Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মহাকালীর কালীমঠ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

পর্ব-৩৭

হিমালয়ের পবিত্র দেবস্থানগুলি বারে বারে পরিব্রজন করলেও গুপ্তকাশীর অদূরে কালীমঠে আর যাওয়াই হয় না। তাই সেবার গৌরীকুণ্ডের পথে ত্রিযুগীনায়ারণ হয়ে গুপ্তকাশীতে এসে রাত্রিবাস করলাম।
আগে পঞ্চকেদারের যাত্রীরা কালীমঠ হয়েই মদমহেশ্বরে যেতেন। এখন সে পথ রুদ্ধ। তাই গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠ দর্শন করে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে উখীমঠ হয়ে যেতে হয়। কেউ কেউ সরাসরি উখীমঠ দিয়েই যান।
গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠের দূরত্ব ১১ কিমি। ঘন ঘন জিপ বা ট্রেকারের ব্যবস্থা আছে। প্রবল প্রবাহ সরস্বতী নদীর তীরে কালীমঠে আসতেই সেখানকার নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখে মোহিত হয়ে গেলাম। এই নদীর ওপর পাকা সেতু পার হয়ে কালীমঠে প্রবেশ করতেই দেহ মন যেন অন্যরকম হয়ে গেল। কালীমঠের উচ্চতা ৩ হাজার ৯৬০ ফুট।
হিমালয় তীর্থভূমিতে খুবই ছোট্ট জায়গা এই কালীমঠ। এখানে ত্রিগুণাত্মিকা দেবীর অধিষ্ঠান। দেবী এখানে মহাকালী। ইনি ৫১ পীঠের এক দেবী। সতীর বাম চরণের সমস্ত অঙ্গুলিই এখানে পড়েছিল। এখানকার মন্দির মহাকালী মন্দির নামেই প্রসিদ্ধ। এখানে বেশ কয়েকটি ধর্মশালা ও যাত্রীনিবাসও আছে।
মন্দিরে প্রবেশ করে কোনও মূর্তির দর্শন পেলাম না। তবে পাষাণে ঢাকা একটি সুড়ঙ্গ আছে। সেটিই দেবীস্থান। সুড়ঙ্গমুখের সেই পাথরটিকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এখানে। শুধুমাত্র শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে সেই পাথর সরিয়ে স্থানটি অনাবৃত করা হয়। ওই সময় এখানে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞের অনুষ্ঠান হয়। বর্তমানে এই স্থানে একটি প্রকাণ্ড খাঁড়া ও কয়েকটি ত্রিশূল দেবীর অস্ত্র হিসাবে রাখা আছে। আর চারদিকে ঝোলানো আছে অজস্র চামর ও ঘণ্টা।
মহাকালীর মন্দির দর্শনের পর আমি এখানকার অন্যান্য মন্দিরগুলিও দর্শন করতে চললাম। এখানে আছেন মহালক্ষ্মী, মহাসরস্বতী, গৌরীশঙ্কর ও মহাদেবজির মন্দির। তবে সবই অতি প্রাচীন ও ভগ্নদশাপ্রাপ্ত। অন্যান্য তীর্থের মতো যাত্রীসংখ্যাও এখানে খুবই কম। আজ এই মহাতীর্থে আমিই একমাত্র যাত্রী। তা হোক, এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ আমার এত ভালো লাগল, যে তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।
