর বাবা জগন্নাথ মিশ্রের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। দুরন্ত নিমাইয়ের জ্বালাতনে শচী-জগন্নাথ তো দূরের কথা— পাড়া প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ। রেগেমেগে জগন্নাথ মিশ্র ছেলের টোলে পড়তে যাওয়া বন্ধ করে দিলেন। শচীমাতা হত্যে দিয়ে পড়লেন স্বামীর পায়ে— ওগো ছেলেটার পড়া বন্ধ করে দিও না। ও রোজগারপাতি না করতে পারলে ওর বিয়ে পর্যন্ত হবে না, কেউ বাউণ্ডুলের হাতে মেয়ে তুলে দেবেন না— তুমি ওর এত বড় সব্বনাশটি করোনি বাপু! শুনে জগন্নাথ হেসে জবাব দিয়েছিলেন, বিদ্যে থাকলেই যদি রোজগার হতো তাহলে আমার এই হতদশা হবে কেন? ঠাকুরদাসেরও প্রায় সেই অবস্থা। তবুও তো জগন্নাথের কনে জুটেছিল। জাহানাবাদ মহকুমার গোঘাটে গভীর জ্ঞানী আর সম্পত্তিওয়ালা রামকান্ত তর্কবাগীশ বাস করতেন। ইনি বিয়ে করেছিলেন পাতুলগ্রামের আর এক জ্ঞানী পণ্ডিত পঞ্চানন বিদ্যাবাগীশের বড় মেয়ে গঙ্গামণিকে। এই বিয়ের ফলে তার দুটি কন্যা লাভ হয়— লক্ষ্মী এবং ভগবতী। রামকান্ত আর রামজয়ের এক অদ্ভুত মিল— বিয়ে করে রামজয় সংসারে মন দেননি— রামকান্তও বিবাগী হয়ে করঞ্জী গ্রামে নিজের মামার বাড়িতে ডেরা পাতেন, প্রতি অমবস্যায় শ্মশানে নিরম্ব একা শবসাধনা করেন, শেষ বয়সে মৌনীবাবা হলেন। একটা মাত্র শব্দই ব্যবহার করতেন কাজে-অকাজে— ‘মঞ্জুর’।
জামাইয়ের কাণ্ডজ্ঞান দেখে পঞ্চানন বিদ্যাবাগীশের অবস্থা তো চিত্তির। তিনি মেয়ে-জামাইকে নিজে বাড়িতে এনে তুললেন— ফাউ হিসেবে ততদিনে তাঁদের যে দুটি কন্যা জন্ম নিয়েছিলেন—সেই দৌহিত্রী দুটিও এলেন। দায়িত্ব পালনের সামর্থ্য ছিল তাই আনলেন বটে, কিন্তু তাঁর আয়ু ফুরিয়েছিল— কিছুদিনের মধ্যেই তাঁকে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে হল। বাবার দায়িত্ব বর্তাল এসে পঞ্চাননের বড় ছেলে— গঙ্গামণির ভাই অর্থাৎ ঈশ্বরচন্দ্রের মা ভগবতী দেবীর বড়মামা রাধামোহন বিদ্যাভূষণের ওপর। এই বড়মামা একজন জ্ঞানবান ব্যক্তি তো বটেই, তার ওপর ছিলেন খুবই দিলদরিয়া মেজাজের। দেখি পরে ঈশ্বরচন্দ্র তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে মায়ের মামা সম্পর্কে ঠিক কী কথা লিখে গিয়েছিলেন:
‘এই সময়ে ঠাকুরদাসের বয়ঃক্রম তেইশ-চব্বিশ বৎসর হইয়াছিল। তাহার বিবাহ দেওয়া আবশ্যক বিবেচনা করিয়া তর্কভূষণ মহাশয় গোঘাট-নিবাসী রামকান্ত তর্কবাগীশের দ্বিতীয় কন্যা ভগবতী দেবীর সহিত, তাঁহার বিবাহ দিলেন। এই ভগবতী দেবীর গর্ভে আমি জন্মগ্রহণ করিয়াছি। ভগবতী দেবী শৈশবকালে মাতুলালয়ে প্রতিপালিত হইয়াছিলেন।’
এদিকে ঠাকুরদাসকে উপার্জনশীল দেখে ও তাঁকে বিবাহিত করে দিয়ে রামজয় আবার গৃহত্যাগ করলেন। অবশ্য ঈশ্বরচন্দ্রের জন্মের ঠিক আগে আগেই আবার সংসারে ফিরে আসেন। ভগবতীদেবীর সঙ্গে ঠাকুরদাসের বিয়েতে গোঘাট থেকে বীরসিংহায় একটা বিশেষ সংস্কৃতি বয়ে এল। ঈশ্বরচন্দ্রের মাতামহ এবং বড়মামার সুবাদে এখানে বয়ে এল একটা উদার আবহাওয়া— সে হাওয়া দিলে বইলে তা দরিয়া হয়ে যায়। মুক্তমনের একটা বাতাবরণ, দানে-ধ্যানে, অপরের দুঃখমোচনে একটা দরিদ্র পরিবার সহসা বিত্তের দিক থেকে না হলেও চিত্তের খোলা হাওয়ায় প্রাণবন্ত হয়ে উঠল। ঈশ্বরচন্দ্র গর্ভে এলে ভগবতী দেবী উন্মাদরোগগ্রস্তা হয়ে পড়েন। নানা তুকতাক ঝাড়ফুঁক চলতে লাগল ন’ মাস ধরে। তারপরে কিমাশ্চর্যমতঃপরম— ঈশ্বরচন্দ্র প্রসব হলেন— ভগবতী দেবী সুস্থ হয়ে উঠলেন। লোকমুখে প্রচারিত হল, রামজয় কেদার পাহাড়ে স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর বংশে এমন এক সুপুত্রের আবির্ভাব হতে চলেছে যিনি স্থিরকীর্তি হয়ে সংসারে দেশের কল্যাণে নিজের জীবনদান করবেন। জানি না বিদ্যাসাগর সেই স্বপ্নাদ্য সন্তান কি না। বিদ্যাসাগর মশায় অবশ্য এসব স্বপ্নটপ্নের কথা কোথাও লিখে যাননি। হয়তো বাঙালি এমন একটা স্বপ্ন দেখছিল যা সাকার হল বিদ্যাসাগরে। কত সুকৃতির একটা ফলের নাম যে ঈশ্বরচন্দ্র হয়— তা বাঙালি দুশো বছর ধরে চাক্ষুষ করে আসছে।
এক এক সময় মনে হয়, সেকালে মেয়েদের মধ্যে লেখাপড়ার চল ছিল না। বলা হতো মেয়েরা পড়াশোনা করলে তাদের স্তনোদ্গম হবে না। তারা বিয়ে হবার পরে পরেই বিধবা হবে ইত্যাদি। যদি ভগবতী দেবী একটু পড়াশোনা জানতেন! আবার মনে হয় পড়াশোনা না জেনেই যা ভাবনা-চিন্তা করতেন তাতে তো হাজার পড়াজানা মেয়েদের কান কাটার অধিকার পেয়েছিলেন তিনি। গয়না পরার সাধের কথা ছেলেকে যে ভাষায় তিনি বলেছিলেন, তা তো হাজার লেখাপড়া মেয়েরা উচ্চারণ করতে পারতেন না। একটা অক্ষর না চিনেও তো সারদা মা এক কথায় দুর্গাপুজোতে বেলুড়মঠে বলিদান প্রথায় লক্ষ্মণরেখা কেটে দিয়েছিলেন। কথাটা হচ্ছে চিত্তের উদারতা নিয়ে জন্মানো। শুধু নিজে তার আচরণ না করে পরিবারে, সমাজে তাকে ছড়িয়ে দেওয়া— একটা উত্তরাধিকার সৃষ্টি করা— একটা ভগবতীই সেটা করে দেখালেন।
ইংরেজিতে একটা কথা আছে Morning shows the day— সকালবেলাটা দেখেই দিনটা কেমন যাবে— তার একটা আন্দাজ পাওয়া যায়। ভগবতী দেবীর ছোটবেলাটাই আর পাঁচজন থেকে আলাদা। যেখানে ছুঁৎমার্গ সমাজটাকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিল, সেখানে ভগবতী দেবী খেলা করতেন তাঁর যেসব সমবয়সিদের সঙ্গে তাঁরা সবাই ব্রাহ্মণ ছিলেন না। অনায়াসে তিনি ব্রাহ্মণেতর সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিশতেন। যে সময় দক্ষিণ ভারতে (বোধকরি এখনও চলমান) পারিয়াদের গায়ের ছায়া তথাকথিত উচ্চবর্ণের গায়ে পড়ে— পারিয়ার জীবন সংশয় হয়, সে সময়ে ভগবতী দেবী কী প্রবল অসাম্প্রদায়িক। শুধু তাদের বাড়ি গিয়ে খেলা নয়, নিজের বাড়িতে তাদের ডেকে এনে খেলতেন। জানি না প্রতিবেশীরা তাঁদের বাড়ি উঠোন গঙ্গাজলে ধুয়ে দেবার পরামর্শ দিতেন কি না। শুধু কি তাই? বাড়ির মেয়েদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান-ব্রতকথার আসরে তাদের আমন্ত্রণ ছিল দরাজ। অন্য সময়ে সবাই এক জায়গায় জড়ো হলে সেই সব গল্প তাদের কাছে বুঝিয়ে বলতেন। আহা, নিবেদিতা বলছেন— Cradle Tales of Hinduism-এর গল্পগুলো বাংলা করে মেয়েদের!
ভগবতীর একটা কৌতূহল ছিল— অন্যদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানার। তাঁরা কতটা কষ্টে আছেন জেনে কীভাবে তা লাঘব করা যায়, তার উপায় বের করা। বাগদির ছোটরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে—তখন ভগবতী ভাবতেন অসুখের কোনও জাত হয় না, তখন অসুখটাই জাত হয়ে ওঠে। ওই জাতের নিকুচি করাটাই তার একমাত্র কাজ হয়। মামাকে বলে, কখনও নিজে থেকেই টাকা-পয়সা, খাবার-পথ্য নিয়ে তিনি দাঁড়াতেন। পাড়ার লোকে দেখত— জীবন্ত ভগবতী দেবী।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
22nd  December, 2019
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- অষ্টম কিস্তি।
বিশদ