এখান থেকে চার-পাঁচ কিমি দূরে কালী নদীর তীরে কালী শিলা বা মাতঙ্গশিলায় চৌষট্টি যোগিনী বিরাজিত। সঙ্গে স্থানীয় কাউকে না নিয়ে সেখানে যাওয়া উচিত নয়। কেন না স্থানটি অতি দুর্গম। সেখানেই একটি উচ্চ পর্বতে বসে দেবগণ শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করার জন্য মহাকালীর আরাধনা করেছিলেন। দেবী মহাকালী দেবগণের আরাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে চামুণ্ডাক্ষেত্রের কাছে আরও একটি উচ্চ পর্বতে বধ করেন শুম্ভ-নিশুম্ভকে। পরে মহাষ্টমীর পুণ্য তিথিতে এই কালীশিলায় বধ করেন রক্তবীজকেও। খরস্রোতা কালী গঙ্গার বুকে অর্ধনিমজ্জমান বৃহৎ একটি শিলাকে রক্তবীজের মুণ্ড বলে মনে করেন স্থানীয়রা। আজও সেই শিলা বেয়ে রক্তের ধারা বয়ে চলেছে। আঠার মতো চ্যাটচ্যাটে কালো রক্ত। তাই ওই স্থানটি কালীশিলা বা কালশিলা নামে পরিচিত।
হিমালয় তীর্থ যাত্রীরা সবাই কেদার দর্শন করে বদ্রীনারায়ণের পথে রওনা দেন। তাই কালীমঠ অবহেলিতই রয়ে যায়। ফলে এই মহাতীর্থ দর্শনে অনেকেই যেমন বঞ্চিত হন তেমনই প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখারও সুযোগ হারান।
কালীমঠে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর পর একবার ভাবলাম এতদূর এসেছি যখন একরাত থেকেই যাই এখানে। ধর্মশালার ঘরের ভাড়া তো ১৫০ টাকা। কিন্তু আকাশের অবস্থা ভালো নয় বুঝে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে যাওয়ার মন করলাম। কেন না এ পথে ধস নামার সম্ভাবনা খুব বেশি।
যাওয়ার আগে আরও একবার মহাকালীর মন্দিরে সেই সুড়ঙ্গমুখে এসে চাপা দেওয়া পাথরে মাথা রেখে ‘চণ্ডিকা মহামন্ত্র’ জপ করলাম। শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে এখানে এসে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞে শামিল এ জীবনে হয়তো কখনও হতে পারব না, তবে রুদ্রপ্রয়াগে তো আমি মাঝে মধ্যেই আসি। তখনই আরও একবার এখানে এসে একটা রাত্রি কালীমঠে অতিবাহিত করে যাব, এমনই মন করলাম।
কালীমঠকে কেন্দ্র করে এবার থেকে হিমালয়ের অন্য তীর্থ দর্শন করব। এও আমার বাসনা। এর আশপাশে শৈবতীর্থ ছাড়া দেবী তীর্থও তো খুব একটা কম নেই। মা মহাকালীর কৃপা হলে এর সর্বতীর্থে আমি পরিব্রজন করব। কালীমঠের দুই প্রান্তে আছে কোটি মাহেশ্বরী ও রাকেশ্বরীর দুটি মন্দির। সেও দারুণ মহিমান্বিত। গুপ্তকাশীর অর্ধক্রোশের মধ্যে আছ ললিতাদেবীর মন্দির। কেদারের পথে মৈখচণ্ডীতে আছে মহিষমর্দিনীর মন্দির। রামসু গ্রামের শ্রীদুর্গার মহামন্দিরও প্রসিদ্ধ। কুম্ভমেলার সময় হরিদ্বারে যখন মেলা হয় এখানেও তখন মেলা বসে। অতএব কালীমঠের এই মহা সতীপীঠে আশ্রয় নিয়ে হিমালয়ের পথে পথে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দই যে আলাদা।
তাই অনেক আনন্দ বুকে নিয়ে আরও একবার মহাকালীকে প্রণাম জানিয়ে আবার গুপ্তকাশীর পথে রওনা হলাম। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে আজই রুদ্র প্রয়াগে গিয়ে অলকানন্দা ও মন্দাকিনী সঙ্গমে নারদশিলায় জলতর্পণ করব। রাত্রিবাসের জন্য আমার প্রিয় সাটি লজ তো আছেই।
(সমাপ্ত)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
24th  November, 2019
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পর্ব * ১
সন্দীপ রায়চৌধুরী

উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের দ্যুতিতে ভাস্বর। এই লাইনটা বললে হয়তো এক রকম অপমানই করা হয় তাঁদের। কারণ অন্যের আলোয় আলোকিত হওয়ার প্রয়োজন এঁদের কারও কখনও হয়নি। এঁরা নিজেরাই এক একজন কিংবদন্তি।   বিশদ

01st  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

01st  December, 2019
ফেসবুকে বনলতা
শুচিস্মিতা দেব 

আমি তপেন বাগচি। পেশাহীন এবং নেশাহীন ছাপোষা মানুষ। পেশার অভাবে নেশা করার হিম্মত হয়নি কখনও। অভিজাত পাড়ায় ঠাকুরদার আমলের দোতলা বাড়িতে বিনা পয়সার বাসস্থান। বাবা ছিলেন ব্যারিস্টার ঠাকুরদার ল ফার্মের যোগ্য উত্তরাধিকারী।   বিশদ

01st  December, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৭

ছিলেন বিজ্ঞানের ছাত্র, বিষয় ছিল রসায়ন। তিনি নিজের সম্পর্কে বলতেন, ‘আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। আচারে-ব্যবহারে, ভ্রমণে-পর্যটনে, খাদ্যে-পানীয়ে কালাপাহাড় বলিয়া পরিচিত মহলে আমার অখ্যাতি আছে; তবু আজ অস্বীকার করিতে পারি না, অলৌকিক শ্রেণীর দুইটি ঘটনার আমি সাক্ষী হইয়া আছি। 
বিশদ

24th  November, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

17th  November, 2019
 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

17th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
সম্পর্ক
সম্পন্ন চৌধুরী 

রাত প্রায় বারোটা
মুষলধারে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। থামার কোনও লক্ষণই যেন নেই। কিন্তু গরমটা কিছুতেই যেন কমছে না। মানে বৃষ্টিটা আরও হবে। গোটা বাড়িটাই প্রায় জলে ভরে গেছে। ঘরের ভিতরেও জল ঢুকবে ঢুকবে করছে। 
বিশদ

10th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
দেশনোকের করণীমাতা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

পর্ব-৩৪

দেশনোকের করণীমাতার প্রসঙ্গে এবার আসা যাক। ইনি রাজস্থানের মরু অঞ্চলে রাজ পরিবারের আরাধ্যা দেবী। করণীমাতার মন্দির হচ্ছে পৃথিবীবিখ্যাত মন্দির, অসংখ্য ইঁদুরের জন্য এই মন্দির ‘চুহা মন্দির’ নামে প্রসিদ্ধ। সেবার রাজস্থান ভ্রমণের সময় মুলতানি ঘাঁটির কোলায়েতে গিয়েছিলাম কপিলমুনির মন্দির ও পবিত্র সরোবর দেখতে।  
বিশদ

03rd  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩৪

সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। জমে উঠল বন্দ্যোপাধ্যায় দম্পতির সুখের সংসার। আর সেই দৃশ্য দেখে বিধাতা বোধহয় একটু মুচকি হেসেছিলেন, হয়তো মনে মনে বলেছিলেন, বিভূতিভূষণ, সুখ নয় , তোমাকে আমি পৃথিবীতে পাঠিয়েছি সৃষ্টি করার জন্য, সুখভোগের অধিকারী তুমি নও!  
বিশদ

03rd  November, 2019
পরম্পরা
বিনতা রায়চৌধুরী 

প্রাণগোপাল সরকার জমিদার না হলেও গ্রামের একজন অত্যন্ত সম্পন্ন গৃহস্থ। বিঘের পর বিঘে জমিতে তাঁর ধান চাষ হয়। ধান-চালের ব্যবসায়ে প্রাণগোপাল সবদিক থেকেই সার্থক। তারসঙ্গে সে সৎ-ও। তাঁর অধীনস্থ কোনও কর্মচারীকে সে ঠকায় না।  
বিশদ