19th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

19th  January, 2020
নজরদার
সঞ্জয় রায়

—‘হ্যাঁ গো চাঁপার মা, এই তো সেদিনই তেল আনালাম। এর মধ্যেই শেষ?’
—‘ও মা অত্তগুলো নোকের রান্না, তা তেল লাগবে নাকো।’ 
বিশদ

19th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

12th  January, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

12th  January, 2020
হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

12th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
অথৈ সাগর 

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
ডাকনাম ফড়িং
স্বপন পাল

অখিলেশের চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়া প্রায় চার বছর হয়ে গেল। তার এই অবসর জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে, অবসর সময় কাটানো নিয়ে সময় খুঁজে বের করা। বই বা খবরের কাগজ পড়ে কতটাই বা সময় কাটানো যায়। টিভি অখিলেশ খুব একটা দেখে না। চোখের ওপর চাপ পড়ে। গেল মাসে ডান চোখটায় ছানি অপারেশন হয়েছে। 
বিশদ

22nd  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

15th  December, 2019
একনজরে
 নয়াদিল্লি, ২১ জানুয়ারি (পিটিআই): শিরোমণি অকালি দল সরে গেলেও দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধেছে জেডিইউ। সোমবারই সেই ঘোষণা হয়েছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, এনআরসি ...