03rd  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ রাজরপ্পা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 এবার ছিন্নমস্তা দেবীর কথা বলি। দশমহাবিদ্যার ভয়ঙ্করী রূপের প্রকাশ ছিন্নমস্তায়। এটি হল মহাদেবীর অন্তর্মুখী রূপ। এঁর স্বরূপ অনুধাবন করার শক্তি একমাত্র সাধকের পক্ষেই সম্ভব। ছিন্নশির হয়েও ইনি জীবিত থাকেন। চতুর্দিকে এঁর বসন। অর্থাৎ ইনি দিগবসনা। বিশদ

27th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 কিন্তু সুখ দীর্ঘস্থায়ী নয়। পঞ্চাননবাবু মারা যাওয়ার আগে জাহ্নবীদেবী এক কন্যা সন্তানের মাতা হন। কিন্তু পিতার অকাল মৃত্যুর দায় বহন করতে হয়েছিল সদ্যোজাত সেই কন্যা সন্তানকে। তাকে চট পেতে শুইয়ে রাখা হতো বাড়ির বাইরের নারকেল গাছের তলায়। স্বভাব কবি বিভূতিভূষণকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2019
একনজরে
ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

 সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ভাইঝির উপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল খুড়তুতো জেঠার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দুপুরে শ্যামপুর থানার খাড়ুবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মরশাল গ্রামে। ...

বিএনএ, মালদহ: রোগীকে পরীক্ষার নাম করে তার শ্লীলতাহানির অভিযোগে অভিযুক্ত চিকিৎসকের খোঁজ মিলল না বৃহস্পতিবারেও। ইংলিশবাজার শহরে তার চেম্বারটিও বন্ধ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এব্যাপারে মালদহ মহিলা থানা একটি মামলা দায়ের করেছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।  ...

বিশ্বজিৎ মাইতি, বারাসত, বিএনএ: বুলবুলে ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত চাষিকে ক্ষতিপূরণ দিতে নতুন সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। পৈতৃক সম্পত্তির রেকর্ড না থাকলেও ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

 ১৯০১ - মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম,
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩৫ - কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী

05th  December, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৯২ টাকা ৭৩.০৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.৬২ টাকা ৯৬.০৫ টাকা
ইউরো ৭৭.৪২ টাকা ৮১.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী অহোরাত্র। উত্তরভাদ্রপদ ৪২/৬ রাত্রি ১০/৫৭। সূ উ ৬/৬/৫৩, অ ৪/৪৭/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ৯/৪০ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ২/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪১ গতে ৯/১৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৭ গতে ৯/৪৭ মধ্যে।
১৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৫৮/২৮/৪৯ শেষরাত্রি ৫/৩১/৫০। উত্তরভাদ্রপদ ৪১/৪৫/৪১ রাত্রি ১০/৫০/৩৪, সূ উ ৬/৮/১৮, অ ৪/৪৮/২৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ৭/৪৪ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৫ গতে ৯/২১ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ৩/৩৮ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/৯ মধ্যে, কালবেলা ১০/৮/২০ গতে ১১/২৮/২১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৮/২২ গতে ৯/৪৮/২১ মধ্যে।
৮ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। বৃষ: সাংসারিক সমস্যার সমাধান সূত্র ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: জার্মান দার্শনিক ম্যাক্সমুলারের জন্ম১৮৫৩: ঐতিহাসিক ও শিক্ষাবিদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর ...বিশদ

07:03:20 PM

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজের প্রথম টি-২০ জিতল ভারত

10:31:05 PM

 প্রথম টি২০: ভারত ১৭৭/২ (১৬ ওভার)

10:13:22 PM

প্রথম টি২০: ভারত ৮৯/১ (১০ ওভার) 

09:34:38 PM

প্রথম টি২০: ভারতকে ২০৮ রানের টার্গেট দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ 

08:34:59 PM