 পাপ্পা গুহ, উলুবেড়িয়া: মানবধর্ম সবথেকে বড় ধর্ম। আপনারা যদি মানুষকে সঠিকভাবে সেবা করতে পারেন, তাহলে এর থেকে বড় কাজ আর হবে না। মঙ্গলবার সকালে উলুবেড়িয়া ...

 বিএনএ, বারাকপুর: বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে আরও একটি জুট মিল বন্ধ হয়ে গেল। মঙ্গলবার সকালে টিটাগড়ের এম্পায়ার জুট মিল কর্তৃপক্ষ সাসপেনশন অব ওয়ার্কের নোটিস ঝুলিয়ে দেয়। এতে কাজ হারালেন প্রায় দুই হাজার শ্রমিক। মিল বন্ধের প্রতিবাদে এদিন বিক্ষোভ দেখান শ্রমিকরা। ...

বিএনএ, বহরমপুর: কান্দিতে তৃণমূলের দক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য নেতার অভাবে নতুন করে ঘর গোছাচ্ছে কংগ্রেস। মঙ্গলবার ফের কান্দি এলাকার ৩০ জন তৃণমূলের স্থানীয় নেতা এবং কর্মী কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ২০১০ সাল থেকে রাজ্যের শাসকদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৬৬: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের মৃত্যু
১৯০০ - টেলিপ্রিন্টার ও মাইক্রোফেনের উদ্ভাবক ডেভিট এ্যাডওয়ার্ড হিউজ।
১৯০১: রানি ভিক্টোরিয়ার মৃত্যু
১৯২৭ - প্রথমবারের মতো বেতারে ফুটবল খেলার ধারাবিবরণী প্রচার।
১৯৭২: অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৩৬ টাকা ৭২.০৬ টাকা
পাউন্ড ৯০.৯৮ টাকা ৯৪.২৫ টাকা
ইউরো ৭৭.৫৪ টাকা ৮০.৪৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৫৩০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৪৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ মাঘ ১৪২৬, ২২ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ত্রয়োদশী ৪৮/৩৬ রাত্রি ১/৪৯। মূলা ৪৪/৫৩ রাত্রি ১২/২০। সূ উ ৬/২২/৩৮, অ ৫/১৩/২৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১০/০ গতে ১১/২৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২ গতে ৪/২৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫ গতে ৮/৪৩ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১০/২৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ১/৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৬ গতে ৪/৪৪ মধ্যে।
৭ মাঘ ১৪২৬, ২২ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ত্রয়োদশী ৮৯/২৭/৪৪ রাত্রী ২/১৩/৯। মূলা ৪৬/৪২/৪৪ রাত্রি ১/৭/৯। সূ উ ৬/২৬/৩, অ ৫/১১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/০ গতে ৪/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৫ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ২/০ গতে ৬/২৬ মধ্যে। কালবেলা ৯/৭/২৭ গতে ১০/২৮/৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৩/৭/২৭ গতে ৪/৪৬/৪৫ মধ্যে।
 ২৬ জমাদিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: ব্যবসায় অর্থাগম হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগাযোগ ঘটবে। মিথুন: ব্যবসায় উন্নতি ও ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৬৬৬: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের মৃত্যু১৯০০ - টেলিপ্রিন্টার ও মাইক্রোফেনের উদ্ভাবক ...বিশদ

07:03:20 PM

রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য জবরদখল উচ্ছেদ, গায়ে আগুন লাগালেন মহিলা 
রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য জবর দখল উচ্ছেদের চেষ্টা পুলিস ও প্রশাসনের। ...বিশদ

04:27:00 PM

কলকাতা বইমেলার জন্য শুরু হল অ্যাপ, রয়েছে স্টল খুঁজে পাওয়ার সুবিধাও 

04:13:45 PM

কৃষ্ণনগরে এনআরসি বিরোধিতায় শুরু হল মিছিল, রয়েছেন রাজীব বন্দ্যেপাধ্যায় এবং মহুয়া মৈত্র 

04:02:00 PM

২০৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:58:42 PM